নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আপাতত শান্তিতে আছি বলে জঙ্গিরা শেষ হয়ে গেছে এমনটা মনে করার কোনো কারণ নেই। জঙ্গিরা এখনো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভয়াবহ রকম সক্রিয় রয়েছে। আজ সোমবার সকালে রাজধানীর মিরপুরে পুলিশ স্টাফ কলেজে আয়োজিত এক কর্মশালায় এন্টি টেরোরিজম ইউনিটের (এটিইউ) প্রধান অতিরিক্ত আইজিপি এস এম রুহুল আমিন এই মন্তব্য করেন। ‘উগ্রবাদ, জঙ্গিবাদ ও সহিংস চরমপন্থা প্রতিরোধে গণমাধ্যমের ভূমিকা’ শীর্ষক কর্মশালায় মুখ্য আলোচকের বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
এস এম রুহুল আমিন বলেন, ‘জঙ্গিরা চুপ করে বসে নেই। জঙ্গিবাদ শেষ হয়ে গেছে এমনটি ভেবে চিত্ত হওয়ারও কিছু নেই। আমরা দেখছি জঙ্গিরা সোশ্যাল মিডিয়ায় ভয়াবহ রকম সক্রিয় রয়েছে। এন্টি টেরোরিজম ইউনিটের সাইবার অনলাইন পেট্রোলিং এ তা উঠে এসেছে।’
দিনব্যাপী এ কর্মশালায় মুখ্য আলোচকের বক্তব্যে তিনি বলেন, ‘বিভিন্ন অভিযান ও অনলাইন পেট্রোলিংয়ের মাধ্যমে গ্রেপ্তারদের জিজ্ঞাসাবাদে পাওয়া তথ্যও ভয়াবহ। আসলে জঙ্গিরা বসে নেই আমরা আপাতত শান্তিতে আছি বলে জঙ্গিরা শেষ হয়ে গেছে এমনটা মনে করার কোনো কারণ নেই।’
তিনি বলেন, অনলাইনে জঙ্গিদের কার্যক্রম, কিভাবে একজন তরুণ জঙ্গিবাদে জড়াচ্ছে তার বিপদ, ভয়াবহতা না বুঝেই জনসাধারণকে সচেতন করার সুযোগ গণমাধ্যম কর্মীদের আছে।
এন্টি টেরোরিজম ইউনিটের প্রধান বলেন, পুলিশ সাংবাদিক সম্পর্কটা গুরুত্বপূর্ণ। পুলিশ কি চায়? পুলিশের পক্ষ থেকে দেখলে বলা যায়, গণমাধ্যম ছাড়া পুলিশের কাজের সুযোগ নেই। পুলিশ চায় পজিটিভ কাজগুলো গণমাধ্যমে উঠে আসুক।
তিনি বলেন, ‘পুলিশ সাংবাদিক সম্পর্ক আসলে নানা সময় জটিল আকার ধারণ করে। তবে বর্তমানে তথ্যের স্বাধীনতা নিশ্চিত করা হয়েছে। স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব সমুন্নত রাখার স্বার্থে তথ্য দিয়ে থাকি। দেশ প্রেমের জায়গা থেকে আমরা যদি সবাই কাজ করি তাহলে সমাজের জন্য ক্ষতিকর কিছু ঘটবে না। গণমাধ্যম যদি এসব মাথায় রাখে সংবাদ পরিবেশনের সময় তবে সমস্যা হওয়ার কথা না। সংবাদের অবাধ প্রবাহের সময় কোনো সংগঠনের সুযোগ নেই গণমাধ্যমকে সহায়তা ছাড়া ইমেজ রক্ষা করা।’
কর্মশালায় এটিইউর অতিরিক্ত ডিআইজি (অপারেশনস) মনিরুজ্জামান বলেন, ‘জঙ্গিবাদ আমাদের দেশের অনেক বড় বাধা। সরকার বিধি-বিধান সংবিধানের আলোকে জঙ্গিবাদ দমনে কাজ করছে। সহায়ক পরিবেশ তৈরিতে সক্ষমতা বৃদ্ধি, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার আলোকে বাংলাদেশ পুলিশ কাজ করছে। জনগণ আমাদের পাশে আছে, পুলিশ জনগণের আস্থা অর্জন করতে পেরেছে তবে আমাদের যেতে হবে অনেক দূর। এই ক্ষেত্রে আমাদের জন্য অনেক বেশি সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারে গণমাধ্যম।’
তিনি বলেন, বাংলাদেশের জঙ্গিবাদ দমনের ক্ষেত্রে গণমাধ্যম অনেক বেশি মুনশিয়ানার পরিচয় দিয়েছে। যেটা আড়ালে থাকার সেটা আড়ালেই রেখেছে। আসলে রাষ্ট্রযন্ত্রের একার পক্ষে জঙ্গিবাদ দমন করা সম্ভব নয়। এখানে দরকার কো–অর্ডিনেশন, জনগণের অংশগ্রহণ, গণমাধ্যমের নিরবচ্ছিন্ন সহায়ক ভূমিকা।
আপাতত শান্তিতে আছি বলে জঙ্গিরা শেষ হয়ে গেছে এমনটা মনে করার কোনো কারণ নেই। জঙ্গিরা এখনো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভয়াবহ রকম সক্রিয় রয়েছে। আজ সোমবার সকালে রাজধানীর মিরপুরে পুলিশ স্টাফ কলেজে আয়োজিত এক কর্মশালায় এন্টি টেরোরিজম ইউনিটের (এটিইউ) প্রধান অতিরিক্ত আইজিপি এস এম রুহুল আমিন এই মন্তব্য করেন। ‘উগ্রবাদ, জঙ্গিবাদ ও সহিংস চরমপন্থা প্রতিরোধে গণমাধ্যমের ভূমিকা’ শীর্ষক কর্মশালায় মুখ্য আলোচকের বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
এস এম রুহুল আমিন বলেন, ‘জঙ্গিরা চুপ করে বসে নেই। জঙ্গিবাদ শেষ হয়ে গেছে এমনটি ভেবে চিত্ত হওয়ারও কিছু নেই। আমরা দেখছি জঙ্গিরা সোশ্যাল মিডিয়ায় ভয়াবহ রকম সক্রিয় রয়েছে। এন্টি টেরোরিজম ইউনিটের সাইবার অনলাইন পেট্রোলিং এ তা উঠে এসেছে।’
দিনব্যাপী এ কর্মশালায় মুখ্য আলোচকের বক্তব্যে তিনি বলেন, ‘বিভিন্ন অভিযান ও অনলাইন পেট্রোলিংয়ের মাধ্যমে গ্রেপ্তারদের জিজ্ঞাসাবাদে পাওয়া তথ্যও ভয়াবহ। আসলে জঙ্গিরা বসে নেই আমরা আপাতত শান্তিতে আছি বলে জঙ্গিরা শেষ হয়ে গেছে এমনটা মনে করার কোনো কারণ নেই।’
তিনি বলেন, অনলাইনে জঙ্গিদের কার্যক্রম, কিভাবে একজন তরুণ জঙ্গিবাদে জড়াচ্ছে তার বিপদ, ভয়াবহতা না বুঝেই জনসাধারণকে সচেতন করার সুযোগ গণমাধ্যম কর্মীদের আছে।
এন্টি টেরোরিজম ইউনিটের প্রধান বলেন, পুলিশ সাংবাদিক সম্পর্কটা গুরুত্বপূর্ণ। পুলিশ কি চায়? পুলিশের পক্ষ থেকে দেখলে বলা যায়, গণমাধ্যম ছাড়া পুলিশের কাজের সুযোগ নেই। পুলিশ চায় পজিটিভ কাজগুলো গণমাধ্যমে উঠে আসুক।
তিনি বলেন, ‘পুলিশ সাংবাদিক সম্পর্ক আসলে নানা সময় জটিল আকার ধারণ করে। তবে বর্তমানে তথ্যের স্বাধীনতা নিশ্চিত করা হয়েছে। স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব সমুন্নত রাখার স্বার্থে তথ্য দিয়ে থাকি। দেশ প্রেমের জায়গা থেকে আমরা যদি সবাই কাজ করি তাহলে সমাজের জন্য ক্ষতিকর কিছু ঘটবে না। গণমাধ্যম যদি এসব মাথায় রাখে সংবাদ পরিবেশনের সময় তবে সমস্যা হওয়ার কথা না। সংবাদের অবাধ প্রবাহের সময় কোনো সংগঠনের সুযোগ নেই গণমাধ্যমকে সহায়তা ছাড়া ইমেজ রক্ষা করা।’
কর্মশালায় এটিইউর অতিরিক্ত ডিআইজি (অপারেশনস) মনিরুজ্জামান বলেন, ‘জঙ্গিবাদ আমাদের দেশের অনেক বড় বাধা। সরকার বিধি-বিধান সংবিধানের আলোকে জঙ্গিবাদ দমনে কাজ করছে। সহায়ক পরিবেশ তৈরিতে সক্ষমতা বৃদ্ধি, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার আলোকে বাংলাদেশ পুলিশ কাজ করছে। জনগণ আমাদের পাশে আছে, পুলিশ জনগণের আস্থা অর্জন করতে পেরেছে তবে আমাদের যেতে হবে অনেক দূর। এই ক্ষেত্রে আমাদের জন্য অনেক বেশি সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারে গণমাধ্যম।’
তিনি বলেন, বাংলাদেশের জঙ্গিবাদ দমনের ক্ষেত্রে গণমাধ্যম অনেক বেশি মুনশিয়ানার পরিচয় দিয়েছে। যেটা আড়ালে থাকার সেটা আড়ালেই রেখেছে। আসলে রাষ্ট্রযন্ত্রের একার পক্ষে জঙ্গিবাদ দমন করা সম্ভব নয়। এখানে দরকার কো–অর্ডিনেশন, জনগণের অংশগ্রহণ, গণমাধ্যমের নিরবচ্ছিন্ন সহায়ক ভূমিকা।
সারা দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় পুলিশের বিশেষ অভিযানে ১ হাজার ৬৬৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মামলা ও ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি ৯৭২ জন ও অন্যান্য ঘটনায় গ্রেপ্তার হয়েছেন ৬৯৩ জন। আজ সোমবার পুলিশ সদর দপ্তরের এআইজি (মিডিয়া অ্যান্ড পিআর) ইনামুল হক সাগর এ তথ্য জানান।
৪ দিন আগেরাজধানীর মিরপুরে ছিনতাইয়ের ঘটনায় ইমরান খান সাকিব ওরফে শাকিল (৩৫) নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে মিরপুর মডেল থানা-পুলিশ। ডিএমপি জানায়, শাকিল পেশাদার ছিনতাইকারী। গতকাল শুক্রবার সকাল ৬টা ১৫ মিনিটের দিকে গাজীপুরের পুবাইল থানার কুদাব পশ্চিমপাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়...
১৮ এপ্রিল ২০২৫রাজধানীর খিলগাঁওয়ের তালতলায় ‘আপন কফি হাউসে’ তরুণীকে মারধরের ঘটনায় কফি হাউসের ব্যবস্থাপক (ম্যানেজার) আল আমিন ও কর্মচারী শুভ সূত্রধরকে এক দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. রাকিবুল হাসান এ আদেশ দেন।
১৫ এপ্রিল ২০২৫ক্যামেরার লেন্সে ধরা পড়ল অমানবিক দৃশ্য— মেয়েটিকে বেশ কিছুক্ষণ ধমকানো হলো। এরপর ঘাড় ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দেওয়া হয়। সে যেন মানুষ নয়, পথের ধুলো। এর মধ্যেই এক কর্মচারী হঠাৎ মোটা লাঠি নিয়ে আঘাত করে তাঁর ছোট্ট পায়ে। শিশুটি কাতরাতে কাতরাতে পাশের দুটি গাড়ির ফাঁকে আশ্রয় নেয়। কিন্তু নির্যাতন থামে না, সেই লাঠি আব
১৪ এপ্রিল ২০২৫