নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের ওপর ‘দমন-পীড়নের’ ঘটনায় উদ্বেগ ও নিন্দা জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছে বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২ জন শিক্ষক। তারা অবিলম্বে শিক্ষকদের মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার, গ্রেপ্তারকৃতদের মুক্তি ও বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে।
আজ শুক্রবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে শিক্ষকেরা এসব দাবি জানান।
বিবৃতিতে বলা হয়, দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকদের বিরুদ্ধে মিথ্যা হয়রানিমূলক মামলা, বেআইনি গ্রেপ্তার, বিশ্ববিদ্যালয় হতে বহিষ্কার, একাডেমিক নির্যাতন ও নানাবিধ হয়রানির ঘটনা ক্রমাগত বাড়ছে। মব সংস্কৃতি, ট্যাগিং ও সামাজিক অপপ্রচারের মাধ্যমে শিক্ষকদের ওপর করা হচ্ছে মানসিক নির্যাতন। মেধা, দক্ষতা, যোগ্যতা, গবেষণাকর্ম ও প্রকাশনার পরিধির মাধ্যমে মূল্যায়নের পরিবর্তে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে বিচ্ছিন্নকরণ ও বিভক্তিকরণের প্রক্রিয়া। একই সঙ্গে সামাজিক মাধ্যমে নিজস্ব মতামত প্রকাশের কারণেও শিক্ষকেরা হচ্ছেন বহিষ্কৃত, লাঞ্ছিত ও অপমানিত। অন্যায়ভাবে একতরফা তদন্ত কমিটি গঠনের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের একাডেমিক ও গবেষণা কর্মকাণ্ড থেকে বিরত রাখা হচ্ছে এবং অব্যাহতি প্রদান ও চাকরিচ্যুত করা হচ্ছে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, মহান মুক্তিযুদ্ধে রক্ত দেওয়া বুদ্ধিজীবীদের উত্তরসূরিরা চরম নিরাপত্তাহীনতা ও আতঙ্কের মধ্য জীবন-যাপন করছে। এ ধরনের দমনমূলক পদক্ষেপ স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশ, শিক্ষাব্যবস্থার স্বাধীনতা, মতপ্রকাশের অধিকার এবং গণতান্ত্রিক চেতনার পরিপন্থী। শিক্ষক সমাজ জাতির চিন্তা ও মানবিক মূল্যবোধের নির্মাতা; তাদের বিরুদ্ধে এ ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত আচরণ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর পরিবেশকে কলুষিত করছে এবং শিক্ষার মান ও অসাম্প্রদায়িক স্বাধীনতাকে বিপন্ন করছে, যা বিশ্ব সভ্যতার কাছেও উদ্বেগের বিষয়। আমরা এসব ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাই এবং অবিলম্বে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার, গ্রেপ্তারকৃতদের মুক্তি ও বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের দাবি জানাচ্ছি। একই সঙ্গে শিক্ষকদের নিরাপত্তা, স্বাধীন মতপ্রকাশের অধিকার নিশ্চিতসহ একাডেমিক কার্যক্রমে বাধা ও হয়রানি বন্ধ করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। উদ্বেগজনক এই পরিস্থিতিতে বিশ্বের সমস্ত শিক্ষক সমাজের সহযোগিতা কামনা করছি।
বিবৃতিদাতাদের মধ্যে রয়েছেন— অধ্যাপক ড. এম অহিদুজ্জামান, অধ্যাপক ড. মো. আখতারুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. তৌহিদা রশীদ, অধ্যাপক ড. শবনম জাহান, অধ্যাপক ড. জিনাত হুদা, অধ্যাপক ড. আ. ক. ম. জামাল উদ্দিন, অধ্যাপক ড. মুজিব উদ্দিন আহমেদ, অধ্যাপক ড. লুৎফর রহমান, অধ্যাপক ড. মুজিব উদ্দিন আহমেদ, অধ্যাপক মো: কামরুজ্জামান সরকার, অধ্যাপক ড. মুসতাক আহমেদ, অধ্যাপক ড. নাসরিন সুলতানা, অধ্যাপক ড. শামসুদ্দিন ইলিয়াস, অধ্যাপক ড. আজমল হুদা, অধ্যাপক ড. হাসান মুহাম্মদ, অধ্যাপক আলাউদ্দিন খোকন প্রমুখ।
আরও খবর পড়ুন:
পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের ওপর ‘দমন-পীড়নের’ ঘটনায় উদ্বেগ ও নিন্দা জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছে বিভিন্ন পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২ জন শিক্ষক। তারা অবিলম্বে শিক্ষকদের মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার, গ্রেপ্তারকৃতদের মুক্তি ও বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের দাবি জানিয়েছে।
আজ শুক্রবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে শিক্ষকেরা এসব দাবি জানান।
বিবৃতিতে বলা হয়, দেশের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকদের বিরুদ্ধে মিথ্যা হয়রানিমূলক মামলা, বেআইনি গ্রেপ্তার, বিশ্ববিদ্যালয় হতে বহিষ্কার, একাডেমিক নির্যাতন ও নানাবিধ হয়রানির ঘটনা ক্রমাগত বাড়ছে। মব সংস্কৃতি, ট্যাগিং ও সামাজিক অপপ্রচারের মাধ্যমে শিক্ষকদের ওপর করা হচ্ছে মানসিক নির্যাতন। মেধা, দক্ষতা, যোগ্যতা, গবেষণাকর্ম ও প্রকাশনার পরিধির মাধ্যমে মূল্যায়নের পরিবর্তে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে বিচ্ছিন্নকরণ ও বিভক্তিকরণের প্রক্রিয়া। একই সঙ্গে সামাজিক মাধ্যমে নিজস্ব মতামত প্রকাশের কারণেও শিক্ষকেরা হচ্ছেন বহিষ্কৃত, লাঞ্ছিত ও অপমানিত। অন্যায়ভাবে একতরফা তদন্ত কমিটি গঠনের মাধ্যমে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের একাডেমিক ও গবেষণা কর্মকাণ্ড থেকে বিরত রাখা হচ্ছে এবং অব্যাহতি প্রদান ও চাকরিচ্যুত করা হচ্ছে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, মহান মুক্তিযুদ্ধে রক্ত দেওয়া বুদ্ধিজীবীদের উত্তরসূরিরা চরম নিরাপত্তাহীনতা ও আতঙ্কের মধ্য জীবন-যাপন করছে। এ ধরনের দমনমূলক পদক্ষেপ স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশ, শিক্ষাব্যবস্থার স্বাধীনতা, মতপ্রকাশের অধিকার এবং গণতান্ত্রিক চেতনার পরিপন্থী। শিক্ষক সমাজ জাতির চিন্তা ও মানবিক মূল্যবোধের নির্মাতা; তাদের বিরুদ্ধে এ ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত আচরণ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর পরিবেশকে কলুষিত করছে এবং শিক্ষার মান ও অসাম্প্রদায়িক স্বাধীনতাকে বিপন্ন করছে, যা বিশ্ব সভ্যতার কাছেও উদ্বেগের বিষয়। আমরা এসব ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাই এবং অবিলম্বে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার, গ্রেপ্তারকৃতদের মুক্তি ও বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের দাবি জানাচ্ছি। একই সঙ্গে শিক্ষকদের নিরাপত্তা, স্বাধীন মতপ্রকাশের অধিকার নিশ্চিতসহ একাডেমিক কার্যক্রমে বাধা ও হয়রানি বন্ধ করার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। উদ্বেগজনক এই পরিস্থিতিতে বিশ্বের সমস্ত শিক্ষক সমাজের সহযোগিতা কামনা করছি।
বিবৃতিদাতাদের মধ্যে রয়েছেন— অধ্যাপক ড. এম অহিদুজ্জামান, অধ্যাপক ড. মো. আখতারুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. তৌহিদা রশীদ, অধ্যাপক ড. শবনম জাহান, অধ্যাপক ড. জিনাত হুদা, অধ্যাপক ড. আ. ক. ম. জামাল উদ্দিন, অধ্যাপক ড. মুজিব উদ্দিন আহমেদ, অধ্যাপক ড. লুৎফর রহমান, অধ্যাপক ড. মুজিব উদ্দিন আহমেদ, অধ্যাপক মো: কামরুজ্জামান সরকার, অধ্যাপক ড. মুসতাক আহমেদ, অধ্যাপক ড. নাসরিন সুলতানা, অধ্যাপক ড. শামসুদ্দিন ইলিয়াস, অধ্যাপক ড. আজমল হুদা, অধ্যাপক ড. হাসান মুহাম্মদ, অধ্যাপক আলাউদ্দিন খোকন প্রমুখ।
আরও খবর পড়ুন:
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বোস্টন ইউনিভার্সিটি ট্রাস্টি স্কলারশিপের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির আওতায় স্নাতক ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। ২০২৬ শিক্ষাবর্ষের জন্য বৃত্তিটি সক্রিয় থাকবে।
৯ ঘণ্টা আগেবিজেএস পরীক্ষার প্রিলিমিনারি অংশে অপরাধবিজ্ঞান থেকে সাধারণত ১০টি প্রশ্ন আসে। এর মধ্যে সাক্ষ্য আইন থেকে প্রায় ২টি, দণ্ডবিধি থেকে ৪-৫টি এবং ফৌজদারি কার্যবিধি থেকে ৩-৪টি প্রশ্ন থাকে। একই অংশ থেকে বার কাউন্সিল পরীক্ষায়ও প্রশ্ন হয়। বার কাউন্সিল পরীক্ষায় সাক্ষ্য আইন থেকে ১৫, দণ্ডবিধি থেকে...
৯ ঘণ্টা আগেইংরেজি ভাষায় প্রিপজিশনের সঠিক ব্যবহার প্রাঞ্জল ও সঠিক বাক্য রচনার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তবে বিভিন্ন noun, adjective বা participle-এর পরে কোন preposition বসবে, তা সব সময় সহজে মনে রাখা যায় না। এই পর্বে আমরা দেখব, কোন ধরনের শব্দের সঙ্গে কোন preposition সাধারণত ব্যবহার হয়।
৯ ঘণ্টা আগেএতে বলা হয়, বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এইচএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে ২ হাজার ৩৭৩ জন ছাত্রছাত্রী এবং পাস করে ২ হাজার ৩৭০ জন। বিজ্ঞান বিভাগে পাসের হার ৯৯ দশমিক ৮৭ শতাংশ। বিজ্ঞান বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭৪৮ জন।
১ দিন আগে