নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
লঞ্চ কেনার সর্বোচ্চ দর এসেছিল ৩৫ লাখ টাকা, সেই দর উপেক্ষা করে এর চেয়ে ১০ লাখ টাকা কমে ২৫ লাখ টাকায় বিক্রি করে খুলনা শিপইয়ার্ড লিমিটেডের কর্মকর্তারা। এই অভিযোগে চট্টগ্রাম নেভাল ট্রেনিংয়ের কমান্ড্যান্ট কমোডর মতিউর রহমানসহ ৫ জনের নামে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আজ রোববার দুদকের সহকারী পরিচালক মাহমুদুল হাসান শুভ্র বাদী হয়ে সংস্থাটির সমন্বিত জেলা কার্যালয় খুলনায় মামলাটি করেন।
মামলার আসামিরা হলেন—খুলনা শিপইয়ার্ড লিমিটেডের এমভি সৃজনী লঞ্চ বিক্রির দরপত্র মূল্যায়ন কমিটির সদস্য সাবকে খুলনা শিপইয়ার্ড লিমিটেড জেনারেল ম্যানেজার (ফাইনান্স) ও নেভাল ট্রেনিং অ্যান্ড ডকট্রিন কমান্ডের কমান্ড্যান্ট (কমোডর) মোহাম্মদ মতিউর রহমান, সাবেক ভারপ্রাপ্ত জেনারেল ম্যানেজার (প্রশাসন) এ এম রানা, সাবেক ক্যাপ্টেন ও জিএম (প্রোডাকশন) আনিছুর রহমান মোল্লা, সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক শওকত ইমরান, ও মেসার্স এস. বি কনস্ট্রাকশন এর স্বত্বাধিকারীরা মো. সাইদুজ্জামান সাইদ।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, আসামিরা নিয়ম বহির্ভূতভাবে, প্রতারণা, কারচুপি ও পরস্পর যোগসাজশে অপরাধজনক বিশ্বাসভঙ্গ ও ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে খুলনা শিপইয়ার্ড লিমিটেডের এমভি সৃজনী লঞ্চটি দাখিলকৃত সর্বোচ্চ দর ৩৫ লাখ ৮৫ হাজার ৫৫০ টাকায় বিক্রি না করে সংশোধিত দর ২৫ লাখ ১০ হাজার টাকায় বিক্রি করে ১০ লাখ ৭৫ হাজার ৫৫০ টাকা আত্মসাৎ করেন।
দুদকের অনুসন্ধান প্রতিবেদনে বলা হয়, টেন্ডার কমিটি টেন্ডারের ১ নং শর্ত ভঙ্গ করে এবং খুলনা শিপইয়ার্ড লিমিটেডের নিজস্ব ক্রয়, বিক্রয়, টেন্ডার সংক্রান্ত বিধিমালার কার্যপ্রণালী অংশের ১৬.৩ ধারা এবং দিক নির্দেশনা অংশের ২৫.৪ ধারা অনুসরণ না করে নিজেদের ওপর অর্পিত ক্ষমতার অপব্যবহার করে বিশ্বাসভঙ্গ ও প্রতারণার মাধ্যমে মেসার্স এসবি কনস্ট্রাকশনকে তার দাখিলকৃত সর্বোচ্চ দর ৩৫ লাখ ৮৫ হাজার ৫৫০ টাকায় বিক্রয় না করে ও তার জামানত বাজেয়াপ্ত না করে এবং নিয়মানুযায়ী ২য় বার দরপত্র আহ্বান না করে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স এসবি কনস্ট্রাকশনের কাছে সংশোধিত দর ২৫ লাখ হাজার টাকায় বিক্রি করে অবশিষ্ট অর্থ অর্থাৎ ১০ লাখ ৭৫ হাজার ৫৫০ টাকা আত্মসাৎ করেছেন।
লঞ্চ কেনার সর্বোচ্চ দর এসেছিল ৩৫ লাখ টাকা, সেই দর উপেক্ষা করে এর চেয়ে ১০ লাখ টাকা কমে ২৫ লাখ টাকায় বিক্রি করে খুলনা শিপইয়ার্ড লিমিটেডের কর্মকর্তারা। এই অভিযোগে চট্টগ্রাম নেভাল ট্রেনিংয়ের কমান্ড্যান্ট কমোডর মতিউর রহমানসহ ৫ জনের নামে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
আজ রোববার দুদকের সহকারী পরিচালক মাহমুদুল হাসান শুভ্র বাদী হয়ে সংস্থাটির সমন্বিত জেলা কার্যালয় খুলনায় মামলাটি করেন।
মামলার আসামিরা হলেন—খুলনা শিপইয়ার্ড লিমিটেডের এমভি সৃজনী লঞ্চ বিক্রির দরপত্র মূল্যায়ন কমিটির সদস্য সাবকে খুলনা শিপইয়ার্ড লিমিটেড জেনারেল ম্যানেজার (ফাইনান্স) ও নেভাল ট্রেনিং অ্যান্ড ডকট্রিন কমান্ডের কমান্ড্যান্ট (কমোডর) মোহাম্মদ মতিউর রহমান, সাবেক ভারপ্রাপ্ত জেনারেল ম্যানেজার (প্রশাসন) এ এম রানা, সাবেক ক্যাপ্টেন ও জিএম (প্রোডাকশন) আনিছুর রহমান মোল্লা, সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক শওকত ইমরান, ও মেসার্স এস. বি কনস্ট্রাকশন এর স্বত্বাধিকারীরা মো. সাইদুজ্জামান সাইদ।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, আসামিরা নিয়ম বহির্ভূতভাবে, প্রতারণা, কারচুপি ও পরস্পর যোগসাজশে অপরাধজনক বিশ্বাসভঙ্গ ও ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে খুলনা শিপইয়ার্ড লিমিটেডের এমভি সৃজনী লঞ্চটি দাখিলকৃত সর্বোচ্চ দর ৩৫ লাখ ৮৫ হাজার ৫৫০ টাকায় বিক্রি না করে সংশোধিত দর ২৫ লাখ ১০ হাজার টাকায় বিক্রি করে ১০ লাখ ৭৫ হাজার ৫৫০ টাকা আত্মসাৎ করেন।
দুদকের অনুসন্ধান প্রতিবেদনে বলা হয়, টেন্ডার কমিটি টেন্ডারের ১ নং শর্ত ভঙ্গ করে এবং খুলনা শিপইয়ার্ড লিমিটেডের নিজস্ব ক্রয়, বিক্রয়, টেন্ডার সংক্রান্ত বিধিমালার কার্যপ্রণালী অংশের ১৬.৩ ধারা এবং দিক নির্দেশনা অংশের ২৫.৪ ধারা অনুসরণ না করে নিজেদের ওপর অর্পিত ক্ষমতার অপব্যবহার করে বিশ্বাসভঙ্গ ও প্রতারণার মাধ্যমে মেসার্স এসবি কনস্ট্রাকশনকে তার দাখিলকৃত সর্বোচ্চ দর ৩৫ লাখ ৮৫ হাজার ৫৫০ টাকায় বিক্রয় না করে ও তার জামানত বাজেয়াপ্ত না করে এবং নিয়মানুযায়ী ২য় বার দরপত্র আহ্বান না করে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মেসার্স এসবি কনস্ট্রাকশনের কাছে সংশোধিত দর ২৫ লাখ হাজার টাকায় বিক্রি করে অবশিষ্ট অর্থ অর্থাৎ ১০ লাখ ৭৫ হাজার ৫৫০ টাকা আত্মসাৎ করেছেন।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১০ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
২১ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
২৩ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫