নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম ডায়াবেটিক জেনারেল হাসপাতালের পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি জাহাঙ্গীর চৌধুরীর বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাৎ, স্বজনদের গুরুত্বপূর্ণ পদে নিয়োগ ও দুর্নীতির অভিযোগে গঠিত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন চার মাসেও দিতে পারেননি। এই ঘটনায় কমিটির আহ্বায়কের ওপর ক্ষুব্ধ সমাজসেবা অধিদপ্তর পরিচালকও। তদন্তে গিয়ে ভাত খাওয়া কমিটির সদস্যদের দুর্নীতির কারণে প্রতিবেদন দিতে পারেনি বলে মনে করছেস সংশ্লিষ্টরা।
এ বিষয়ে চট্টগ্রামের সমাজসেবা অধিদপ্তরের পরিচালক নাজিম উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অনেকবার বলার পরও কমিটির সদস্যরা তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে পারেনি। বিভিন্ন কাজে ব্যস্ত আছেন বলে কমিটির সদস্যরা জানিয়েছেন। সর্বশেষ রোববারও দ্রুত প্রতিবেদন জমা দিতে বলেছি।’
এদিকে দুর্নীতি নিয়ে কাজ করা সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) আইনজীবী আখতার কবীর চৌধুরী বলেন, ‘চার মাসেও প্রতিবেদন জমা দিতে না পারায় দুর্নীতি বা ঘুষ লেনদেনের প্রশ্ন আসাটা স্বাভাবিক। একটি সেবামূলক হাসপাতালের লাখ লাখ টাকার দুর্নীতি, অবৈধ কমিটি দিয়ে হাসপাতাল পরিচালনার অভিযোগের গঠিত তদন্ত কমিটি সময়ক্ষেপন মানে দুর্নীতির আশ্রয় নিয়েছে তদন্ত কমিটি।’
গত ৫ অক্টোবর আজকের পত্রিকায় ‘হাসপাতালের মা-বাপ আমি’ শিরোনামে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। প্রতিবেদনে হাসপাতালের কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে দুর্নীতি বিভিন্ন অভিযোগ তুলে ধরা হয়। এর আগে জাহাঙ্গীর চৌধুরীর বিরুদ্ধে গত ২১ জুলাই তিন সদস্যের কমিটি গঠন করে সমাজসেবা অধিদপ্তর। দুই মাস পর ১৯ সেপ্টেম্বর অভিযান পরিচালনা করার সিদ্ধান্ত নেয় কমিটি।
কিন্তু কবে, কখন অভিযান চালানো হবে, এমনকি কোন কোন বিষয়ে তদন্ত হবে তা ছয় দিন আগেই চিঠির মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হয় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে। যথারীতি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষও অভিযানের দিন কমিটির সদস্যদের জন্য দুপুরের খাবারের আয়োজন করে। অভিযোগ আছে, একজন ছাড়া কমিটির বাকি সদস্যদের খাইয়ে নয়ছয় বুঝিয়ে দিয়েছেন জাহাঙ্গীরসহ পরিচালনা পর্ষদের সদস্যরা।
সমাজসেবা অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ শাহী নেওয়াজের নেতৃত্বে তদন্ত কমিটিতে সদস্য হিসেবে আছেন সমাজসেবা অফিসার মো. আশরাফ উদ্দিন ও মো. সোহানুর মোস্তফা শাহরিয়ার।
কমিটির আহ্বায়ক মোহাম্মদ শাহী নেওয়াজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজ বা কালকের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে পারব। কমিটির অন্য সদস্যদের জন্য প্রতিবেদন জমা দিতে দেরি হচ্ছে।’
এদিকে সম্প্রতি একই অভিযোগ বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালকও একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। তদন্তের জন্য দায়িত্বভার দেওয়া হয়েছে জেলার সিভিল সার্জন ডা. মো. ইলিয়াস চৌধুরীকে। তদন্ত কমিটির বিষয়ে জানতে চাইলে ইলিয়াস চৌধুরী বলেন, চট্টগ্রামে প্রধানমন্ত্রীর অনুষ্ঠান নিয়ে ব্যস্ত আছি। প্রধানমন্ত্রীর সভা শেষে তদন্ত নিয়ে কাজ করব।’
চট্টগ্রাম ডায়াবেটিক জেনারেল হাসপাতালের পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি জাহাঙ্গীর চৌধুরীর বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাৎ, স্বজনদের গুরুত্বপূর্ণ পদে নিয়োগ ও দুর্নীতির অভিযোগে গঠিত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন চার মাসেও দিতে পারেননি। এই ঘটনায় কমিটির আহ্বায়কের ওপর ক্ষুব্ধ সমাজসেবা অধিদপ্তর পরিচালকও। তদন্তে গিয়ে ভাত খাওয়া কমিটির সদস্যদের দুর্নীতির কারণে প্রতিবেদন দিতে পারেনি বলে মনে করছেস সংশ্লিষ্টরা।
এ বিষয়ে চট্টগ্রামের সমাজসেবা অধিদপ্তরের পরিচালক নাজিম উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অনেকবার বলার পরও কমিটির সদস্যরা তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে পারেনি। বিভিন্ন কাজে ব্যস্ত আছেন বলে কমিটির সদস্যরা জানিয়েছেন। সর্বশেষ রোববারও দ্রুত প্রতিবেদন জমা দিতে বলেছি।’
এদিকে দুর্নীতি নিয়ে কাজ করা সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন) আইনজীবী আখতার কবীর চৌধুরী বলেন, ‘চার মাসেও প্রতিবেদন জমা দিতে না পারায় দুর্নীতি বা ঘুষ লেনদেনের প্রশ্ন আসাটা স্বাভাবিক। একটি সেবামূলক হাসপাতালের লাখ লাখ টাকার দুর্নীতি, অবৈধ কমিটি দিয়ে হাসপাতাল পরিচালনার অভিযোগের গঠিত তদন্ত কমিটি সময়ক্ষেপন মানে দুর্নীতির আশ্রয় নিয়েছে তদন্ত কমিটি।’
গত ৫ অক্টোবর আজকের পত্রিকায় ‘হাসপাতালের মা-বাপ আমি’ শিরোনামে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। প্রতিবেদনে হাসপাতালের কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে দুর্নীতি বিভিন্ন অভিযোগ তুলে ধরা হয়। এর আগে জাহাঙ্গীর চৌধুরীর বিরুদ্ধে গত ২১ জুলাই তিন সদস্যের কমিটি গঠন করে সমাজসেবা অধিদপ্তর। দুই মাস পর ১৯ সেপ্টেম্বর অভিযান পরিচালনা করার সিদ্ধান্ত নেয় কমিটি।
কিন্তু কবে, কখন অভিযান চালানো হবে, এমনকি কোন কোন বিষয়ে তদন্ত হবে তা ছয় দিন আগেই চিঠির মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হয় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে। যথারীতি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষও অভিযানের দিন কমিটির সদস্যদের জন্য দুপুরের খাবারের আয়োজন করে। অভিযোগ আছে, একজন ছাড়া কমিটির বাকি সদস্যদের খাইয়ে নয়ছয় বুঝিয়ে দিয়েছেন জাহাঙ্গীরসহ পরিচালনা পর্ষদের সদস্যরা।
সমাজসেবা অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ শাহী নেওয়াজের নেতৃত্বে তদন্ত কমিটিতে সদস্য হিসেবে আছেন সমাজসেবা অফিসার মো. আশরাফ উদ্দিন ও মো. সোহানুর মোস্তফা শাহরিয়ার।
কমিটির আহ্বায়ক মোহাম্মদ শাহী নেওয়াজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজ বা কালকের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দিতে পারব। কমিটির অন্য সদস্যদের জন্য প্রতিবেদন জমা দিতে দেরি হচ্ছে।’
এদিকে সম্প্রতি একই অভিযোগ বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালকও একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। তদন্তের জন্য দায়িত্বভার দেওয়া হয়েছে জেলার সিভিল সার্জন ডা. মো. ইলিয়াস চৌধুরীকে। তদন্ত কমিটির বিষয়ে জানতে চাইলে ইলিয়াস চৌধুরী বলেন, চট্টগ্রামে প্রধানমন্ত্রীর অনুষ্ঠান নিয়ে ব্যস্ত আছি। প্রধানমন্ত্রীর সভা শেষে তদন্ত নিয়ে কাজ করব।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১০ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
২১ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
২২ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫