গাজীপুরের শ্রীপুরে প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে দুই বছর বয়সী শিশু হত্যার ঘটনায় শিশুটির বাবা ও চাচাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এর আগে এ ঘটনায় স্বামী-দেবরসহ তিনজনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে শিশুটির মা হত্যা মামলা করেন।
নিহত ফাতেহা খাতুন (২) উপজেলার কাওরাইদ ইউনিয়নের হয়দেবপুর গ্রামের আব্দুস সাত্তারের (৩৭) মেয়ে। গ্রেপ্তার আব্দুস সাত্তার পেশায় একজন মাছ বিক্রেতা। শিশুটির চাচা মোক্তার হোসেন শেখ (৩২) একজন অটোরিকশাচালক। মামলার অপর আসামি একই গ্রামের মো. আব্দুর রশিদ শেখের ছেলে ফরহাদ শেখ (২৮)।
থানায় করা এজাহারে শিশুটির মা উল্লেখ করেন, দীর্ঘদিন ধরে তাঁর শ্বশুরপক্ষের সঙ্গে প্রতিবেশীদের জমি নিয়ে বিরোধ চলছিল। এ নিয়ে বেশ কয়েকবার সালিস বৈঠক হয়েছে। গত বুধবার সকালে স্থানীয় ওয়ার্ড সদস্য আব্দুস সামাদের নেতৃত্বে আবারও সালিস বৈঠক বসে। একপর্যায়ে মাতব্বর ফালুন মৃধা নামের এক ব্যক্তি আমার দেবরের গায়ে হাত তোলেন। তাতে হট্টগোল শুরু হলে শব্দ শুনে আমি বাইরে আসি। এ সময় ফরহাদ শেখ কাঠ দিয়ে আমাকে আঘাত করে। পরে এলোপাতাড়ি কিল-ঘুষি মারতে থাকে।’
এজাহারে তিনি আরও বলেন, ‘এ সময় আমার স্বামী তাঁর ভাই মোক্তার হোসেনকে বলে আমাকে মেরে প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে হবে। এর পরই মোক্তার হোসেন আমাকে মারধর শুরু করে। তাতে আমার মাথা ফেটে যায়। একপর্যায়ে আমার সন্তানের মাথায় আঘাত করে। তাতে আমার বাচ্চাটি অজ্ঞান হয়ে যায়। পরে স্থানীয়রা তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে ডাক্তার মৃত ঘোষণা করেন।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ এফ এম নাসিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে শিশুর লাশ ময়নাতদন্ত শেষে স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়। পরে রাতে একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। এ ঘটনায় মামলা হলে শিশুটির বাবা ও চাচাকে গ্রেপ্তার করা হয়। আজ শুক্রবার সকালে আসামিদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িত অন্য আসামিদেরও গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
গাজীপুরের শ্রীপুরে প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে দুই বছর বয়সী শিশু হত্যার ঘটনায় শিশুটির বাবা ও চাচাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এর আগে এ ঘটনায় স্বামী-দেবরসহ তিনজনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতপরিচয় ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে শিশুটির মা হত্যা মামলা করেন।
নিহত ফাতেহা খাতুন (২) উপজেলার কাওরাইদ ইউনিয়নের হয়দেবপুর গ্রামের আব্দুস সাত্তারের (৩৭) মেয়ে। গ্রেপ্তার আব্দুস সাত্তার পেশায় একজন মাছ বিক্রেতা। শিশুটির চাচা মোক্তার হোসেন শেখ (৩২) একজন অটোরিকশাচালক। মামলার অপর আসামি একই গ্রামের মো. আব্দুর রশিদ শেখের ছেলে ফরহাদ শেখ (২৮)।
থানায় করা এজাহারে শিশুটির মা উল্লেখ করেন, দীর্ঘদিন ধরে তাঁর শ্বশুরপক্ষের সঙ্গে প্রতিবেশীদের জমি নিয়ে বিরোধ চলছিল। এ নিয়ে বেশ কয়েকবার সালিস বৈঠক হয়েছে। গত বুধবার সকালে স্থানীয় ওয়ার্ড সদস্য আব্দুস সামাদের নেতৃত্বে আবারও সালিস বৈঠক বসে। একপর্যায়ে মাতব্বর ফালুন মৃধা নামের এক ব্যক্তি আমার দেবরের গায়ে হাত তোলেন। তাতে হট্টগোল শুরু হলে শব্দ শুনে আমি বাইরে আসি। এ সময় ফরহাদ শেখ কাঠ দিয়ে আমাকে আঘাত করে। পরে এলোপাতাড়ি কিল-ঘুষি মারতে থাকে।’
এজাহারে তিনি আরও বলেন, ‘এ সময় আমার স্বামী তাঁর ভাই মোক্তার হোসেনকে বলে আমাকে মেরে প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে হবে। এর পরই মোক্তার হোসেন আমাকে মারধর শুরু করে। তাতে আমার মাথা ফেটে যায়। একপর্যায়ে আমার সন্তানের মাথায় আঘাত করে। তাতে আমার বাচ্চাটি অজ্ঞান হয়ে যায়। পরে স্থানীয়রা তাকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে ডাক্তার মৃত ঘোষণা করেন।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ এফ এম নাসিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে শিশুর লাশ ময়নাতদন্ত শেষে স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়। পরে রাতে একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। এ ঘটনায় মামলা হলে শিশুটির বাবা ও চাচাকে গ্রেপ্তার করা হয়। আজ শুক্রবার সকালে আসামিদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িত অন্য আসামিদেরও গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৩ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১৫ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
২২ দিন আগে