কামাল হোসেন, কয়রা (খুলনা)
খুলনার কয়রায় কপোতাক্ষ নদের চর দখল করে গড়ে উঠেছে অবৈধ ইটভাটা। সেখানে অবাধে কাঠ পুড়িয়ে তৈরি হচ্ছে ইট। কাঠ পোড়ানোয় দূষিত হচ্ছে পরিবেশ। স্থানীয়দের অভিযোগ নিবন্ধন ও পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র ছাড়াই গড়ে উঠেছে ইটভাটা।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, কয়রা উপজেলার আমাদী ইউনিয়নের নাকশা গ্রামের পাশে কপোতাক্ষ নদের জেগে ওঠা চরে সোহরাব ব্রিকস ফিল্ড, একরাম ব্রিকস, এ কে এস ব্রিকস নামের তিনটি ড্রাম চিমনির ইটভাটা প্রায় ৪০ বিঘা জমি দখল করে গড়ে উঠেছে। ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন (নিয়ন্ত্রণ) আইনের ২০১৩ অনুচ্ছেদ ৮-এর (গ) ধারা অনুযায়ী, সরকারি বা ব্যক্তি মালিকানাধীন বন, অভয়ারণ্য, বাগান ও জলাভূমি এলাকায় ইটভাটা স্থাপন দণ্ডনীয় অপরাধ হলেও কোন ব্যবস্থা নিচ্ছে না প্রশাসন। ইটভাটার ধোঁয়ায় সাধারণ মানুষ সর্দি, কাশি, শ্বাসকষ্টসহ নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। ফলে নানা শঙ্কা দেখা দিয়েছে সাধারণ মানুষের মধ্যে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, কপোতাক্ষের চরে গড়ে ওঠা তিনটি ইটভাটার মধ্য একরাম ব্রিকস ফিল্ডে ইট পোড়াতে ব্যবহার করা হচ্ছে বিপুল পরিমাণ কাঠ। বাকি দুইটাতে ইট পোড়াতে চলছে কর্মযজ্ঞ। কয়রা, পাইকগাছা ও আশাশুনি উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে খেজুর, নারিকেল ও সিরিশ গাছের গুঁড়িসহ বিভিন্ন বৃক্ষের কাঠ সংগ্রহ করে ভাটা চত্বরে জড়ো করে রাখা হয়েছে।
আমাদী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমান জুয়েল বলেন, বেআইনিভাবে নদীর চরে তিনটি ভাটা পরিচালনা করা হচ্ছে। এই সুযোগে কিছু অসাধু ব্যক্তি ভাটা মালিকদের কাছে সরকারি জমি লিজ দিয়েছেন। ইটভাটার কারণে পার্শ্ববর্তী স্কুল ও মাদ্রাসার ছাত্র-ছাত্রী, আশ্রয়ণ প্রকল্পে বসবাসরত এবং স্থানীয় সাধারণ মানুষ চরম স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রয়েছে। প্রশাসনের কাছে এ ব্যাপারে আশু হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
একরাম ব্রিকস ফিল্ডের মালিক একরাম সানা ও সোহরাব ব্রিকস ফিল্ডের মালিক সোহরাব হোসেন অবৈধ ইটভাটার কথা স্বীকার করে বলেন, ‘জমির মালিকদের কাছ থেকে বিঘা প্রতি দশ হাজার টাকায় লিজ নিয়ে ইটভাটা পরিচালনা করছি।’ সরকারি জমি কিভাবে লিজ নিয়েছেন জানতে চাইলে বলেন সরকারি জমি কি না জানি না।
খুলনা জেলা পরিবেশ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মো. আবু সাইদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, কয়রা উপজেলার একটি ইটভাটার জন্যও ছাড়পত্র দেওয়া হয়নি। সবগুলো অবৈধ। অবৈধ ইটভাটা গুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
খুলনার কয়রায় কপোতাক্ষ নদের চর দখল করে গড়ে উঠেছে অবৈধ ইটভাটা। সেখানে অবাধে কাঠ পুড়িয়ে তৈরি হচ্ছে ইট। কাঠ পোড়ানোয় দূষিত হচ্ছে পরিবেশ। স্থানীয়দের অভিযোগ নিবন্ধন ও পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র ছাড়াই গড়ে উঠেছে ইটভাটা।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, কয়রা উপজেলার আমাদী ইউনিয়নের নাকশা গ্রামের পাশে কপোতাক্ষ নদের জেগে ওঠা চরে সোহরাব ব্রিকস ফিল্ড, একরাম ব্রিকস, এ কে এস ব্রিকস নামের তিনটি ড্রাম চিমনির ইটভাটা প্রায় ৪০ বিঘা জমি দখল করে গড়ে উঠেছে। ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন (নিয়ন্ত্রণ) আইনের ২০১৩ অনুচ্ছেদ ৮-এর (গ) ধারা অনুযায়ী, সরকারি বা ব্যক্তি মালিকানাধীন বন, অভয়ারণ্য, বাগান ও জলাভূমি এলাকায় ইটভাটা স্থাপন দণ্ডনীয় অপরাধ হলেও কোন ব্যবস্থা নিচ্ছে না প্রশাসন। ইটভাটার ধোঁয়ায় সাধারণ মানুষ সর্দি, কাশি, শ্বাসকষ্টসহ নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। ফলে নানা শঙ্কা দেখা দিয়েছে সাধারণ মানুষের মধ্যে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, কপোতাক্ষের চরে গড়ে ওঠা তিনটি ইটভাটার মধ্য একরাম ব্রিকস ফিল্ডে ইট পোড়াতে ব্যবহার করা হচ্ছে বিপুল পরিমাণ কাঠ। বাকি দুইটাতে ইট পোড়াতে চলছে কর্মযজ্ঞ। কয়রা, পাইকগাছা ও আশাশুনি উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে খেজুর, নারিকেল ও সিরিশ গাছের গুঁড়িসহ বিভিন্ন বৃক্ষের কাঠ সংগ্রহ করে ভাটা চত্বরে জড়ো করে রাখা হয়েছে।
আমাদী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমান জুয়েল বলেন, বেআইনিভাবে নদীর চরে তিনটি ভাটা পরিচালনা করা হচ্ছে। এই সুযোগে কিছু অসাধু ব্যক্তি ভাটা মালিকদের কাছে সরকারি জমি লিজ দিয়েছেন। ইটভাটার কারণে পার্শ্ববর্তী স্কুল ও মাদ্রাসার ছাত্র-ছাত্রী, আশ্রয়ণ প্রকল্পে বসবাসরত এবং স্থানীয় সাধারণ মানুষ চরম স্বাস্থ্যঝুঁকিতে রয়েছে। প্রশাসনের কাছে এ ব্যাপারে আশু হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
একরাম ব্রিকস ফিল্ডের মালিক একরাম সানা ও সোহরাব ব্রিকস ফিল্ডের মালিক সোহরাব হোসেন অবৈধ ইটভাটার কথা স্বীকার করে বলেন, ‘জমির মালিকদের কাছ থেকে বিঘা প্রতি দশ হাজার টাকায় লিজ নিয়ে ইটভাটা পরিচালনা করছি।’ সরকারি জমি কিভাবে লিজ নিয়েছেন জানতে চাইলে বলেন সরকারি জমি কি না জানি না।
খুলনা জেলা পরিবেশ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মো. আবু সাইদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, কয়রা উপজেলার একটি ইটভাটার জন্যও ছাড়পত্র দেওয়া হয়নি। সবগুলো অবৈধ। অবৈধ ইটভাটা গুলোর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১০ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১১ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
১৮ দিন আগেমালয়েশিয়ায় জঙ্গিসংশ্লিষ্টতার অভিযোগে আটক করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর পর তিনজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম মিজবাহ উর রহমান তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১৮ দিন আগে