নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দুবাইয়ের সোনার দোকান উদ্বোধন করে চাঞ্চল্য সৃষ্টিকারী আরাভ খান ওরফে রবিউল ইসলামকে ১০ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকা মহানগর বিশেষ ট্রাইব্যুনাল ও ষষ্ঠ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ মুর্শিদ আহাম্মদ এ রায় ঘোষণা করেন।
কারাদণ্ডের পাশাপাশি আরাভ খানকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। জরিমানার টাকা দিতে ব্যর্থ হলে তাঁকে আরও তিন মাসের কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে। এই মামলায় আরাভ খান পলাতক রয়েছেন। তিনি গ্রেপ্তার বা আত্মসমর্পণের পর সাজা কার্যকর হবে বলে রায়ে বলা হয়েছে।
রায়ে উল্লেখ করা হয়েছে, আসামির বিরুদ্ধে অবৈধ অস্ত্র দখলে রাখার অভিযোগ রাষ্ট্রপক্ষ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণ করতে সক্ষম হয়েছে। সরকারি কৌঁসুলি হাফিজুর রহমান তোতা আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন। গত রোববার রাষ্ট্রপক্ষের যুক্তিতর্ক শুনানি শেষে ট্রাইব্যুনাল মঙ্গলবার রায়ের তারিখ ধার্য করেন।
এর আগে গত ২৮ মার্চ মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত ঘোষণা করা হয়। সে সময় রাষ্ট্রপক্ষ আদালতকে জানায়, এই মামলায় ২০ জন সাক্ষীর মধ্যে ১০ জন সাক্ষ্য দিয়েছেন। বাকি সাক্ষীদের সাক্ষ্য নেওয়ার প্রয়োজন নেই। পরে আদালত সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত ঘোষণা করেন।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১৫ সালের ২৮ জানুয়ারি রবিউল ইসলাম তাঁর শ্বশুর সেকেন্দার আলীকে ভয় দেখিয়ে টাকা আদায় করতে মগবাজারের বাসায় যান। গুলিভর্তি একটি রিভলবারসহ শ্বশুরের বাসার সামনে থেকে গ্রেপ্তার হন তিনি।
এ ঘটনায় রবিউলের বিরুদ্ধে রমনা মডেল থানায় অস্ত্র আইনে মামলা করেন ডিবি পশ্চিমের গাড়ি চুরি প্রতিরোধ ও উদ্ধার টিমের তৎকালীন উপপরিদর্শক সুজন কুমার কুণ্ডু। আসামি রবিউল ইসলাম আপনের বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় ২০১৫ সালের ১ মার্চ আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবির উপপরিদর্শক শেখ হাসান মুহাম্মদ মোস্তফা সারোয়ার।
একই বছরের ১০ মে আদালত রবিউলের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে বিচার শুরুর আদেশ দেন। এই মামলায় ২০১৮ সালের ১৪ মার্চ জামিন পান তিনি। এরপর জামিনে গিয়ে পলাতক থাকায় ২০১৮ সালের ২৪ অক্টোবর তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত।
রবিউল ইসলাম রাজধানীর বনানীতে পুলিশ পরিদর্শক মামুন হত্যা মামলারও আসামি। এ ছাড়া বিভিন্ন থানায় তাঁর বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটি ফৌজদারি মামলা রয়েছে। এসব মামলায় জামিন পেয়ে তিনি পলাতক হন এবং নাম পরিবর্তন করে আরাভ খান নাম ধারণ করেন।
আরও খবর পড়ুন:
দুবাইয়ের সোনার দোকান উদ্বোধন করে চাঞ্চল্য সৃষ্টিকারী আরাভ খান ওরফে রবিউল ইসলামকে ১০ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকা মহানগর বিশেষ ট্রাইব্যুনাল ও ষষ্ঠ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ মুর্শিদ আহাম্মদ এ রায় ঘোষণা করেন।
কারাদণ্ডের পাশাপাশি আরাভ খানকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। জরিমানার টাকা দিতে ব্যর্থ হলে তাঁকে আরও তিন মাসের কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে। এই মামলায় আরাভ খান পলাতক রয়েছেন। তিনি গ্রেপ্তার বা আত্মসমর্পণের পর সাজা কার্যকর হবে বলে রায়ে বলা হয়েছে।
রায়ে উল্লেখ করা হয়েছে, আসামির বিরুদ্ধে অবৈধ অস্ত্র দখলে রাখার অভিযোগ রাষ্ট্রপক্ষ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণ করতে সক্ষম হয়েছে। সরকারি কৌঁসুলি হাফিজুর রহমান তোতা আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন। গত রোববার রাষ্ট্রপক্ষের যুক্তিতর্ক শুনানি শেষে ট্রাইব্যুনাল মঙ্গলবার রায়ের তারিখ ধার্য করেন।
এর আগে গত ২৮ মার্চ মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত ঘোষণা করা হয়। সে সময় রাষ্ট্রপক্ষ আদালতকে জানায়, এই মামলায় ২০ জন সাক্ষীর মধ্যে ১০ জন সাক্ষ্য দিয়েছেন। বাকি সাক্ষীদের সাক্ষ্য নেওয়ার প্রয়োজন নেই। পরে আদালত সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত ঘোষণা করেন।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১৫ সালের ২৮ জানুয়ারি রবিউল ইসলাম তাঁর শ্বশুর সেকেন্দার আলীকে ভয় দেখিয়ে টাকা আদায় করতে মগবাজারের বাসায় যান। গুলিভর্তি একটি রিভলবারসহ শ্বশুরের বাসার সামনে থেকে গ্রেপ্তার হন তিনি।
এ ঘটনায় রবিউলের বিরুদ্ধে রমনা মডেল থানায় অস্ত্র আইনে মামলা করেন ডিবি পশ্চিমের গাড়ি চুরি প্রতিরোধ ও উদ্ধার টিমের তৎকালীন উপপরিদর্শক সুজন কুমার কুণ্ডু। আসামি রবিউল ইসলাম আপনের বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় ২০১৫ সালের ১ মার্চ আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবির উপপরিদর্শক শেখ হাসান মুহাম্মদ মোস্তফা সারোয়ার।
একই বছরের ১০ মে আদালত রবিউলের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে বিচার শুরুর আদেশ দেন। এই মামলায় ২০১৮ সালের ১৪ মার্চ জামিন পান তিনি। এরপর জামিনে গিয়ে পলাতক থাকায় ২০১৮ সালের ২৪ অক্টোবর তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত।
রবিউল ইসলাম রাজধানীর বনানীতে পুলিশ পরিদর্শক মামুন হত্যা মামলারও আসামি। এ ছাড়া বিভিন্ন থানায় তাঁর বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটি ফৌজদারি মামলা রয়েছে। এসব মামলায় জামিন পেয়ে তিনি পলাতক হন এবং নাম পরিবর্তন করে আরাভ খান নাম ধারণ করেন।
আরও খবর পড়ুন:
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪