নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পি কে হালদার পলাতক অবস্থায় তাঁর বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের একটি মামলার বিচার চলছে। যেখানে ১ হাজার কোটি টাকার সম্পদ দুদকের আবেদনে আদালত জব্দ করেছে। তিনি কলকাতায় গ্রেপ্তার হয়েছেন। দেশে আনা হলে তাঁকে রিমান্ডে নেবে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এমনটিই জানিয়েছেন দুদকের আইনজীবী খুরশীদ আলম খান।
আজ শনিবার পিকে হালদারের গ্রেপ্তারের বিষয়ে জানতে চাইলে এসব কথা বলেন দুদকের আইনজীবী। তিনি বলেন, ‘তাঁর বিরুদ্ধে এখনো ৩৬টি মামলার তদন্ত চলছে। যার সবগুলোই অর্থ পাচার মামলা। তিনটি মামলার তদন্তকাজ এরই মধ্যে শেষ হয়েছে। বাকিগুলোও শেষ হওয়ার পথে। তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রয়েছে। এখন বাংলাদেশের কাছে হস্তান্তর করা হলে আদালতে সোপর্দ করা হবে, সেখান থেকে কারাগারে ঠাঁই হবে তাঁর।’
খুরশীদ আলম খান বলেন, ‘তদন্তাধীন মামলায় দুর্নীতি দমন কমিশন পি কে হালদারকে অবশ্যই রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করবে। সেখানে তার সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর এস কে সুর চৌধুরীর সম্পৃক্ততা কতটুকু সেটা বের হয়ে আসবে। তখন দেখা যাবে এখানে আরও অনেক বড় রুই-কাতলা জড়িত রয়েছে। তাদেরও ধরা সহজ হবে তখন। সে কানাডা থেকে ভারতে চলে আসার বিষয়ে দুদকের কাছে কোনো তথ্য ছিল না। তার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড অ্যালার্ট ছিল। এখন তাকে দেশে এনে বিচারে সোপর্দ করাই আমাদের কাজ।’
এর আগে পি কে হালদার গ্রেপ্তারের বিষয়ে দুদকের চেয়ারম্যান মঈনউদ্দিন আবদুল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ মুহূর্তে কোনো তথ্য দিতে পারছি না। আমরা আপনাদের (গণমাধ্যম) মাধ্যমে জেনেছি। আমরা সরকারিভাবে জানার চেষ্টা করছি।’
পি কে হালদারকে বাংলাদেশে ফিরিয়ে আনার বিষয়ে মঈনউদ্দিন আবদুল্লাহ বলেন, ‘ভারতের সঙ্গে আমাদের দ্বিপক্ষীয় যে আইন বা চুক্তি আছে এবং দুই দেশের যে আইন আছে সেটার মাধ্যমে তাঁকে আনার জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা চালাব।’
জালিয়াতির মাধ্যমে একাধিক আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ১০ হাজার ২০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে প্রশান্ত কুমার হালদারের (পি কে হালদার) বিরুদ্ধে। আত্মসাৎ করা এসব টাকা তিনি পাচার করেছেন সিঙ্গাপুর, ভারত ও কানাডায়।
পি কে হালদার পলাতক অবস্থায় তাঁর বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের একটি মামলার বিচার চলছে। যেখানে ১ হাজার কোটি টাকার সম্পদ দুদকের আবেদনে আদালত জব্দ করেছে। তিনি কলকাতায় গ্রেপ্তার হয়েছেন। দেশে আনা হলে তাঁকে রিমান্ডে নেবে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এমনটিই জানিয়েছেন দুদকের আইনজীবী খুরশীদ আলম খান।
আজ শনিবার পিকে হালদারের গ্রেপ্তারের বিষয়ে জানতে চাইলে এসব কথা বলেন দুদকের আইনজীবী। তিনি বলেন, ‘তাঁর বিরুদ্ধে এখনো ৩৬টি মামলার তদন্ত চলছে। যার সবগুলোই অর্থ পাচার মামলা। তিনটি মামলার তদন্তকাজ এরই মধ্যে শেষ হয়েছে। বাকিগুলোও শেষ হওয়ার পথে। তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রয়েছে। এখন বাংলাদেশের কাছে হস্তান্তর করা হলে আদালতে সোপর্দ করা হবে, সেখান থেকে কারাগারে ঠাঁই হবে তাঁর।’
খুরশীদ আলম খান বলেন, ‘তদন্তাধীন মামলায় দুর্নীতি দমন কমিশন পি কে হালদারকে অবশ্যই রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করবে। সেখানে তার সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডেপুটি গভর্নর এস কে সুর চৌধুরীর সম্পৃক্ততা কতটুকু সেটা বের হয়ে আসবে। তখন দেখা যাবে এখানে আরও অনেক বড় রুই-কাতলা জড়িত রয়েছে। তাদেরও ধরা সহজ হবে তখন। সে কানাডা থেকে ভারতে চলে আসার বিষয়ে দুদকের কাছে কোনো তথ্য ছিল না। তার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড অ্যালার্ট ছিল। এখন তাকে দেশে এনে বিচারে সোপর্দ করাই আমাদের কাজ।’
এর আগে পি কে হালদার গ্রেপ্তারের বিষয়ে দুদকের চেয়ারম্যান মঈনউদ্দিন আবদুল্লাহ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এ মুহূর্তে কোনো তথ্য দিতে পারছি না। আমরা আপনাদের (গণমাধ্যম) মাধ্যমে জেনেছি। আমরা সরকারিভাবে জানার চেষ্টা করছি।’
পি কে হালদারকে বাংলাদেশে ফিরিয়ে আনার বিষয়ে মঈনউদ্দিন আবদুল্লাহ বলেন, ‘ভারতের সঙ্গে আমাদের দ্বিপক্ষীয় যে আইন বা চুক্তি আছে এবং দুই দেশের যে আইন আছে সেটার মাধ্যমে তাঁকে আনার জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা চালাব।’
জালিয়াতির মাধ্যমে একাধিক আর্থিক প্রতিষ্ঠানের ১০ হাজার ২০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে প্রশান্ত কুমার হালদারের (পি কে হালদার) বিরুদ্ধে। আত্মসাৎ করা এসব টাকা তিনি পাচার করেছেন সিঙ্গাপুর, ভারত ও কানাডায়।
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৪ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৬ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৭ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
১০ দিন আগে