নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম ও পটিয়া প্রতিনিধি
চট্টগ্রামে এক উপজেলা স্বাস্থ্যকর্মীর বিরুদ্ধে কোভিড টিকা সরিয়ে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। পটিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট রবিউল হোসেন কোনো ধরনের অনুমতি ছাড়া টিকা সরিয়ে অনিবন্ধিত ব্যক্তিদের প্রয়োগ করেছেন বলে অভিযোগ করা হচ্ছে।
এ ঘটনায় আজ শনিবার তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছেন বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডা. হাসান শাহরিয়ার কবীর। চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালের সিনিয়র কনসালট্যান্ট ডা. অজয় দাশের নেতৃত্বে তদন্ত কমিটিতে আছেন ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. মো আসিফ খান এবং সিভিল সার্জন কার্যালয়ের ডা. নুরুল হায়দার। কমিটিকে দুই কর্ম দিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবদেন জমা দিতে বলা হয়েছে।
তদন্তের নির্দেশনা দিয়ে বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডা. হাসান শাহরিয়ার কবীরের চিঠিতে বলা হয়েছে, গত ৩০ জুলাই ও ৩১ জুলাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে সিনোফার্মের কিছু টিকা সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। এসব টিকা ইউনিয়ন পর্যায়ে নিবন্ধনবিহীন লোকজনকে দেওয়া হয়েছে। এজন্য জেলা, উপজেলা বা বিভাগীয় পর্যায় থেকে অনুমতি নেওয়া হয়নি। এ ছাড়া সরকার এখনও ইউনিয়ন পর্যায়ে টিকা দেওয়া শুরু করেনি।
সিভিল সার্জন ডা. শেখ ফজলে রাব্বি বলেন, টিকা জালিয়াতির ঘটনা শুনে আমরা তিন সদস্যের একটি কমিটি করেছি। তাঁরা তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার পরপরই আমরা অভিযুক্তের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব।
এদিকে নাম প্রকাশ না করার শর্তে পটিয়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের এক চিকিৎসক দাবি করেছেন, রবিউল ইসলাম দুই থেকে আড়াই হাজার টাকার বিনিময়ে ইউনিয়ন পর্যায়ে বিভিন্ন লোকজনকে টিকা দিচ্ছেন। রবিউলের স্ত্রীও পটিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য সহকারী হিসেবে কর্মরত।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে রবিউল ইসলাম বলেন, আমি দুই দিনে ২ হাজার মানুষকে টিকা দিয়েছি। চারটি বুথ করে এ টিকা দিয়েছি। নিবন্ধন ছাড়াই এসব টিকা দিয়েছি এটা সত্য, কিন্তু আমিতো সরকারি সেবা করেছি। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন সেবা দিতে। আমি লিখিত অনুমতি না নিলেও উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তার মৌখিক অনুমতি নিয়েছি। এ টিকা দিতে আমি কারো কাছ থেকে কোনো টাকা নিইনি।
তবে মৌখিক অনুমতি দেওয়ার কথা অস্বীকার করেছেন উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. সব্যসাচী নাথ। তিনি বলেন, এ কথার কোনো ভিত্তি নেই। আমি মৌখিক অনুমতি দিইনি। সে সম্পূর্ণ অবৈধভাবে এ ধরনের কার্যকলাপ করেছে। তাই তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
চট্টগ্রামে এক উপজেলা স্বাস্থ্যকর্মীর বিরুদ্ধে কোভিড টিকা সরিয়ে ফেলার অভিযোগ উঠেছে। পটিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট রবিউল হোসেন কোনো ধরনের অনুমতি ছাড়া টিকা সরিয়ে অনিবন্ধিত ব্যক্তিদের প্রয়োগ করেছেন বলে অভিযোগ করা হচ্ছে।
এ ঘটনায় আজ শনিবার তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছেন বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডা. হাসান শাহরিয়ার কবীর। চট্টগ্রাম জেনারেল হাসপাতালের সিনিয়র কনসালট্যান্ট ডা. অজয় দাশের নেতৃত্বে তদন্ত কমিটিতে আছেন ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. মো আসিফ খান এবং সিভিল সার্জন কার্যালয়ের ডা. নুরুল হায়দার। কমিটিকে দুই কর্ম দিবসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবদেন জমা দিতে বলা হয়েছে।
তদন্তের নির্দেশনা দিয়ে বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডা. হাসান শাহরিয়ার কবীরের চিঠিতে বলা হয়েছে, গত ৩০ জুলাই ও ৩১ জুলাই উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে সিনোফার্মের কিছু টিকা সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। এসব টিকা ইউনিয়ন পর্যায়ে নিবন্ধনবিহীন লোকজনকে দেওয়া হয়েছে। এজন্য জেলা, উপজেলা বা বিভাগীয় পর্যায় থেকে অনুমতি নেওয়া হয়নি। এ ছাড়া সরকার এখনও ইউনিয়ন পর্যায়ে টিকা দেওয়া শুরু করেনি।
সিভিল সার্জন ডা. শেখ ফজলে রাব্বি বলেন, টিকা জালিয়াতির ঘটনা শুনে আমরা তিন সদস্যের একটি কমিটি করেছি। তাঁরা তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার পরপরই আমরা অভিযুক্তের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেব।
এদিকে নাম প্রকাশ না করার শর্তে পটিয়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের এক চিকিৎসক দাবি করেছেন, রবিউল ইসলাম দুই থেকে আড়াই হাজার টাকার বিনিময়ে ইউনিয়ন পর্যায়ে বিভিন্ন লোকজনকে টিকা দিচ্ছেন। রবিউলের স্ত্রীও পটিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের স্বাস্থ্য সহকারী হিসেবে কর্মরত।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে রবিউল ইসলাম বলেন, আমি দুই দিনে ২ হাজার মানুষকে টিকা দিয়েছি। চারটি বুথ করে এ টিকা দিয়েছি। নিবন্ধন ছাড়াই এসব টিকা দিয়েছি এটা সত্য, কিন্তু আমিতো সরকারি সেবা করেছি। প্রধানমন্ত্রী বলেছেন সেবা দিতে। আমি লিখিত অনুমতি না নিলেও উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তার মৌখিক অনুমতি নিয়েছি। এ টিকা দিতে আমি কারো কাছ থেকে কোনো টাকা নিইনি।
তবে মৌখিক অনুমতি দেওয়ার কথা অস্বীকার করেছেন উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. সব্যসাচী নাথ। তিনি বলেন, এ কথার কোনো ভিত্তি নেই। আমি মৌখিক অনুমতি দিইনি। সে সম্পূর্ণ অবৈধভাবে এ ধরনের কার্যকলাপ করেছে। তাই তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
ধর্ষণের শিকার নারীর ছবি বা পরিচয় সংবাদ মাধ্যম কিংবা ফেসবুকসহ সামাজিক মাধ্যমে কেউ প্রকাশ করলেই পুলিশ বা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা তাকে আটক করতে পারবে। নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ১৪ ধারায় বর্ণিত এই অপরাধ আমলযোগ্য হওয়ায় জড়িত অভিযোগে কোনো ব্যক্তিকে সঙ্গে সঙ্গে আটক করা যাবে।
৩ দিন আগেসাতক্ষীরার ওয়ারী গ্রামে ব্যবসায়ী স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যার পর বুকের ওপর ‘সরি জান, আই লাভ ইউ’ লিখে স্ত্রী আত্মহত্যা করেছেন। আজ শুক্রবার দুপুরে সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার পালপাড়ায় একটি ভাড়া বাড়ি থেকে পুলিশ মরদেহ দুটি উদ্ধার করেছে।
১২ দিন আগেরাজধানীর উত্তরায় প্রকাশ্যে এক দম্পতিকে কুপিয়ে আহত করার ঘটনায় দায়ের করা হত্যাচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার আরও ৩ ‘কিশোর গ্যাং’ সদস্যকে তিন দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহিন রেজা রিমান্ডে নেওয়ার এ আদেশ দেন।
২১ দিন আগেরাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় নির্যাতনের শিকার কল্পনা (১৩) সাড়ে তিন মাস চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছে। আজ বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা মেডিকেল বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট থেকে তাঁকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়।
০৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫