বলিউড অভিনেতা সালমান খানের বাড়ির বাইরে গুলি চালানোর ঘটনায় দুই অস্ত্র সরবরাহকারীর একজন পুলিশ হেফাজতে মারা গেছেন। তবে তিনি আত্মহত্যা করেছেন বলে পুলিশ দাবি করছে।
অনুজ থাপান (৩২) নামে ওই যুবককে গত ২৬ এপ্রিল পাঞ্জাব থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। সূত্রের বরাত দিয়ে এনডিটিভি জানিয়েছে, আজ বুধবার বেলা ১১টায় পুলিশ লকআপের সঙ্গে সংযুক্ত একটি টয়লেটে গিয়ে আত্মহত্যা করেন অনুজ।
অনুজ চার-পাঁচজন পুলিশের পাহারায় লকআপে আরও ১০ জন বন্দীর সঙ্গে ছিলেন।
তিনি ও অন্য অভিযুক্ত সোনু সুভাষ চন্দর গত ১৪ এপ্রিল সালমান খানের মুম্বাইয়ের বাড়ির বাইরে গুলি চালানোর জন্য ব্যবহৃত অস্ত্র সরবরাহ করেছিলেন বলে পুলিশের অভিযোগ।
কী কারণে অনুজ থাপান আত্মহত্যা করতে প্ররোচিত হয়েছেন তা তদন্ত করছে পুলিশ।
মহারাষ্ট্রের সাবেক সিনিয়র পুলিশ কর্মকর্তা পি কে জৈন এনডিটিভিকে বলেন, লকআপে যেকোনো মৃত্যুকে হত্যার মামলা হিসেবে রিপোর্ট করা হয়। থানার সমস্ত পুলিশ সদস্যকে অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) জিজ্ঞাসাবাদ করবে।
সাবেক এ শীর্ষ পুলিশ কর্মকর্তা আরও বলেছেন, লকআপে আত্মহত্যার জন্য কোনো সহায়ক বস্তু বা পরিবেশ আছে কি না, পুলিশ সাধারণত সেটি নিশ্চিত করতে আগেই পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে।
পি কে জৈন বলেন, লকআপের ভেতরে পায়জামা দিয়ে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করে মারা গেছে, এমন ঘটনা আছে। যদিও একজন পুলিশ সদস্য সর্বদা লকআপ পাহারা দেয় যাতে কয়েদিরা পালাতে না পারে এবং আত্মহত্যার চেষ্টা করতে না পারে।
অভিযুক্ত অন্য দুজন—ভিকি গুপ্ত ও সাগর পাল সালমান খানের বাড়ি লক্ষ্য করে গুলি চালিয়েছিলেন বলে অভিযোগ রয়েছে। তাঁরাও পুলিশ হেফাজতে রয়েছেন। সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গেছে, সেদিন রাতে ঘটনাস্থল থেকে তাঁরা একটি মোটরসাইকেলে করে এলাকা ছেড়ে চলে যাচ্ছেন।
চার অভিযুক্তের সবাই প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে কারাগারে থাকা গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোইয়ের সহযোগী বলে জানা গেছে। ভারতের সন্ত্রাসবিরোধী সংস্থা জাতীয় তদন্ত সংস্থার (এনআইএ) তথ্য মতে, তাঁরা অপহরণ, খুন, মুক্তিপণ আদায়, অত্যাধুনিক অস্ত্র ও মাদক চোরাচালান ইত্যাদি অপরাধের সঙ্গে জড়িত।
মুম্বাই ক্রাইম ব্রাঞ্চ গত মাসে বলেছিল, তারা লরেন্স বিষ্ণোই এবং তাঁর ভাই আনমোল বিষ্ণোইয়ের বিরুদ্ধে শক্ত প্রমাণ পেয়েছে। এরপর ক্রাইম ব্রাঞ্চ উভয়কেই এই মামলায় মোস্ট ওয়ান্টেড সন্দেহভাজন হিসেবে ঘোষণা করেছে।
২০২২ সালের নভেম্বর থেকে লরেন্স বিষ্ণোই এবং আরেক গ্যাংস্টার গোল্ডি ব্রারের হুমকির কারণে সালমান খানের নিরাপত্তা স্তর ওয়াই প্লাসে উন্নীত করা হয়েছে। অভিনেতাকে একটি ব্যক্তিগত আগ্নেয়াস্ত্র বহন করার এবং সাঁজোয়া যানে চলাচলের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
বলিউড অভিনেতা সালমান খানের বাড়ির বাইরে গুলি চালানোর ঘটনায় দুই অস্ত্র সরবরাহকারীর একজন পুলিশ হেফাজতে মারা গেছেন। তবে তিনি আত্মহত্যা করেছেন বলে পুলিশ দাবি করছে।
অনুজ থাপান (৩২) নামে ওই যুবককে গত ২৬ এপ্রিল পাঞ্জাব থেকে গ্রেপ্তার করা হয়। সূত্রের বরাত দিয়ে এনডিটিভি জানিয়েছে, আজ বুধবার বেলা ১১টায় পুলিশ লকআপের সঙ্গে সংযুক্ত একটি টয়লেটে গিয়ে আত্মহত্যা করেন অনুজ।
অনুজ চার-পাঁচজন পুলিশের পাহারায় লকআপে আরও ১০ জন বন্দীর সঙ্গে ছিলেন।
তিনি ও অন্য অভিযুক্ত সোনু সুভাষ চন্দর গত ১৪ এপ্রিল সালমান খানের মুম্বাইয়ের বাড়ির বাইরে গুলি চালানোর জন্য ব্যবহৃত অস্ত্র সরবরাহ করেছিলেন বলে পুলিশের অভিযোগ।
কী কারণে অনুজ থাপান আত্মহত্যা করতে প্ররোচিত হয়েছেন তা তদন্ত করছে পুলিশ।
মহারাষ্ট্রের সাবেক সিনিয়র পুলিশ কর্মকর্তা পি কে জৈন এনডিটিভিকে বলেন, লকআপে যেকোনো মৃত্যুকে হত্যার মামলা হিসেবে রিপোর্ট করা হয়। থানার সমস্ত পুলিশ সদস্যকে অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) জিজ্ঞাসাবাদ করবে।
সাবেক এ শীর্ষ পুলিশ কর্মকর্তা আরও বলেছেন, লকআপে আত্মহত্যার জন্য কোনো সহায়ক বস্তু বা পরিবেশ আছে কি না, পুলিশ সাধারণত সেটি নিশ্চিত করতে আগেই পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে।
পি কে জৈন বলেন, লকআপের ভেতরে পায়জামা দিয়ে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করে মারা গেছে, এমন ঘটনা আছে। যদিও একজন পুলিশ সদস্য সর্বদা লকআপ পাহারা দেয় যাতে কয়েদিরা পালাতে না পারে এবং আত্মহত্যার চেষ্টা করতে না পারে।
অভিযুক্ত অন্য দুজন—ভিকি গুপ্ত ও সাগর পাল সালমান খানের বাড়ি লক্ষ্য করে গুলি চালিয়েছিলেন বলে অভিযোগ রয়েছে। তাঁরাও পুলিশ হেফাজতে রয়েছেন। সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গেছে, সেদিন রাতে ঘটনাস্থল থেকে তাঁরা একটি মোটরসাইকেলে করে এলাকা ছেড়ে চলে যাচ্ছেন।
চার অভিযুক্তের সবাই প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে কারাগারে থাকা গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোইয়ের সহযোগী বলে জানা গেছে। ভারতের সন্ত্রাসবিরোধী সংস্থা জাতীয় তদন্ত সংস্থার (এনআইএ) তথ্য মতে, তাঁরা অপহরণ, খুন, মুক্তিপণ আদায়, অত্যাধুনিক অস্ত্র ও মাদক চোরাচালান ইত্যাদি অপরাধের সঙ্গে জড়িত।
মুম্বাই ক্রাইম ব্রাঞ্চ গত মাসে বলেছিল, তারা লরেন্স বিষ্ণোই এবং তাঁর ভাই আনমোল বিষ্ণোইয়ের বিরুদ্ধে শক্ত প্রমাণ পেয়েছে। এরপর ক্রাইম ব্রাঞ্চ উভয়কেই এই মামলায় মোস্ট ওয়ান্টেড সন্দেহভাজন হিসেবে ঘোষণা করেছে।
২০২২ সালের নভেম্বর থেকে লরেন্স বিষ্ণোই এবং আরেক গ্যাংস্টার গোল্ডি ব্রারের হুমকির কারণে সালমান খানের নিরাপত্তা স্তর ওয়াই প্লাসে উন্নীত করা হয়েছে। অভিনেতাকে একটি ব্যক্তিগত আগ্নেয়াস্ত্র বহন করার এবং সাঁজোয়া যানে চলাচলের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
৯ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১০ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
১৭ দিন আগেমালয়েশিয়ায় জঙ্গিসংশ্লিষ্টতার অভিযোগে আটক করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর পর তিনজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম মিজবাহ উর রহমান তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১৭ দিন আগে