নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) নির্বাহী পরিচালক সাইফুর রহমানকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার (৪ মার্চ) এ আদেশ জারি করেন কমিশনের চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ।
সাইফুর রহমানকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানোর ঘটনায় বিএসইসির কর্মকর্তা–কর্মচারীদের মধ্যে চরম ক্ষোভ তৈরি হয়েছে। আজ বুধবার বেলা ১২টা থেকে বিএসইসি চেয়ারম্যান ও কমিশনারদের ফ্লোর (পঞ্চম তলা) ঘেরাও করে বিক্ষোভ করছেন প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তা–কর্মচারীরা।
সাইফুর রহমানকে কেন বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হলো, তার জবাব চান কর্মকর্তা–কর্মচারীরা। কেউ কেউ বিএসইসি চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের পদত্যাগও দাবি করেন।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বিএসইসি ভবনের সামনে সেনাবাহিনীসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের মোতায়েন করা হয়েছে। আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা অন্তত ১০–১২ জনকে ধরে বিএসইসি ভবনের গ্রাউন্ড ফ্লোরে নিয়ে যান।
বিএসইসির এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, বর্তমান কমিশন নিয়ে বিএসইসির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে হতাশা আছে। কমিশনারদের অনেকেই কর্মকর্তাদের সঙ্গে খারাপ আচরণ করেন বলে অভিযোগ আছে।
সাইফুর রহমানকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানোর আদেশে উল্লেখ করা রয়েছে, যেহেতু বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) নির্বাহী পরিচালক সাইফুর রহমানের চাকরিকাল ২৫ বছর পূর্ণ হয়েছে এবং যেহেতু কমিশন জনস্বার্থে তাঁকে চাকরি থেকে অবসর প্রদান করা প্রয়োজন মর্মে বিবেচনা করে, সেহেতু বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের কর্মচারী চাকরি বিধিমালা, ২০২১ এর ৬৩ বিধি এবং এতদসংশ্লিষ্ট সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮ এর ৪৫ ধারার ক্ষমতাবলে ৪ মার্চ, ২০২৫ তারিখে অনুষ্ঠিত ৯৪৫ তম কমিশন সভার সিদ্ধান্ত মোতাবেক তাকে চাকরি থেকে অবসর প্রদান করা হলো। তিনি বিধি অনুযায়ী অবসরজনিত সুবিধা প্রাপ্য হবেন।
গত বছরের ২২ আগস্ট রাশেদ মাকসুদের কমিশন দায়িত্ব নিয়েই সাইফুর রহমানকে ইস্যুয়ার কোম্পানি অ্যাফেয়ার্স বিভাগ থেকে আর অ্যান্ড ডি বিভাগের দায়িত্ব দেয়। ৯ সেপ্টেম্বর সেই দায়িত্ব থেকেও সরিয়ে দেওয়া হয় তাঁকে। তখন থেকে সাইফুর রহমান নিয়মিত অফিসে এলেও কোনো কাজ করতে পারেননি।
শেরে বাংলা থানার এসআই সাব্বির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এখনো অফিসারেরা চেয়ারম্যান ও কমিশনারদের অবরুদ্ধ করে রেখেছেন। পুলিশ ও সেনাবাহিনী প্রবেশ করায় তাঁরা আরও ক্ষুব্ধ। তাঁদের বোঝানো যাচ্ছে না।’
পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) নির্বাহী পরিচালক সাইফুর রহমানকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার (৪ মার্চ) এ আদেশ জারি করেন কমিশনের চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদ।
সাইফুর রহমানকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানোর ঘটনায় বিএসইসির কর্মকর্তা–কর্মচারীদের মধ্যে চরম ক্ষোভ তৈরি হয়েছে। আজ বুধবার বেলা ১২টা থেকে বিএসইসি চেয়ারম্যান ও কমিশনারদের ফ্লোর (পঞ্চম তলা) ঘেরাও করে বিক্ষোভ করছেন প্রতিষ্ঠানটির কর্মকর্তা–কর্মচারীরা।
সাইফুর রহমানকে কেন বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হলো, তার জবাব চান কর্মকর্তা–কর্মচারীরা। কেউ কেউ বিএসইসি চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের পদত্যাগও দাবি করেন।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বিএসইসি ভবনের সামনে সেনাবাহিনীসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের মোতায়েন করা হয়েছে। আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা অন্তত ১০–১২ জনকে ধরে বিএসইসি ভবনের গ্রাউন্ড ফ্লোরে নিয়ে যান।
বিএসইসির এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, বর্তমান কমিশন নিয়ে বিএসইসির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে হতাশা আছে। কমিশনারদের অনেকেই কর্মকর্তাদের সঙ্গে খারাপ আচরণ করেন বলে অভিযোগ আছে।
সাইফুর রহমানকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানোর আদেশে উল্লেখ করা রয়েছে, যেহেতু বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) নির্বাহী পরিচালক সাইফুর রহমানের চাকরিকাল ২৫ বছর পূর্ণ হয়েছে এবং যেহেতু কমিশন জনস্বার্থে তাঁকে চাকরি থেকে অবসর প্রদান করা প্রয়োজন মর্মে বিবেচনা করে, সেহেতু বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের কর্মচারী চাকরি বিধিমালা, ২০২১ এর ৬৩ বিধি এবং এতদসংশ্লিষ্ট সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮ এর ৪৫ ধারার ক্ষমতাবলে ৪ মার্চ, ২০২৫ তারিখে অনুষ্ঠিত ৯৪৫ তম কমিশন সভার সিদ্ধান্ত মোতাবেক তাকে চাকরি থেকে অবসর প্রদান করা হলো। তিনি বিধি অনুযায়ী অবসরজনিত সুবিধা প্রাপ্য হবেন।
গত বছরের ২২ আগস্ট রাশেদ মাকসুদের কমিশন দায়িত্ব নিয়েই সাইফুর রহমানকে ইস্যুয়ার কোম্পানি অ্যাফেয়ার্স বিভাগ থেকে আর অ্যান্ড ডি বিভাগের দায়িত্ব দেয়। ৯ সেপ্টেম্বর সেই দায়িত্ব থেকেও সরিয়ে দেওয়া হয় তাঁকে। তখন থেকে সাইফুর রহমান নিয়মিত অফিসে এলেও কোনো কাজ করতে পারেননি।
শেরে বাংলা থানার এসআই সাব্বির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এখনো অফিসারেরা চেয়ারম্যান ও কমিশনারদের অবরুদ্ধ করে রেখেছেন। পুলিশ ও সেনাবাহিনী প্রবেশ করায় তাঁরা আরও ক্ষুব্ধ। তাঁদের বোঝানো যাচ্ছে না।’
আমেরিকার বাজারে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে ৩৭ শতাংশ শুল্ক পুরোপুরি প্রত্যাহার না হলে বাংলাদেশের প্রধান রপ্তানি খাতকে প্রতি মাসে গড়ে ২৫০ মিলিয়ন ডলার শুল্ক পরিশোধ করতে হবে। এতে প্রায় ১ হাজার কারখানা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। এই শুল্ক প্রত্যাহারের লক্ষ্যে অন্তর্বর্তী সরকারকে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের সঙ্গে আলোচনা
২০ মিনিট আগেদেশের গুরুত্বপূর্ণ দু’টি গ্যাসক্ষেত্র তিতাস ও বাখরাবাদ গ্যাসক্ষেত্রে গ্যাসের মজুদের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে দু’টি গভীর অনুসন্ধান কূপ খননের বৃহৎ উদ্যোগ গ্রহণ করেছে সরকার। এই লক্ষ্যে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের অধীন পেট্রোবাংলার একটি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডস কোম্পানি লিমিটেড
৩২ মিনিট আগেভারত হঠাৎ করে ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বন্ধ করে দেওয়ার পর বাংলাদেশ দ্রুত বিমানের কার্গো অবকাঠামো বৃদ্ধি করছে। গুরুত্বপূর্ণ পণ্য, বিশেষ করে তৈরি পোশাকের নিরবচ্ছিন্ন রপ্তানি নিশ্চিত করতে সক্ষমতা বৃদ্ধি, জনবল নিয়োগ ও পরিবহন খরচ কমানোর জন্য জরুরি পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার।
৩৫ মিনিট আগেসরকারি চুক্তির আওতায় ভিয়েতনাম থেকে আরো ১২ হাজার ৫০০ টন আতপ চাল আমদানি করা হয়েছে। আজ শনিবার চালবাহী জাহাজটি চট্টগ্রাম বন্দরে ভিড়েছে বলে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
১ ঘণ্টা আগে