নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর হাতিরঝিল, তেজগাঁওসহ নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার বিভিন্ন এলাকায় পৃথক অভিযানে কক্সবাজারকেন্দ্রিক মাদক কারবারি চক্রের ৭ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের (ডিএনসি) ঢাকা মেট্রো কার্যালয় (উত্তর)। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের কাছ থেকে ১১ হাজার ২০০টি ইয়াবা ও ২০০ গ্রাম আইস ও মাদক বিক্রির ৩ লাখ টাকা উদ্ধার করা হয়েছে।
আজ শনিবার বিকেলে বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন ডিএনসির ঢাকা মেট্রো উত্তর কার্যালয়ের উপপরিচালক মেহেদি হাসান।
ডিএনসি বলছে, চক্রের সদস্যরা মুদি দোকানি, শ্রমিক, ফুটপাতে ব্যবসাসহ বিভিন্ন পেশার আড়ালে কক্সবাজারের টেকনাফ থেকে ইয়াবা ও নতুন ধরনের মাদক আইস সংগ্রহ করে ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জের বিভিন্ন এলাকায় সরবরাহ করত। চক্রটি এলাকাকেন্দ্রিক একটি চক্র গড়ে তুলেছিল।
মেহেদি হাসান বলেন, ‘গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে আমরা জানতে পারি, একটি চক্র শ্রমিকসহ বিভিন্ন সাধারণ পেশার আড়ালে ঢাকা ও ফতুল্লাকেন্দ্রিক একটি মাদক সিন্ডিকেট গড়ে তুলেছে। এমন তথ্যের ভিত্তিতে তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় চক্রটির ওপর নজরদারি বাড়ানো হয়। এরই ধারাবাহিকতায় শুক্রবার (২২ জুলাই) সকালে নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা ও রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে মাদক কারবারি চক্রের পাঁচ সদস্যকে মাদকসহ গ্রেপ্তার করা হয়।’
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার বাসিন্দা মুদি দোকানি রফিক উল্লাহ (২২), একই উপজেলার বাসিন্দা পেশায় শ্রমিক সরওয়ার কামাল (২৩), বরিশালের ব্যবসায়ী ইমরান হোসেন (৩০), নারায়ণগঞ্জের টি-শার্ট ও বেল্ট বিক্রেতা মো. মহাসিন (৩২), রাজবাড়ীর অটোরিকশাচালক মো. মিরাজ শেখ (৩৩)। গ্রেপ্তার মাদক কারবারিরা নিজ নিজ এলাকায় উল্লেখিত পেশায় জড়িত থাকার আড়ালে মাদকের কারবার করছিলেন।
মেহেদি হাসান জানান, গ্রেপ্তার রফিক উল্লাহর দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে আজ শনিবার সকালে হাতিরঝিল এলাকায় অভিযান চালিয়ে একটি পরিবহন কোম্পানির সুপারভাইজার নাটোরের প্রান্ত ভট্টাচার্য (২৫) ও একই জেলার ইলেকট্রিশিয়ান মো. মামুনুর রশীদ মিমকে (২১) গ্রেপ্তার করা হয়।
মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের এই কর্মকর্তা আরও জানান, গ্রেপ্তার সাত মাদক কারবারির বিরুদ্ধে ৬টি মামলা করা হয়েছে। মামলায় গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
রাজধানীর হাতিরঝিল, তেজগাঁওসহ নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার বিভিন্ন এলাকায় পৃথক অভিযানে কক্সবাজারকেন্দ্রিক মাদক কারবারি চক্রের ৭ সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের (ডিএনসি) ঢাকা মেট্রো কার্যালয় (উত্তর)। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের কাছ থেকে ১১ হাজার ২০০টি ইয়াবা ও ২০০ গ্রাম আইস ও মাদক বিক্রির ৩ লাখ টাকা উদ্ধার করা হয়েছে।
আজ শনিবার বিকেলে বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন ডিএনসির ঢাকা মেট্রো উত্তর কার্যালয়ের উপপরিচালক মেহেদি হাসান।
ডিএনসি বলছে, চক্রের সদস্যরা মুদি দোকানি, শ্রমিক, ফুটপাতে ব্যবসাসহ বিভিন্ন পেশার আড়ালে কক্সবাজারের টেকনাফ থেকে ইয়াবা ও নতুন ধরনের মাদক আইস সংগ্রহ করে ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জের বিভিন্ন এলাকায় সরবরাহ করত। চক্রটি এলাকাকেন্দ্রিক একটি চক্র গড়ে তুলেছিল।
মেহেদি হাসান বলেন, ‘গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে আমরা জানতে পারি, একটি চক্র শ্রমিকসহ বিভিন্ন সাধারণ পেশার আড়ালে ঢাকা ও ফতুল্লাকেন্দ্রিক একটি মাদক সিন্ডিকেট গড়ে তুলেছে। এমন তথ্যের ভিত্তিতে তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় চক্রটির ওপর নজরদারি বাড়ানো হয়। এরই ধারাবাহিকতায় শুক্রবার (২২ জুলাই) সকালে নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা ও রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে মাদক কারবারি চক্রের পাঁচ সদস্যকে মাদকসহ গ্রেপ্তার করা হয়।’
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার বাসিন্দা মুদি দোকানি রফিক উল্লাহ (২২), একই উপজেলার বাসিন্দা পেশায় শ্রমিক সরওয়ার কামাল (২৩), বরিশালের ব্যবসায়ী ইমরান হোসেন (৩০), নারায়ণগঞ্জের টি-শার্ট ও বেল্ট বিক্রেতা মো. মহাসিন (৩২), রাজবাড়ীর অটোরিকশাচালক মো. মিরাজ শেখ (৩৩)। গ্রেপ্তার মাদক কারবারিরা নিজ নিজ এলাকায় উল্লেখিত পেশায় জড়িত থাকার আড়ালে মাদকের কারবার করছিলেন।
মেহেদি হাসান জানান, গ্রেপ্তার রফিক উল্লাহর দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে আজ শনিবার সকালে হাতিরঝিল এলাকায় অভিযান চালিয়ে একটি পরিবহন কোম্পানির সুপারভাইজার নাটোরের প্রান্ত ভট্টাচার্য (২৫) ও একই জেলার ইলেকট্রিশিয়ান মো. মামুনুর রশীদ মিমকে (২১) গ্রেপ্তার করা হয়।
মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের এই কর্মকর্তা আরও জানান, গ্রেপ্তার সাত মাদক কারবারির বিরুদ্ধে ৬টি মামলা করা হয়েছে। মামলায় গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৩ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১৫ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
২২ দিন আগে