নিজস্ব প্রতিবেদক, সাভার
সাভারে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে এক যুবককে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার বিরুলিয়া ইউনিয়নের কাকাবোর খেয়াঘাট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত ব্যক্তির নাম রমজান আলী (৩৫)। তিনি কাকাবোর গ্রামের মো. শওকত হোসেনের ছেলে।
পুলিশ ও নিহতের পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, কাকাবোর খেয়াঘাট এলাকার ১৮ শতাংশ জমি নিয়ে প্রতিবেশী রহিম মিয়া, ইউনুস, ইয়ানুস ও মানিক মিয়ার সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে রমজান আলীর পরিবারের বিরোধ চলে আসছিল। আজ বৃহস্পতিবার বেলা আড়াইটার দিকে রহিম, ইউনুস, ইয়ানুস ও মানিকসহ ৮ থেকে ১০ জন লোক নিয়ে বিরোধপূর্ণ ওই জমি দখলের চেষ্টা চালান।
খবর পেয়ে রমজান আলী তাঁর ভগ্নিপতি সেলিম মিয়াকে নিয়ে ঘটনাস্থলে যান। এ সময় প্রতিপক্ষের লোকজন রমজান আলী ও সেলিমকে ধাওয়া করে। সেলিম সেখান থেকে পালাতে সক্ষম হলেও রমজান আলীকে ধরে তাঁরা ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে গুরুতর জখম করেন। মুমূর্ষু অবস্থায় রমজান আলীকে উদ্ধার করে সাভারের এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত রমজান আলীর স্ত্রী সোহানা আক্তার অভিযোগ করেন, ‘স্বজনেরা আমার স্বামীকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়ার পথে প্রতিপক্ষের লোকজন বাধা দেন। এ সময় তাঁরা আমার স্বামীর সঙ্গে থাকা স্বজনদেরও মারধর করেন। এ কারণে দ্রুত আমার স্বামীকে হাসপাতালে নেওয়া সম্ভব হয়নি। পথেই তিনি মারা যান।’
সাভার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহ্ জামান বলেন, ‘জমি সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। হত্যার ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকার শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।’
হত্যার সঙ্গে জড়িত কাউকে গ্রেপ্তার বা আটক করা হয়েছে কিনা জানতে চাইলে ওসি শাহ্ জামান বলেন, জড়িতদের ধরতে পুলিশের অভিযান চলছে। খুব দ্রুতই তাদের আইনের আওতায় আনা হবে।
সাভারে জমি সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে এক যুবককে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার বিরুলিয়া ইউনিয়নের কাকাবোর খেয়াঘাট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত ব্যক্তির নাম রমজান আলী (৩৫)। তিনি কাকাবোর গ্রামের মো. শওকত হোসেনের ছেলে।
পুলিশ ও নিহতের পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে, কাকাবোর খেয়াঘাট এলাকার ১৮ শতাংশ জমি নিয়ে প্রতিবেশী রহিম মিয়া, ইউনুস, ইয়ানুস ও মানিক মিয়ার সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে রমজান আলীর পরিবারের বিরোধ চলে আসছিল। আজ বৃহস্পতিবার বেলা আড়াইটার দিকে রহিম, ইউনুস, ইয়ানুস ও মানিকসহ ৮ থেকে ১০ জন লোক নিয়ে বিরোধপূর্ণ ওই জমি দখলের চেষ্টা চালান।
খবর পেয়ে রমজান আলী তাঁর ভগ্নিপতি সেলিম মিয়াকে নিয়ে ঘটনাস্থলে যান। এ সময় প্রতিপক্ষের লোকজন রমজান আলী ও সেলিমকে ধাওয়া করে। সেলিম সেখান থেকে পালাতে সক্ষম হলেও রমজান আলীকে ধরে তাঁরা ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে গুরুতর জখম করেন। মুমূর্ষু অবস্থায় রমজান আলীকে উদ্ধার করে সাভারের এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত রমজান আলীর স্ত্রী সোহানা আক্তার অভিযোগ করেন, ‘স্বজনেরা আমার স্বামীকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়ার পথে প্রতিপক্ষের লোকজন বাধা দেন। এ সময় তাঁরা আমার স্বামীর সঙ্গে থাকা স্বজনদেরও মারধর করেন। এ কারণে দ্রুত আমার স্বামীকে হাসপাতালে নেওয়া সম্ভব হয়নি। পথেই তিনি মারা যান।’
সাভার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহ্ জামান বলেন, ‘জমি সংক্রান্ত বিরোধের জের ধরে হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। হত্যার ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকার শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।’
হত্যার সঙ্গে জড়িত কাউকে গ্রেপ্তার বা আটক করা হয়েছে কিনা জানতে চাইলে ওসি শাহ্ জামান বলেন, জড়িতদের ধরতে পুলিশের অভিযান চলছে। খুব দ্রুতই তাদের আইনের আওতায় আনা হবে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৫ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫