নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর রামপুরা থানার খিলগাঁও এলাকায় বোমা ফাটিয়ে স্বর্ণের দোকানে ডাকাতির ঘটনায় ডাকাত চক্রের মূল হোতাসহ ৬ জনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) মতিঝিল বিভাগ। গোয়েন্দা পুলিশ বলছে, ডাকাত দলের মূল হোতা হাছান জমাদ্দার ওরফে ল্যাংড়া হাছান। তিনি ভারতে বসে সহযোগীদের সহায়তায় বিভিন্ন এলাকার স্বর্ণের দোকানে ডাকাতির পরিকল্পনা করতেন। পরে দেশে এসে ডাকাতি শেষে আবারও ভারতে পালিয়ে যেতেন।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন দলের মূল হোতা মো. হাছান জমাদ্দার ওরফে ল্যাংড়া হাছান (৩৪) ও তাঁর সহযোগী মো. আরিফ (২৬), মো. আইনুল হক ওরফে ভোলা (৪২), মো. সাইফুল ইসলাম মন্টু (৪৫), মো. আনসার আলী (৫০), মো. শাহীন (৩৫)।
এ সময় তাদের কাছ থেকে ডাকাতিতে ব্যবহৃত একটি পিস্তল, দুটি গুলি, পাঁচটি চাপাতি ও ডাকাতি শেষে পালিয়ে যেতে ব্যবহার করা প্রাইভেট কার জব্দ করা হয়।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর মিন্টো রোডে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান গোয়েন্দাপ্রধান অতিরিক্ত কমিশনার হারুন অর রশীদ।
হারুন অর রশীদ বলেন, রাজধানীর ঢাকা, কেরানীগঞ্জ, রাজধানী ঢাকাসহ মানিকগঞ্জ, ফেনী, চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহের ভালুকা, বগুড়াসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় অভিনব কায়দায় বোমা ফাটিয়ে ডাকাতি করে আসছিল দুর্ধর্ষ আন্তজেলা ডাকাত দল। ডাকাত দলটির মূল হোতা ল্যাংড়া হাছান ভারতে বসে সহযোগীদের মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন এলাকার স্বর্ণের দোকান টার্গেট করতেন। ডাকাতির আগে তাঁরা সেই দোকানের আশপাশে একটি বাসা ভাড়া নেয়। সবকিছু ঠিক হলে হাছান ভারত থেকে এসে দলে যোগ দিতেন। প্রথমে বোমা ফাটিয়ে ও গুলি করে আতঙ্ক সৃষ্টি করে ৬ থেকে ৭ মিনিটের মধ্যে দোকানের স্বর্ণালংকার লুট করে আগে থেকে ঠিক করে রাখা গাড়িতে করে পালিয়ে যেত চক্রটি। এরপর ডাকাতির মালামাল ভাগাভাগি শেষে আবারও অবৈধভাবে ভারতে পালিয়ে যেতেন হাছান।
গ্রেপ্তার চক্রের সদস্যদের স্বীকারোক্তি উল্লেখ করে গোয়েন্দাপ্রধান হারুন বলেন, চক্রটি হাছানের নেতৃত্বে সারা দেশে ২৫ থেকে ৩০টি ডাকাতি করেছে। ২০১২ সালে চট্টগ্রামে একটি দোকানে ডাকাতি করতে গিয়ে গোলাগুলির সময়ে পায়ে গুলি লাগে হাছানের। তাঁর বিরুদ্ধে ডিএমপিসহ দেশের বিভিন্ন থানায় ১৭টি মামলা রয়েছে।
রাজধানীর রামপুরা থানার খিলগাঁও এলাকায় বোমা ফাটিয়ে স্বর্ণের দোকানে ডাকাতির ঘটনায় ডাকাত চক্রের মূল হোতাসহ ৬ জনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) মতিঝিল বিভাগ। গোয়েন্দা পুলিশ বলছে, ডাকাত দলের মূল হোতা হাছান জমাদ্দার ওরফে ল্যাংড়া হাছান। তিনি ভারতে বসে সহযোগীদের সহায়তায় বিভিন্ন এলাকার স্বর্ণের দোকানে ডাকাতির পরিকল্পনা করতেন। পরে দেশে এসে ডাকাতি শেষে আবারও ভারতে পালিয়ে যেতেন।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন দলের মূল হোতা মো. হাছান জমাদ্দার ওরফে ল্যাংড়া হাছান (৩৪) ও তাঁর সহযোগী মো. আরিফ (২৬), মো. আইনুল হক ওরফে ভোলা (৪২), মো. সাইফুল ইসলাম মন্টু (৪৫), মো. আনসার আলী (৫০), মো. শাহীন (৩৫)।
এ সময় তাদের কাছ থেকে ডাকাতিতে ব্যবহৃত একটি পিস্তল, দুটি গুলি, পাঁচটি চাপাতি ও ডাকাতি শেষে পালিয়ে যেতে ব্যবহার করা প্রাইভেট কার জব্দ করা হয়।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর মিন্টো রোডে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান গোয়েন্দাপ্রধান অতিরিক্ত কমিশনার হারুন অর রশীদ।
হারুন অর রশীদ বলেন, রাজধানীর ঢাকা, কেরানীগঞ্জ, রাজধানী ঢাকাসহ মানিকগঞ্জ, ফেনী, চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহের ভালুকা, বগুড়াসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় অভিনব কায়দায় বোমা ফাটিয়ে ডাকাতি করে আসছিল দুর্ধর্ষ আন্তজেলা ডাকাত দল। ডাকাত দলটির মূল হোতা ল্যাংড়া হাছান ভারতে বসে সহযোগীদের মাধ্যমে দেশের বিভিন্ন এলাকার স্বর্ণের দোকান টার্গেট করতেন। ডাকাতির আগে তাঁরা সেই দোকানের আশপাশে একটি বাসা ভাড়া নেয়। সবকিছু ঠিক হলে হাছান ভারত থেকে এসে দলে যোগ দিতেন। প্রথমে বোমা ফাটিয়ে ও গুলি করে আতঙ্ক সৃষ্টি করে ৬ থেকে ৭ মিনিটের মধ্যে দোকানের স্বর্ণালংকার লুট করে আগে থেকে ঠিক করে রাখা গাড়িতে করে পালিয়ে যেত চক্রটি। এরপর ডাকাতির মালামাল ভাগাভাগি শেষে আবারও অবৈধভাবে ভারতে পালিয়ে যেতেন হাছান।
গ্রেপ্তার চক্রের সদস্যদের স্বীকারোক্তি উল্লেখ করে গোয়েন্দাপ্রধান হারুন বলেন, চক্রটি হাছানের নেতৃত্বে সারা দেশে ২৫ থেকে ৩০টি ডাকাতি করেছে। ২০১২ সালে চট্টগ্রামে একটি দোকানে ডাকাতি করতে গিয়ে গোলাগুলির সময়ে পায়ে গুলি লাগে হাছানের। তাঁর বিরুদ্ধে ডিএমপিসহ দেশের বিভিন্ন থানায় ১৭টি মামলা রয়েছে।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
৩ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪