গত সাড়ে পাঁচ বছরে অপরাধ ও পাচারসম্পর্কিত অবৈধ লেনদেনের ৬০০ কোটি ডলার (৪৪০ কোটি মার্কিন ডলার) জব্দ করেছে সিঙ্গাপুর। আজ বুধবার বৈশ্বিক আর্থিক অপরাধবিরোধী সংগঠন ফাইন্যান্সিয়াল অ্যাকশন টাস্কফোর্স আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে সিঙ্গাপুরের প্রধানমন্ত্রী লরেন্স ওয়ং এ তথ্য জানান।
অর্থনীতিতে সমৃদ্ধ দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়ার দেশটিতে গত বছর বড় ধরনের আর্থিক কেলেঙ্কারির ঘটনা ঘটে। অর্থ পাচারের বিরুদ্ধে বিশ্বের অন্যতম বিস্তৃত অভিযান পরিচালিত হয় সিঙ্গাপুরে। এসব অভিযানে ৩০০ কোটি সিঙ্গাপুর ডলার ছাড়াও আবাসন, গাড়ি ও বিলাসী পণ্য জব্দ করা হয়। বেশ কয়েকজন বিদেশিও গ্রেপ্তার হয়।
সিঙ্গাপুরের প্রধানমন্ত্রী লরেন্স ওয়ং অনুষ্ঠানে বলেন, আন্তর্জাতিক আর্থিক ও বাণিজ্যকেন্দ্র হিসেবে সিঙ্গাপুর অনেক বেশি অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে অর্থায়নের ঝুঁকির মুখে আছে। ঝুঁকি মোকাবিলায় ও বিশ্বস্ত আর্থিক কেন্দ্র হিসেবে সিঙ্গাপুরের সুনাম ধরে রাখার জন্য প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
অনুষ্ঠানের শুরুতে সিঙ্গাপুরের ন্যাশনাল অ্যাসেট রিকভারি স্ট্র্যাটেজি বা জাতীয় সম্পদ জব্দ সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করেন প্রধানমন্ত্রী।
এতে বলা হয়, জব্দ করা ৬০০ কোটি সিঙ্গাপুর ডলারের মধ্যে ৪১ কোটি ৬০ লাখ ডলার ভুক্তভোগী ব্যক্তিদের কাছে ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে। ১০০ কোটি সিঙ্গাপুর ডলার রাষ্ট্র বাজেয়াপ্ত করেছে। বাকি অর্থের বেশিরভাগের বিষয়ে তদন্ত এখনো চলছে বা আদালতে মামলা বিচারাধীন।
প্রতিবেদনে বলা হয়, সিঙ্গাপুরে অপরাধমূলক ও পাচারের সঙ্গে সম্পৃত লেনদেনের বড় অংশের সঙ্গে বিদেশি অপরাধ সিন্ডিকেট জড়িত, যারা খুব আধুনিক পদ্ধতি ব্যবহার করে এসব অপরাধ করছে।
গত সপ্তাহে সিঙ্গাপুরের আর্থিক কর্তৃপক্ষ বলেছে, সম্পদ ব্যবস্থাপনাসহ ব্যাংকিং খাত সবচেয়ে বেশি অর্থ পাচারের ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে।
গত সাড়ে পাঁচ বছরে অপরাধ ও পাচারসম্পর্কিত অবৈধ লেনদেনের ৬০০ কোটি ডলার (৪৪০ কোটি মার্কিন ডলার) জব্দ করেছে সিঙ্গাপুর। আজ বুধবার বৈশ্বিক আর্থিক অপরাধবিরোধী সংগঠন ফাইন্যান্সিয়াল অ্যাকশন টাস্কফোর্স আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে সিঙ্গাপুরের প্রধানমন্ত্রী লরেন্স ওয়ং এ তথ্য জানান।
অর্থনীতিতে সমৃদ্ধ দক্ষিণ-পশ্চিম এশিয়ার দেশটিতে গত বছর বড় ধরনের আর্থিক কেলেঙ্কারির ঘটনা ঘটে। অর্থ পাচারের বিরুদ্ধে বিশ্বের অন্যতম বিস্তৃত অভিযান পরিচালিত হয় সিঙ্গাপুরে। এসব অভিযানে ৩০০ কোটি সিঙ্গাপুর ডলার ছাড়াও আবাসন, গাড়ি ও বিলাসী পণ্য জব্দ করা হয়। বেশ কয়েকজন বিদেশিও গ্রেপ্তার হয়।
সিঙ্গাপুরের প্রধানমন্ত্রী লরেন্স ওয়ং অনুষ্ঠানে বলেন, আন্তর্জাতিক আর্থিক ও বাণিজ্যকেন্দ্র হিসেবে সিঙ্গাপুর অনেক বেশি অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে অর্থায়নের ঝুঁকির মুখে আছে। ঝুঁকি মোকাবিলায় ও বিশ্বস্ত আর্থিক কেন্দ্র হিসেবে সিঙ্গাপুরের সুনাম ধরে রাখার জন্য প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
অনুষ্ঠানের শুরুতে সিঙ্গাপুরের ন্যাশনাল অ্যাসেট রিকভারি স্ট্র্যাটেজি বা জাতীয় সম্পদ জব্দ সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করেন প্রধানমন্ত্রী।
এতে বলা হয়, জব্দ করা ৬০০ কোটি সিঙ্গাপুর ডলারের মধ্যে ৪১ কোটি ৬০ লাখ ডলার ভুক্তভোগী ব্যক্তিদের কাছে ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে। ১০০ কোটি সিঙ্গাপুর ডলার রাষ্ট্র বাজেয়াপ্ত করেছে। বাকি অর্থের বেশিরভাগের বিষয়ে তদন্ত এখনো চলছে বা আদালতে মামলা বিচারাধীন।
প্রতিবেদনে বলা হয়, সিঙ্গাপুরে অপরাধমূলক ও পাচারের সঙ্গে সম্পৃত লেনদেনের বড় অংশের সঙ্গে বিদেশি অপরাধ সিন্ডিকেট জড়িত, যারা খুব আধুনিক পদ্ধতি ব্যবহার করে এসব অপরাধ করছে।
গত সপ্তাহে সিঙ্গাপুরের আর্থিক কর্তৃপক্ষ বলেছে, সম্পদ ব্যবস্থাপনাসহ ব্যাংকিং খাত সবচেয়ে বেশি অর্থ পাচারের ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে।
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৫ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৭ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৮ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
১১ দিন আগে