নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রমনার বটমূলে বোমা হামলার ঘটনায় বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে করা মামলার এক আসামি বিচারকের প্রতি অনাস্থা জানিয়েছেন। আজ রোববার মামলায় যুক্তিতর্ক শুনানির দিন ধার্য থাকলেও আসামির অনাস্থা জানানোয় শুনানি পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে।
ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক আবু জাফর মো. কামরুজ্জামান আগামী ২০ এপ্রিল যুক্তিতর্ক শুনানির জন্য আবার দিন ধার্য করেন।
আজ যুক্তিতর্ক শুনানির জন্য দিন ধার্য ছিল। শুনানির শুরুতে আসামি আরিফ হাসান সুমন ওরফে আব্দুর রাজ্জাকের পক্ষে তাঁর আইনজীবী শুনানি মুলতবি রাখার জন্য লিখিত আবেদন করেন। বিচারককে তিনি বলেন, ‘এই আসামি আপনার আদালতে ন্যায়বিচার পাবেন না বলে মনে করেন। আসামিপক্ষে মামলাটি অন্য কোনো ট্রাইব্যুনাল বা আদালতে স্থানান্তরের জন্য হাইকোর্টে আবেদন করা হবে।’
ট্রাইব্যুনালের বিশেষ পিপি আবু আব্দুল্লাহ ভুঞা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আসামিপক্ষ হাইকোর্টে মামলা স্থানান্তরের আবেদন জানাবেন মর্মে ট্রাইব্যুনালকে অবহিত করায় শুনানি পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে।’
গত ২৭ মার্চ আসামিদের আত্মপক্ষ সমর্থনের পর ট্রাইব্যুনাল যুক্তিতর্ক শুনানির দিন ধার্য করেন। এর আগে গত ১৪ মার্চ মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত হয়। এ মামলায় ৮৪ সাক্ষীর মধ্যে ৫৪ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেছেন আদালত।
২০০৯ সালের ১৬ এপ্রিল এ মামলায় অভিযোগ গঠন করেন আদালত। ওই সময় বিস্ফোরক আইনের ৩ ধারা ও বিশেষ ক্ষমতা আইনের ২৬ ধারায় অভিযোগ গঠন করা হয়। পরে ৩ ধারার সঙ্গে ৬ ধারা যুক্ত করে এবং বিশেষ ক্ষমতা আইনের ২৬ ধারার প্রয়োজনীয়তা না থাকায় তা বাদ দিয়ে অভিযোগ গঠন করা হয়।
রমনা বটমূলে বোমা হামলার ঘটনায় করা হত্যা মামলায় একই সংখ্যক আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে ২০১৪ সালের ২৩ জুন রায় ঘোষণা করেন আদালত। রায়ে মুফতি হান্নানসহ আটজনের মৃত্যুদণ্ড এবং ছয়জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন আদালত।
২০০১ সালের ১৪ এপ্রিল রমনা বটমূলে ছায়ানটের বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে বোমা হামলায় ১০ জন নিহত হন। আহত হন অনেকে। ২০০৮ সালের ৩০ নভেম্বর ১৪ জনের বিরুদ্ধে আদালতে পৃথক দু’টি অভিযোগপত্র দাখিল করে সিআইডি।
মামলায় উল্লেখযোগ্য আসামিরা হলেন—আরিফ হাসান সুমন, শাহাদত উল্লাহ ওরফে জুয়েল, আবু তাহের, আব্দুর রউফ, আকবর হোসাইন ওরফে হেলালউদ্দিন, মো. তাজউদ্দিন, সাব্বির ওরফে আব্দুল হান্নান সাব্বির, শওকত ওসমান ওরফে শেখ ফরিদ, জাহাঙ্গীর আলম বদর, আবু বকর ওরফে সেলিম হাওলাদার, শফিকুর রহমান, ইয়াহিয়া আব্দুল হাই প্রমুখ।
রমনার বটমূলে বোমা হামলার ঘটনায় বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে করা মামলার এক আসামি বিচারকের প্রতি অনাস্থা জানিয়েছেন। আজ রোববার মামলায় যুক্তিতর্ক শুনানির দিন ধার্য থাকলেও আসামির অনাস্থা জানানোয় শুনানি পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে।
ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক আবু জাফর মো. কামরুজ্জামান আগামী ২০ এপ্রিল যুক্তিতর্ক শুনানির জন্য আবার দিন ধার্য করেন।
আজ যুক্তিতর্ক শুনানির জন্য দিন ধার্য ছিল। শুনানির শুরুতে আসামি আরিফ হাসান সুমন ওরফে আব্দুর রাজ্জাকের পক্ষে তাঁর আইনজীবী শুনানি মুলতবি রাখার জন্য লিখিত আবেদন করেন। বিচারককে তিনি বলেন, ‘এই আসামি আপনার আদালতে ন্যায়বিচার পাবেন না বলে মনে করেন। আসামিপক্ষে মামলাটি অন্য কোনো ট্রাইব্যুনাল বা আদালতে স্থানান্তরের জন্য হাইকোর্টে আবেদন করা হবে।’
ট্রাইব্যুনালের বিশেষ পিপি আবু আব্দুল্লাহ ভুঞা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আসামিপক্ষ হাইকোর্টে মামলা স্থানান্তরের আবেদন জানাবেন মর্মে ট্রাইব্যুনালকে অবহিত করায় শুনানি পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে।’
গত ২৭ মার্চ আসামিদের আত্মপক্ষ সমর্থনের পর ট্রাইব্যুনাল যুক্তিতর্ক শুনানির দিন ধার্য করেন। এর আগে গত ১৪ মার্চ মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত হয়। এ মামলায় ৮৪ সাক্ষীর মধ্যে ৫৪ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ করেছেন আদালত।
২০০৯ সালের ১৬ এপ্রিল এ মামলায় অভিযোগ গঠন করেন আদালত। ওই সময় বিস্ফোরক আইনের ৩ ধারা ও বিশেষ ক্ষমতা আইনের ২৬ ধারায় অভিযোগ গঠন করা হয়। পরে ৩ ধারার সঙ্গে ৬ ধারা যুক্ত করে এবং বিশেষ ক্ষমতা আইনের ২৬ ধারার প্রয়োজনীয়তা না থাকায় তা বাদ দিয়ে অভিযোগ গঠন করা হয়।
রমনা বটমূলে বোমা হামলার ঘটনায় করা হত্যা মামলায় একই সংখ্যক আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে ২০১৪ সালের ২৩ জুন রায় ঘোষণা করেন আদালত। রায়ে মুফতি হান্নানসহ আটজনের মৃত্যুদণ্ড এবং ছয়জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন আদালত।
২০০১ সালের ১৪ এপ্রিল রমনা বটমূলে ছায়ানটের বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে বোমা হামলায় ১০ জন নিহত হন। আহত হন অনেকে। ২০০৮ সালের ৩০ নভেম্বর ১৪ জনের বিরুদ্ধে আদালতে পৃথক দু’টি অভিযোগপত্র দাখিল করে সিআইডি।
মামলায় উল্লেখযোগ্য আসামিরা হলেন—আরিফ হাসান সুমন, শাহাদত উল্লাহ ওরফে জুয়েল, আবু তাহের, আব্দুর রউফ, আকবর হোসাইন ওরফে হেলালউদ্দিন, মো. তাজউদ্দিন, সাব্বির ওরফে আব্দুল হান্নান সাব্বির, শওকত ওসমান ওরফে শেখ ফরিদ, জাহাঙ্গীর আলম বদর, আবু বকর ওরফে সেলিম হাওলাদার, শফিকুর রহমান, ইয়াহিয়া আব্দুল হাই প্রমুখ।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৬ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৭ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১৯ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫