নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিনা মূল্যের পাঠ্যবইয়ের ছাপার মান নিয়ে কোনো আপস না করার ঘোষণা দিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী। এ ক্ষেত্রে অসাধু মুদ্রণকারীদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তিনি।
আজ রোববার বিকেলে রাজধানীর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা নিয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শিক্ষার্থীদের হাতে বছরের প্রথমদিন বই দেওয়ার পবিত্র ও মহৎ কাজ শুরু করেছেন। যা সারা বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত হয়েছে। এই কাজটিকে কিছু মুনাফালোভী বইয়ের মান কমিয়ে সন্তানদের মনে কষ্ট দেওয়ার অপবিত্র কাজটি করার চেষ্টা করেন। এ ধরনের কাজের পরিকল্পনাকারীদের চিহ্নিত করে তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
অসাধু মুদ্রণকারীদের অশুভ সমঝোতার বিষয়ে মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন, ‘সরকারের বড় কেনাকাটায় যারা সার্ভিস প্রোভাইডার তাদের মধ্যে এক ধরনের বোঝাপড়া বা সমঝোতাও কথা শোনা যায়। এতে হস্তক্ষেপ করা অনেক সময় কঠিন হয়ে পড়ে। তবে এবার বইয়ের মানের ক্ষেত্রে আমাদের অবস্থান অত্যন্ত কঠোর। বই ছাপার সময় ইন্সপেকশন যাতে যথাযথভাবে হয় সেই চেষ্টা আমরা অব্যাহত রাখব। ইতিমধ্যে এ কার্যক্রম শুরু হয়েছে।’
গত ২৮ জুন আজকের পত্রিকায় ‘চক্র এবার ভাগাভাগিতে’ শীর্ষক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। এতে বলা হয়, আগামী শিক্ষাবর্ষের বিনা মূল্যের পাঠ্যবই ছাপানোর কাজ নিজেদের মধ্যে রাখতে এবার ভিন্ন কৌশল নিয়েছে অসাধু মুদ্রণকারীদের চক্র। তারা আগেভাগেই নিজেদের মধ্যে ‘সমঝোতা’ করে দরপত্রে অংশ নিচ্ছে। এ পর্যন্ত যেসব লটের দরপত্র হয়েছে, সেগুলোর কোনোটিতে একটি, কোনোটিতে দুটি, কোনোটিতে তিনটি দরপত্র জমা পড়েছে। যে লটে তিনটি দরপত্র পড়েছে, সেগুলোও একই মালিকের তিন প্রতিষ্ঠানের।
আরও বলা হয়, গত কয়েক বছর সরকারি দরের চেয়ে অনেক কম দর দিয়ে কাজ বাগিয়ে নেওয়া হয়েছিল। তবে এবার দর দেওয়া হয়েছে প্রাক্কলিত দরের সামান্য কম। ফলে আগেরবারের চেয়ে দর বেশি দেওয়ায় এবার বই ছাপাতে সরকারের খরচ বাড়বে। এরপরও গত কয়েক বছরের মতো এবারও যে বইয়ের নিম্নমানের অভিযোগ উঠবে না, সেই নিশ্চয়তা এখনো নেই।
বিনা মূল্যের পাঠ্যবইয়ের ছাপার মান নিয়ে কোনো আপস না করার ঘোষণা দিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী। এ ক্ষেত্রে অসাধু মুদ্রণকারীদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তিনি।
আজ রোববার বিকেলে রাজধানীর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা নিয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শিক্ষার্থীদের হাতে বছরের প্রথমদিন বই দেওয়ার পবিত্র ও মহৎ কাজ শুরু করেছেন। যা সারা বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত হয়েছে। এই কাজটিকে কিছু মুনাফালোভী বইয়ের মান কমিয়ে সন্তানদের মনে কষ্ট দেওয়ার অপবিত্র কাজটি করার চেষ্টা করেন। এ ধরনের কাজের পরিকল্পনাকারীদের চিহ্নিত করে তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
অসাধু মুদ্রণকারীদের অশুভ সমঝোতার বিষয়ে মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন, ‘সরকারের বড় কেনাকাটায় যারা সার্ভিস প্রোভাইডার তাদের মধ্যে এক ধরনের বোঝাপড়া বা সমঝোতাও কথা শোনা যায়। এতে হস্তক্ষেপ করা অনেক সময় কঠিন হয়ে পড়ে। তবে এবার বইয়ের মানের ক্ষেত্রে আমাদের অবস্থান অত্যন্ত কঠোর। বই ছাপার সময় ইন্সপেকশন যাতে যথাযথভাবে হয় সেই চেষ্টা আমরা অব্যাহত রাখব। ইতিমধ্যে এ কার্যক্রম শুরু হয়েছে।’
গত ২৮ জুন আজকের পত্রিকায় ‘চক্র এবার ভাগাভাগিতে’ শীর্ষক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। এতে বলা হয়, আগামী শিক্ষাবর্ষের বিনা মূল্যের পাঠ্যবই ছাপানোর কাজ নিজেদের মধ্যে রাখতে এবার ভিন্ন কৌশল নিয়েছে অসাধু মুদ্রণকারীদের চক্র। তারা আগেভাগেই নিজেদের মধ্যে ‘সমঝোতা’ করে দরপত্রে অংশ নিচ্ছে। এ পর্যন্ত যেসব লটের দরপত্র হয়েছে, সেগুলোর কোনোটিতে একটি, কোনোটিতে দুটি, কোনোটিতে তিনটি দরপত্র জমা পড়েছে। যে লটে তিনটি দরপত্র পড়েছে, সেগুলোও একই মালিকের তিন প্রতিষ্ঠানের।
আরও বলা হয়, গত কয়েক বছর সরকারি দরের চেয়ে অনেক কম দর দিয়ে কাজ বাগিয়ে নেওয়া হয়েছিল। তবে এবার দর দেওয়া হয়েছে প্রাক্কলিত দরের সামান্য কম। ফলে আগেরবারের চেয়ে দর বেশি দেওয়ায় এবার বই ছাপাতে সরকারের খরচ বাড়বে। এরপরও গত কয়েক বছরের মতো এবারও যে বইয়ের নিম্নমানের অভিযোগ উঠবে না, সেই নিশ্চয়তা এখনো নেই।
সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
৯ দিন আগেএবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১১ দিন আগেমোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
১৭ দিন আগেমালয়েশিয়ায় জঙ্গিসংশ্লিষ্টতার অভিযোগে আটক করে বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর পর তিনজনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ শনিবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এম মিজবাহ উর রহমান তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
১৮ দিন আগে