নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীম খুনের ঘটনায় আরও দুজনের নাম উঠে এসেছে। তাঁরা হলেন—তাজ মোহাম্মদ খান ওরফে হাজি এবং মো. জামাল হোসেন। গ্রেপ্তার তিন আসামিকে জিজ্ঞাসাবাদে তাঁদের নাম পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
ডিবি সূত্র জানিয়েছেন দুজনের বাড়িই ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুরে। আনোয়ারুল খুনের ঘটনায় মূল পরিকল্পনাকারী মো. আক্তারুজ্জামান ওরফে শাহীনের বাড়িও একই এলাকায়। তাজ ও জামাল দুজনেই আক্তারুজ্জামানের ঘনিষ্ঠ সহযোগী।
আনোয়ারুল আজীম আনারকে হত্যার উদ্দেশ্যে অপহরণের মামলায় গ্রেপ্তার তিন এবং ওই দুজনসহ পলাতক সাতজনের ব্যাংক অ্যাকাউন্টের তথ্য সরবরাহ করার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। সোমবার (৩ জুন) ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেন বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (এফআইইউ) প্রধানকে এ নির্দেশ দেন।
এমপি আনার অপহরণ মামলার তদন্ত কর্মকর্তা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার মাহফুজুর রহমানের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এই নির্দেশ দেওয়া হয়।
যে ১০ জনের ব্যাংক হিসাবের তথ্য চাওয়া হয়েছে তাঁরা হলেন—শিমুল ভূঁইয়া ওরফে শিহাব ওরফে ফজল মোহাম্মদ ভূঁইয়া ওরফে আমানুল্যাহ সাঈদ, তানভীর ভূঁইয়া, শিলাস্তি রহমান, সিয়াম হোসেন, আক্তারুজ্জামান ওরফে শাহীন, মোস্তাফিজুর রহমান, ফয়সাল আলী সাজি, তাজ মোহাম্মদ খান ওরফে হাজি, চেলসি চেরি ওরফে আরিয়া ও জামাল হোসেন।
তদন্ত কর্মকর্তার আবেদনে বলা হয়, মামলায় অজ্ঞাতনামা আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে আনোয়ারুল আজীম আনারকে পূর্বপরিকল্পিতভাবে অপহরণ করে ভারতের কলকাতায় নিয়ে যায়। প্রাথমিক তদন্তে ও গ্রেপ্তার আসামিদের জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, আসামিরা তাঁকে কলকাতার নিউ টাউন এলাকার ভাড়া করা বাসায় নিয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করে এবং প্রমাণ নষ্ট করার উদ্দেশ্যে মৃতদেহের হাড় ও মাংস আলাদা করে মাংসপিণ্ড টয়লেটের কমোডে ফেলে দেয় এবং হাড়গুলো গারবেজ–পলিতে ভরে ট্রলি ব্যাগে করে আশপাশের বর্জ্য খালে ফেলে দেয়।
আসামিরা দীর্ঘদিন যাবৎ আনোয়ারুল আজীমকে হত্যার পরিকল্পনা করে আসছিল। তারা পরিকল্পনা করে, কীভাবে অপহরণ করবে ও টাকাপয়সা আদায় করবে এবং টাকাপয়সা নেওয়ার পর কীভাবে হত্যা ও লাশ গুম করবে। এ ঘটনার রোমহর্ষক বর্ণনা গ্রেপ্তার আসামিদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে বেরিয়ে এসেছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িত তিন আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ঘটনায় জড়িত অন্য পলাতক আসামিদের নাম–ঠিকানা সংগ্রহ ও মামলার সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে বর্তমানে পুলিশি রিমান্ডে রয়েছে তিন আসামি।
মূল রহস্য উদ্ঘাটন ও সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে ১০ আসামির এনআইডি ও পাসপোর্ট নম্বরের বিপরীতে কোন ব্যাংকে কয়টি অ্যাকাউন্ট আছে, সেগুলোর তথ্য সরবরাহ করার জন্য বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট বরাবর আদেশ দেওয়া একান্ত প্রয়োজন বলে আবেদনে উল্লেখ করেন তদন্ত কর্মকর্তা।
সংসদ সদস্য আনোয়ারুল আজীম খুনের ঘটনায় আরও দুজনের নাম উঠে এসেছে। তাঁরা হলেন—তাজ মোহাম্মদ খান ওরফে হাজি এবং মো. জামাল হোসেন। গ্রেপ্তার তিন আসামিকে জিজ্ঞাসাবাদে তাঁদের নাম পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
ডিবি সূত্র জানিয়েছেন দুজনের বাড়িই ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুরে। আনোয়ারুল খুনের ঘটনায় মূল পরিকল্পনাকারী মো. আক্তারুজ্জামান ওরফে শাহীনের বাড়িও একই এলাকায়। তাজ ও জামাল দুজনেই আক্তারুজ্জামানের ঘনিষ্ঠ সহযোগী।
আনোয়ারুল আজীম আনারকে হত্যার উদ্দেশ্যে অপহরণের মামলায় গ্রেপ্তার তিন এবং ওই দুজনসহ পলাতক সাতজনের ব্যাংক অ্যাকাউন্টের তথ্য সরবরাহ করার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। সোমবার (৩ জুন) ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেন বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (এফআইইউ) প্রধানকে এ নির্দেশ দেন।
এমপি আনার অপহরণ মামলার তদন্ত কর্মকর্তা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার মাহফুজুর রহমানের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এই নির্দেশ দেওয়া হয়।
যে ১০ জনের ব্যাংক হিসাবের তথ্য চাওয়া হয়েছে তাঁরা হলেন—শিমুল ভূঁইয়া ওরফে শিহাব ওরফে ফজল মোহাম্মদ ভূঁইয়া ওরফে আমানুল্যাহ সাঈদ, তানভীর ভূঁইয়া, শিলাস্তি রহমান, সিয়াম হোসেন, আক্তারুজ্জামান ওরফে শাহীন, মোস্তাফিজুর রহমান, ফয়সাল আলী সাজি, তাজ মোহাম্মদ খান ওরফে হাজি, চেলসি চেরি ওরফে আরিয়া ও জামাল হোসেন।
তদন্ত কর্মকর্তার আবেদনে বলা হয়, মামলায় অজ্ঞাতনামা আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে আনোয়ারুল আজীম আনারকে পূর্বপরিকল্পিতভাবে অপহরণ করে ভারতের কলকাতায় নিয়ে যায়। প্রাথমিক তদন্তে ও গ্রেপ্তার আসামিদের জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, আসামিরা তাঁকে কলকাতার নিউ টাউন এলাকার ভাড়া করা বাসায় নিয়ে নৃশংসভাবে হত্যা করে এবং প্রমাণ নষ্ট করার উদ্দেশ্যে মৃতদেহের হাড় ও মাংস আলাদা করে মাংসপিণ্ড টয়লেটের কমোডে ফেলে দেয় এবং হাড়গুলো গারবেজ–পলিতে ভরে ট্রলি ব্যাগে করে আশপাশের বর্জ্য খালে ফেলে দেয়।
আসামিরা দীর্ঘদিন যাবৎ আনোয়ারুল আজীমকে হত্যার পরিকল্পনা করে আসছিল। তারা পরিকল্পনা করে, কীভাবে অপহরণ করবে ও টাকাপয়সা আদায় করবে এবং টাকাপয়সা নেওয়ার পর কীভাবে হত্যা ও লাশ গুম করবে। এ ঘটনার রোমহর্ষক বর্ণনা গ্রেপ্তার আসামিদের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে বেরিয়ে এসেছে। ঘটনার সঙ্গে জড়িত তিন আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ঘটনায় জড়িত অন্য পলাতক আসামিদের নাম–ঠিকানা সংগ্রহ ও মামলার সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে বর্তমানে পুলিশি রিমান্ডে রয়েছে তিন আসামি।
মূল রহস্য উদ্ঘাটন ও সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে ১০ আসামির এনআইডি ও পাসপোর্ট নম্বরের বিপরীতে কোন ব্যাংকে কয়টি অ্যাকাউন্ট আছে, সেগুলোর তথ্য সরবরাহ করার জন্য বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট বরাবর আদেশ দেওয়া একান্ত প্রয়োজন বলে আবেদনে উল্লেখ করেন তদন্ত কর্মকর্তা।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
৫ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৬ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১৮ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
২৪ দিন আগে