ফেনী প্রতিনিধি
ফেনীতে আব্দুল্লাহ আল তামিম (২০) নামে এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে অনলাইনে পাখি বিক্রির অজুহাতে প্রতারণার অভিযোগ উঠেছে। খবর পেয়ে পুলিশের তৎপরতায় টাকা ফেরত পেয়েছেন ভুক্তভোগীরা। গতকাল সোমবার রাতে পুলিশের মিডিয়া উইং, জেলা গোয়েন্দা পুলিশের পরিদর্শক ইমাম হাসান এমন তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
জানা যায়, ময়মনসিংহ জেলার আব্দুল্লাহ আল তামিম দীর্ঘদিন ধরে ফেনী শহরের শহীদ শহীদুল্লা কায়সার সড়কে বসবাস করছেন। তিনি পাখি পালনের শখ থেকে আয় করার মনোভাব পোষণ এবং পাখি লালনপালন শুরু করেন। গত দুই বছর যাবৎ বিভিন্ন জাতের পাখি যেমন—লাভ বার্ড, ককটেল, কোয়েল, ঘুঘু, বাজিগার, কবুতর, মুরগির বাচ্চা, হাঁসের বাচ্চা স্থানীয় বাজারে বিক্রি করে আসছিলেন।
গত পাঁচ-ছয় মাস ধরে তিনি ফেসবুকেও পাখি বেচাকেনা করেন। ফেসবুকে বিভিন্ন পেজের মাধ্যমে পাখিওয়ালা ভাই, বিসমিল্লাহ কোয়েল হ্যাচারি, ফেনী পোলট্রি অ্যান্ড চিক্স, সোহান পোলট্রি হ্যাচারি নামে বিভিন্ন পেজ খুলে অনলাইনভিত্তিক ব্যবসা শুরু করেন তামিম। তাঁর পেজগুলোতে পাখিদের বিভিন্ন আকর্ষণীয় বিজ্ঞাপন দেখে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পাখিপ্রেমী সাধারণ মানুষজন পাখি কেনার জন্য সরল বিশ্বাসে অনলাইনে চাওয়া অর্থের বিনিময়ে বুকিং দিয়ে অর্ডার করেন। কিন্তু অভিযুক্ত ওই ব্যক্তি বুকিংকৃত অর্ডার মোতাবেক পাখি সরবরাহ না করে অর্থ নিয়ে প্রতারণা করে আসছেন। তিনি বিকাশের মাধ্যমে অগ্রিম টাকা নিয়ে ক্রেতাকে পাখি সরবরাহ না করে যোগাযোগ বন্ধ করে দেন এবং বিভিন্ন টালবাহানা করতে থাকেন।
সম্প্রতি ঢাকার বাসিন্দা মিসেস লিজা প্রতারিত হয়ে অভিযুক্ত তামিমের পাখি ক্রয়-বিক্রয়ের উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত পেজ ‘সোহান পোলট্রি হ্যাচারি’র বিরুদ্ধে ফেনী জেলা পুলিশের কাছে অভিযোগ করেন। পুলিশ অভিযুক্ত যুবক আব্দুল্লাহ আল তামিমকে থানায় নিয়ে এসে পাখি ক্রয়-বিক্রয়ের প্রতারণার বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তিনি তা স্বীকার করেন। এ সময় নিজের ভুল বুঝতে পেরে সবার কাছে বিকাশের মাধ্যমে টাকা পাঠিয়ে দেন তিনি।
এ ব্যাপারে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অপরাধ) বদরুল আলম মোল্লা বলেন, ‘অভিযুক্ত আব্দুল্লাহ আল তামিমের বিরুদ্ধে আইনি প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে। অনলাইনে প্রতারণা ফাঁদে যাতে কেউ না পড়ে সে জন্য যাচাই-বাছাই করে কেনাকাটা করার জন্য ফেনীবাসীর প্রতি অনুরোধ করছি।’
ফেনীতে আব্দুল্লাহ আল তামিম (২০) নামে এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে অনলাইনে পাখি বিক্রির অজুহাতে প্রতারণার অভিযোগ উঠেছে। খবর পেয়ে পুলিশের তৎপরতায় টাকা ফেরত পেয়েছেন ভুক্তভোগীরা। গতকাল সোমবার রাতে পুলিশের মিডিয়া উইং, জেলা গোয়েন্দা পুলিশের পরিদর্শক ইমাম হাসান এমন তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
জানা যায়, ময়মনসিংহ জেলার আব্দুল্লাহ আল তামিম দীর্ঘদিন ধরে ফেনী শহরের শহীদ শহীদুল্লা কায়সার সড়কে বসবাস করছেন। তিনি পাখি পালনের শখ থেকে আয় করার মনোভাব পোষণ এবং পাখি লালনপালন শুরু করেন। গত দুই বছর যাবৎ বিভিন্ন জাতের পাখি যেমন—লাভ বার্ড, ককটেল, কোয়েল, ঘুঘু, বাজিগার, কবুতর, মুরগির বাচ্চা, হাঁসের বাচ্চা স্থানীয় বাজারে বিক্রি করে আসছিলেন।
গত পাঁচ-ছয় মাস ধরে তিনি ফেসবুকেও পাখি বেচাকেনা করেন। ফেসবুকে বিভিন্ন পেজের মাধ্যমে পাখিওয়ালা ভাই, বিসমিল্লাহ কোয়েল হ্যাচারি, ফেনী পোলট্রি অ্যান্ড চিক্স, সোহান পোলট্রি হ্যাচারি নামে বিভিন্ন পেজ খুলে অনলাইনভিত্তিক ব্যবসা শুরু করেন তামিম। তাঁর পেজগুলোতে পাখিদের বিভিন্ন আকর্ষণীয় বিজ্ঞাপন দেখে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পাখিপ্রেমী সাধারণ মানুষজন পাখি কেনার জন্য সরল বিশ্বাসে অনলাইনে চাওয়া অর্থের বিনিময়ে বুকিং দিয়ে অর্ডার করেন। কিন্তু অভিযুক্ত ওই ব্যক্তি বুকিংকৃত অর্ডার মোতাবেক পাখি সরবরাহ না করে অর্থ নিয়ে প্রতারণা করে আসছেন। তিনি বিকাশের মাধ্যমে অগ্রিম টাকা নিয়ে ক্রেতাকে পাখি সরবরাহ না করে যোগাযোগ বন্ধ করে দেন এবং বিভিন্ন টালবাহানা করতে থাকেন।
সম্প্রতি ঢাকার বাসিন্দা মিসেস লিজা প্রতারিত হয়ে অভিযুক্ত তামিমের পাখি ক্রয়-বিক্রয়ের উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত পেজ ‘সোহান পোলট্রি হ্যাচারি’র বিরুদ্ধে ফেনী জেলা পুলিশের কাছে অভিযোগ করেন। পুলিশ অভিযুক্ত যুবক আব্দুল্লাহ আল তামিমকে থানায় নিয়ে এসে পাখি ক্রয়-বিক্রয়ের প্রতারণার বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তিনি তা স্বীকার করেন। এ সময় নিজের ভুল বুঝতে পেরে সবার কাছে বিকাশের মাধ্যমে টাকা পাঠিয়ে দেন তিনি।
এ ব্যাপারে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অপরাধ) বদরুল আলম মোল্লা বলেন, ‘অভিযুক্ত আব্দুল্লাহ আল তামিমের বিরুদ্ধে আইনি প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে। অনলাইনে প্রতারণা ফাঁদে যাতে কেউ না পড়ে সে জন্য যাচাই-বাছাই করে কেনাকাটা করার জন্য ফেনীবাসীর প্রতি অনুরোধ করছি।’
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪