প্রতিনিধি, সরাইল (ব্রাহ্মণবাড়িয়া)
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে সালিস বৈঠক করতে গিয়ে সালিস প্রধানই হামলার শিকার হয়েছেন। গতকাল রোববার রাত ৯টায় উপজেলার অরুয়াইল ইউনিয়নের দুবাজাইল গ্রামের পশ্চিম পাড়ার ইছা মিয়ার বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
আবুল কাশেম (৪২) নামের ওই সালিস প্রধানকে দা দিয়ে কুপিয়ে গুরুতর আহত করা হয়েছে। সরাইল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিয়েছেন। তিনি ওই গ্রামের হাজী নারু মিয়ার ছেলে।
ওই সালিস বৈঠকে অবস্থিত ছিলেন হাসান উল্লাহ নামে স্থানীয় এক ব্যক্তি। তিনি বলেন, দুবাজাইল পশ্চিম পাড়ার ইছা মিয়া এবং জজ মিয়া সহোদর ভাই। জজ মিয়ার ছেলে মামুন (২৫) ও আলম (২২) তাঁদের চাচা ইছা মিয়া এবং ফুফু আরেফাকে একটি পারিবারিক বিষয় নিয়ে অপমান অপদস্থ করেন। আরেফার অনুরোধেই আমিসহ মাওলানা ইমান উল্লাহ, আবুল কাশেম ও আজিজুর রহমান বিষয়টি মীমাংসা করতে ইছা মিয়ার উঠানে রাতে সালিসে বসি। সালিসে মাওলানা ইমান উল্লাহর সঙ্গে জজ মিয়ার কথা-কাটাকাটি শুরু হয়। একপর্যায়ে জজ মিয়ার ছেলে মামুন ও আলম আমাদের ওপর হামলা চালান। হামলায় আবুল কাশেম গুরুতর আহত হন। বর্তমানে তিনি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
ইউপি সদস্য রেজাউল করিম বলেন, ঘটনা সত্য। আমরা শুনেছি, আবুল কাশেম সালিস করতে জজ মিয়ার বাড়িতে গেলে তাঁকে মারধর করেন জজ মিয়ার ছেলেরা।
ওই গ্রামের আরেক সালিসকারী সালাউদ্দিন বলেন, রাতে বৈঠকে মারধরের ঘটনা ঘটেছে বলে শুনেছি। আবুল কাশেম নির্দোষ। তিনি ঘরের খেয়ে পরের মোষ তাড়াতে গিয়ে মার খেয়েছেন। খুব দুঃখজনক ঘটনা। জজ মিয়া ও তাঁর ভাই ইছার মধ্যকার বিরোধ মীমাংসা করতে গিয়ে তিনি মারধরের শিকার হলেন।
তবে জজ মিয়ার ছেলে আল মামুন বলছেন, আমরা আবুল কাশেমকে মারধর করিনি। আবুল কাশেম ও তাঁর ভাইয়েরা মিলে আমাদের মারধর করেছেন। আমার ভাবী সাইমা বেগম হাসপাতালে আছে। তিনিও আঘাত পেয়েছেন।
সরাইল থানাধীন অরুয়াইল ১ নং বিটের বিট অফিসার এসআই মিজানুর রহমান বলেন, ঘটনা শুনেছি। মামলার প্রক্রিয়া চলছে। মামলা হলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সর্বশেষ খবর নিয়ে জানা গেছে, আবুল কাশেম হাসপাতাল থেকে থানায় উপস্থিত হয়েছে। মামলা করার প্রক্রিয়া চলছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে সালিস বৈঠক করতে গিয়ে সালিস প্রধানই হামলার শিকার হয়েছেন। গতকাল রোববার রাত ৯টায় উপজেলার অরুয়াইল ইউনিয়নের দুবাজাইল গ্রামের পশ্চিম পাড়ার ইছা মিয়ার বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
আবুল কাশেম (৪২) নামের ওই সালিস প্রধানকে দা দিয়ে কুপিয়ে গুরুতর আহত করা হয়েছে। সরাইল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিয়েছেন। তিনি ওই গ্রামের হাজী নারু মিয়ার ছেলে।
ওই সালিস বৈঠকে অবস্থিত ছিলেন হাসান উল্লাহ নামে স্থানীয় এক ব্যক্তি। তিনি বলেন, দুবাজাইল পশ্চিম পাড়ার ইছা মিয়া এবং জজ মিয়া সহোদর ভাই। জজ মিয়ার ছেলে মামুন (২৫) ও আলম (২২) তাঁদের চাচা ইছা মিয়া এবং ফুফু আরেফাকে একটি পারিবারিক বিষয় নিয়ে অপমান অপদস্থ করেন। আরেফার অনুরোধেই আমিসহ মাওলানা ইমান উল্লাহ, আবুল কাশেম ও আজিজুর রহমান বিষয়টি মীমাংসা করতে ইছা মিয়ার উঠানে রাতে সালিসে বসি। সালিসে মাওলানা ইমান উল্লাহর সঙ্গে জজ মিয়ার কথা-কাটাকাটি শুরু হয়। একপর্যায়ে জজ মিয়ার ছেলে মামুন ও আলম আমাদের ওপর হামলা চালান। হামলায় আবুল কাশেম গুরুতর আহত হন। বর্তমানে তিনি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
ইউপি সদস্য রেজাউল করিম বলেন, ঘটনা সত্য। আমরা শুনেছি, আবুল কাশেম সালিস করতে জজ মিয়ার বাড়িতে গেলে তাঁকে মারধর করেন জজ মিয়ার ছেলেরা।
ওই গ্রামের আরেক সালিসকারী সালাউদ্দিন বলেন, রাতে বৈঠকে মারধরের ঘটনা ঘটেছে বলে শুনেছি। আবুল কাশেম নির্দোষ। তিনি ঘরের খেয়ে পরের মোষ তাড়াতে গিয়ে মার খেয়েছেন। খুব দুঃখজনক ঘটনা। জজ মিয়া ও তাঁর ভাই ইছার মধ্যকার বিরোধ মীমাংসা করতে গিয়ে তিনি মারধরের শিকার হলেন।
তবে জজ মিয়ার ছেলে আল মামুন বলছেন, আমরা আবুল কাশেমকে মারধর করিনি। আবুল কাশেম ও তাঁর ভাইয়েরা মিলে আমাদের মারধর করেছেন। আমার ভাবী সাইমা বেগম হাসপাতালে আছে। তিনিও আঘাত পেয়েছেন।
সরাইল থানাধীন অরুয়াইল ১ নং বিটের বিট অফিসার এসআই মিজানুর রহমান বলেন, ঘটনা শুনেছি। মামলার প্রক্রিয়া চলছে। মামলা হলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সর্বশেষ খবর নিয়ে জানা গেছে, আবুল কাশেম হাসপাতাল থেকে থানায় উপস্থিত হয়েছে। মামলা করার প্রক্রিয়া চলছে।
সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১০ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১১ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
১৮ দিন আগেমালয়েশিয়ায় জঙ্গিসংশ্লিষ্টতার অভিযোগে আটক করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর পর তিনজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম মিজবাহ উর রহমান তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১৮ দিন আগে