নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মুন্সিগঞ্জে স্কুলছাত্রী জেসিকা মাহমুদ (১৬) ওরফে জেসি হত্যা মামলার প্রধান আসামি কথিত প্রেমিক বিজয় রহমানকে (২২) গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)। গতকাল শনিবার রাতে রাজধানীর ওয়ারী থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে র্যাব-৩ এর একটি দল। আজ রোববার দুপুরে রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র্যাব মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান, সংস্থার লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইং পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন।
খন্দকার আল মঈন জানান, গ্রেপ্তার বিজয় ২০১৯ সালে একই স্কুলে পড়ুয়া আবিদা আক্তারের সঙ্গে সম্পর্কে জড়ান। আর ২০২২ সালে জেসির সঙ্গেও সম্পর্কে জড়ান বিজয়। কিছুদিন পর আবিদাকে গোপনে বিয়ে করেন তিনি। বিয়ের বিষয়টি জেসি জানতে পেরে ক্ষেপে গিয়ে বিজয়ের সঙ্গে তাঁর বিভিন্ন কথোপকথনের স্ক্রিনশট আবিদার ফেসবুক মেসেঞ্জারে পাঠায়। এ নিয়ে বিজয়-আবিদার মাঝে দাম্পত্য কলহ শুরু হয়।
গ্রেপ্তার বিজয় জিজ্ঞাসাবাদে র্যাবকে জানায়, ২০২২ সালের ডিসেম্বরের শেষ দিকে স্ত্রী আবিদার সঙ্গে আলোচনা করে ১ জানুয়ারি জেসিকে বাসার ছাদে ডেকে উচিত শিক্ষা দেওয়ার পরিকল্পনা করে। পরিকল্পনার অংশ হিসেবে ঘটনার দিন বিকেলে আবিদা মীমাংসার কথা বলে জেসিকে বিজয়ের বাসার ছাদে নিয়ে আসে। সেখানে বিজয়ের সঙ্গে জেসির বাগ্বিতণ্ডা ও হাতাহাতি হয়। একপর্যায়ে বিজয় ও আবিদা মিলে জেসির গলাটিপে ধরলে সে অজ্ঞান হয়ে যায়। পরিস্থিতি বুঝে জেসিকে অজ্ঞান অবস্থায় ছাদ থেকে নামিয়ে রাস্তার পাশে ফেলে রেখে আসে তাঁরা। এর পর বিজয়ের চাচা রাস্তার পাশে জেসিকে পড়ে থাকতে দেখে চিৎকার করে। একপর্যায়ে বিজয় এবং তাঁর বাবাসহ স্থানীয় লোকজনের সহায়তায় ভিকটিমকে মুন্সিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক জানান জেসি মারা গেছে।
জেসির মৃত্যুর কথা জেনে বিজয় ও আবিদা পালিয়ে যায়। জেসির মরদেহের ময়নাতদন্ত শেষে তাঁর ভাই জানতে পারে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে বোনকে। তখন তিনি মুন্সিগঞ্জ জেলার সদর থানায় বিজয় ও আবিদাকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলা রুজুর পর ৪ জানুয়ারি আবিদাকে পুলিশ গ্রেপ্তার করে।
জেসি হত্যার পর থেকে মুন্সিগঞ্জ জেলার সিরাজদিখান এলাকায় বন্ধুর বাড়িতে ৪ দিন আত্মগোপনে থাকেন বিজয়। পরবর্তীতে ফরিদপুরের একটি মাজারে ছদ্মবেশে ২২ দিন আত্মগোপনে থাকেন। সেখান থেকে গ্রেপ্তার এড়াতে ১ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর ওয়ারী এলাকায় এক ঘনিষ্ঠ বন্ধুর বাসায় এসে ওঠে। গতকাল রাতে সেখান থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। গ্রেপ্তার বিজয়ের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।
মুন্সিগঞ্জে স্কুলছাত্রী জেসিকা মাহমুদ (১৬) ওরফে জেসি হত্যা মামলার প্রধান আসামি কথিত প্রেমিক বিজয় রহমানকে (২২) গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)। গতকাল শনিবার রাতে রাজধানীর ওয়ারী থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে র্যাব-৩ এর একটি দল। আজ রোববার দুপুরে রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র্যাব মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান, সংস্থার লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইং পরিচালক কমান্ডার খন্দকার আল মঈন।
খন্দকার আল মঈন জানান, গ্রেপ্তার বিজয় ২০১৯ সালে একই স্কুলে পড়ুয়া আবিদা আক্তারের সঙ্গে সম্পর্কে জড়ান। আর ২০২২ সালে জেসির সঙ্গেও সম্পর্কে জড়ান বিজয়। কিছুদিন পর আবিদাকে গোপনে বিয়ে করেন তিনি। বিয়ের বিষয়টি জেসি জানতে পেরে ক্ষেপে গিয়ে বিজয়ের সঙ্গে তাঁর বিভিন্ন কথোপকথনের স্ক্রিনশট আবিদার ফেসবুক মেসেঞ্জারে পাঠায়। এ নিয়ে বিজয়-আবিদার মাঝে দাম্পত্য কলহ শুরু হয়।
গ্রেপ্তার বিজয় জিজ্ঞাসাবাদে র্যাবকে জানায়, ২০২২ সালের ডিসেম্বরের শেষ দিকে স্ত্রী আবিদার সঙ্গে আলোচনা করে ১ জানুয়ারি জেসিকে বাসার ছাদে ডেকে উচিত শিক্ষা দেওয়ার পরিকল্পনা করে। পরিকল্পনার অংশ হিসেবে ঘটনার দিন বিকেলে আবিদা মীমাংসার কথা বলে জেসিকে বিজয়ের বাসার ছাদে নিয়ে আসে। সেখানে বিজয়ের সঙ্গে জেসির বাগ্বিতণ্ডা ও হাতাহাতি হয়। একপর্যায়ে বিজয় ও আবিদা মিলে জেসির গলাটিপে ধরলে সে অজ্ঞান হয়ে যায়। পরিস্থিতি বুঝে জেসিকে অজ্ঞান অবস্থায় ছাদ থেকে নামিয়ে রাস্তার পাশে ফেলে রেখে আসে তাঁরা। এর পর বিজয়ের চাচা রাস্তার পাশে জেসিকে পড়ে থাকতে দেখে চিৎকার করে। একপর্যায়ে বিজয় এবং তাঁর বাবাসহ স্থানীয় লোকজনের সহায়তায় ভিকটিমকে মুন্সিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক জানান জেসি মারা গেছে।
জেসির মৃত্যুর কথা জেনে বিজয় ও আবিদা পালিয়ে যায়। জেসির মরদেহের ময়নাতদন্ত শেষে তাঁর ভাই জানতে পারে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে বোনকে। তখন তিনি মুন্সিগঞ্জ জেলার সদর থানায় বিজয় ও আবিদাকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলা রুজুর পর ৪ জানুয়ারি আবিদাকে পুলিশ গ্রেপ্তার করে।
জেসি হত্যার পর থেকে মুন্সিগঞ্জ জেলার সিরাজদিখান এলাকায় বন্ধুর বাড়িতে ৪ দিন আত্মগোপনে থাকেন বিজয়। পরবর্তীতে ফরিদপুরের একটি মাজারে ছদ্মবেশে ২২ দিন আত্মগোপনে থাকেন। সেখান থেকে গ্রেপ্তার এড়াতে ১ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর ওয়ারী এলাকায় এক ঘনিষ্ঠ বন্ধুর বাসায় এসে ওঠে। গতকাল রাতে সেখান থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। গ্রেপ্তার বিজয়ের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫