নাটোর প্রতিনিধি
নাটোর শহরের পানি নিষ্কাশনের অন্যতম মাধ্যম চিতলগাড়ি খাল। বর্তমানে দখলদারি আর অবহেলায় একসময়ের খরস্রোতা খালটি এখন মৃতপ্রায়। স্থানীয় প্রভাবশালীরা খালটি দখল করে রেখেছেন। আর খালের দুই পাড়ের বাসিন্দারা ময়লা-আবর্জনা ফেলে খালটি সংকুচিত করে ফেলেছেন। ফলে সামান্য বৃষ্টি হলেই শহরের নিচু এলাকায় সৃষ্টি হচ্ছে জলাবদ্ধতা। এতে ভোগান্তিতে পড়ছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
জানা গেছে, একসময় খরস্রোতা এই খালে নৌকা চলত। ছিল বিভিন্ন দেশি মাছ। পার্শ্ববর্তী এলাকার বাসিন্দারা নৌকায় যাতায়াত ও মালামাল পরিবহন করতেন। বর্তমানে দখলদারি আর অবহেলায় চিতলগাড়ি খালটি এখন মৃতপ্রায়।
সরেজমিনে দেখা গেছে, শহরের রসুলের মোড় থেকে শুরু করে ফুলবাগান পর্যন্ত বিস্তৃত চিতলগাড়ি খালটি আবর্জনায় ভরা। বন্ধ রয়েছে পানিপ্রবাহ। এ ছাড়া খালের পাড় দখল করে গড়ে উঠেছে অসংখ্য বসতঘর। খালের যেটুকু অংশ বাকি ছিল, তা-ও দখলের জন্য মাটি ফেলা হচ্ছে। এভাবে পুরো খালটি দখল হয়ে গেলে রসুলের মোড়, উত্তর চৌকিরপাড়, কালুরমোড়, রথবাড়ি এলাকার তিন হাজার পরিবার স্থায়ী জলাবদ্ধতার শিকার হওয়ার আশঙ্কা করেছে।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ—পৌর এলাকায় যে কয়টি খাল রয়েছে, তাতে পানিপ্রবাহ না থাকায় ভরাট করছেন প্রভাবশালীরা। খালের জমিতে গড়ে তুলেছেন বহুতল ভবন, দোকানপাট, গুদামসহ নানা স্থাপনা। ফলে সামান্য বৃষ্টিতেই রসুলের মোড় থেকে শুরু করে সুইপার কলোনি পর্যন্ত সড়কে স্থায়ী জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হচ্ছে। নাগরিক ভোগান্তি চরম আকার ধারণ করেছে।
খালের পার্শ্ববর্তী রসুলের মোড় এলাকার ব্যবসায়ী শাহ আলম বলেন, শহরের নিচাবাজার, আলাইপুর, মীরপাড়া, লালবাজার, কাপুড়িয়াপট্টি মহল্লার পানি একসময় এই খাল দিয়ে নামত। কিন্তু প্রভাবশালী লোকেরা খাল দখল করার কারণে এখন পানি প্রবাহিত হতে পারছে না।
আবুল হোসেন নামের এক বাসিন্দা বলেন, খালগুলো যে যেভাবে পারছেন, দখল করে নিচ্ছেন। কেউ জায়গা দখল করছেন, কেউ সাইনবোর্ড দিচ্ছেন। এভাবে যদি চলতে থাকে, তাহলে ভবিষ্যতে অস্তিত্বই থাকবে না।
নাটোর পৌরসভার মেয়র উমা চৌধুরী বলেন, নাটোরের সাবেক জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ শাহরিয়াজের উদ্যোগে চিতলগাড়ি খালের একাংশ উদ্ধার করা হলেও এখন তা আবার দখলের পাঁয়তারা চলছে। পৌরসভার পক্ষ থেকে একাধিকবার সতর্ক করা হলেও তা কেউ মানছে না। জলাবদ্ধতা নিরসনের স্বার্থে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া ছাড়া আর কোনো উপায় নেই।
নাটোরের জেলা প্রশাসক শামীম আহম্মেদ জানান, যাঁরা অবৈধভাবে খাল ও নদী দখল করে অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ করেছেন তাঁদের দ্রুততম সময়ের মধ্যে অবৈধ দখল ছেড়ে দিতে হবে। তাঁরা সেটি না করলে অভিযান পরিচালনা করে অবৈধ স্থাপনাগুলো ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হবে।
নাটোর শহরের পানি নিষ্কাশনের অন্যতম মাধ্যম চিতলগাড়ি খাল। বর্তমানে দখলদারি আর অবহেলায় একসময়ের খরস্রোতা খালটি এখন মৃতপ্রায়। স্থানীয় প্রভাবশালীরা খালটি দখল করে রেখেছেন। আর খালের দুই পাড়ের বাসিন্দারা ময়লা-আবর্জনা ফেলে খালটি সংকুচিত করে ফেলেছেন। ফলে সামান্য বৃষ্টি হলেই শহরের নিচু এলাকায় সৃষ্টি হচ্ছে জলাবদ্ধতা। এতে ভোগান্তিতে পড়ছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
জানা গেছে, একসময় খরস্রোতা এই খালে নৌকা চলত। ছিল বিভিন্ন দেশি মাছ। পার্শ্ববর্তী এলাকার বাসিন্দারা নৌকায় যাতায়াত ও মালামাল পরিবহন করতেন। বর্তমানে দখলদারি আর অবহেলায় চিতলগাড়ি খালটি এখন মৃতপ্রায়।
সরেজমিনে দেখা গেছে, শহরের রসুলের মোড় থেকে শুরু করে ফুলবাগান পর্যন্ত বিস্তৃত চিতলগাড়ি খালটি আবর্জনায় ভরা। বন্ধ রয়েছে পানিপ্রবাহ। এ ছাড়া খালের পাড় দখল করে গড়ে উঠেছে অসংখ্য বসতঘর। খালের যেটুকু অংশ বাকি ছিল, তা-ও দখলের জন্য মাটি ফেলা হচ্ছে। এভাবে পুরো খালটি দখল হয়ে গেলে রসুলের মোড়, উত্তর চৌকিরপাড়, কালুরমোড়, রথবাড়ি এলাকার তিন হাজার পরিবার স্থায়ী জলাবদ্ধতার শিকার হওয়ার আশঙ্কা করেছে।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ—পৌর এলাকায় যে কয়টি খাল রয়েছে, তাতে পানিপ্রবাহ না থাকায় ভরাট করছেন প্রভাবশালীরা। খালের জমিতে গড়ে তুলেছেন বহুতল ভবন, দোকানপাট, গুদামসহ নানা স্থাপনা। ফলে সামান্য বৃষ্টিতেই রসুলের মোড় থেকে শুরু করে সুইপার কলোনি পর্যন্ত সড়কে স্থায়ী জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হচ্ছে। নাগরিক ভোগান্তি চরম আকার ধারণ করেছে।
খালের পার্শ্ববর্তী রসুলের মোড় এলাকার ব্যবসায়ী শাহ আলম বলেন, শহরের নিচাবাজার, আলাইপুর, মীরপাড়া, লালবাজার, কাপুড়িয়াপট্টি মহল্লার পানি একসময় এই খাল দিয়ে নামত। কিন্তু প্রভাবশালী লোকেরা খাল দখল করার কারণে এখন পানি প্রবাহিত হতে পারছে না।
আবুল হোসেন নামের এক বাসিন্দা বলেন, খালগুলো যে যেভাবে পারছেন, দখল করে নিচ্ছেন। কেউ জায়গা দখল করছেন, কেউ সাইনবোর্ড দিচ্ছেন। এভাবে যদি চলতে থাকে, তাহলে ভবিষ্যতে অস্তিত্বই থাকবে না।
নাটোর পৌরসভার মেয়র উমা চৌধুরী বলেন, নাটোরের সাবেক জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ শাহরিয়াজের উদ্যোগে চিতলগাড়ি খালের একাংশ উদ্ধার করা হলেও এখন তা আবার দখলের পাঁয়তারা চলছে। পৌরসভার পক্ষ থেকে একাধিকবার সতর্ক করা হলেও তা কেউ মানছে না। জলাবদ্ধতা নিরসনের স্বার্থে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া ছাড়া আর কোনো উপায় নেই।
নাটোরের জেলা প্রশাসক শামীম আহম্মেদ জানান, যাঁরা অবৈধভাবে খাল ও নদী দখল করে অবৈধ স্থাপনা নির্মাণ করেছেন তাঁদের দ্রুততম সময়ের মধ্যে অবৈধ দখল ছেড়ে দিতে হবে। তাঁরা সেটি না করলে অভিযান পরিচালনা করে অবৈধ স্থাপনাগুলো ভেঙে গুঁড়িয়ে দেওয়া হবে।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪