কক্সবাজার ও উখিয়া প্রতিনিধি
কক্সবাজারের উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পে চার মাঝিকে হত্যার কথা স্বীকার করে একটি ভিডিও বার্তা দিয়েছেন মোহাম্মদ হাশিম (২০) নামের এক রোহিঙ্গা যুবক। ফেসবুকে ভাইরাল হওয়া একটি ভিডিওতে রোহিঙ্গা যুবক নিজেকে ‘ইসলামী মাহাজ’ নামে একটি সংগঠনের সদস্য বলে দাবি করেন।
আজ বুধবার সকাল ৬ টার দিকে এমডি আব্দুল্লাহ নামে একটি ফেসবুক আইডিতে ১ মিনিট ৩২ সেকেন্ডের ভিডিওটি পোস্ট করা হয়।
চার মাঝির মধ্যে কাকে কীভাবে হত্যা করেছিলেন তার লোমহর্ষক বর্ণনা দেন হাশিম। এ ভিডিও কোথায় এবং কীভাবে করছেন তা বলা হয়নি। তবে ঘরের ছবি দেখে মনে হয়েছে এই ভিডিওটি রোহিঙ্গা ক্যাম্পে করা হয়েছে।
হাশিম ভিডিওতে জানান, ১৮ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে তাঁর মতো ২৫ জন যুবককে অস্ত্র দিয়েছে ইসলামী সংগঠন ‘ইসলামী মাহাজ’। যাদের কাজ হলো হত্যার মিশন বাস্তবায়ন করা। এ কাজের জন্য তাঁদের দেওয়া হয় মোটা অঙ্কের টাকা।
তাঁদের মূল কাজ ছিল যারা প্রত্যাবাসন নিয়ে কাজ করে, তাঁদের হত্যা করা। সম্প্রতি ৫-৬ দিনের মধ্যে তাঁরা তিন মাঝি ও এক স্বেচ্ছাসেবককে হত্যা করেছেন বলে ভিডিওতে জানান ওই যুবক।
ভিডিওতে ওই যুবক হেড মাঝি আব্দুল মতিন, হেড মাঝি ছানাউল্লাহ, হেড মাঝি জাফর ও ক্যাম্প ১৭ এর ইসমাইলকে হত্যার কথা স্বীকার করেন। এরপরে ক্যাম্পে যখন খুনখারাবি বেড়ে গেছে, তখন টাকা দেওয়া বন্ধ করে দেয় ওই সংগঠনের নেতারা।
এ সময় রোহিঙ্গা সন্ত্রাসী গ্রুপ ‘ইসলামী মাহাজ’ সংগঠনের চার মুখপাত্রের নামও বলেন মোহাম্মদ হাশিম। তাঁরা হলেন, জিম্মাদার সাহাব উদ্দিন, রহমত উল্লাহ, হেড মাঝি ভুইয়া ও মৌলভী রফিক। এই চারজন এই সংগঠনের নেতৃত্ব দেন বলে জানান হাশিম।
ভিডিওর শেষে ওই যুবক অনুতপ্ত হয়ে সবার কাছে তার কাজের জন্য ক্ষমা চান এবং ওই সংগঠনের সঙ্গে তার সম্পর্ক ছিন্ন করার ঘোষণা দেন।
এদিকে মোহাম্মদ হাশিমের সেই ভিডিও দ্রুত ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাঝিসহ নেতৃত্ব স্থানীয়দের মাঝে আতঙ্ক বিরাজ করছে।
কুতুপালং ১ ইস্ট রোহিঙ্গা ক্যাম্পের মাঝি বদিউল আলম বলেন, ‘এই ভিডিও টার দেখার পর থেকে আমরা ভয়ে আছি। অপরাধীরা ক্যাম্পে ছড়িয়ে পড়েছে, আমাদের হত্যার হুমকি দিচ্ছে।’
রোহিঙ্গা ক্যাম্পের নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত ৮ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের মুখপাত্র অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ফারুক আহমেদ বলেন, ‘ভিডিওটা আমরা দেখেছি। এই যুবক যাদের নাম উল্লেখ করেছে, তদন্ত করে তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আমরা ক্যাম্পের নিরাপত্তায় সব সময় প্রস্তুত আছি।’
কক্সবাজারের উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পে চার মাঝিকে হত্যার কথা স্বীকার করে একটি ভিডিও বার্তা দিয়েছেন মোহাম্মদ হাশিম (২০) নামের এক রোহিঙ্গা যুবক। ফেসবুকে ভাইরাল হওয়া একটি ভিডিওতে রোহিঙ্গা যুবক নিজেকে ‘ইসলামী মাহাজ’ নামে একটি সংগঠনের সদস্য বলে দাবি করেন।
আজ বুধবার সকাল ৬ টার দিকে এমডি আব্দুল্লাহ নামে একটি ফেসবুক আইডিতে ১ মিনিট ৩২ সেকেন্ডের ভিডিওটি পোস্ট করা হয়।
চার মাঝির মধ্যে কাকে কীভাবে হত্যা করেছিলেন তার লোমহর্ষক বর্ণনা দেন হাশিম। এ ভিডিও কোথায় এবং কীভাবে করছেন তা বলা হয়নি। তবে ঘরের ছবি দেখে মনে হয়েছে এই ভিডিওটি রোহিঙ্গা ক্যাম্পে করা হয়েছে।
হাশিম ভিডিওতে জানান, ১৮ নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পে তাঁর মতো ২৫ জন যুবককে অস্ত্র দিয়েছে ইসলামী সংগঠন ‘ইসলামী মাহাজ’। যাদের কাজ হলো হত্যার মিশন বাস্তবায়ন করা। এ কাজের জন্য তাঁদের দেওয়া হয় মোটা অঙ্কের টাকা।
তাঁদের মূল কাজ ছিল যারা প্রত্যাবাসন নিয়ে কাজ করে, তাঁদের হত্যা করা। সম্প্রতি ৫-৬ দিনের মধ্যে তাঁরা তিন মাঝি ও এক স্বেচ্ছাসেবককে হত্যা করেছেন বলে ভিডিওতে জানান ওই যুবক।
ভিডিওতে ওই যুবক হেড মাঝি আব্দুল মতিন, হেড মাঝি ছানাউল্লাহ, হেড মাঝি জাফর ও ক্যাম্প ১৭ এর ইসমাইলকে হত্যার কথা স্বীকার করেন। এরপরে ক্যাম্পে যখন খুনখারাবি বেড়ে গেছে, তখন টাকা দেওয়া বন্ধ করে দেয় ওই সংগঠনের নেতারা।
এ সময় রোহিঙ্গা সন্ত্রাসী গ্রুপ ‘ইসলামী মাহাজ’ সংগঠনের চার মুখপাত্রের নামও বলেন মোহাম্মদ হাশিম। তাঁরা হলেন, জিম্মাদার সাহাব উদ্দিন, রহমত উল্লাহ, হেড মাঝি ভুইয়া ও মৌলভী রফিক। এই চারজন এই সংগঠনের নেতৃত্ব দেন বলে জানান হাশিম।
ভিডিওর শেষে ওই যুবক অনুতপ্ত হয়ে সবার কাছে তার কাজের জন্য ক্ষমা চান এবং ওই সংগঠনের সঙ্গে তার সম্পর্ক ছিন্ন করার ঘোষণা দেন।
এদিকে মোহাম্মদ হাশিমের সেই ভিডিও দ্রুত ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মাঝিসহ নেতৃত্ব স্থানীয়দের মাঝে আতঙ্ক বিরাজ করছে।
কুতুপালং ১ ইস্ট রোহিঙ্গা ক্যাম্পের মাঝি বদিউল আলম বলেন, ‘এই ভিডিও টার দেখার পর থেকে আমরা ভয়ে আছি। অপরাধীরা ক্যাম্পে ছড়িয়ে পড়েছে, আমাদের হত্যার হুমকি দিচ্ছে।’
রোহিঙ্গা ক্যাম্পের নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত ৮ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের মুখপাত্র অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ফারুক আহমেদ বলেন, ‘ভিডিওটা আমরা দেখেছি। এই যুবক যাদের নাম উল্লেখ করেছে, তদন্ত করে তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আমরা ক্যাম্পের নিরাপত্তায় সব সময় প্রস্তুত আছি।’
সারা দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় পুলিশের বিশেষ অভিযানে ১ হাজার ৬৬৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। মামলা ও ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি ৯৭২ জন ও অন্যান্য ঘটনায় গ্রেপ্তার হয়েছেন ৬৯৩ জন। আজ সোমবার পুলিশ সদর দপ্তরের এআইজি (মিডিয়া অ্যান্ড পিআর) ইনামুল হক সাগর এ তথ্য জানান।
৩ দিন আগেরাজধানীর মিরপুরে ছিনতাইয়ের ঘটনায় ইমরান খান সাকিব ওরফে শাকিল (৩৫) নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে মিরপুর মডেল থানা-পুলিশ। ডিএমপি জানায়, শাকিল পেশাদার ছিনতাইকারী। গতকাল শুক্রবার সকাল ৬টা ১৫ মিনিটের দিকে গাজীপুরের পুবাইল থানার কুদাব পশ্চিমপাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়...
১৮ এপ্রিল ২০২৫রাজধানীর খিলগাঁওয়ের তালতলায় ‘আপন কফি হাউসে’ তরুণীকে মারধরের ঘটনায় কফি হাউসের ব্যবস্থাপক (ম্যানেজার) আল আমিন ও কর্মচারী শুভ সূত্রধরকে এক দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. রাকিবুল হাসান এ আদেশ দেন।
১৫ এপ্রিল ২০২৫ক্যামেরার লেন্সে ধরা পড়ল অমানবিক দৃশ্য— মেয়েটিকে বেশ কিছুক্ষণ ধমকানো হলো। এরপর ঘাড় ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দেওয়া হয়। সে যেন মানুষ নয়, পথের ধুলো। এর মধ্যেই এক কর্মচারী হঠাৎ মোটা লাঠি নিয়ে আঘাত করে তাঁর ছোট্ট পায়ে। শিশুটি কাতরাতে কাতরাতে পাশের দুটি গাড়ির ফাঁকে আশ্রয় নেয়। কিন্তু নির্যাতন থামে না, সেই লাঠি আব
১৪ এপ্রিল ২০২৫