নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নীতিমালা ছাড়া শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদণ্ড প্রদান কেন সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। সেই সঙ্গে নীতিমালা করতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, তাও জানতে চাওয়া হয়েছে রুলে।
এ-সংক্রান্ত রিটের পরিপ্রেক্ষিতে আজ মঙ্গলবার বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি মো. আতাবুল্লাহ’র বেঞ্চ এ রুল জারি করেন।
আইন মন্ত্রণালয়ের দুই সচিব ও সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলসহ সংশ্লিষ্টদের রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
গত বছরের ডিসেম্বরে সাধারণ নীতিমালা ছাড়া শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদণ্ডের বিধানের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ইশরাত হাসান। আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন ইশরাত হাসান নিজেই। আর রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তুষার কান্তি রায় ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল সেলিম আযাদ।
আইনজীবী ইশরাত হাসান বলেন, ‘মৃত্যুদণ্ড অন্য শাস্তি থেকে আলাদা। তাই কখন মৃত্যুদণ্ড দেওয়া যাবে সে বিষয়ে নীতিমালা থাকা দরকার, যাতে আইনে আছে বলে চাইলেই কাউকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া না যায়।’
পরে ইশরাত হাসান গণমাধ্যমকে বলেন, ‘নীতিমালা ছাড়া মৃত্যুদণ্ড আরোপ সংবিধানের কয়েকটি (৭,২৭, ৩১,৩২ ও ৩৫) অনুচ্ছেদের সঙ্গে কেন সাংঘর্ষিক ঘোষণা করা হবে না এবং মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার ক্ষেত্রে কেন নীতিমালা করা হবে না, তা রুলে জানতে চাওয়া হয়েছে। আইন মন্ত্রণালয়ের দুজন সচিব ও সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলসহ বিবাদীদের রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।’
রিট আবেদনে বলা হয়েছে, দণ্ডবিধি ও ফৌজদারি কার্যবিধিতে শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদণ্ডের বিধান রয়েছে। মৃত্যুদণ্ডের বিধান সংবিধানের ৩২ ও ৩৫ অনুচ্ছেদের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। এমনকি বাংলাদেশ একাধিক কনভেনশনে স্বাক্ষর করেছে, যেখানে শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদণ্ড না দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। বিশ্বের ১১২টি দেশ এরই মধ্যে মৃত্যুদণ্ড নিষিদ্ধ করেছে। এসব যুক্তিতেই রিটটি করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, দণ্ডবিধি ১৮৬০-এর শাস্তিসংক্রান্ত ৫৩ ধারায় বলা হয়েছে, প্রথমত শাস্তি হচ্ছে ‘মৃত্যু’। আর ফৌজদারি কার্যবিধি ১৮৯৮-এর ৩৬৮ (১) ধারায় মৃত্যুদণ্ডের শাস্তি সম্পর্কে বলা হয়েছে, কারও মৃত্যুদণ্ড হলে তাঁকে মৃত্যু নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত ঝুলিয়ে রাখতে হবে।
নীতিমালা ছাড়া শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদণ্ড প্রদান কেন সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। সেই সঙ্গে নীতিমালা করতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, তাও জানতে চাওয়া হয়েছে রুলে।
এ-সংক্রান্ত রিটের পরিপ্রেক্ষিতে আজ মঙ্গলবার বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি মো. আতাবুল্লাহ’র বেঞ্চ এ রুল জারি করেন।
আইন মন্ত্রণালয়ের দুই সচিব ও সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলসহ সংশ্লিষ্টদের রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
গত বছরের ডিসেম্বরে সাধারণ নীতিমালা ছাড়া শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদণ্ডের বিধানের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ইশরাত হাসান। আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন ইশরাত হাসান নিজেই। আর রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল তুষার কান্তি রায় ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল সেলিম আযাদ।
আইনজীবী ইশরাত হাসান বলেন, ‘মৃত্যুদণ্ড অন্য শাস্তি থেকে আলাদা। তাই কখন মৃত্যুদণ্ড দেওয়া যাবে সে বিষয়ে নীতিমালা থাকা দরকার, যাতে আইনে আছে বলে চাইলেই কাউকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া না যায়।’
পরে ইশরাত হাসান গণমাধ্যমকে বলেন, ‘নীতিমালা ছাড়া মৃত্যুদণ্ড আরোপ সংবিধানের কয়েকটি (৭,২৭, ৩১,৩২ ও ৩৫) অনুচ্ছেদের সঙ্গে কেন সাংঘর্ষিক ঘোষণা করা হবে না এবং মৃত্যুদণ্ড দেওয়ার ক্ষেত্রে কেন নীতিমালা করা হবে না, তা রুলে জানতে চাওয়া হয়েছে। আইন মন্ত্রণালয়ের দুজন সচিব ও সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেলসহ বিবাদীদের রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।’
রিট আবেদনে বলা হয়েছে, দণ্ডবিধি ও ফৌজদারি কার্যবিধিতে শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদণ্ডের বিধান রয়েছে। মৃত্যুদণ্ডের বিধান সংবিধানের ৩২ ও ৩৫ অনুচ্ছেদের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। এমনকি বাংলাদেশ একাধিক কনভেনশনে স্বাক্ষর করেছে, যেখানে শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদণ্ড না দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। বিশ্বের ১১২টি দেশ এরই মধ্যে মৃত্যুদণ্ড নিষিদ্ধ করেছে। এসব যুক্তিতেই রিটটি করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, দণ্ডবিধি ১৮৬০-এর শাস্তিসংক্রান্ত ৫৩ ধারায় বলা হয়েছে, প্রথমত শাস্তি হচ্ছে ‘মৃত্যু’। আর ফৌজদারি কার্যবিধি ১৮৯৮-এর ৩৬৮ (১) ধারায় মৃত্যুদণ্ডের শাস্তি সম্পর্কে বলা হয়েছে, কারও মৃত্যুদণ্ড হলে তাঁকে মৃত্যু নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত ঝুলিয়ে রাখতে হবে।
সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
৭ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
৮ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
১৫ দিন আগেমালয়েশিয়ায় জঙ্গিসংশ্লিষ্টতার অভিযোগে আটক করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর পর তিনজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম মিজবাহ উর রহমান তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১৫ দিন আগে