মহেশখালী (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
মহেশখালীতে দাম্পত্য কলহের বিচার চাইতে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হওয়ার অভিযোগ করেছেন এক গৃহবধূ। এই অভিযোগে ভুক্তভোগী নারী ২৪ জুন কালারমারছড়া ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. আব্বাসসহ দুইজনের বিরুদ্ধে থানায় মামলা করেছেন।
মহেশখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবদুল হাই মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। ওসি বলেন, ‘সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অপরাধ আইনে মামলাটি রুজু করা হয়েছে। মামলা নং-২৭। প্রাথমিকভাবে মামলাটি তদন্তের কার্যক্রম চলছে। তদন্তে অপরাধী যে-ই হোক না কেন আইনের আওতায় আসবে। আমরা সে লক্ষ্যে কাজ করছি।’
মামলার আসামিরা হলেন কালারমারছড়া ইউনিয়নের নোনাছড়ি এলাকার মোজাহের বলি ওরফে মুজুবলির ছেলে হাবিব উল্লাহ (২০), ফকিরজুম পাড়ার মো. আমিনের ছেলে মো. আব্বাস (৩২)। আব্বাস ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, কালারমারছড়া ইউনিয়নের নয়াপাড়া গ্রামের বাসিন্দা তাঁর স্বামী। স্বামীর সঙ্গে দাম্পত্য কলহ চলছিল। এরই পরিপ্রেক্ষিতে প্রতিকার চেয়ে ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. আব্বাস উদ্দিনের কাছে বিচার দেন। ২২ জুন বিকেল ৫টার দিকে সিএনজি অটোরিকশাযোগে যাচ্ছিলেন। ফকিরজোম পাড়ার ফরেস্ট অফিসের সামনে পৌঁছালে মো. আব্বাস ও তাঁর সহযোগী হাবিব উল্লাহ অটোরিকশাটি থামান। স্বামী পার্শ্ববর্তী একটি বাড়িতে অবস্থান করছেন বলে তাঁকে নিয়ে যান তাঁরা। সেখানে গিয়ে ওই নারী দেখেন স্বামী নেই। এরপর দুজন মিলে তাঁকে ধর্ষণ করেন। তাঁর মাথা, বুক, মুখ কাপড় দিয়ে বেঁধে ফেলা হয় বলে এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে।
এজাহারে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, পরে ঘটনাটি স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের জানান ভুক্তভোগী। অসুস্থ হয়ে পড়লে মহেশখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নেন তিনি।
মো. আব্বাস র্যাবের হাতে অস্ত্রসহ আটক হয়ে কারাভোগের পর সম্প্রতি জামিনে মুক্ত হয়েছেন। তাঁর বিরুদ্ধে হত্যাসহ একাধিক মামলা রয়েছে। তাঁর সহযোগী হাবিব উল্লাহও এলাকায় সন্ত্রাসী হিসেবে পরিচিত। তাঁর বিরুদ্ধেও মারামারিসহ একাধিক মামলা রয়েছে।
মহেশখালীতে দাম্পত্য কলহের বিচার চাইতে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হওয়ার অভিযোগ করেছেন এক গৃহবধূ। এই অভিযোগে ভুক্তভোগী নারী ২৪ জুন কালারমারছড়া ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. আব্বাসসহ দুইজনের বিরুদ্ধে থানায় মামলা করেছেন।
মহেশখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবদুল হাই মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। ওসি বলেন, ‘সংঘবদ্ধ ধর্ষণের অপরাধ আইনে মামলাটি রুজু করা হয়েছে। মামলা নং-২৭। প্রাথমিকভাবে মামলাটি তদন্তের কার্যক্রম চলছে। তদন্তে অপরাধী যে-ই হোক না কেন আইনের আওতায় আসবে। আমরা সে লক্ষ্যে কাজ করছি।’
মামলার আসামিরা হলেন কালারমারছড়া ইউনিয়নের নোনাছড়ি এলাকার মোজাহের বলি ওরফে মুজুবলির ছেলে হাবিব উল্লাহ (২০), ফকিরজুম পাড়ার মো. আমিনের ছেলে মো. আব্বাস (৩২)। আব্বাস ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক।
মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, কালারমারছড়া ইউনিয়নের নয়াপাড়া গ্রামের বাসিন্দা তাঁর স্বামী। স্বামীর সঙ্গে দাম্পত্য কলহ চলছিল। এরই পরিপ্রেক্ষিতে প্রতিকার চেয়ে ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. আব্বাস উদ্দিনের কাছে বিচার দেন। ২২ জুন বিকেল ৫টার দিকে সিএনজি অটোরিকশাযোগে যাচ্ছিলেন। ফকিরজোম পাড়ার ফরেস্ট অফিসের সামনে পৌঁছালে মো. আব্বাস ও তাঁর সহযোগী হাবিব উল্লাহ অটোরিকশাটি থামান। স্বামী পার্শ্ববর্তী একটি বাড়িতে অবস্থান করছেন বলে তাঁকে নিয়ে যান তাঁরা। সেখানে গিয়ে ওই নারী দেখেন স্বামী নেই। এরপর দুজন মিলে তাঁকে ধর্ষণ করেন। তাঁর মাথা, বুক, মুখ কাপড় দিয়ে বেঁধে ফেলা হয় বলে এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে।
এজাহারে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, পরে ঘটনাটি স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের জানান ভুক্তভোগী। অসুস্থ হয়ে পড়লে মহেশখালী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নেন তিনি।
মো. আব্বাস র্যাবের হাতে অস্ত্রসহ আটক হয়ে কারাভোগের পর সম্প্রতি জামিনে মুক্ত হয়েছেন। তাঁর বিরুদ্ধে হত্যাসহ একাধিক মামলা রয়েছে। তাঁর সহযোগী হাবিব উল্লাহও এলাকায় সন্ত্রাসী হিসেবে পরিচিত। তাঁর বিরুদ্ধেও মারামারিসহ একাধিক মামলা রয়েছে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১২ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১৪ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
২০ দিন আগে