প্রতিনিধি
চট্টগ্রাম: মাহমুদা আক্তার মিতু হত্যাকাণ্ডে তার স্বামী সাবেক এসপি বাবুল আক্তারের দায়ের করা মামলায় সব অভিযুক্তকে অব্যাহতি দিয়ে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। আজ বুধবার দুপুরে চট্রগ্রামের সিএমএম আদালতে ৫৭৫ পৃষ্ঠার এ প্রতিবেদন দাখিল করা হয়।
পিবিআই মহানগর পরিদর্শক সন্তোষ কুমার চাকমা আজকের পত্রিকাকে বলেন, চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করা হয়েছে। এ হত্যাকাণ্ডের মূল পরিকল্পনাকারী বাবুল আক্তার। তবে অব্যাহতিপ্রাপ্ত আসামিদের নাম জানাতে অপারগতা প্রকাশ করেন তিনি।
অবশ্য নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পুলিশের এক কর্মকর্তা অব্যাহতিপ্রাপ্তদের নাম জানিয়েছেন। তাঁরা হলেন- মো. মোতালেব মিয়া ওরফে ওয়াসিম, মো. আনোয়ার হোসেন, সিরাজুল ইসলাম, এহতেশামুল হক ভোলা, সাইদুল ইসলাম মিয়া, মো. শাহজাহান মিয়া।
অপরদিকে, বাবুল আক্তারসহ আট জনকে আসামি করে পাঁচলাইশ থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেছেন মিতুর বাবা মোশাররফ হোসেন। নতুন মামলাতেও অব্যাহতিপ্রাপ্তদের আসামি করা হয়েছে বলেও জানা গেছে। এর আগে বাবুল আক্তারকে গতকাল সোমবার পিবিআই চট্টগ্রামে ডেকে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করে। এরপর তাকে আটক করা হয়।
২০১৬ সালের ৫ জুন সকাল সোয়া ৭টায় চট্টগ্রাম মহানগরীর জিইসি মোড়ে ছেলেকে স্কুলবাসে তুলে দিতে যাওয়ার সময় হামলার শিকার হন মাহমুদা আক্তার মিতু। মটরসাইকেলে করে তিন দুর্বৃত্ত মিতুকে ঘিরে ধরে গুলি করে ও কুপিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করে পালিয়ে যায়। ওই সময় মিতুর স্বামী বাবুল আক্তার পুলিশ সুপার পদে পদোন্নতি পেয়ে ঢাকায় পুলিশ সদরদপ্তরে অবস্থান করছিলেন। এর আগে তিনি চট্টগ্রাম নগর গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত উপ-কমিশনারের দায়িত্বে ছিলেন। হত্যাকাণ্ডের পর নগরীর পাঁচলাইশ থানায় অজ্ঞাতনামাদের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করেন বাবুল আক্তার। মামলাটি চট্টগ্রামের নগর গোয়েন্দা পুলিশের হাত ঘুরে ২০২০ সালের জানুয়ারিতে তদন্তের ভার পাওয়া পিবিআই।
চট্টগ্রাম: মাহমুদা আক্তার মিতু হত্যাকাণ্ডে তার স্বামী সাবেক এসপি বাবুল আক্তারের দায়ের করা মামলায় সব অভিযুক্তকে অব্যাহতি দিয়ে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। আজ বুধবার দুপুরে চট্রগ্রামের সিএমএম আদালতে ৫৭৫ পৃষ্ঠার এ প্রতিবেদন দাখিল করা হয়।
পিবিআই মহানগর পরিদর্শক সন্তোষ কুমার চাকমা আজকের পত্রিকাকে বলেন, চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করা হয়েছে। এ হত্যাকাণ্ডের মূল পরিকল্পনাকারী বাবুল আক্তার। তবে অব্যাহতিপ্রাপ্ত আসামিদের নাম জানাতে অপারগতা প্রকাশ করেন তিনি।
অবশ্য নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পুলিশের এক কর্মকর্তা অব্যাহতিপ্রাপ্তদের নাম জানিয়েছেন। তাঁরা হলেন- মো. মোতালেব মিয়া ওরফে ওয়াসিম, মো. আনোয়ার হোসেন, সিরাজুল ইসলাম, এহতেশামুল হক ভোলা, সাইদুল ইসলাম মিয়া, মো. শাহজাহান মিয়া।
অপরদিকে, বাবুল আক্তারসহ আট জনকে আসামি করে পাঁচলাইশ থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেছেন মিতুর বাবা মোশাররফ হোসেন। নতুন মামলাতেও অব্যাহতিপ্রাপ্তদের আসামি করা হয়েছে বলেও জানা গেছে। এর আগে বাবুল আক্তারকে গতকাল সোমবার পিবিআই চট্টগ্রামে ডেকে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করে। এরপর তাকে আটক করা হয়।
২০১৬ সালের ৫ জুন সকাল সোয়া ৭টায় চট্টগ্রাম মহানগরীর জিইসি মোড়ে ছেলেকে স্কুলবাসে তুলে দিতে যাওয়ার সময় হামলার শিকার হন মাহমুদা আক্তার মিতু। মটরসাইকেলে করে তিন দুর্বৃত্ত মিতুকে ঘিরে ধরে গুলি করে ও কুপিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করে পালিয়ে যায়। ওই সময় মিতুর স্বামী বাবুল আক্তার পুলিশ সুপার পদে পদোন্নতি পেয়ে ঢাকায় পুলিশ সদরদপ্তরে অবস্থান করছিলেন। এর আগে তিনি চট্টগ্রাম নগর গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত উপ-কমিশনারের দায়িত্বে ছিলেন। হত্যাকাণ্ডের পর নগরীর পাঁচলাইশ থানায় অজ্ঞাতনামাদের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করেন বাবুল আক্তার। মামলাটি চট্টগ্রামের নগর গোয়েন্দা পুলিশের হাত ঘুরে ২০২০ সালের জানুয়ারিতে তদন্তের ভার পাওয়া পিবিআই।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৩ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১৫ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
২২ দিন আগে