নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জেলা প্রশাসকের অনুমোদন ছাড়া নদী দখলদারদের কোনো তালিকা প্রকাশ করা হবে না বলে জানিয়েছেন নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মনজুর আহমেদ চৌধুরী। আজ বুধবার কমিশনের সম্মেলনকক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান তিনি।
ড. মনজুর আহমেদ চৌধুরী বলেন, ‘বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে নদী দখলদারদের তথ্য মুছে দেওয়া-সংক্রান্ত যে তথ্য প্রকাশিত হয়েছে, তা সঠিক নয়। জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের আওতাধীন ৪৮টি নদী সমীক্ষা প্রকল্পটি গত ৩১ ডিসেম্বর শেষ হয়েছে। প্রকল্পের ডেটাবেজ কমিশনকে ২৮ ডিসেম্বর হস্তান্তর করা হয়। প্রথমত, প্রকল্প কর্তৃক প্রণীত রিপোর্টে কোথাও নদীর দখলদার চিহ্নিত করা হয়নি, চিহ্নিত করা হয়েছিল নদীর তীরবর্তী স্থাপনা। তাই ৩৭ হাজার ৩৯৬ জন নদী দখলদারের তালিকা জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছিল, কথাটি সত্য নয়। জাতীয় নদী রক্ষা কমিশন তার ওয়েবসাইটে এ পর্যন্ত প্রকল্পের কোনো তথ্যই প্রকাশ করেনি। তাই তথ্য মুছে ফেলার কথারও কোনো ভিত্তি নেই। এ ছাড়া প্রকল্প প্রতিবেদন কমিশন গ্রহণ করেনি, এ কথাও সম্পূর্ণ অসত্য।’
চেয়ারম্যান জানান, প্রকল্পের প্রতিবেদন কমিশনে জমা দিয়েছে। কিন্তু প্রকল্পের বিভিন্ন তথ্য ত্রুটিপূর্ণ হওয়ায় তা যাচাই-বাছাইয়ের জন্য জেলা প্রশাসক, বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড, পরিবেশ অধিদপ্তরসহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোতে পাঠানো হয়েছে। জেলা থেকে নদীগুলোর তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের পরই সব তথ্য প্রকাশ করা হবে বলে কমিশন সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
ড. মনজুর বলেন, ‘জেলা প্রশাসকের অনুমোদন ছাড়া কোনো লিস্ট আমরা প্রকাশ করব না। জেলা প্রশাসকই শুধু বলতে পারে, কে দখলদার আর কে দখলদার নয়। জেলা প্রশাসকের ওপর অবশ্যই আমাদের আস্থা আছে এবং থাকবে।’
প্রসঙ্গত, জীববৈচিত্র্য রক্ষা, নদীভাঙন রোধসহ দখলদারদের তালিকা তৈরিতে একটি প্রকল্প হাতে নিয়েছিল জাতীয় নদী রক্ষা কমিশন। ৪৮টি নদী জরিপের প্রকল্পটি ২০১৭ সালে গ্রহণ করা হয় এবং ২০২২ সালের ডিসেম্বরে শেষ হয়। প্রকল্পটির বাজেট ছিল প্রায় ৩৪ কোটি টাকা। সম্প্রতি বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদে জানানো হয়, ওই সমীক্ষায় ৪৮টি নদী দখলে ৩৮ হাজার ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নাম উঠে আসে। কিন্তু কমিশন দখলদারদের তালিকা প্রকাশ করছে না। সংস্থাটির ওয়েবসাইটে অবৈধ স্থাপনার একটি তালিকা প্রকাশ করেও তা সরিয়ে নেওয়া হয়।
এর মাধ্যমে দখলদারদের নাম আড়াল করা হচ্ছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান বলেন, ‘কোনো রকম ডেটা গুম করা হয়নি। একটি মহল এসব প্রচারণা চালিয়ে ফায়দা আদায়ের চেষ্টা করছে।’
জেলা প্রশাসকের অনুমোদন ছাড়া নদী দখলদারদের কোনো তালিকা প্রকাশ করা হবে না বলে জানিয়েছেন নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান ড. মনজুর আহমেদ চৌধুরী। আজ বুধবার কমিশনের সম্মেলনকক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান তিনি।
ড. মনজুর আহমেদ চৌধুরী বলেন, ‘বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে নদী দখলদারদের তথ্য মুছে দেওয়া-সংক্রান্ত যে তথ্য প্রকাশিত হয়েছে, তা সঠিক নয়। জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের আওতাধীন ৪৮টি নদী সমীক্ষা প্রকল্পটি গত ৩১ ডিসেম্বর শেষ হয়েছে। প্রকল্পের ডেটাবেজ কমিশনকে ২৮ ডিসেম্বর হস্তান্তর করা হয়। প্রথমত, প্রকল্প কর্তৃক প্রণীত রিপোর্টে কোথাও নদীর দখলদার চিহ্নিত করা হয়নি, চিহ্নিত করা হয়েছিল নদীর তীরবর্তী স্থাপনা। তাই ৩৭ হাজার ৩৯৬ জন নদী দখলদারের তালিকা জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছিল, কথাটি সত্য নয়। জাতীয় নদী রক্ষা কমিশন তার ওয়েবসাইটে এ পর্যন্ত প্রকল্পের কোনো তথ্যই প্রকাশ করেনি। তাই তথ্য মুছে ফেলার কথারও কোনো ভিত্তি নেই। এ ছাড়া প্রকল্প প্রতিবেদন কমিশন গ্রহণ করেনি, এ কথাও সম্পূর্ণ অসত্য।’
চেয়ারম্যান জানান, প্রকল্পের প্রতিবেদন কমিশনে জমা দিয়েছে। কিন্তু প্রকল্পের বিভিন্ন তথ্য ত্রুটিপূর্ণ হওয়ায় তা যাচাই-বাছাইয়ের জন্য জেলা প্রশাসক, বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড, পরিবেশ অধিদপ্তরসহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোতে পাঠানো হয়েছে। জেলা থেকে নদীগুলোর তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের পরই সব তথ্য প্রকাশ করা হবে বলে কমিশন সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
ড. মনজুর বলেন, ‘জেলা প্রশাসকের অনুমোদন ছাড়া কোনো লিস্ট আমরা প্রকাশ করব না। জেলা প্রশাসকই শুধু বলতে পারে, কে দখলদার আর কে দখলদার নয়। জেলা প্রশাসকের ওপর অবশ্যই আমাদের আস্থা আছে এবং থাকবে।’
প্রসঙ্গত, জীববৈচিত্র্য রক্ষা, নদীভাঙন রোধসহ দখলদারদের তালিকা তৈরিতে একটি প্রকল্প হাতে নিয়েছিল জাতীয় নদী রক্ষা কমিশন। ৪৮টি নদী জরিপের প্রকল্পটি ২০১৭ সালে গ্রহণ করা হয় এবং ২০২২ সালের ডিসেম্বরে শেষ হয়। প্রকল্পটির বাজেট ছিল প্রায় ৩৪ কোটি টাকা। সম্প্রতি বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদে জানানো হয়, ওই সমীক্ষায় ৪৮টি নদী দখলে ৩৮ হাজার ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের নাম উঠে আসে। কিন্তু কমিশন দখলদারদের তালিকা প্রকাশ করছে না। সংস্থাটির ওয়েবসাইটে অবৈধ স্থাপনার একটি তালিকা প্রকাশ করেও তা সরিয়ে নেওয়া হয়।
এর মাধ্যমে দখলদারদের নাম আড়াল করা হচ্ছে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে নদী রক্ষা কমিশনের চেয়ারম্যান বলেন, ‘কোনো রকম ডেটা গুম করা হয়নি। একটি মহল এসব প্রচারণা চালিয়ে ফায়দা আদায়ের চেষ্টা করছে।’
রাজধানীর মিরপুরে ছিনতাইয়ের ঘটনায় ইমরান খান সাকিব ওরফে শাকিল (৩৫) নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে মিরপুর মডেল থানা-পুলিশ। ডিএমপি জানায়, শাকিল পেশাদার ছিনতাইকারী। গতকাল শুক্রবার সকাল ৬টা ১৫ মিনিটের দিকে গাজীপুরের পুবাইল থানার কুদাব পশ্চিমপাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়...
৪ দিন আগেরাজধানীর খিলগাঁওয়ের তালতলায় ‘আপন কফি হাউসে’ তরুণীকে মারধরের ঘটনায় কফি হাউসের ব্যবস্থাপক (ম্যানেজার) আল আমিন ও কর্মচারী শুভ সূত্রধরকে এক দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. রাকিবুল হাসান এ আদেশ দেন।
৭ দিন আগেক্যামেরার লেন্সে ধরা পড়ল অমানবিক দৃশ্য— মেয়েটিকে বেশ কিছুক্ষণ ধমকানো হলো। এরপর ঘাড় ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দেওয়া হয়। সে যেন মানুষ নয়, পথের ধুলো। এর মধ্যেই এক কর্মচারী হঠাৎ মোটা লাঠি নিয়ে আঘাত করে তাঁর ছোট্ট পায়ে। শিশুটি কাতরাতে কাতরাতে পাশের দুটি গাড়ির ফাঁকে আশ্রয় নেয়। কিন্তু নির্যাতন থামে না, সেই লাঠি আব
৮ দিন আগেটিআইবি নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেছেন, ‘ধর্ষণ’ শব্দ ব্যবহার না করার অনুরোধের মাধ্যমে ডিএমপি কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বাস্তবে ধর্ষকের পক্ষ নিচ্ছেন। তিনি এই বক্তব্য প্রত্যাহারের আহ্বান জানিয়ে বলেন, অপরাধকে লঘু করার কোনো...
১৬ মার্চ ২০২৫