রাশিয়ার পোশাক ও জুতা প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান গ্লোরিয়া জিনস। এই বিখ্যাত ব্র্যান্ডটির কিছু পোশাক বাংলাদেশের কারখানাগুলোয় তৈরি হয়। সম্প্রতি এই প্রতিষ্ঠানটি নিজেদের মূল উৎপাদন কেন্দ্র বাংলাদেশে স্থানান্তর করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে।
বাংলাদেশ, ভিয়েতনাম ও উজবেকিস্তানের মতো স্বল্প মজুরিতে পোশাক উৎপাদনের সুযোগ রয়েছে, এমন দেশগুলোতে প্রতিষ্ঠানটি তাদের মূল উৎপাদনের কিছু অংশ স্থানান্তরের পরিকল্পনা করছে। এ দেশগুলোতে পর্যাপ্ত পরিমাণে তুলা উৎপাদন হওয়ায় কাঁচামালের জোগান নিশ্চিত করা যায়, উন্নত শিল্প অবকাঠামো রয়েছে। এর ফলে মুদ্রাবিনিময় হার জনিত খরচও কম হবে।
বর্তমানে রাশিয়ার বিভিন্ন অঞ্চলে গ্লোরিয়া জিনসের ১৮টি কারখানা রয়েছে। রাশিয়াতে কিছু কারখানা বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে গ্লোরিয়া জিনস। এই সিদ্ধান্তের পেছনে রয়েছে—দক্ষ কর্মীর অভাব, স্থানীয় উপকরণের নিম্নমান এবং খরচ কমানোর প্রয়োজন।
দেশটির রোস্তভ অঞ্চলে গ্লোরিয়া জিনস এরই মধ্যে একটি সেলাই (গার্মেন্টস) কারখানা বন্ধ করে দিয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের অন্যান্য কারখানায় কাজের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। গ্লোরিয়া জিনসের দাবি, রাশিয়ায় তাদের কারখানাগুলোর উৎপাদনের হার বাড়াতে না পারায় ক্ষেত্র পরিবর্তন করছে তারা।
১৯৮৮ সালে যাত্রা শুরু করা গ্লোরিয়া জিনস রাশিয়া, বেলারুশ, কাজাখস্তানসহ বেশ কিছু দেশের অন্যতম জনপ্রিয় ফ্যাশন ব্র্যান্ড। ২০২১ সালের এক হিসাবে দেখা যায়, ব্র্যান্ডটির ৩০০টিরও বেশি শহরে ৬৬০টির বেশি আউটলেট রয়েছে।
রাশিয়ায় পোশাকশিল্পে দক্ষ কর্মীর সংকট দিন দিন বাড়ছে। জনবলসংকট ছাড়াও, রাশিয়ার পোশাক প্রস্তুতকারকদের নিম্নমানের স্থানীয় উপকরণ ও আনুষঙ্গিক জিনিসপত্র নিয়ে কাজ করতে হয়। যার ফলে, অনেক প্রতিষ্ঠানকে অন্য দেশ থেকে কাঁচামাল সংগ্রহ করতে বাধ্য হচ্ছে। এ ছাড়া, পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার কারণে আন্তর্জাতিক লেনদেনে সমস্যা হচ্ছে। এ কারণে কারখানার যন্ত্রপাতি কেনার ক্ষেত্রেও সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে।
নিজ দেশের বাইরে বহুকাল ধরে রাশিয়ার পোশাক ব্র্যান্ডগুলোর জন্য প্রধান উৎপাদন কেন্দ্র হিসেবে বেশ জনপ্রিয় ছিল চীন। রাশিয়ার ফ্যাশন শিল্পের একজন প্রতিনিধি বলেন, চীনে মজুরি বাড়তে থাকায় অনেকে কারখানা স্থানান্তরের চিন্তাভাবনা করছেন। চীনে শ্রম ব্যয় বাংলাদেশ বা উজবেকিস্তানের তুলনায় অনেক বেশি।
২০২২ সালে রাশিয়া–ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর পোশাক ব্র্যান্ডগুলোও রাশিয়া থেকে ব্যবসা ও উৎপাদন গুটিয়ে নিতে শুরু করে। এদিকে বাংলাদেশ থেকে পণ্য সরবরাহেও ব্যাঘাত ঘটে। রাশিয়ায় বাংলাদেশের রপ্তানি প্রায় ৩০ শতাংশ কমে যায়।
সূত্র: প্রাভদা, আরএমজি বাংলাদেশ, গ্লোরিয়া জিনস
রাশিয়ার পোশাক ও জুতা প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান গ্লোরিয়া জিনস। এই বিখ্যাত ব্র্যান্ডটির কিছু পোশাক বাংলাদেশের কারখানাগুলোয় তৈরি হয়। সম্প্রতি এই প্রতিষ্ঠানটি নিজেদের মূল উৎপাদন কেন্দ্র বাংলাদেশে স্থানান্তর করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে।
বাংলাদেশ, ভিয়েতনাম ও উজবেকিস্তানের মতো স্বল্প মজুরিতে পোশাক উৎপাদনের সুযোগ রয়েছে, এমন দেশগুলোতে প্রতিষ্ঠানটি তাদের মূল উৎপাদনের কিছু অংশ স্থানান্তরের পরিকল্পনা করছে। এ দেশগুলোতে পর্যাপ্ত পরিমাণে তুলা উৎপাদন হওয়ায় কাঁচামালের জোগান নিশ্চিত করা যায়, উন্নত শিল্প অবকাঠামো রয়েছে। এর ফলে মুদ্রাবিনিময় হার জনিত খরচও কম হবে।
বর্তমানে রাশিয়ার বিভিন্ন অঞ্চলে গ্লোরিয়া জিনসের ১৮টি কারখানা রয়েছে। রাশিয়াতে কিছু কারখানা বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে গ্লোরিয়া জিনস। এই সিদ্ধান্তের পেছনে রয়েছে—দক্ষ কর্মীর অভাব, স্থানীয় উপকরণের নিম্নমান এবং খরচ কমানোর প্রয়োজন।
দেশটির রোস্তভ অঞ্চলে গ্লোরিয়া জিনস এরই মধ্যে একটি সেলাই (গার্মেন্টস) কারখানা বন্ধ করে দিয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানের কর্মীদের অন্যান্য কারখানায় কাজের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। গ্লোরিয়া জিনসের দাবি, রাশিয়ায় তাদের কারখানাগুলোর উৎপাদনের হার বাড়াতে না পারায় ক্ষেত্র পরিবর্তন করছে তারা।
১৯৮৮ সালে যাত্রা শুরু করা গ্লোরিয়া জিনস রাশিয়া, বেলারুশ, কাজাখস্তানসহ বেশ কিছু দেশের অন্যতম জনপ্রিয় ফ্যাশন ব্র্যান্ড। ২০২১ সালের এক হিসাবে দেখা যায়, ব্র্যান্ডটির ৩০০টিরও বেশি শহরে ৬৬০টির বেশি আউটলেট রয়েছে।
রাশিয়ায় পোশাকশিল্পে দক্ষ কর্মীর সংকট দিন দিন বাড়ছে। জনবলসংকট ছাড়াও, রাশিয়ার পোশাক প্রস্তুতকারকদের নিম্নমানের স্থানীয় উপকরণ ও আনুষঙ্গিক জিনিসপত্র নিয়ে কাজ করতে হয়। যার ফলে, অনেক প্রতিষ্ঠানকে অন্য দেশ থেকে কাঁচামাল সংগ্রহ করতে বাধ্য হচ্ছে। এ ছাড়া, পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার কারণে আন্তর্জাতিক লেনদেনে সমস্যা হচ্ছে। এ কারণে কারখানার যন্ত্রপাতি কেনার ক্ষেত্রেও সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে।
নিজ দেশের বাইরে বহুকাল ধরে রাশিয়ার পোশাক ব্র্যান্ডগুলোর জন্য প্রধান উৎপাদন কেন্দ্র হিসেবে বেশ জনপ্রিয় ছিল চীন। রাশিয়ার ফ্যাশন শিল্পের একজন প্রতিনিধি বলেন, চীনে মজুরি বাড়তে থাকায় অনেকে কারখানা স্থানান্তরের চিন্তাভাবনা করছেন। চীনে শ্রম ব্যয় বাংলাদেশ বা উজবেকিস্তানের তুলনায় অনেক বেশি।
২০২২ সালে রাশিয়া–ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর পোশাক ব্র্যান্ডগুলোও রাশিয়া থেকে ব্যবসা ও উৎপাদন গুটিয়ে নিতে শুরু করে। এদিকে বাংলাদেশ থেকে পণ্য সরবরাহেও ব্যাঘাত ঘটে। রাশিয়ায় বাংলাদেশের রপ্তানি প্রায় ৩০ শতাংশ কমে যায়।
সূত্র: প্রাভদা, আরএমজি বাংলাদেশ, গ্লোরিয়া জিনস
দেশে সোনার দাম ক্রমেই বাড়ছে। প্রায় প্রতিদিন গড়ছে নতুন রেকর্ড। আন্তর্জাতিক বাজারে ঊর্ধ্বগতি, ডলার-সংকট ও আমদানির জটিলতা প্রভাব ফেলছে স্থানীয় বাজারে। ক্রেতারা আগ্রহ হারাচ্ছেন। ফলে বিপাকে পড়েছেন জুয়েলারি ব্যবসায়ীরা।
৯ ঘণ্টা আগেব্যাংক খাতে অস্থিরতা, দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ থাকলেও সুদের হার বেড়ে যাওয়ায় আমানতে নতুন করে সাড়া মিলেছে। চলতি বছরের এপ্রিল-জুন প্রান্তিকে মাত্র তিন মাসে ব্যাংকে জমা বেড়েছে ৭৩ হাজার কোটি টাকা, যা প্রবৃদ্ধির হারে দাঁড়িয়েছে ৩ দশমিক ৮ শতাংশ।
১৩ ঘণ্টা আগেকরপোরেট সামাজিক দায়বদ্ধতা (সিএসআর) কর্মসূচির অংশ হিসেবে শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসি কুমিল্লার মুরাদনগরের হতদরিদ্র কৃষক ও রিকশাচালক মো. মেহেদী হাসানকে স্ত্রী ও সন্তানের চিকিৎসার জন্য ৫ লাখ টাকার আর্থিক সহায়তা দিয়েছে।
১ দিন আগেবাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক (বিকেবি) ও স্পেনভিত্তিক ল্যাটিন ট্রাভেল মানি ট্রান্সফার এস.এর মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ের বোর্ডরুমে চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়।
১ দিন আগে