নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় তিনজনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। আজ মঙ্গলবার বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলামের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এ রায় ঘোষণা করেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন মো. রেজাউল করিম মন্টু, নজরুল ইসলাম ও মো. শহিদ মণ্ডল। আসামিদের মধ্যে নজরুল ইসলাম পলাতক রয়েছেন।
গতকাল সোমবার রায় ঘোষণার জন্য আজকের দিন ধার্য করা হয়। আসামিদের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী গাজী এম এইচ তামিম। রাষ্ট্রপক্ষের প্রসিকিউটর ছিলেন হায়দার আলী ও সুলতান মাহমুদ সীমন।
আসামিদের পক্ষের আইনজীবী তামিম বলেন, ‘ট্রাইব্যুনালে রাজাকারের যে তালিকা দিয়েছে, তা শিবিরের তালিকা। অথচ ওই সময় শিবির ছিলই না। আমরা রায়ে সংক্ষুব্ধ। আসামিদের সঙ্গে আলোচনা করব। আশা করি আপিল করলে আসামিরা খালাস পাবেন।’
রাষ্ট্রপক্ষের প্রসিকিউটর হায়দার আলী বলেন, ‘আমরা রায়ে সন্তুষ্ট। আসামিদের বিরুদ্ধে আনীত তিনটি অভিযোগই সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণ করতে আমরা সক্ষম হয়েছি।’
যেসব অভিযোগে আদালতের এই রায়:
অভিযোগ-১: ১৯৭১ সালের ৭ অক্টোবর বিকেল আনুমানিক ৪টা থেকে রাত সাড়ে ৭টা পর্যন্ত আসামিরা নওগাঁর বদলগাছী থানার পাহাড়পুর ইউনিয়নের রানাহার গ্রামে হামলা চালিয়ে স্বাধীনতার পক্ষের নিরীহ-নিরস্ত্র সাহেব আলী, আকাম উদ্দিন, আজিম উদ্দিন মণ্ডল, মোজাফফর হোসেনকে হত্যাসহ ১০-১২টি বাড়িতে লুট-পাট চালিয়ে অগ্নিসংযোগ করে।
অভিযোগ-২: ১৯৭১ সালের ৮ অক্টোবর দুপুরে আনুমানিক দেড়টা থেকে বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত আসামিরা নওগাঁর বদলগাছী থানার পাহাড়পুর ইউনিয়নের খোজাগাড়ী গ্রামে হামলা চালিয়ে নিরীহ-নিরস্ত্র নুরুল ইসলামকে হত্যা করে। এ সময় তারা ১৫-২০টি বাড়িতে লুটপাট চালিয়ে অগ্নিসংযোগ করে।
অভিযোগ-৩: ১৯৭১ সালের ৮ অক্টোবর বিকেল আনুমানিক ৫টা থেকে পরদিন বিকেল ৫টা পর্যন্ত নওগাঁর মালঞ্চা গ্রামে হামলা চালিয়ে স্বাধীনতার পক্ষের কেনার উদ্দিন ও আক্কাস আলীকে নির্যাতন শেষে জয়পুরহাটের কুঠিবাড়ী ব্রিজে নিয়ে গিয়ে হত্যা করে। এ সময় আসামিরা ৪০-৫০টি বাড়ি লুণ্ঠনের পর অগ্নিসংযোগ করে।
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় তিনজনকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। আজ মঙ্গলবার বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলামের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এ রায় ঘোষণা করেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন মো. রেজাউল করিম মন্টু, নজরুল ইসলাম ও মো. শহিদ মণ্ডল। আসামিদের মধ্যে নজরুল ইসলাম পলাতক রয়েছেন।
গতকাল সোমবার রায় ঘোষণার জন্য আজকের দিন ধার্য করা হয়। আসামিদের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী গাজী এম এইচ তামিম। রাষ্ট্রপক্ষের প্রসিকিউটর ছিলেন হায়দার আলী ও সুলতান মাহমুদ সীমন।
আসামিদের পক্ষের আইনজীবী তামিম বলেন, ‘ট্রাইব্যুনালে রাজাকারের যে তালিকা দিয়েছে, তা শিবিরের তালিকা। অথচ ওই সময় শিবির ছিলই না। আমরা রায়ে সংক্ষুব্ধ। আসামিদের সঙ্গে আলোচনা করব। আশা করি আপিল করলে আসামিরা খালাস পাবেন।’
রাষ্ট্রপক্ষের প্রসিকিউটর হায়দার আলী বলেন, ‘আমরা রায়ে সন্তুষ্ট। আসামিদের বিরুদ্ধে আনীত তিনটি অভিযোগই সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণ করতে আমরা সক্ষম হয়েছি।’
যেসব অভিযোগে আদালতের এই রায়:
অভিযোগ-১: ১৯৭১ সালের ৭ অক্টোবর বিকেল আনুমানিক ৪টা থেকে রাত সাড়ে ৭টা পর্যন্ত আসামিরা নওগাঁর বদলগাছী থানার পাহাড়পুর ইউনিয়নের রানাহার গ্রামে হামলা চালিয়ে স্বাধীনতার পক্ষের নিরীহ-নিরস্ত্র সাহেব আলী, আকাম উদ্দিন, আজিম উদ্দিন মণ্ডল, মোজাফফর হোসেনকে হত্যাসহ ১০-১২টি বাড়িতে লুট-পাট চালিয়ে অগ্নিসংযোগ করে।
অভিযোগ-২: ১৯৭১ সালের ৮ অক্টোবর দুপুরে আনুমানিক দেড়টা থেকে বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত আসামিরা নওগাঁর বদলগাছী থানার পাহাড়পুর ইউনিয়নের খোজাগাড়ী গ্রামে হামলা চালিয়ে নিরীহ-নিরস্ত্র নুরুল ইসলামকে হত্যা করে। এ সময় তারা ১৫-২০টি বাড়িতে লুটপাট চালিয়ে অগ্নিসংযোগ করে।
অভিযোগ-৩: ১৯৭১ সালের ৮ অক্টোবর বিকেল আনুমানিক ৫টা থেকে পরদিন বিকেল ৫টা পর্যন্ত নওগাঁর মালঞ্চা গ্রামে হামলা চালিয়ে স্বাধীনতার পক্ষের কেনার উদ্দিন ও আক্কাস আলীকে নির্যাতন শেষে জয়পুরহাটের কুঠিবাড়ী ব্রিজে নিয়ে গিয়ে হত্যা করে। এ সময় আসামিরা ৪০-৫০টি বাড়ি লুণ্ঠনের পর অগ্নিসংযোগ করে।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
১ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪