কয়রা প্রতিনিধি
কয়রার কালিকাপুর গ্রামে প্রতারণার মাধ্যমে রফিকুল ইসলাম গাজী (৭১) নামের এক মানসিক প্রতিবন্ধীর ১৩ শতাংশ জমি লিখে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। একই গ্রামের হাবিবুর রহমান ও মহসীন গাজীর বিরুদ্ধে এ অভিযোগ উঠেছে। গত ১৬ মার্চ এ ঘটনা ঘটলেও গতকাল রোববার বিষয়টি জানাজানি হয়। ঘটনা জানতে পেরে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যানের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ভুক্তভোগীর পরিবার।
অভিযোগপত্র থেকে জানা গেছে, রফিকুল ইসলাম কালিকাপুর গ্রামের মৃত আনছার আলী গাজীর ছেলে। ১৬ মার্চ রফিকুল ইসলামকে তাঁর বাড়ির সামনের সড়ক থেকে ডেকে নিয়ে সাব-রেজিস্ট্রারের অফিসে নিয়ে যান হাবিবুর ও মহসীন। পরে স্থানীয় একটি হোটেলে খাওয়ানোর পর দলিলে টিপসই নিয়ে রফিকুলের নামে থাকা ১৩ শতাংশ জমি নিজেদের নামে লিখে নেন হাবিবুর ও মহসীন। পরে রফিকুলের হাতে ২৫০ টাকা ধরিয়ে দিয়ে একটি ভ্যানে করে বাড়ি পাঠিয়ে দেওয়া হয়। ঘটনা জানাজানির হলে রেজিস্ট্রার অফিসে খোঁজ নিয়ে নিশ্চিত হয় প্রতিবন্ধীর পরিবারের সদস্যরা।
প্রতিবন্ধী রফিকুল গাজীর ছোট ভাই আবু বকর সিদ্দিক বলেন, ‘ঘটনা জানার পর হাবিবুর ও মহসীনের কাছে জানতে চাইলে তাঁরা প্রথমে অস্বীকার করেন। পরে সাব-রেজিস্ট্রার অফিস থেকে দলিলের সার্টিফায়েড কপি তুলে আনা হলে তাঁরা নানা হুমকি-ধমকি দিয়ে আমাদের চুপ থাকতে বলেন।’
স্থানীয় মহেশ্বরীপুর ইউপি চেয়ারম্যান শাহনেওয়াজ শিকারি বলেন, ‘রফিকুল মানসিক প্রতিবন্ধী এটা এলাকার সবাই জানে। খুলনার একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের কাছে তাঁর চিকিৎসা চলছে। এ অবস্থায় রফিকুলের দুর সম্পর্কের দুই ভাইপো প্রতারণার মাধ্যমে তাঁর (রফিকুলের) নামে থাকা জমির কোবলা দলিল করে নিয়েছেন। বিষয়টি আইনগতভাবে নিষ্পত্তি করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।’
সাব-রেজিস্ট্রার দিপঙ্কর দাস বলেন, ‘ওই ব্যক্তির অসুস্থতার কথা বলে দুজন লোক আমার কাছে আসেন। জমি রেজিস্ট্রির ব্যাপারে রফিকুলের সম্মতি পেয়ে আমি তার অনুমোদন দিই। পরে জানতে পারি তিনি মানসিক প্রতিবন্ধী। এ বিষয়ে রফিকুলের পরিবারকে হাবিবুর ও মহসীনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।’
এ বিষয়ে অভিযুক্ত মহসীনের কাছে মুঠোফোনে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি কোন প্রতিবন্ধীর জমি লিখে নেইনি। সাব-রেজিস্ট্রি অফিস থেকে দলিলের সার্টিফায়েড কপিতে দেখা যাচ্ছে আপনি প্রতিবন্ধীর কাছ থেকে লিখে নিয়েছেন এ কথা বলার পর পরে কথা বলব বলে তিনি মুঠোফোন কেটে দেন।
কয়রার কালিকাপুর গ্রামে প্রতারণার মাধ্যমে রফিকুল ইসলাম গাজী (৭১) নামের এক মানসিক প্রতিবন্ধীর ১৩ শতাংশ জমি লিখে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। একই গ্রামের হাবিবুর রহমান ও মহসীন গাজীর বিরুদ্ধে এ অভিযোগ উঠেছে। গত ১৬ মার্চ এ ঘটনা ঘটলেও গতকাল রোববার বিষয়টি জানাজানি হয়। ঘটনা জানতে পেরে স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যানের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন ভুক্তভোগীর পরিবার।
অভিযোগপত্র থেকে জানা গেছে, রফিকুল ইসলাম কালিকাপুর গ্রামের মৃত আনছার আলী গাজীর ছেলে। ১৬ মার্চ রফিকুল ইসলামকে তাঁর বাড়ির সামনের সড়ক থেকে ডেকে নিয়ে সাব-রেজিস্ট্রারের অফিসে নিয়ে যান হাবিবুর ও মহসীন। পরে স্থানীয় একটি হোটেলে খাওয়ানোর পর দলিলে টিপসই নিয়ে রফিকুলের নামে থাকা ১৩ শতাংশ জমি নিজেদের নামে লিখে নেন হাবিবুর ও মহসীন। পরে রফিকুলের হাতে ২৫০ টাকা ধরিয়ে দিয়ে একটি ভ্যানে করে বাড়ি পাঠিয়ে দেওয়া হয়। ঘটনা জানাজানির হলে রেজিস্ট্রার অফিসে খোঁজ নিয়ে নিশ্চিত হয় প্রতিবন্ধীর পরিবারের সদস্যরা।
প্রতিবন্ধী রফিকুল গাজীর ছোট ভাই আবু বকর সিদ্দিক বলেন, ‘ঘটনা জানার পর হাবিবুর ও মহসীনের কাছে জানতে চাইলে তাঁরা প্রথমে অস্বীকার করেন। পরে সাব-রেজিস্ট্রার অফিস থেকে দলিলের সার্টিফায়েড কপি তুলে আনা হলে তাঁরা নানা হুমকি-ধমকি দিয়ে আমাদের চুপ থাকতে বলেন।’
স্থানীয় মহেশ্বরীপুর ইউপি চেয়ারম্যান শাহনেওয়াজ শিকারি বলেন, ‘রফিকুল মানসিক প্রতিবন্ধী এটা এলাকার সবাই জানে। খুলনার একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের কাছে তাঁর চিকিৎসা চলছে। এ অবস্থায় রফিকুলের দুর সম্পর্কের দুই ভাইপো প্রতারণার মাধ্যমে তাঁর (রফিকুলের) নামে থাকা জমির কোবলা দলিল করে নিয়েছেন। বিষয়টি আইনগতভাবে নিষ্পত্তি করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।’
সাব-রেজিস্ট্রার দিপঙ্কর দাস বলেন, ‘ওই ব্যক্তির অসুস্থতার কথা বলে দুজন লোক আমার কাছে আসেন। জমি রেজিস্ট্রির ব্যাপারে রফিকুলের সম্মতি পেয়ে আমি তার অনুমোদন দিই। পরে জানতে পারি তিনি মানসিক প্রতিবন্ধী। এ বিষয়ে রফিকুলের পরিবারকে হাবিবুর ও মহসীনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।’
এ বিষয়ে অভিযুক্ত মহসীনের কাছে মুঠোফোনে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি কোন প্রতিবন্ধীর জমি লিখে নেইনি। সাব-রেজিস্ট্রি অফিস থেকে দলিলের সার্টিফায়েড কপিতে দেখা যাচ্ছে আপনি প্রতিবন্ধীর কাছ থেকে লিখে নিয়েছেন এ কথা বলার পর পরে কথা বলব বলে তিনি মুঠোফোন কেটে দেন।
গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
২ দিন আগেচাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
৫ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪