নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সপ্তাহের দ্বিতীয় কর্মদিবসে আজ সোমবার দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। ঈদের ছুটির পর এ নিয়ে টানা সাত কর্মদিবস বাড়ল লেনদেন। তবে এক মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ লেনদেনের মধ্যেও ঢালাও দরপতন হয়েছে এক্সচেঞ্জটিতে।
দিনের শুরুতে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় লেনদেন হতে দেখা যায়। সকালে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দর বাড়লেও শেষ পর্যন্ত দরবৃদ্ধির তুলনায় চারগুণ বেশি দরপতন হয়েছে। লেনদেন হওয়া সিকিউরিটিজের মধ্যে ৩৭টির দর বেড়েছে, কমেছে ১৬০টির এবং ১৭৯টির লেনদেন হয়েছে আগের দিনের দরে। সব মিলিয়ে ৩৭৬টি কোম্পানির শেয়ার হাতবদল হয়েছে। গত কয়েক মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ এত সংখ্যক কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হতে দেখা যায়নি।
সূচকে প্রভাব ফেলে এমন বড় মূলধনী শতাধিক কোম্পানি ফ্লোর প্রাইসে (সর্বনিম্ন দর) আটকে থাকার কারণে ১৩ পয়েন্ট কমে সাধারণ সূচক। ডিএসইএক্সের অবস্থান দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৩২৫ পয়েন্টে।
গত বছরের ৩১ জুলাই দ্বিতীয়বারের মতো ফ্লোর প্রাইস আরোপের পর কোনোদিন ৫০টির বেশি, কোনো দিন ১০০টির বেশি শেয়ারের ক্রেতা ছিল না। কিন্তু এদিন ক্রেতা না থাকা কোম্পানির সংখ্যা ছিল কেবল ১৩।
দিনভর হাতবদল হয়েছে ১ হাজার ৮৪ কোটি ৩ লাখ ৭৭ হাজার টাকার শেয়ার, বন্ড ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। গত ১১ জুনের পর এই প্রথম হাজার কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে। তবে এটি গত ৬ জুনের পর সর্বোচ্চ লেনদেন।
এমন কোনো খাত ছিল না যেখানে দরপতন হয়নি। সকালে বেড়ে গিয়ে দিন শেষে পতনে এক দিনেই ক্ষতির শিকার হয়েছেন বিনিয়োগকারীরা।
ব্যাপক দরপতনের মধ্যেও দিনের সর্বচ্চো লেনদেন হয়েছে খাদ্যখাতের শেয়ারে। এই খাতের ২১টি কোম্পানিতে লেনদেন হয়েছে ১৭৫ কোটি ২০ লাখ টাকা, যা মোট লেনদেনের প্রায় ১৮ শতাংশ। তবে এ খাতের কেবল দুটি কোম্পানির দর বৃদ্ধি হয়েছে, বিপরীতে ১৮টির দরপতন দেখা গেছে। ফ্লোর প্রাইসে পড়ে আছে বাকি কোম্পানি ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো।
দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৩৭ কোটি টাকা লেনদেন হওয়া বিদ্যুৎ ও জ্বালানির বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ার ফ্লোর প্রাইসে আটকে আছে। ফ্লোর ছাড়ানো ১০টি কোম্পানির মধ্যে আটটিরই দরপতন হয়েছে। বেড়েছে দুটির। আগের দিনের দরে ছিল বাকি ১৩টি।
তৃতীয় স্থানে নামা বস্ত্রখাতে হাতবদল হয়েছে ১২৩ কোটি ৯২ লাখ টাকা। কেবল একটি কোম্পানির দর বেড়েছে, কমেছে ২৬টি আর ফ্লোর প্রাইসে হাতবদল হয়েছে ২৯টি। দুটির লেনদেন হয়নি।
চতুর্থ স্থানে থাকা বিমাখাতে লেনদেন হয়েছে ১০৬ কোটি ৯৫ লাখ টাকা, যা মোট লেনদেনের প্রায় ১১ শতাংশ। পতন শুরু হওয়ার আগে লেনদেনে এই খাতের অবদান ছিল ৩০ শতাংশের বেশি।
বিমাখাতের লেনদেনের ৮১ কোটি ৬২ লাখ টাকা হয়েছে জীবন বিমায়। ১৫টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে একটির, দুটি ছিল ফ্লোর প্রাইসে, দর হারিয়েছে ১১টি, লেনদেন হয়নি একটির।
সাধারণ বিমার ৪২ কোম্পানিতে লেনদেন হয়েছে ২৫ কোটি ৩৩ লাখ টাকা। দর বেড়েছে চারটির, কমেছে ২৬টির, ১০টি ছিল আগের দিনের দরে, দুটির লেনদেন হয়নি।
প্রকৌশল খাতে লেনদেন হয়েছে ১০৩ কোটি টাকা। তিনটি কোম্পানির দর বৃদ্ধির বিপরীতে কমেছে ১৯টির দর। ২০টি ছিল আগের দিনের দরে। ওষুধ ও রসায়ন খাতে ৮২ কোটি ২৫ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে। অন্য কোনো খাত ৫০ কোটি টাকার ঘর অতিক্রম করতে পারেনি।
সপ্তাহের দ্বিতীয় কর্মদিবসে আজ সোমবার দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) লেনদেন হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। ঈদের ছুটির পর এ নিয়ে টানা সাত কর্মদিবস বাড়ল লেনদেন। তবে এক মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ লেনদেনের মধ্যেও ঢালাও দরপতন হয়েছে এক্সচেঞ্জটিতে।
দিনের শুরুতে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় লেনদেন হতে দেখা যায়। সকালে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দর বাড়লেও শেষ পর্যন্ত দরবৃদ্ধির তুলনায় চারগুণ বেশি দরপতন হয়েছে। লেনদেন হওয়া সিকিউরিটিজের মধ্যে ৩৭টির দর বেড়েছে, কমেছে ১৬০টির এবং ১৭৯টির লেনদেন হয়েছে আগের দিনের দরে। সব মিলিয়ে ৩৭৬টি কোম্পানির শেয়ার হাতবদল হয়েছে। গত কয়েক মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ এত সংখ্যক কোম্পানির শেয়ার লেনদেন হতে দেখা যায়নি।
সূচকে প্রভাব ফেলে এমন বড় মূলধনী শতাধিক কোম্পানি ফ্লোর প্রাইসে (সর্বনিম্ন দর) আটকে থাকার কারণে ১৩ পয়েন্ট কমে সাধারণ সূচক। ডিএসইএক্সের অবস্থান দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ৩২৫ পয়েন্টে।
গত বছরের ৩১ জুলাই দ্বিতীয়বারের মতো ফ্লোর প্রাইস আরোপের পর কোনোদিন ৫০টির বেশি, কোনো দিন ১০০টির বেশি শেয়ারের ক্রেতা ছিল না। কিন্তু এদিন ক্রেতা না থাকা কোম্পানির সংখ্যা ছিল কেবল ১৩।
দিনভর হাতবদল হয়েছে ১ হাজার ৮৪ কোটি ৩ লাখ ৭৭ হাজার টাকার শেয়ার, বন্ড ও মিউচুয়াল ফান্ডের ইউনিট। গত ১১ জুনের পর এই প্রথম হাজার কোটি টাকার বেশি লেনদেন হয়েছে। তবে এটি গত ৬ জুনের পর সর্বোচ্চ লেনদেন।
এমন কোনো খাত ছিল না যেখানে দরপতন হয়নি। সকালে বেড়ে গিয়ে দিন শেষে পতনে এক দিনেই ক্ষতির শিকার হয়েছেন বিনিয়োগকারীরা।
ব্যাপক দরপতনের মধ্যেও দিনের সর্বচ্চো লেনদেন হয়েছে খাদ্যখাতের শেয়ারে। এই খাতের ২১টি কোম্পানিতে লেনদেন হয়েছে ১৭৫ কোটি ২০ লাখ টাকা, যা মোট লেনদেনের প্রায় ১৮ শতাংশ। তবে এ খাতের কেবল দুটি কোম্পানির দর বৃদ্ধি হয়েছে, বিপরীতে ১৮টির দরপতন দেখা গেছে। ফ্লোর প্রাইসে পড়ে আছে বাকি কোম্পানি ব্রিটিশ আমেরিকান টোব্যাকো।
দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৩৭ কোটি টাকা লেনদেন হওয়া বিদ্যুৎ ও জ্বালানির বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ার ফ্লোর প্রাইসে আটকে আছে। ফ্লোর ছাড়ানো ১০টি কোম্পানির মধ্যে আটটিরই দরপতন হয়েছে। বেড়েছে দুটির। আগের দিনের দরে ছিল বাকি ১৩টি।
তৃতীয় স্থানে নামা বস্ত্রখাতে হাতবদল হয়েছে ১২৩ কোটি ৯২ লাখ টাকা। কেবল একটি কোম্পানির দর বেড়েছে, কমেছে ২৬টি আর ফ্লোর প্রাইসে হাতবদল হয়েছে ২৯টি। দুটির লেনদেন হয়নি।
চতুর্থ স্থানে থাকা বিমাখাতে লেনদেন হয়েছে ১০৬ কোটি ৯৫ লাখ টাকা, যা মোট লেনদেনের প্রায় ১১ শতাংশ। পতন শুরু হওয়ার আগে লেনদেনে এই খাতের অবদান ছিল ৩০ শতাংশের বেশি।
বিমাখাতের লেনদেনের ৮১ কোটি ৬২ লাখ টাকা হয়েছে জীবন বিমায়। ১৫টি কোম্পানির মধ্যে দর বেড়েছে একটির, দুটি ছিল ফ্লোর প্রাইসে, দর হারিয়েছে ১১টি, লেনদেন হয়নি একটির।
সাধারণ বিমার ৪২ কোম্পানিতে লেনদেন হয়েছে ২৫ কোটি ৩৩ লাখ টাকা। দর বেড়েছে চারটির, কমেছে ২৬টির, ১০টি ছিল আগের দিনের দরে, দুটির লেনদেন হয়নি।
প্রকৌশল খাতে লেনদেন হয়েছে ১০৩ কোটি টাকা। তিনটি কোম্পানির দর বৃদ্ধির বিপরীতে কমেছে ১৯টির দর। ২০টি ছিল আগের দিনের দরে। ওষুধ ও রসায়ন খাতে ৮২ কোটি ২৫ লাখ টাকা লেনদেন হয়েছে। অন্য কোনো খাত ৫০ কোটি টাকার ঘর অতিক্রম করতে পারেনি।
কৃষকের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতে ওএমএসের মাধ্যমে আলু বিক্রির চিন্তাভাবনা করছে সরকার। কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী আজ সোমবার সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে এই তথ্য জানান।
৩ ঘণ্টা আগেসরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে মোট ৯ লাখ টন চাল আমদানির পরিকল্পনা করেছে বাংলাদেশ। আর বাংলাদেশের এই পরিকল্পনায় আশায় বুক বাঁধছেন ভারতীয় ব্যবসায়ীরা। গত বছরের আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক তলানিতে ঠেকে। তারই পরিপ্রেক্ষিতে বাংলাদেশে ভারতীয় রপ্তানি...
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের অগ্রযাত্রায় আর্থিক অন্তর্ভুক্তি একটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ। তবে আর্থিক অন্তর্ভুক্তির সুযোগ থেকে এখনো বঞ্চিত কোটি কোটি মানুষ। আধুনিক ব্যাংকিং ও মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিসের সুবিধা নিতে না পারার কারণে দেশের বিপুল জনগোষ্ঠী রয়েছে অর্থনৈতিক লেনদেনের আনুষ্ঠানিক ব্যবস্থার বাইরে।
১২ ঘণ্টা আগেপুঁজিবাজার স্থিতিশীলতা তহবিল বা ক্যাপিটাল মার্কেট স্ট্যাবিলাইজেশন ফান্ডকে (সিএমএসএফ) কেন্দ্রীয় লভ্যাংশ বিতরণকারী সংস্থা বা ‘ডিভিডেন্ড হাব’ হিসেবে গড়ে তোলার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এই লক্ষ্যে প্রতিষ্ঠানটির আইনগত ভিত্তি জোরদার করা এবং কার্যপরিধি বাড়ানোর প্রক্রিয়া চলছে।
১২ ঘণ্টা আগে