নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
‘যৌতুকের জন্য মারধর করা নিয়মিত অভ্যাসে পরিণত হয়েছিল স্বামী শামীম মিয়ার (৪০)। নির্যাতন সইতে না পেরে তাঁকে খুন করি।’ আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন স্ত্রী বানু বেগম।
আজ শুক্রবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ জসিম এই স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় লিপিবদ্ধ করেন।
দুপুরের পর বানু বেগমকে আদালতে হাজির করে মোহাম্মদপুর থানা-পুলিশ। এরপর বানু স্বেচ্ছায় হত্যার দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দিতে সম্মত হওয়ায় তা রেকর্ড করার আবেদন করেন তদন্তকারী কর্মকর্তা মোহাম্মদপুর থানার উপপরিদর্শক মতিউর রহমান।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, বানু বেগম জবানবন্দিতে আরও বলেছেন তিনি নিজে খুন করেছেন এবং নিজেই পুলিশের হাতে ধরা দিয়েছেন।
এর আগে বৃহস্পতিবার ভোর ৪টার দিকে জাতীয় হেল্পলাইন ৯৯৯-এ ফোন করে পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করতে ফোন দেন বানু বেগম। খবর পেয়ে মোহাম্মদপুর থানা-পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে। এ ঘটনায় মোহাম্মদপুর থানায় একটি হত্যা মামলা হয়।
শামীমের বাবা আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘আমার ছেলে দ্বিতীয় বিয়ে করেছে—এ খবর আমরা জানতাম না। আগের ঘরে ছোট ছোট তিনটি সন্তান রয়েছে। মুক্তাগাছা এলাকায় আমার ছেলের বালুমাটির ব্যবসা রয়েছে।’
শামীমের বাবা আরও বলেন, ‘পাশের এলাকার একটি মেয়ের সঙ্গে সম্পর্ক আছে বলে শুনেছি। পরে আমরা মেয়েটিকে এই বিষয়ে জিজ্ঞাসা করলে সে সম্পর্কের কথা অস্বীকার করে জানায়, শামীমের সঙ্গে তার কোনো সম্পর্ক নেই। অথচ এই মেয়েই আমার ছেলেকে ফুসলিয়ে ঢাকায় এনে হত্যা করেছে।’
এ বিষয়ে মোহাম্মদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘নিহত শামীমের দ্বিতীয় স্ত্রী বানু। তাঁরা দুই-তিন মাস আগে বিয়ে করে। কয়েক দিন আগে এই বাসায় ওঠে। তাঁদের কোনো সন্তান নেই। নিহতের প্রথম স্ত্রী ও সন্তানেরা গ্রামের বাড়ি ময়মনসিংহে থাকে। গ্রেপ্তার বানু বেগমেরও আগে সংসার ও সন্তান রয়েছে।’
‘যৌতুকের জন্য মারধর করা নিয়মিত অভ্যাসে পরিণত হয়েছিল স্বামী শামীম মিয়ার (৪০)। নির্যাতন সইতে না পেরে তাঁকে খুন করি।’ আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন স্ত্রী বানু বেগম।
আজ শুক্রবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ জসিম এই স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় লিপিবদ্ধ করেন।
দুপুরের পর বানু বেগমকে আদালতে হাজির করে মোহাম্মদপুর থানা-পুলিশ। এরপর বানু স্বেচ্ছায় হত্যার দায় স্বীকার করে জবানবন্দি দিতে সম্মত হওয়ায় তা রেকর্ড করার আবেদন করেন তদন্তকারী কর্মকর্তা মোহাম্মদপুর থানার উপপরিদর্শক মতিউর রহমান।
আদালত সূত্রে জানা গেছে, বানু বেগম জবানবন্দিতে আরও বলেছেন তিনি নিজে খুন করেছেন এবং নিজেই পুলিশের হাতে ধরা দিয়েছেন।
এর আগে বৃহস্পতিবার ভোর ৪টার দিকে জাতীয় হেল্পলাইন ৯৯৯-এ ফোন করে পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করতে ফোন দেন বানু বেগম। খবর পেয়ে মোহাম্মদপুর থানা-পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে। এ ঘটনায় মোহাম্মদপুর থানায় একটি হত্যা মামলা হয়।
শামীমের বাবা আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘আমার ছেলে দ্বিতীয় বিয়ে করেছে—এ খবর আমরা জানতাম না। আগের ঘরে ছোট ছোট তিনটি সন্তান রয়েছে। মুক্তাগাছা এলাকায় আমার ছেলের বালুমাটির ব্যবসা রয়েছে।’
শামীমের বাবা আরও বলেন, ‘পাশের এলাকার একটি মেয়ের সঙ্গে সম্পর্ক আছে বলে শুনেছি। পরে আমরা মেয়েটিকে এই বিষয়ে জিজ্ঞাসা করলে সে সম্পর্কের কথা অস্বীকার করে জানায়, শামীমের সঙ্গে তার কোনো সম্পর্ক নেই। অথচ এই মেয়েই আমার ছেলেকে ফুসলিয়ে ঢাকায় এনে হত্যা করেছে।’
এ বিষয়ে মোহাম্মদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘নিহত শামীমের দ্বিতীয় স্ত্রী বানু। তাঁরা দুই-তিন মাস আগে বিয়ে করে। কয়েক দিন আগে এই বাসায় ওঠে। তাঁদের কোনো সন্তান নেই। নিহতের প্রথম স্ত্রী ও সন্তানেরা গ্রামের বাড়ি ময়মনসিংহে থাকে। গ্রেপ্তার বানু বেগমেরও আগে সংসার ও সন্তান রয়েছে।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৪ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৫ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১৬ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
২৩ দিন আগে