নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
মাসুদ ছাড়াও কারাগারে পাঠানো অন্য দুই আসামি হলেন আরাফাত ইবনে নাসির ওরফে শুটার আরাফাত ও এম এ এস শরীফ।
ছয় দিনের রিমান্ড শেষে আজ দুপুরে তাঁদের আদালতে হাজির করেন তদন্ত কর্মকর্তা এসআই রিয়াদ আহমেদ। তিনি প্রত্যেককে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন। শুনানির পর আদালত জামিন আবেদনের শুনানির জন্য আগামীকাল বুধবার দিন ধার্য করেন এবং তিন আসামিকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
উল্লেখ্য, এই মামলার আরও এক আসামি শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলী বর্তমানে রিমান্ডে রয়েছেন। গত ২৮ মে সুব্রত বাইনকে আট দিন ও মোল্লা মাসুদসহ অন্য তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়।
গত ২৭ মে ভোররাত ৫টার দিকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একটি বিশেষ অভিযানে কুষ্টিয়া জেলা থেকে গ্রেপ্তার করা হয় সুব্রত বাইন ও তাঁর ঘনিষ্ঠ সহযোগী মোল্লা মাসুদকে। পরে তাঁদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে রাজধানীর হাতিরঝিল এলাকা থেকে শুটার আরাফাত ও শরীফকে আটক করে পুলিশ।
অভিযানের সময় গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের কাছ থেকে পাঁচটি বিদেশি পিস্তল, ১০টি ম্যাগাজিন, ৫৩ রাউন্ড গুলি ও একটি স্যাটেলাইট ফোন উদ্ধার করা হয়। মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা নিজেদের যোগাযোগে স্যাটেলাইট ফোন ব্যবহার করতেন।
২০০১ সালে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ঘোষিত তালিকায় সুব্রত বাইন, মোল্লা মাসুদসহ ২৩ জন শীর্ষ সন্ত্রাসীর নাম ছিল। সরকার তাঁদের ধরিয়ে দেওয়ার জন্য পুরস্কারও ঘোষণা করে। তাঁরা সেভেন স্টার গ্রুপ নামের সন্ত্রাসী বাহিনী পরিচালনার মাধ্যমে দেশে খুন, ডাকাতি ও নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড চালিয়ে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি করেছিলেন। আসামিরা এর আগেও বিভিন্ন মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হয়ে পলাতক ছিলেন।
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
মাসুদ ছাড়াও কারাগারে পাঠানো অন্য দুই আসামি হলেন আরাফাত ইবনে নাসির ওরফে শুটার আরাফাত ও এম এ এস শরীফ।
ছয় দিনের রিমান্ড শেষে আজ দুপুরে তাঁদের আদালতে হাজির করেন তদন্ত কর্মকর্তা এসআই রিয়াদ আহমেদ। তিনি প্রত্যেককে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন। শুনানির পর আদালত জামিন আবেদনের শুনানির জন্য আগামীকাল বুধবার দিন ধার্য করেন এবং তিন আসামিকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
উল্লেখ্য, এই মামলার আরও এক আসামি শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলী বর্তমানে রিমান্ডে রয়েছেন। গত ২৮ মে সুব্রত বাইনকে আট দিন ও মোল্লা মাসুদসহ অন্য তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়।
গত ২৭ মে ভোররাত ৫টার দিকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একটি বিশেষ অভিযানে কুষ্টিয়া জেলা থেকে গ্রেপ্তার করা হয় সুব্রত বাইন ও তাঁর ঘনিষ্ঠ সহযোগী মোল্লা মাসুদকে। পরে তাঁদের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে রাজধানীর হাতিরঝিল এলাকা থেকে শুটার আরাফাত ও শরীফকে আটক করে পুলিশ।
অভিযানের সময় গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের কাছ থেকে পাঁচটি বিদেশি পিস্তল, ১০টি ম্যাগাজিন, ৫৩ রাউন্ড গুলি ও একটি স্যাটেলাইট ফোন উদ্ধার করা হয়। মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা নিজেদের যোগাযোগে স্যাটেলাইট ফোন ব্যবহার করতেন।
২০০১ সালে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ঘোষিত তালিকায় সুব্রত বাইন, মোল্লা মাসুদসহ ২৩ জন শীর্ষ সন্ত্রাসীর নাম ছিল। সরকার তাঁদের ধরিয়ে দেওয়ার জন্য পুরস্কারও ঘোষণা করে। তাঁরা সেভেন স্টার গ্রুপ নামের সন্ত্রাসী বাহিনী পরিচালনার মাধ্যমে দেশে খুন, ডাকাতি ও নাশকতামূলক কর্মকাণ্ড চালিয়ে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি করেছিলেন। আসামিরা এর আগেও বিভিন্ন মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হয়ে পলাতক ছিলেন।
আন্তর্জাতিক মানবপাচার চক্রের হোতা আমিনুল ইসলাম (৪৬) ও তার চার সহযোগীকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)-২। জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই) থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে র্যাব-২ ও হাজারীবাগ থানা পুলিশের যৌথ অভিযানে রাজধানীর উত্তরা পশ্চিম থানার ১১ নম্বর সেক্টর থেকে তাদের
১ দিন আগেমেয়ে ঘুমাচ্ছিলেন। রাত সাড়ে ৩টার দিকে তাকে ঘুম থেকে তুলে ধর্ষণ করেন বাবা। ৮ বছর আগের ওই ঘটনায় মামলা হয়েছিল। ওই ঘটনার আগেও আসামি একাধিকবার মেয়েকে ধর্ষণ করেন। ফলে মেয়েটি গর্ভবতী হয়ে যায়। ঢাকার কেরানীগঞ্জ মডেল থানা এলাকায় ঘটনাটি ঘটেছিল।
৮ দিন আগেমুন্সিগঞ্জের গজারিয়ায় পুলিশ ক্যাম্পে ডাকাতদের হামলার ঘটনায় ডাকাত দলের প্রধান রিপনসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। আজ বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) ঢাকা ও গাজীপুর থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
১২ দিন আগেনরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫