সীতাকুণ্ড (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে এক গৃহবধূকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামিসহ দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। আজ শনিবার ভোরে উপজেলার বাড়বকুণ্ড ইউনিয়নের মিজিপাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
শনিবার বিকেলে এক সংবাদ সম্মেলনে গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেন চট্টগ্রাম র্যাব-৭-এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল এম এ ইউসুফ (পিএসসি)।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন সীতাকুণ্ডের বাড়বকুণ্ড ইউনিয়নের চৌধুরীপাড়া এলাকার বেচু কাজী বাড়ির মৃত জালালের ছেলে মো. সাদ্দাম হোসেন (৩৮) ও একই ইউনিয়নের দক্ষিণ মাহমুদাবাদ (নতুন পাড়া) এলাকার আবু জাফরের ছেলে মো. জাহেদ প্রকাশ মোস্তফা জাহেদ (২৬)।
চট্টগ্রাম র্যাব-৭-এর অধিনায়ক জানান, গত বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলার এক গৃহবধূকে (২২) নিজ ঘরে জিম্মি করে পাঁচ ব্যক্তি। পরে তারা তাঁকে সংঘবদ্ধভাবে ধর্ষণ করে। ধর্ষণের পর তারা গৃহবধূকে নিজ ঘর থেকে উঠিয়ে আরও দুই স্থানে নিয়ে ধর্ষণ করে। এ সময় তাদের বাধা দিতে গৃহবধূর ভাগনে ও ফুফাতো ভাই এগিয়ে এলে তাঁদের এলোপাতাড়ি পিটিয়ে আহত করে অভিযুক্ত ব্যক্তিরা। ধর্ষণকালে তারা মোবাইল ফোনে ভিডিও করার পাশাপাশি বিষয়টি কাউকে জানালে গৃহবধূকে হত্যা করা ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দেয়। এ ঘটনার পরদিন শুক্রবার রাতে ভুক্তভোগী গৃহবধূ সীতাকুণ্ড থানায় এসে পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা করেন।
এম এ ইউসুফ আরও জানান, মামলা দায়েরের পর থেকেই এ ঘটনায় জড়িত আসামিদের গ্রেপ্তারে ছায়াতদন্ত শুরু করে র্যাব। তারা গোপন সংবাদের ভিত্তিতে খবর পেয়ে শনিবার ভোররাতে বাড়বকুণ্ড ইউনিয়নের মিজিপাড়া এলাকায় অভিযান চালায়। এ সময় র্যাবের উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে এ মামলার প্রধান আসামি সাদ্দাম হোসেন ও ৩ নম্বর আসামি জাহেদকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। গ্রেপ্তার-পরবর্তী ওই দুই আসামি ধর্ষণের ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেন। সংবাদ সম্মেলন শেষে আসামিদের সীতাকুণ্ড থানায় হস্তান্তর করা হবে বলে জানান তিনি।
এ বিষয়ে সীতাকুণ্ড সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আশরাফুল করিম জানান, সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় থানায় একটি মামলা হয়েছে। ভুক্তভোগী গৃহবধূকে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। মামলার পর র্যাব-৭ অভিযান চালিয়ে বাড়বকুণ্ডের মিজিপাড়া এলাকা থেকে এ মামলার প্রধান আসামিসহ দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে। বিষয়টি তদন্তের পাশাপাশি অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত রেখেছেন তাঁরা।
উল্লেখ্য, ২৩ জুলাই সীতাকুণ্ডে এক গার্মেন্টসকর্মী সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হন। সে সময় এক রিকশাচালক ৯৯৯ নম্বরে ফোন করে ঘটনা জানালে পুলিশ মো. ইমতিয়াজ বাপ্পি নামে একজনকে গ্রেপ্তার করে।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে এক গৃহবধূকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামিসহ দুইজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। আজ শনিবার ভোরে উপজেলার বাড়বকুণ্ড ইউনিয়নের মিজিপাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
শনিবার বিকেলে এক সংবাদ সম্মেলনে গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেন চট্টগ্রাম র্যাব-৭-এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল এম এ ইউসুফ (পিএসসি)।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন সীতাকুণ্ডের বাড়বকুণ্ড ইউনিয়নের চৌধুরীপাড়া এলাকার বেচু কাজী বাড়ির মৃত জালালের ছেলে মো. সাদ্দাম হোসেন (৩৮) ও একই ইউনিয়নের দক্ষিণ মাহমুদাবাদ (নতুন পাড়া) এলাকার আবু জাফরের ছেলে মো. জাহেদ প্রকাশ মোস্তফা জাহেদ (২৬)।
চট্টগ্রাম র্যাব-৭-এর অধিনায়ক জানান, গত বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলার এক গৃহবধূকে (২২) নিজ ঘরে জিম্মি করে পাঁচ ব্যক্তি। পরে তারা তাঁকে সংঘবদ্ধভাবে ধর্ষণ করে। ধর্ষণের পর তারা গৃহবধূকে নিজ ঘর থেকে উঠিয়ে আরও দুই স্থানে নিয়ে ধর্ষণ করে। এ সময় তাদের বাধা দিতে গৃহবধূর ভাগনে ও ফুফাতো ভাই এগিয়ে এলে তাঁদের এলোপাতাড়ি পিটিয়ে আহত করে অভিযুক্ত ব্যক্তিরা। ধর্ষণকালে তারা মোবাইল ফোনে ভিডিও করার পাশাপাশি বিষয়টি কাউকে জানালে গৃহবধূকে হত্যা করা ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দেয়। এ ঘটনার পরদিন শুক্রবার রাতে ভুক্তভোগী গৃহবধূ সীতাকুণ্ড থানায় এসে পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা করেন।
এম এ ইউসুফ আরও জানান, মামলা দায়েরের পর থেকেই এ ঘটনায় জড়িত আসামিদের গ্রেপ্তারে ছায়াতদন্ত শুরু করে র্যাব। তারা গোপন সংবাদের ভিত্তিতে খবর পেয়ে শনিবার ভোররাতে বাড়বকুণ্ড ইউনিয়নের মিজিপাড়া এলাকায় অভিযান চালায়। এ সময় র্যাবের উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে এ মামলার প্রধান আসামি সাদ্দাম হোসেন ও ৩ নম্বর আসামি জাহেদকে গ্রেপ্তার করে র্যাব। গ্রেপ্তার-পরবর্তী ওই দুই আসামি ধর্ষণের ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেন। সংবাদ সম্মেলন শেষে আসামিদের সীতাকুণ্ড থানায় হস্তান্তর করা হবে বলে জানান তিনি।
এ বিষয়ে সীতাকুণ্ড সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আশরাফুল করিম জানান, সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় থানায় একটি মামলা হয়েছে। ভুক্তভোগী গৃহবধূকে স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। মামলার পর র্যাব-৭ অভিযান চালিয়ে বাড়বকুণ্ডের মিজিপাড়া এলাকা থেকে এ মামলার প্রধান আসামিসহ দুই আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে। বিষয়টি তদন্তের পাশাপাশি অন্য আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত রেখেছেন তাঁরা।
উল্লেখ্য, ২৩ জুলাই সীতাকুণ্ডে এক গার্মেন্টসকর্মী সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হন। সে সময় এক রিকশাচালক ৯৯৯ নম্বরে ফোন করে ঘটনা জানালে পুলিশ মো. ইমতিয়াজ বাপ্পি নামে একজনকে গ্রেপ্তার করে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১০ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
২১ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
২৩ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫