নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে খুলনার ছয় আসামিকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। আজ বৃহস্পতিবার বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলামের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এ রায় ঘোষণা করেন। ট্রাইব্যুনালের অন্য দুই সদস্য হলেন—বিচারপতি মো. আবু আহমেদ জমাদার ও বিচারপতি কেএম হাফিজুল আলম।
দণ্ডপ্রাপ্ত ছয় আসামির মধ্যে আমজাদ হোসেন হাওলাদার, সহর আলী সরদার, আতিয়ার রহমান, মোতাছিম বিল্লাহ ও কামাল উদ্দিন গোলদারকে রায় ঘোষণার আগে কারগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। এর মধ্যে আতিয়ার রহমানকে আনা হয় অ্যাম্বুল্যান্সে করে। রায় ঘোষণার সময় এজলাস কক্ষে তাঁকে স্ট্রেচারে শুয়ে থাকতে দেখা গেছে। আর বাকি আসামিরা কাঠগড়ায় চেয়ারে বসে ছিলেন। আরেক আসামি নজরুল ইসলাম পলাতক।
সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ২০৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া শুরু হয়। রায়ের প্রথম অংশ পাঠ করেন বিচারপতি কেএম হাফিজুল আলম। দ্বিতীয় অংশ পাঠ করেন বিচারপতি আবু আহমেদ জমাদার। রায় পড়ার আগে তিনি বলেন, ‘কোনো অপরাধীর বর্তমান বয়স বিবেচনায় বিচার হচ্ছে না। বিচার হচ্ছে একাত্তর সালের অপরাধের। ৫১ বছর আগে তাঁদের শারীরিক অবস্থা এরকম ছিল না।’ রায়ের মূল অংশ পাঠ করেন ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলাম।
রায় ঘোষণার পর প্রসিকিউটর মোখলেসুর রহমান বাদল বলেন, ‘আসামিদের বিরুদ্ধে চারটি অভিযোগই সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়েছে। এ কারণে ছয় আসামিকেই মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। রায়ে আমরা সন্তুষ্ট।’
আসামিপক্ষের আইনজীবী আব্দুস সাত্তার পালোয়ান বলেন, ‘আমরা ন্যায়বিচার পাইনি। রায়ের বিরুদ্ধে আমরা উচ্চ আদালতে আপিল করব।’
এর আগে গত মঙ্গলবার ছয় আসামির রায় ঘোষণার জন্য দিন ধার্য করেন ট্রাইব্যুনাল।
একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে খুলনার ছয় আসামিকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। আজ বৃহস্পতিবার বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলামের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এ রায় ঘোষণা করেন। ট্রাইব্যুনালের অন্য দুই সদস্য হলেন—বিচারপতি মো. আবু আহমেদ জমাদার ও বিচারপতি কেএম হাফিজুল আলম।
দণ্ডপ্রাপ্ত ছয় আসামির মধ্যে আমজাদ হোসেন হাওলাদার, সহর আলী সরদার, আতিয়ার রহমান, মোতাছিম বিল্লাহ ও কামাল উদ্দিন গোলদারকে রায় ঘোষণার আগে কারগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। এর মধ্যে আতিয়ার রহমানকে আনা হয় অ্যাম্বুল্যান্সে করে। রায় ঘোষণার সময় এজলাস কক্ষে তাঁকে স্ট্রেচারে শুয়ে থাকতে দেখা গেছে। আর বাকি আসামিরা কাঠগড়ায় চেয়ারে বসে ছিলেন। আরেক আসামি নজরুল ইসলাম পলাতক।
সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ২০৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া শুরু হয়। রায়ের প্রথম অংশ পাঠ করেন বিচারপতি কেএম হাফিজুল আলম। দ্বিতীয় অংশ পাঠ করেন বিচারপতি আবু আহমেদ জমাদার। রায় পড়ার আগে তিনি বলেন, ‘কোনো অপরাধীর বর্তমান বয়স বিবেচনায় বিচার হচ্ছে না। বিচার হচ্ছে একাত্তর সালের অপরাধের। ৫১ বছর আগে তাঁদের শারীরিক অবস্থা এরকম ছিল না।’ রায়ের মূল অংশ পাঠ করেন ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলাম।
রায় ঘোষণার পর প্রসিকিউটর মোখলেসুর রহমান বাদল বলেন, ‘আসামিদের বিরুদ্ধে চারটি অভিযোগই সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়েছে। এ কারণে ছয় আসামিকেই মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল। রায়ে আমরা সন্তুষ্ট।’
আসামিপক্ষের আইনজীবী আব্দুস সাত্তার পালোয়ান বলেন, ‘আমরা ন্যায়বিচার পাইনি। রায়ের বিরুদ্ধে আমরা উচ্চ আদালতে আপিল করব।’
এর আগে গত মঙ্গলবার ছয় আসামির রায় ঘোষণার জন্য দিন ধার্য করেন ট্রাইব্যুনাল।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
১ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪