প্রতিনিধি
শিবচর (মাদারীপুর): মাদারীপুর জেলার শিবচরে এক ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য প্রার্থীর সমর্থকের ছুরিকাঘাতে আবু বকর ফকির (৪০) নামের ইউনিয়ন শ্রমিক লীগ নেতা চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঢাকার একটি হাসপাতালে মারা গেছেন। মঙ্গলবার রাত সাড়ে দশটার দিকে তাঁর মৃত্যু হয় বলে পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, নির্বাচনের আগের দিন রোববার (২০ জুন) রাতে উপজেলার মাদবরেরচর ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য প্রার্থী ইউসুফ সরদারের সমর্থক এবং অপর প্রার্থী আজিজুল সরদারের সমর্থকদের মধ্যে ভোট চাইতে গিয়ে কথা-কাটাকাটি হয়। এ সময় আজিজুল সরদারের সমর্থক মাদবরেরচর ইউনিয়ন শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক আবু বক্কর ফকির ছুটে আসেন। উভয়ের মধ্যে হাতাহাতি হওয়ার একপর্যায়ে প্রতিপক্ষের ছুরিকাঘাতে গুরুতর আহত হন আবু বক্কর ফকির। ওই রাতে প্রথমে তাঁকে ফরিদপুর মেডিকেলে ভর্তি করা হয়। অবস্থার অবনতি হলে পরে তাঁকে ঢাকার আজগর আলী মেডিকেলে ভর্তি করা হলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মঙ্গলবার (২২ জুন) রাতে তাঁর মৃত্যু হয়। নিহত আবু বক্কর ফকির উপজেলার মাদবরচর ইউনিয়নের ডাইয়ারচর গ্রামের মৃত খালেক ফকিরের ছেলে।
নিহত আবু বক্কর ফকিরের ছোট ভাই কামাল ফকির জানান, 'রোববার রাতে ইউসুফ সরদারের লোকজনের সঙ্গে আজিজুল সরদারের লোকজনের কথা-কাটাকাটি হলে আমার ভাই বিষয়টি দেখতে সেখানে যায়। এ সময় প্রতিপক্ষের লোকজন ছুরি দিয়ে পেটে আঘাত করে। আমার ভাইকে তাঁরা হত্যা করার উদ্দেশ্যেই আঘাত করে।'
৪ নম্বর ওয়ার্ডের বিজয়ী সদস্য আজিজুল সরদার বলেন, 'আবু বক্কর আমার নির্বাচন করেছে। ওই দিন রাতে আমার প্রতিপক্ষের লোকজন হামলা চালিয়ে আবু বক্করকে আহত করে। প্রায় তিন দিন চিকিৎসাধীন থাকার পর মঙ্গলবার রাতে সে মারা যায়।'
তিনি আরও বলেন, 'নির্বাচনের আগের রাতেই আমরা থানায় অভিযোগ করেছিলাম। মামলাও হয়েছে।'
মাদবরেরচর ইউনিয়নের নব নির্বাচিত চেয়ারম্যান ফজলুল হক মুন্সী বলেন, 'আবু বক্করের মৃত্যুর খবর পেয়ে সকালেই তাঁর বাড়িতে এসেছি। এ বিষয়ে শিবচর থানায় হত্যা মামলা দায়ের হয়েছে। এমন ঘটনার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।'
এদিকে প্রতিপক্ষ ইউসুফ সরদার এবং তাঁর সমর্থক কারও সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। তাঁরা পলাতক রয়েছেন বলে একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে।
শিবচর থানার ওসি মো. মিরাজ হোসেন বলেন, 'এ মৃত্যুকে ঘিরে যেন নতুন কোনো সংঘাত সৃষ্টি না হয় সেজন্য ঘটনাস্থলে পুলিশ রয়েছে। নিহত আবু বক্করের ছোট ভাই কামাল ফকির বাদী হয়ে শিবচর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন। আসামি গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।'
শিবচর (মাদারীপুর): মাদারীপুর জেলার শিবচরে এক ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য প্রার্থীর সমর্থকের ছুরিকাঘাতে আবু বকর ফকির (৪০) নামের ইউনিয়ন শ্রমিক লীগ নেতা চিকিৎসাধীন অবস্থায় ঢাকার একটি হাসপাতালে মারা গেছেন। মঙ্গলবার রাত সাড়ে দশটার দিকে তাঁর মৃত্যু হয় বলে পারিবারিক সূত্রে জানা গেছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, নির্বাচনের আগের দিন রোববার (২০ জুন) রাতে উপজেলার মাদবরেরচর ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য প্রার্থী ইউসুফ সরদারের সমর্থক এবং অপর প্রার্থী আজিজুল সরদারের সমর্থকদের মধ্যে ভোট চাইতে গিয়ে কথা-কাটাকাটি হয়। এ সময় আজিজুল সরদারের সমর্থক মাদবরেরচর ইউনিয়ন শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক আবু বক্কর ফকির ছুটে আসেন। উভয়ের মধ্যে হাতাহাতি হওয়ার একপর্যায়ে প্রতিপক্ষের ছুরিকাঘাতে গুরুতর আহত হন আবু বক্কর ফকির। ওই রাতে প্রথমে তাঁকে ফরিদপুর মেডিকেলে ভর্তি করা হয়। অবস্থার অবনতি হলে পরে তাঁকে ঢাকার আজগর আলী মেডিকেলে ভর্তি করা হলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মঙ্গলবার (২২ জুন) রাতে তাঁর মৃত্যু হয়। নিহত আবু বক্কর ফকির উপজেলার মাদবরচর ইউনিয়নের ডাইয়ারচর গ্রামের মৃত খালেক ফকিরের ছেলে।
নিহত আবু বক্কর ফকিরের ছোট ভাই কামাল ফকির জানান, 'রোববার রাতে ইউসুফ সরদারের লোকজনের সঙ্গে আজিজুল সরদারের লোকজনের কথা-কাটাকাটি হলে আমার ভাই বিষয়টি দেখতে সেখানে যায়। এ সময় প্রতিপক্ষের লোকজন ছুরি দিয়ে পেটে আঘাত করে। আমার ভাইকে তাঁরা হত্যা করার উদ্দেশ্যেই আঘাত করে।'
৪ নম্বর ওয়ার্ডের বিজয়ী সদস্য আজিজুল সরদার বলেন, 'আবু বক্কর আমার নির্বাচন করেছে। ওই দিন রাতে আমার প্রতিপক্ষের লোকজন হামলা চালিয়ে আবু বক্করকে আহত করে। প্রায় তিন দিন চিকিৎসাধীন থাকার পর মঙ্গলবার রাতে সে মারা যায়।'
তিনি আরও বলেন, 'নির্বাচনের আগের রাতেই আমরা থানায় অভিযোগ করেছিলাম। মামলাও হয়েছে।'
মাদবরেরচর ইউনিয়নের নব নির্বাচিত চেয়ারম্যান ফজলুল হক মুন্সী বলেন, 'আবু বক্করের মৃত্যুর খবর পেয়ে সকালেই তাঁর বাড়িতে এসেছি। এ বিষয়ে শিবচর থানায় হত্যা মামলা দায়ের হয়েছে। এমন ঘটনার দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাচ্ছি।'
এদিকে প্রতিপক্ষ ইউসুফ সরদার এবং তাঁর সমর্থক কারও সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। তাঁরা পলাতক রয়েছেন বলে একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে।
শিবচর থানার ওসি মো. মিরাজ হোসেন বলেন, 'এ মৃত্যুকে ঘিরে যেন নতুন কোনো সংঘাত সৃষ্টি না হয় সেজন্য ঘটনাস্থলে পুলিশ রয়েছে। নিহত আবু বক্করের ছোট ভাই কামাল ফকির বাদী হয়ে শিবচর থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন। আসামি গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।'
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৫ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৭ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৮ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
১১ দিন আগে