নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর তেজগাঁও এলাকায় সোনারগাঁও বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র কেশব রায় পাপন হত্যার ঘটনায় জড়িত তিনজন অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করেছে তেজগাঁও থানা-পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন–জুয়েল, জাহাঙ্গীর ওরফে মুটো জাহাঙ্গীর ও নুরুজ্জামান ওরফে মামুন।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর হাতিরঝিল এলাকা থেকে জুয়েল, বেগুনবাড়ি থেকে জাহাঙ্গীর ও নোয়াখালী থেকে নুরুজ্জামানকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
তেজগাঁও থানার এসআই গোলাম সারোয়ার জানান, গত ৫ অক্টোবর রাতে তেজগাঁও থানার মেরিন রেস্তোরাঁর সামনে কেশব রায় পাপনকে আসামিরা ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে। পরে কয়েকজন পথচারী তাঁকে প্রথমে সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে নিয়ে যায়। পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় গতকাল বুধবার অজ্ঞাতনামা অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে তেজগাঁও থানায় একটি হত্যা মামলা করা হয়।
তেজগাঁও থানার ওসি সালাহ উদ্দিন মিয়া বলেন, সিসিটিভি ফুটেজ পর্যালোচনা, তথ্য প্রযুক্তি ও গোয়েন্দা সূত্রে প্রাপ্ত তথ্য উপাত্ত বিশ্লেষণ করে ঘটনায় জড়িত অভিযুক্তদের শনাক্ত করা হয়। পরে হাতিরঝিল থেকে জুয়েলকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁর দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে রাজধানীর বেগুনবাড়ি থেকে জাহাঙ্গীর ও নোয়াখালী থেকে নুরুজ্জামানকে গ্রেপ্তার করা হয়।
ওসি জানান, কেশব রায় পাপন একটি কুরিয়ার সার্ভিস প্রতিষ্ঠানে পার্টটাইম কাজ করতেন। কাজ শেষে রাতে সাইকেলে করে মণিপুরিপাড়ার বাসায় ফিরছিলেন পাপন। পথে ছিনতাইয়ের উদ্দেশ্যে তার পথরোধ করে আসামিরা। পাপন ছিনতাইয়ে বাঁধা দিলে ছিনতাইকারীদের সঙ্গে তাঁর ধস্তাধস্তি হয়। পাপনের মোবাইল নিয়ে পালিয়ে যেতে চাইলে সে নুরুজ্জামানকে জাপটে ধরে। এ সময় নুরুজ্জামান ধারালো সুইচ গিয়ার ছুরি দিয়ে কেশবকে একের পর এক আঘাত করে। এতে অতিরিক্ত রক্ত ক্ষরণের ফলে কেশব নিস্তেজ হয়ে রাস্তায় পড়ে থাকেন।
রাজধানীর তেজগাঁও এলাকায় সোনারগাঁও বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র কেশব রায় পাপন হত্যার ঘটনায় জড়িত তিনজন অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করেছে তেজগাঁও থানা-পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন–জুয়েল, জাহাঙ্গীর ওরফে মুটো জাহাঙ্গীর ও নুরুজ্জামান ওরফে মামুন।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর হাতিরঝিল এলাকা থেকে জুয়েল, বেগুনবাড়ি থেকে জাহাঙ্গীর ও নোয়াখালী থেকে নুরুজ্জামানকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
তেজগাঁও থানার এসআই গোলাম সারোয়ার জানান, গত ৫ অক্টোবর রাতে তেজগাঁও থানার মেরিন রেস্তোরাঁর সামনে কেশব রায় পাপনকে আসামিরা ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে। পরে কয়েকজন পথচারী তাঁকে প্রথমে সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে নিয়ে যায়। পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় গতকাল বুধবার অজ্ঞাতনামা অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে তেজগাঁও থানায় একটি হত্যা মামলা করা হয়।
তেজগাঁও থানার ওসি সালাহ উদ্দিন মিয়া বলেন, সিসিটিভি ফুটেজ পর্যালোচনা, তথ্য প্রযুক্তি ও গোয়েন্দা সূত্রে প্রাপ্ত তথ্য উপাত্ত বিশ্লেষণ করে ঘটনায় জড়িত অভিযুক্তদের শনাক্ত করা হয়। পরে হাতিরঝিল থেকে জুয়েলকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁর দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে রাজধানীর বেগুনবাড়ি থেকে জাহাঙ্গীর ও নোয়াখালী থেকে নুরুজ্জামানকে গ্রেপ্তার করা হয়।
ওসি জানান, কেশব রায় পাপন একটি কুরিয়ার সার্ভিস প্রতিষ্ঠানে পার্টটাইম কাজ করতেন। কাজ শেষে রাতে সাইকেলে করে মণিপুরিপাড়ার বাসায় ফিরছিলেন পাপন। পথে ছিনতাইয়ের উদ্দেশ্যে তার পথরোধ করে আসামিরা। পাপন ছিনতাইয়ে বাঁধা দিলে ছিনতাইকারীদের সঙ্গে তাঁর ধস্তাধস্তি হয়। পাপনের মোবাইল নিয়ে পালিয়ে যেতে চাইলে সে নুরুজ্জামানকে জাপটে ধরে। এ সময় নুরুজ্জামান ধারালো সুইচ গিয়ার ছুরি দিয়ে কেশবকে একের পর এক আঘাত করে। এতে অতিরিক্ত রক্ত ক্ষরণের ফলে কেশব নিস্তেজ হয়ে রাস্তায় পড়ে থাকেন।
সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
৯ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১০ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
১৭ দিন আগেমালয়েশিয়ায় জঙ্গিসংশ্লিষ্টতার অভিযোগে আটক করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর পর তিনজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম মিজবাহ উর রহমান তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১৭ দিন আগে