মোহাম্মদ খলিলুর রহমান, বাজিতপুর
কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর উপজেলায় মোট ২৯টি করাতকল রয়েছে; যার মধ্যে ২৪টিই অবৈধ। নতুন করাতকল স্থাপনে বন বিভাগের নিবন্ধন নেওয়া বাধ্যতামূলক হলেও বছরের পর বছর ধরে কোনো ধরনের কাগজপত্র ছাড়াই চলছে সেগুলো। অবৈধ করাতকলের বিদ্যুৎ-সংযোগ না দেওয়ার বিধান থাকলেও বেশির ভাগ কলেই রয়েছে বিদ্যুৎ।
উপজেলা বন বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, বাজিতপুরে ২৯টি করাতকলের মধ্যে নিবন্ধন আছে মাত্র ৫টির। বাকিগুলোর চলছে অবৈধভাবে। তবে বিদ্যুতের সুবিধাও পাচ্ছে অবৈধ কলগুলো।
সরেজমিনে দেখা গেছে, বাজিতপুর পৌরসভা এলাকায় ১৬টি, সরারচর ইউনিয়নে ৬, পিরিজপুর ইউনিয়নে ৪, হিলচিয়া ইউনিয়নে ৩টি করাতকল রয়েছে। এসব করাতকলের বেশির ভাগেরই অবস্থান ব্যস্ততম সড়কের পাশে ও বাজারে। সড়কের একাংশে গাছের গুঁড়ি ফেলে রাখা হয়েছে। ফলে যানবাহন চলাচলে সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে।
সরকারি নিয়ম অনুযায়ী কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ২০০ মিটারের মধ্যে করাতকল থাকার নিষেধাজ্ঞা থাকলেও অনেকে তা মানছেন না। সরারচর শিবনাথ উচ্চবিদ্যালয়ের মাঠ, সরারচর ইসলামিয়া ফাজিল মাদ্রাসার সামনের অংশ দখল করে আছে করাতকলের গাছের গুঁড়িতে। দিনের পর দিন এভাবে চলে এলেও সেটি দেখার যেন কেউ নেই—এমন অভিযোগ সচেতন মহলের।
জানতে চাইলে করাতকলের মালিক তরিকুর রহিম তুফা বলেন, ‘আগে আমাদের লাইসেন্স ছিল। বাবা করাতকলটি ভাড়া দিলে তিনি আর নিবন্ধন নবায়ন করেননি। আমরা আবার চেষ্টা করছি নিবন্ধন করার। তবে পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র পাওয়া কঠিন।’
বাজিতপুর উপজেলা বন কর্মকর্তা মো. নজরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা অবৈধ করাতকলগুলোর তালিকা করেছি। বাজিতপুর পৌরসভায় ১৬টির মধ্যে ৫টি লাইসেন্স আছে। ইউনিয়নে ১৩টির কোনো নিবন্ধন নেই। অবৈধ করাতকল বৈধ বিদ্যুৎ-সংযোগ পেতে পারে না। আমরা বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি) ও পল্লী বিদ্যুৎ কর্মকর্তাদের চিঠি দিয়েছি বিদ্যুৎ-সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার জন্য।’
পিডিবির নির্বাহী প্রকৌশলী খান মোহাম্মদ আলী বলেন, ‘তারা বৈধভাবেই বিদ্যুৎ-সংযোগ নিয়েছিল। সরকার নতুন নিয়ম করেছে, অবৈধ করাতকল বিদ্যুৎ-সংযোগ পাবে না। আমরা চিঠি পেয়েছি, আগামী মাসে ব্যবস্থা নেব।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোছা. মোরশেদা খাতুন জানান, নিবন্ধনবিহীন করাতকলের বিরুদ্ধে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে জরিমানা করা হয়েছে। তাদের নিবন্ধন নেওয়ার জন্য সময় দেওয়া হয়েছে। নিবন্ধনবিহীন করাতকলের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত থাকবে।
কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর উপজেলায় মোট ২৯টি করাতকল রয়েছে; যার মধ্যে ২৪টিই অবৈধ। নতুন করাতকল স্থাপনে বন বিভাগের নিবন্ধন নেওয়া বাধ্যতামূলক হলেও বছরের পর বছর ধরে কোনো ধরনের কাগজপত্র ছাড়াই চলছে সেগুলো। অবৈধ করাতকলের বিদ্যুৎ-সংযোগ না দেওয়ার বিধান থাকলেও বেশির ভাগ কলেই রয়েছে বিদ্যুৎ।
উপজেলা বন বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, বাজিতপুরে ২৯টি করাতকলের মধ্যে নিবন্ধন আছে মাত্র ৫টির। বাকিগুলোর চলছে অবৈধভাবে। তবে বিদ্যুতের সুবিধাও পাচ্ছে অবৈধ কলগুলো।
সরেজমিনে দেখা গেছে, বাজিতপুর পৌরসভা এলাকায় ১৬টি, সরারচর ইউনিয়নে ৬, পিরিজপুর ইউনিয়নে ৪, হিলচিয়া ইউনিয়নে ৩টি করাতকল রয়েছে। এসব করাতকলের বেশির ভাগেরই অবস্থান ব্যস্ততম সড়কের পাশে ও বাজারে। সড়কের একাংশে গাছের গুঁড়ি ফেলে রাখা হয়েছে। ফলে যানবাহন চলাচলে সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে।
সরকারি নিয়ম অনুযায়ী কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ২০০ মিটারের মধ্যে করাতকল থাকার নিষেধাজ্ঞা থাকলেও অনেকে তা মানছেন না। সরারচর শিবনাথ উচ্চবিদ্যালয়ের মাঠ, সরারচর ইসলামিয়া ফাজিল মাদ্রাসার সামনের অংশ দখল করে আছে করাতকলের গাছের গুঁড়িতে। দিনের পর দিন এভাবে চলে এলেও সেটি দেখার যেন কেউ নেই—এমন অভিযোগ সচেতন মহলের।
জানতে চাইলে করাতকলের মালিক তরিকুর রহিম তুফা বলেন, ‘আগে আমাদের লাইসেন্স ছিল। বাবা করাতকলটি ভাড়া দিলে তিনি আর নিবন্ধন নবায়ন করেননি। আমরা আবার চেষ্টা করছি নিবন্ধন করার। তবে পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র পাওয়া কঠিন।’
বাজিতপুর উপজেলা বন কর্মকর্তা মো. নজরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা অবৈধ করাতকলগুলোর তালিকা করেছি। বাজিতপুর পৌরসভায় ১৬টির মধ্যে ৫টি লাইসেন্স আছে। ইউনিয়নে ১৩টির কোনো নিবন্ধন নেই। অবৈধ করাতকল বৈধ বিদ্যুৎ-সংযোগ পেতে পারে না। আমরা বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি) ও পল্লী বিদ্যুৎ কর্মকর্তাদের চিঠি দিয়েছি বিদ্যুৎ-সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার জন্য।’
পিডিবির নির্বাহী প্রকৌশলী খান মোহাম্মদ আলী বলেন, ‘তারা বৈধভাবেই বিদ্যুৎ-সংযোগ নিয়েছিল। সরকার নতুন নিয়ম করেছে, অবৈধ করাতকল বিদ্যুৎ-সংযোগ পাবে না। আমরা চিঠি পেয়েছি, আগামী মাসে ব্যবস্থা নেব।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোছা. মোরশেদা খাতুন জানান, নিবন্ধনবিহীন করাতকলের বিরুদ্ধে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে জরিমানা করা হয়েছে। তাদের নিবন্ধন নেওয়ার জন্য সময় দেওয়া হয়েছে। নিবন্ধনবিহীন করাতকলের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত থাকবে।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪