নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর রমনা থানার মগবাজার এলাকার বাটার গলির মুখে ২০১৪ সালে থানা ছাত্রলীগের তৎকালীন সহসভাপতি এবং রমনা থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী মাহবুবুর রহমান ওরফে রানাকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। এ ঘটনার পর ঘাতক মো. ইকবাল হোসেন তারেক (৩৮) গ্রেপ্তার এড়াতে যশোর, চাঁদপুর ও ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় নাম-পরিচয় বদলে তারেক নামে আত্মগোপনে ছিলেন। এই সময় পরিবহনশ্রমিক ও গার্মেন্টসের পরিত্যক্ত কার্টুন ব্যবসার আড়ালে মাদক ব্যবসা করে আসছিলেন তারেক।
অবশেষে দীর্ঘ ৯ বছর আত্মগোপনে থাকার পর গতকাল বৃহস্পতিবার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থেকে র্যাবের হাতে গ্রেপ্তার হলেন আলোচিত হত্যা মামলার আসামি মো. ইকবাল হোসেন তারেক। আজ শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর কারওয়ান বাজারে সংস্থাটির মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান র্যাব-৩-এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল আরিফ মহিউদ্দিন আহমেদ।
মহিউদ্দিন আহমেদ জানান, রমনা থানা ছাত্রলীগের তৎকালীন সহসভাপতি এবং রমনা থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী মাহবুবুর রহমান ওরফে রানাকে কুপিয়ে হত্যার অন্যতম পলাতক আসামি মো. ইকবাল হোসেন তারেককে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হন তাঁরা। গ্রেপ্তার তারেক পরোয়ানাভুক্ত আসামি।
আসামি তারেককে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে আরিফ মহিউদ্দিন আহমেদ জানান, রমনার সুইফ ক্যাব্ল লিমিটেড নামের ডিশ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে চাকরি করতেন তিনি। সেই প্রতিষ্ঠানের মালিক ছিলেন কামরুল ইসলাম ও তানভিরুজ্জামান রনি। তাঁদের সঙ্গে নিহত মাহবুবুর রহমান রানার ব্যবসায়িক বিরোধ ছিল। এই বিরোধ নিয়ে এক পক্ষ আরেক পক্ষের ডিশের ক্যাব্ল কেটে দিত এবং উভয় পক্ষের মধ্যে প্রায়ই মারামারি হতো। এ ঘটনার জের ধরে ২০১৪ সালের ২৩ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মাহবুবুর রহমান রানা মোটরসাইকেলে করে মগবাজার বাটার গলির মুখে আসার সঙ্গে সঙ্গে গতি রোধ করে রানার মুখে ও মাথায় এলোপাতাড়ি কোপাতে থাকেন তারেক ও তাঁর সঙ্গে থাকা ঘাতকেরা। এ সময় স্থানীয় লোকজন সাহায্যের জন্য এগিয়ে এলে তাঁরা বোমার বিস্ফোরণ ঘটান এবং গুলি ছুড়ে পালিয়ে যান। স্থানীয় ব্যক্তিরা রানাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। পরে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে দুটি তাজা বোমা ও রক্তমাখা চাপাতি উদ্ধার করে। এ ঘটনায় অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে রমনা থানায় হত্যা ও বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে মামলা দায়ের করা হয়। এ ঘটনায় সুইফ ক্যাব্লের মালিক কামরুল ইসলাম অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার হন। মামলার তদন্ত শেষে তদন্তকারী কর্মকর্তা ১৪ জন আসামির বিরুদ্ধে ২০১৫ সালের জুন মাসে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। অভিযুক্ত ১৪ জনের মধ্যে ১০ জন গ্রেপ্তার ও চারজন পলাতক ছিলেন। পলাতক আসামিদের মধ্যে গ্রেপ্তারকৃত ইকবাল হোসেন তারেক (৩৮) একজন। তাঁর নামে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি ছিল।
ঘাতক তারেকের বেড়ে ওঠা
২০০৯ সালে যশোরের একটি স্কুল থেকে এসএসসি পাস করে ঢাকায় আসেন তারেক। স্কুলজীবন থেকে মাদকে আসক্ত ছিলেন তিনি। বাড়ি চাঁদপুর জেলায়। ২০০৭ সালে বিয়ে করেন। তাঁর একটি ছেলে রয়েছে। ২০১১ সাল থেকে হত্যার আগ পর্যন্ত তিনি তৎকালীন সুইফ ক্যাব্লে চাকরি করতেন। এই প্রতিষ্ঠানে চাকরির সময় তিনি গাঁজা ছেড়ে ইয়াবায় আসক্ত হয়ে পড়েন এবং চাকরির পাশাপাশি মাদক ব্যবসায় জড়িয়ে পড়েন। ২০১১ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর তিনি মাদকসহ রমনা থানার পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হন। নিজেকে মো. ইকবাল হোসেন ওরফে তারেক (৩৩), বাবা মো. নুরুল ইসলাম পরিচয় দেন। তাঁকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কর্তৃক ধরিয়ে দেওয়ায় রানা গ্রুপের লোকজনের মধ্যে ক্ষোভ তৈরি হয়। এই ক্ষোভ এবং ডিশ মালিকের নির্দেশে এই হত্যাকাণ্ডে তিনি অংশগ্রহণ করেছিলেন।
হত্যাকাণ্ডের পর চাঁদপুরে গিয়ে কৃষিকাজ শুরু করেন। এতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ না করায় যশোরে গিয়ে মাদক ব্যবসা শুরু করেন। তারপর ২০১৯ সালে ঢাকায় এসে বিভিন্ন গার্মেন্টস থেকে পরিত্যক্ত কার্টুন সংগ্রহ করে বিক্রির আড়ালে মাদক ব্যবসা শুরু করেন। তিনি একাধিকবার আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার হন। কিন্তু গ্রেপ্তারের সময় নিজেকে তাহের, বাবা আব্দুর রহিম হিসেবে পরিচয় দেন। ফলে একাধিকবার গ্রেপ্তার হলেও হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার থেকে রক্ষা পেয়ে যেতেন। ঘন ঘন বাসস্থান পরিবর্তন করতেন। সর্বশেষ দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ এলাকায় মাদক ব্যবসায়ীদের মাধ্যমে তাঁর প্রকৃত পরিচয় নিশ্চিত হওয়ার পর র্যাবের গোয়েন্দা দলের জালে তিনি ধরা পড়েন। তাঁর নামে হত্যা ও মাদকসহ চারটি মামলা রয়েছে। তাঁকে হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন বলেও জানান র্যাবের এই কর্মকর্তা।
রাজধানীর রমনা থানার মগবাজার এলাকার বাটার গলির মুখে ২০১৪ সালে থানা ছাত্রলীগের তৎকালীন সহসভাপতি এবং রমনা থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী মাহবুবুর রহমান ওরফে রানাকে কুপিয়ে হত্যা করা হয়। এ ঘটনার পর ঘাতক মো. ইকবাল হোসেন তারেক (৩৮) গ্রেপ্তার এড়াতে যশোর, চাঁদপুর ও ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় নাম-পরিচয় বদলে তারেক নামে আত্মগোপনে ছিলেন। এই সময় পরিবহনশ্রমিক ও গার্মেন্টসের পরিত্যক্ত কার্টুন ব্যবসার আড়ালে মাদক ব্যবসা করে আসছিলেন তারেক।
অবশেষে দীর্ঘ ৯ বছর আত্মগোপনে থাকার পর গতকাল বৃহস্পতিবার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থেকে র্যাবের হাতে গ্রেপ্তার হলেন আলোচিত হত্যা মামলার আসামি মো. ইকবাল হোসেন তারেক। আজ শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর কারওয়ান বাজারে সংস্থাটির মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান র্যাব-৩-এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল আরিফ মহিউদ্দিন আহমেদ।
মহিউদ্দিন আহমেদ জানান, রমনা থানা ছাত্রলীগের তৎকালীন সহসভাপতি এবং রমনা থানা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী মাহবুবুর রহমান ওরফে রানাকে কুপিয়ে হত্যার অন্যতম পলাতক আসামি মো. ইকবাল হোসেন তারেককে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হন তাঁরা। গ্রেপ্তার তারেক পরোয়ানাভুক্ত আসামি।
আসামি তারেককে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে আরিফ মহিউদ্দিন আহমেদ জানান, রমনার সুইফ ক্যাব্ল লিমিটেড নামের ডিশ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে চাকরি করতেন তিনি। সেই প্রতিষ্ঠানের মালিক ছিলেন কামরুল ইসলাম ও তানভিরুজ্জামান রনি। তাঁদের সঙ্গে নিহত মাহবুবুর রহমান রানার ব্যবসায়িক বিরোধ ছিল। এই বিরোধ নিয়ে এক পক্ষ আরেক পক্ষের ডিশের ক্যাব্ল কেটে দিত এবং উভয় পক্ষের মধ্যে প্রায়ই মারামারি হতো। এ ঘটনার জের ধরে ২০১৪ সালের ২৩ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মাহবুবুর রহমান রানা মোটরসাইকেলে করে মগবাজার বাটার গলির মুখে আসার সঙ্গে সঙ্গে গতি রোধ করে রানার মুখে ও মাথায় এলোপাতাড়ি কোপাতে থাকেন তারেক ও তাঁর সঙ্গে থাকা ঘাতকেরা। এ সময় স্থানীয় লোকজন সাহায্যের জন্য এগিয়ে এলে তাঁরা বোমার বিস্ফোরণ ঘটান এবং গুলি ছুড়ে পালিয়ে যান। স্থানীয় ব্যক্তিরা রানাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। পরে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে দুটি তাজা বোমা ও রক্তমাখা চাপাতি উদ্ধার করে। এ ঘটনায় অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের আসামি করে রমনা থানায় হত্যা ও বিস্ফোরক দ্রব্য আইনে মামলা দায়ের করা হয়। এ ঘটনায় সুইফ ক্যাব্লের মালিক কামরুল ইসলাম অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার হন। মামলার তদন্ত শেষে তদন্তকারী কর্মকর্তা ১৪ জন আসামির বিরুদ্ধে ২০১৫ সালের জুন মাসে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। অভিযুক্ত ১৪ জনের মধ্যে ১০ জন গ্রেপ্তার ও চারজন পলাতক ছিলেন। পলাতক আসামিদের মধ্যে গ্রেপ্তারকৃত ইকবাল হোসেন তারেক (৩৮) একজন। তাঁর নামে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি ছিল।
ঘাতক তারেকের বেড়ে ওঠা
২০০৯ সালে যশোরের একটি স্কুল থেকে এসএসসি পাস করে ঢাকায় আসেন তারেক। স্কুলজীবন থেকে মাদকে আসক্ত ছিলেন তিনি। বাড়ি চাঁদপুর জেলায়। ২০০৭ সালে বিয়ে করেন। তাঁর একটি ছেলে রয়েছে। ২০১১ সাল থেকে হত্যার আগ পর্যন্ত তিনি তৎকালীন সুইফ ক্যাব্লে চাকরি করতেন। এই প্রতিষ্ঠানে চাকরির সময় তিনি গাঁজা ছেড়ে ইয়াবায় আসক্ত হয়ে পড়েন এবং চাকরির পাশাপাশি মাদক ব্যবসায় জড়িয়ে পড়েন। ২০১১ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর তিনি মাদকসহ রমনা থানার পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হন। নিজেকে মো. ইকবাল হোসেন ওরফে তারেক (৩৩), বাবা মো. নুরুল ইসলাম পরিচয় দেন। তাঁকে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কর্তৃক ধরিয়ে দেওয়ায় রানা গ্রুপের লোকজনের মধ্যে ক্ষোভ তৈরি হয়। এই ক্ষোভ এবং ডিশ মালিকের নির্দেশে এই হত্যাকাণ্ডে তিনি অংশগ্রহণ করেছিলেন।
হত্যাকাণ্ডের পর চাঁদপুরে গিয়ে কৃষিকাজ শুরু করেন। এতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ না করায় যশোরে গিয়ে মাদক ব্যবসা শুরু করেন। তারপর ২০১৯ সালে ঢাকায় এসে বিভিন্ন গার্মেন্টস থেকে পরিত্যক্ত কার্টুন সংগ্রহ করে বিক্রির আড়ালে মাদক ব্যবসা শুরু করেন। তিনি একাধিকবার আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে গ্রেপ্তার হন। কিন্তু গ্রেপ্তারের সময় নিজেকে তাহের, বাবা আব্দুর রহিম হিসেবে পরিচয় দেন। ফলে একাধিকবার গ্রেপ্তার হলেও হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার থেকে রক্ষা পেয়ে যেতেন। ঘন ঘন বাসস্থান পরিবর্তন করতেন। সর্বশেষ দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ এলাকায় মাদক ব্যবসায়ীদের মাধ্যমে তাঁর প্রকৃত পরিচয় নিশ্চিত হওয়ার পর র্যাবের গোয়েন্দা দলের জালে তিনি ধরা পড়েন। তাঁর নামে হত্যা ও মাদকসহ চারটি মামলা রয়েছে। তাঁকে হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন বলেও জানান র্যাবের এই কর্মকর্তা।
সাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
৪ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
১৩ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
০২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫