টাঙ্গাইল প্রতিনিধি
টাঙ্গাইলের দেলদুয়ারের মা ও দুই শিশুসন্তানের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহতরা হলেন- দেলদুয়ারের দেউলী ইউনিয়নের সাহেদ আলীর স্ত্রী মনিরা বেগম (২৭) এবং তাঁর দুই ছেলে মুসফিকুর রহমান (৮) ও মাশরাফ (২)। আজ শনিবার বিকেলে উপজেলার দেউলী ইউনিয়নের চকতৈল গ্রামে এঘটনা ঘটে।
এই মৃত্যু নানা প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। কেউ বলছেন, মাদকাসক্ত সাহেদ আলী স্ত্রী-সন্তানদের হত্যা করে পালিয়েছেন। কেউ বলছেন, স্বামীর অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে মনিরা তাঁর সন্তানদের হত্যা করে আত্মহত্যা করেছেন।
মনিরা বেগমের ভাই আল আমিন বলেন, ‘উভয় পরিবারের সম্মতির ভিত্তিতে ১১ বছর আগে দেউলী ইউনিয়নের ফজলু মিয়ার ছেলে সাহেদ আলীর সঙ্গে মকবুল হোসেন খানের মেয়ে মনিরা বেগমের বিয়ে হয়। বিয়ের কিছুদিন পর থেকেই সাহেদ স্ত্রীর ওপর অত্যাচার নির্যাতন চালাতেন। ধীরে ধীরে হেরোইন সেবন ও বিক্রির সঙ্গে জড়িয়ে পড়লে অত্যাচারের মাত্রা আরও বেড়ে যায়। বহু নির্যাতন সহ্য করেও ঘর-সংসার করছিলেন মনিরা। তাঁদের দুটি সন্তানও হয়েছে। আজ বিকেলে মনিরা ও তাঁর দুই সন্তান মুসফিক ও মাশরাফকে হত্যা করে সাহেদ আলী পালিয়ে গেছেন।’
এদিকে স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সাহেদ আলী নিজেই আজ বিকেলে বাড়ির আশপাশের লোকজনকে ডেকে বলেন তাঁর স্ত্রী গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন। লোকজন গিয়ে দেখতে পান, সাহেদের স্ত্রী মনিরা বেগম ঘরের আড়ার সঙ্গে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় ঝুলছেন। তাঁর পা মাটিতে ঠেকানো। পাশেই বিছানায় শিশু দুটির নিথর দেহ পড়ে আছে।
দেলদুয়ার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাসির উদ্দিন মৃধা জানান, লাশ তিনটি উদ্ধার করা হয়েছে। সাহেদ পলাতক। তাঁকে খুঁজে পেলে এবং লাশ তিনটি ময়নাতদন্তের পর প্রকৃত ঘটনা জানা যাবে।
টাঙ্গাইলের দেলদুয়ারের মা ও দুই শিশুসন্তানের লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহতরা হলেন- দেলদুয়ারের দেউলী ইউনিয়নের সাহেদ আলীর স্ত্রী মনিরা বেগম (২৭) এবং তাঁর দুই ছেলে মুসফিকুর রহমান (৮) ও মাশরাফ (২)। আজ শনিবার বিকেলে উপজেলার দেউলী ইউনিয়নের চকতৈল গ্রামে এঘটনা ঘটে।
এই মৃত্যু নানা প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। কেউ বলছেন, মাদকাসক্ত সাহেদ আলী স্ত্রী-সন্তানদের হত্যা করে পালিয়েছেন। কেউ বলছেন, স্বামীর অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে মনিরা তাঁর সন্তানদের হত্যা করে আত্মহত্যা করেছেন।
মনিরা বেগমের ভাই আল আমিন বলেন, ‘উভয় পরিবারের সম্মতির ভিত্তিতে ১১ বছর আগে দেউলী ইউনিয়নের ফজলু মিয়ার ছেলে সাহেদ আলীর সঙ্গে মকবুল হোসেন খানের মেয়ে মনিরা বেগমের বিয়ে হয়। বিয়ের কিছুদিন পর থেকেই সাহেদ স্ত্রীর ওপর অত্যাচার নির্যাতন চালাতেন। ধীরে ধীরে হেরোইন সেবন ও বিক্রির সঙ্গে জড়িয়ে পড়লে অত্যাচারের মাত্রা আরও বেড়ে যায়। বহু নির্যাতন সহ্য করেও ঘর-সংসার করছিলেন মনিরা। তাঁদের দুটি সন্তানও হয়েছে। আজ বিকেলে মনিরা ও তাঁর দুই সন্তান মুসফিক ও মাশরাফকে হত্যা করে সাহেদ আলী পালিয়ে গেছেন।’
এদিকে স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সাহেদ আলী নিজেই আজ বিকেলে বাড়ির আশপাশের লোকজনকে ডেকে বলেন তাঁর স্ত্রী গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন। লোকজন গিয়ে দেখতে পান, সাহেদের স্ত্রী মনিরা বেগম ঘরের আড়ার সঙ্গে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় ঝুলছেন। তাঁর পা মাটিতে ঠেকানো। পাশেই বিছানায় শিশু দুটির নিথর দেহ পড়ে আছে।
দেলদুয়ার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাসির উদ্দিন মৃধা জানান, লাশ তিনটি উদ্ধার করা হয়েছে। সাহেদ পলাতক। তাঁকে খুঁজে পেলে এবং লাশ তিনটি ময়নাতদন্তের পর প্রকৃত ঘটনা জানা যাবে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৬ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৭ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১৯ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫