কলকাতা সংবাদদাতা
ঝিনাইদহ-৪ আসনের এমপি আনোয়ারুল আজীম হত্যার ঘটনায় কলকাতায় তাঁর দীর্ঘদিনের বন্ধু গোপাল বিশ্বাসও সেখানকার গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের সন্দেহের বাইরে নন। এ কথা জানিয়ে পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) সূত্র বলছে, শ্বাসরোধে হত্যার পর মৃত্যু নিশ্চিত করতে তাঁর মাথায় আঘাত করা হয়। ওই সময় এমপি ছাড়া আরও ছয়জন নিউ টাউনের সঞ্জীবা গার্ডেনসের ওই ফ্ল্যাটে ছিলেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার আটক গাড়ির চালকদের জিজ্ঞাসাবাদে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে সিআইডি রাতের মধ্যেই এমপির মরদেহের টুকরাগুলোর সন্ধান পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী।
কলকাতার গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের সূত্র বলছে, তদন্তের ক্ষেত্রে আনোয়ারুল আজীমের দীর্ঘদিনের বন্ধু গোপাল বিশ্বাসের দিকেও নজর রাখা হয়েছে। তিনিও সন্দেহের তালিকার বাইরে নন। বরাহনগরের বাসিন্দা গোপাল একাই থাকেন মণ্ডলপাড়া লেনের একটি বাড়িতে। তাঁর স্ত্রী ও মেডিকেলে পড়ুয়া ছেলে অন্য কোথাও থাকেন। প্রতিবেশীরা বলছেন, তিনি দীর্ঘদিন এখানে থাকলেও কারও সঙ্গে মিশতেন না। কারও সঙ্গে পরিচয় ছিল না।
কলকাতার পুলিশ সূত্র জানায়, গোয়েন্দা কর্মকর্তারা গত বুধবার রাতে দুটি গাড়ি ও এগুলোর চালকদের আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করছেন। এর একটি লাল রঙের; যে গাড়িতে সর্বশেষ এমপি আনোয়ারুলকে উঠতে দেখা গিয়েছিল। অপর গাড়িটি আটক করা হয় ভাঙ্গড় থেকে। ফরেনসিক কর্মকর্তারা সেগুলো খুঁটিয়ে দেখেন। এমপিকে নিয়ে লাল গাড়ির চালক কোথায় কোথায় গিয়েছিলেন, তা জানতে চালককে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।
ভাঙ্গড় থেকে আটক গাড়িটি সাদা রঙের ক্যাব। গোয়েন্দাদের ধারণা, এমপির দেহের টুকরাগুলো ট্রলি ব্যাগে ভরে এই গাড়িতে করেই গুম করা হয়েছে। ওই গাড়ির চালক জুবেরকে নিউ টাউন থানায় দফায় দফায় জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। জুবেরের সঙ্গে যোগাযোগ করে খুনের ঘটনায় অন্যতম এক অভিযুক্ত গাড়িটি ভাড়া করেন। জুবেরের কাছ থেকে গোয়েন্দারা ওই গাড়িতে করে মরদেহের টুকরাগুলো গুম করা হয়েছে কি না বা হয়ে থাকলে কোথায় নেওয়া হয়েছে, তা জানার চেষ্টা করেন। কলকাতার গোয়েন্দা পুলিশের দুজন কর্মকর্তা ঢাকা গেছেন।
সিআইডির সূত্র জানায়, নিহত আনোয়ারুল আজীমের দেহ কিংবা দেহখণ্ড গতকাল সন্ধ্যা পর্যন্ত উদ্ধার করা যায়নি। তবে সিআইডির কর্মকর্তারা নিশ্চিত, ১৩ মে ওই ফ্ল্যাটে পৌঁছানোর আধা ঘণ্টার মধ্যেই তাঁকে শ্বাসরোধে হত্যার পর মৃত্যু নিশ্চিত করতে মাথায় আঘাত করা হয়। পরে ফ্ল্যাটের রান্নাঘরে নিয়ে টুকরা টুকরা করা হয়। রক্ত ধোয়া হয় অ্যাসিড দিয়ে। খুনের সময় এমপি ছাড়া আরও ছয়জন সেখানে ছিলেন। সিআইডি আশা করছে, ক্যাবচালককে জেরার সূত্রে গতকাল রাতের মধ্যেই দেহের টুকরাগুলোর সন্ধান মিলতে পারে।
ঝিনাইদহ-৪ আসনের এমপি আনোয়ারুল আজীম হত্যার ঘটনায় কলকাতায় তাঁর দীর্ঘদিনের বন্ধু গোপাল বিশ্বাসও সেখানকার গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের সন্দেহের বাইরে নন। এ কথা জানিয়ে পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) সূত্র বলছে, শ্বাসরোধে হত্যার পর মৃত্যু নিশ্চিত করতে তাঁর মাথায় আঘাত করা হয়। ওই সময় এমপি ছাড়া আরও ছয়জন নিউ টাউনের সঞ্জীবা গার্ডেনসের ওই ফ্ল্যাটে ছিলেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার আটক গাড়ির চালকদের জিজ্ঞাসাবাদে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে সিআইডি রাতের মধ্যেই এমপির মরদেহের টুকরাগুলোর সন্ধান পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী।
কলকাতার গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের সূত্র বলছে, তদন্তের ক্ষেত্রে আনোয়ারুল আজীমের দীর্ঘদিনের বন্ধু গোপাল বিশ্বাসের দিকেও নজর রাখা হয়েছে। তিনিও সন্দেহের তালিকার বাইরে নন। বরাহনগরের বাসিন্দা গোপাল একাই থাকেন মণ্ডলপাড়া লেনের একটি বাড়িতে। তাঁর স্ত্রী ও মেডিকেলে পড়ুয়া ছেলে অন্য কোথাও থাকেন। প্রতিবেশীরা বলছেন, তিনি দীর্ঘদিন এখানে থাকলেও কারও সঙ্গে মিশতেন না। কারও সঙ্গে পরিচয় ছিল না।
কলকাতার পুলিশ সূত্র জানায়, গোয়েন্দা কর্মকর্তারা গত বুধবার রাতে দুটি গাড়ি ও এগুলোর চালকদের আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করছেন। এর একটি লাল রঙের; যে গাড়িতে সর্বশেষ এমপি আনোয়ারুলকে উঠতে দেখা গিয়েছিল। অপর গাড়িটি আটক করা হয় ভাঙ্গড় থেকে। ফরেনসিক কর্মকর্তারা সেগুলো খুঁটিয়ে দেখেন। এমপিকে নিয়ে লাল গাড়ির চালক কোথায় কোথায় গিয়েছিলেন, তা জানতে চালককে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়।
ভাঙ্গড় থেকে আটক গাড়িটি সাদা রঙের ক্যাব। গোয়েন্দাদের ধারণা, এমপির দেহের টুকরাগুলো ট্রলি ব্যাগে ভরে এই গাড়িতে করেই গুম করা হয়েছে। ওই গাড়ির চালক জুবেরকে নিউ টাউন থানায় দফায় দফায় জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। জুবেরের সঙ্গে যোগাযোগ করে খুনের ঘটনায় অন্যতম এক অভিযুক্ত গাড়িটি ভাড়া করেন। জুবেরের কাছ থেকে গোয়েন্দারা ওই গাড়িতে করে মরদেহের টুকরাগুলো গুম করা হয়েছে কি না বা হয়ে থাকলে কোথায় নেওয়া হয়েছে, তা জানার চেষ্টা করেন। কলকাতার গোয়েন্দা পুলিশের দুজন কর্মকর্তা ঢাকা গেছেন।
সিআইডির সূত্র জানায়, নিহত আনোয়ারুল আজীমের দেহ কিংবা দেহখণ্ড গতকাল সন্ধ্যা পর্যন্ত উদ্ধার করা যায়নি। তবে সিআইডির কর্মকর্তারা নিশ্চিত, ১৩ মে ওই ফ্ল্যাটে পৌঁছানোর আধা ঘণ্টার মধ্যেই তাঁকে শ্বাসরোধে হত্যার পর মৃত্যু নিশ্চিত করতে মাথায় আঘাত করা হয়। পরে ফ্ল্যাটের রান্নাঘরে নিয়ে টুকরা টুকরা করা হয়। রক্ত ধোয়া হয় অ্যাসিড দিয়ে। খুনের সময় এমপি ছাড়া আরও ছয়জন সেখানে ছিলেন। সিআইডি আশা করছে, ক্যাবচালককে জেরার সূত্রে গতকাল রাতের মধ্যেই দেহের টুকরাগুলোর সন্ধান মিলতে পারে।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪