নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চিত্রনায়িকা রাইমা ইসলাম শিমু হত্যা মামলায় তাঁর স্বামী খন্দকার সাখাওয়াত আলীম নোবেলের বিরুদ্ধে মেয়ে অজিহা আলীম রিদের সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার চতুর্থ অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতে অজিহাকে জেরা করেন আসামিপক্ষের আইনজীবীরা। পরে বিচারক মো. শফিকুল ইসলাম ১৫ ফেব্রুয়ারি বাকি সাক্ষীদের সাক্ষ্যের জন্য দিন ধার্য করেন।
সাক্ষ্য গ্রহণের সময় নায়িকা শিমুর স্বামী খন্দকার সাখাওয়াত আলীম নোবেল ও তাঁর বন্ধু এস এম ওয়াই আবদুল্লাহ ফরহাদকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। এই মামলায় আরও দুজন সাক্ষী শিমু-নোবেলের বাড়ির গৃহকর্মী মোসাম্মাত শান্তি বেগম ও মোসাম্মত আমেনা বেগম সাক্ষ্য দেওয়ার জন্য আদালতে হাজির হন। আসামিপক্ষ এই দুজনের সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য সময়ের আবেদন করেন। পরে আদালত সময় মঞ্জুর করেন।
এর আগে গত বছর ২৯ নভেম্বর আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত। গত বছর ৬ সেপ্টেম্বর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কেরানীগঞ্জ থানার পুলিশ পরিদর্শক মো. শহীদুল ইসলাম দুজনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
অভিযোগপত্রে বলা হয়, প্রাথমিক তদন্তে প্রমাণিত হয়েছে, পারিবারিক কলহের জেরে চিত্রনায়িকা শিমুকে খুন করেন তাঁর স্বামী নোবেল। আর এই খুনে প্রত্যক্ষভাবে সহযোগিতা করেন নোবেলের বন্ধু ফরহাদ।
অভিনেত্রী শিমু কলাবাগানের বাসা থেকে নিখোঁজ হওয়ার পর গত বছর ১৭ জানুয়ারি কেরানীগঞ্জের হজরতপুর ব্রিজের কাছে তার বস্তাবন্দী মরদেহ পাওয়া যায়। এ ঘটনার পর শিমুর ভাই হারুনুর রশিদ বাদী হয়ে কেরানীগঞ্জ মডেল থানায় শিমুর স্বামী নোবেল ও তাঁর বন্ধু ফরহাদসহ অজ্ঞাতনামা কয়েকজনের বিরুদ্ধে মামলা করেন।
পুলিশ তাঁদের গ্রেপ্তার করে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তিন দিনের রিমান্ডে নেয়। পরে তাঁরা পৃথকভাবে ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে হত্যাকাণ্ডের বর্ণনা দিয়ে জবানবন্দি দেন। জবানবন্দিতে নোবেল বলেন, ঝগড়ার পর তিনি তাঁর স্ত্রীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেন। পরদিন সকালে বন্ধু ফরহাদকে তাঁর গ্রিন রোডের বাড়িতে ডাকেন। পরে বন্ধুর সহায়তায় নোবেল কেরানীগঞ্জে মরদেহ ফেলে দেন।
চিত্রনায়িকা রাইমা ইসলাম শিমু হত্যা মামলায় তাঁর স্বামী খন্দকার সাখাওয়াত আলীম নোবেলের বিরুদ্ধে মেয়ে অজিহা আলীম রিদের সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার চতুর্থ অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতে অজিহাকে জেরা করেন আসামিপক্ষের আইনজীবীরা। পরে বিচারক মো. শফিকুল ইসলাম ১৫ ফেব্রুয়ারি বাকি সাক্ষীদের সাক্ষ্যের জন্য দিন ধার্য করেন।
সাক্ষ্য গ্রহণের সময় নায়িকা শিমুর স্বামী খন্দকার সাখাওয়াত আলীম নোবেল ও তাঁর বন্ধু এস এম ওয়াই আবদুল্লাহ ফরহাদকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। এই মামলায় আরও দুজন সাক্ষী শিমু-নোবেলের বাড়ির গৃহকর্মী মোসাম্মাত শান্তি বেগম ও মোসাম্মত আমেনা বেগম সাক্ষ্য দেওয়ার জন্য আদালতে হাজির হন। আসামিপক্ষ এই দুজনের সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য সময়ের আবেদন করেন। পরে আদালত সময় মঞ্জুর করেন।
এর আগে গত বছর ২৯ নভেম্বর আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত। গত বছর ৬ সেপ্টেম্বর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কেরানীগঞ্জ থানার পুলিশ পরিদর্শক মো. শহীদুল ইসলাম দুজনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
অভিযোগপত্রে বলা হয়, প্রাথমিক তদন্তে প্রমাণিত হয়েছে, পারিবারিক কলহের জেরে চিত্রনায়িকা শিমুকে খুন করেন তাঁর স্বামী নোবেল। আর এই খুনে প্রত্যক্ষভাবে সহযোগিতা করেন নোবেলের বন্ধু ফরহাদ।
অভিনেত্রী শিমু কলাবাগানের বাসা থেকে নিখোঁজ হওয়ার পর গত বছর ১৭ জানুয়ারি কেরানীগঞ্জের হজরতপুর ব্রিজের কাছে তার বস্তাবন্দী মরদেহ পাওয়া যায়। এ ঘটনার পর শিমুর ভাই হারুনুর রশিদ বাদী হয়ে কেরানীগঞ্জ মডেল থানায় শিমুর স্বামী নোবেল ও তাঁর বন্ধু ফরহাদসহ অজ্ঞাতনামা কয়েকজনের বিরুদ্ধে মামলা করেন।
পুলিশ তাঁদের গ্রেপ্তার করে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তিন দিনের রিমান্ডে নেয়। পরে তাঁরা পৃথকভাবে ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে হত্যাকাণ্ডের বর্ণনা দিয়ে জবানবন্দি দেন। জবানবন্দিতে নোবেল বলেন, ঝগড়ার পর তিনি তাঁর স্ত্রীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করেন। পরদিন সকালে বন্ধু ফরহাদকে তাঁর গ্রিন রোডের বাড়িতে ডাকেন। পরে বন্ধুর সহায়তায় নোবেল কেরানীগঞ্জে মরদেহ ফেলে দেন।
রাজধানীর মিরপুরে ছিনতাইয়ের ঘটনায় ইমরান খান সাকিব ওরফে শাকিল (৩৫) নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে মিরপুর মডেল থানা-পুলিশ। ডিএমপি জানায়, শাকিল পেশাদার ছিনতাইকারী। গতকাল শুক্রবার সকাল ৬টা ১৫ মিনিটের দিকে গাজীপুরের পুবাইল থানার কুদাব পশ্চিমপাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়...
৩ দিন আগেরাজধানীর খিলগাঁওয়ের তালতলায় ‘আপন কফি হাউসে’ তরুণীকে মারধরের ঘটনায় কফি হাউসের ব্যবস্থাপক (ম্যানেজার) আল আমিন ও কর্মচারী শুভ সূত্রধরকে এক দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. রাকিবুল হাসান এ আদেশ দেন।
৬ দিন আগেক্যামেরার লেন্সে ধরা পড়ল অমানবিক দৃশ্য— মেয়েটিকে বেশ কিছুক্ষণ ধমকানো হলো। এরপর ঘাড় ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দেওয়া হয়। সে যেন মানুষ নয়, পথের ধুলো। এর মধ্যেই এক কর্মচারী হঠাৎ মোটা লাঠি নিয়ে আঘাত করে তাঁর ছোট্ট পায়ে। শিশুটি কাতরাতে কাতরাতে পাশের দুটি গাড়ির ফাঁকে আশ্রয় নেয়। কিন্তু নির্যাতন থামে না, সেই লাঠি আব
৭ দিন আগেটিআইবি নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেছেন, ‘ধর্ষণ’ শব্দ ব্যবহার না করার অনুরোধের মাধ্যমে ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বাস্তবে ধর্ষকের পক্ষ নিচ্ছেন। তিনি এই বক্তব্য প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়ে বলেন, অপরাধকে লঘু করার কোনো...
১৬ মার্চ ২০২৫