উত্তরা (ঢাকা) প্রতিনিধি
বন্ধুর সঙ্গে স্ত্রীকে আপত্তিকর অবস্থায় দেখে ফেলায় রাজধানীর তুরাগে বন্ধুকে খুনের ঘটনায় অভিযুক্ত ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে বরগুনা জেলার আমতলী উপজেলার আঠারগাছিয়া ইউনিয়নের দক্ষিণ গাজীপুর নামক গ্রাম থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার বন্ধুর নাম ইমাম হাসান ওরফে হৃদয় (২০)। তিনি কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার ময়নামতি এলাকার ইসমাঈল হোসেনের ছেলে। তিনি বর্তমানে তুরাগের বৃন্দাবন বস্তিতে বসবাস করেন। এ ঘটনায় নিহত বন্ধুর নাম রাসেল (২২)।
এর আগে মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে তুরাগের ডিয়াবাড়ির বৃন্দাবন এলাকায় এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
এ বিষয়ে র্যাব-৮-এর সিপিসি-১-এর পটুয়াখালী ক্যাম্পের লে. কমান্ডার মো. শহিদুল ইসলাম গ্রেপ্তার হৃদয়ের বরাত দিয়ে বলেন, রাসেল ও হৃদয় তুরাগের বৃন্দাবন বস্তিতে বসবাস করতেন। সেই সুবাদে তাঁদের বন্ধুত্ব হয়। যার কারণে একে অপরের বাড়িতে যাতায়াত ছিল। সেই সূত্রে হৃদয়ের স্ত্রী (১৭) সঙ্গে রাসেলের পরকীয়া গড়ে ওঠে।
ঘটনার দিন সন্ধ্যা ৭টা থেকে সাড়ে ৭টার দিকে হৃদয় বাইর থেকে বাসায় যান। তখন হৃদয়ের স্ত্রী আখি নুরের সঙ্গে রাসেলকে আপত্তিকর অবস্থায় দেখে ফেলেন তিনি। এ সময় হৃদয় রাসেলকে কিলঘুষি মারতে থাকেন। এ সময় হাতের কাছে একটি ছুরি পেয়ে তাঁকে এলোপাতাড়ি কোপাতে থাকেন। স্ত্রী আখি বাধা দিতে এসে তিনিও আহত হন। পরে তাঁদের আহত অবস্থায় উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক রাসেলকে মৃত ঘোষণা করেন। সেই সঙ্গে রাসেলের বাবা বাদী হয়ে তুরাগ থানায় একটি হত্যা মামলা করেন।
লে. কমান্ডার মো. শহিদুল ইসলাম বলেন, হত্যাকাণ্ডের পরপরই হৃদয় গাবতলী বাসস্ট্যান্ড থেকে কুয়াকাটা চলে যান। পরের দিন খালাতো ভাইয়ের শ্বশুরবাড়ি বরগুনা জেলার আঠারগাছিয়াতে আত্মগোপন করেন। পরে র্যাব সদর দপ্তর তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে হৃদয়ের অবস্থান শনাক্ত করে। সেই সঙ্গে র্যাব সদর দপ্তরের নির্দেশনা অনুযায়ী তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
বন্ধুর সঙ্গে স্ত্রীকে আপত্তিকর অবস্থায় দেখে ফেলায় রাজধানীর তুরাগে বন্ধুকে খুনের ঘটনায় অভিযুক্ত ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে বরগুনা জেলার আমতলী উপজেলার আঠারগাছিয়া ইউনিয়নের দক্ষিণ গাজীপুর নামক গ্রাম থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার বন্ধুর নাম ইমাম হাসান ওরফে হৃদয় (২০)। তিনি কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার ময়নামতি এলাকার ইসমাঈল হোসেনের ছেলে। তিনি বর্তমানে তুরাগের বৃন্দাবন বস্তিতে বসবাস করেন। এ ঘটনায় নিহত বন্ধুর নাম রাসেল (২২)।
এর আগে মঙ্গলবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে তুরাগের ডিয়াবাড়ির বৃন্দাবন এলাকায় এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
এ বিষয়ে র্যাব-৮-এর সিপিসি-১-এর পটুয়াখালী ক্যাম্পের লে. কমান্ডার মো. শহিদুল ইসলাম গ্রেপ্তার হৃদয়ের বরাত দিয়ে বলেন, রাসেল ও হৃদয় তুরাগের বৃন্দাবন বস্তিতে বসবাস করতেন। সেই সুবাদে তাঁদের বন্ধুত্ব হয়। যার কারণে একে অপরের বাড়িতে যাতায়াত ছিল। সেই সূত্রে হৃদয়ের স্ত্রী (১৭) সঙ্গে রাসেলের পরকীয়া গড়ে ওঠে।
ঘটনার দিন সন্ধ্যা ৭টা থেকে সাড়ে ৭টার দিকে হৃদয় বাইর থেকে বাসায় যান। তখন হৃদয়ের স্ত্রী আখি নুরের সঙ্গে রাসেলকে আপত্তিকর অবস্থায় দেখে ফেলেন তিনি। এ সময় হৃদয় রাসেলকে কিলঘুষি মারতে থাকেন। এ সময় হাতের কাছে একটি ছুরি পেয়ে তাঁকে এলোপাতাড়ি কোপাতে থাকেন। স্ত্রী আখি বাধা দিতে এসে তিনিও আহত হন। পরে তাঁদের আহত অবস্থায় উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক রাসেলকে মৃত ঘোষণা করেন। সেই সঙ্গে রাসেলের বাবা বাদী হয়ে তুরাগ থানায় একটি হত্যা মামলা করেন।
লে. কমান্ডার মো. শহিদুল ইসলাম বলেন, হত্যাকাণ্ডের পরপরই হৃদয় গাবতলী বাসস্ট্যান্ড থেকে কুয়াকাটা চলে যান। পরের দিন খালাতো ভাইয়ের শ্বশুরবাড়ি বরগুনা জেলার আঠারগাছিয়াতে আত্মগোপন করেন। পরে র্যাব সদর দপ্তর তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহার করে হৃদয়ের অবস্থান শনাক্ত করে। সেই সঙ্গে র্যাব সদর দপ্তরের নির্দেশনা অনুযায়ী তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪