এক্স এমপ্লয়িজ অ্যাসোসিয়েশন অব ইউনিলিভার বাংলাদেশের প্রথম পুনর্মিলনী চট্টগ্রামের ওয়েল এগ্রোতে অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল শনিবার অনুষ্ঠিত এ আয়োজনে ১০০ জনের অধিক সাবেক কর্মকর্তা ও তাঁদের পরিবারের সদস্যরা একত্রিত হন।
সকাল ৯টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত চলে অনুষ্ঠান। অনুষ্ঠানে অতীতের স্মৃতিচারণ, মৃত্যুবরণকারী এবং অসুস্থ কর্মকর্তাদের জন্য দোয়া, অ্যাসোসিয়েশনের ভবিষ্যতের কর্মপরিকল্পনা সম্পর্কে আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানটি নবীন-প্রবীণের প্রাণের মিলনমেলায় পরিণত হয়।
সাবেক কর্মকর্তা মোহাম্মদ ইয়াহ্ ইয়ার সঞ্চালনায় ও অমল দে, নাজিম উল্লাহ, মোহাম্মদ ইব্রাহিম, তসলিম হোসেন কবির, এম এ মনসুর, মোহাম্মদ ইদ্রিস, এস এম আলমগীর, ফখরুল ইসলাম ও তোফায়েল আহমেদের সার্বিক সহযোগিতায় এই পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত হয়।
অংশগ্রহণকারী সাবেক কর্মকর্তাদের মধ্যে বর্তমানে বহু কোম্পানির মালিক, প্রধান নির্বাহী, এক্সিকিউটিভ নির্বাহী, জিএম, এজিম, প্রফেসর ও উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। তাঁদের উপস্থিতিতে অনুষ্ঠানটি প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে।
অনুষ্ঠানে মুহাম্মদ ইদ্রিসের কোরআন তিলাওয়াত এবং শহিদুল ইসলামের দোয়া অনুষ্ঠান পরিচালনার মাধ্যমে মূল অনুষ্ঠান শুরু হয়। তারপর ইউনিলিভার বাংলাদেশের বর্তমান চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক জাবেদ আক্তারের শুভেচ্ছা বক্তব্য প্রজেক্টরের মাধ্যমে দেখানো হয় এবং তিনি অনুষ্ঠানের সাফল্য কামনা করেন।
এতে আরও বক্তব্য রাখেন—মুসলিম উদ্দিন, এ এম জিয়াউস শামস, শাহ্ মাসুদ ইমাম, হাসান জাফর চৌধুরী, সালেহ ইউ আহমেদ, মো. সানাউল্লাহ, সানিয়া মাহমুদ, সৌমেন্দ্র দাস, মালকা সামরোজ, হোসনে আরা লোমা, ইনাম আহমেদ প্রমুখ।
নারীরা পিলো পাসে অংশগ্রহণ করেন এবং সাবেক কর্মকর্তা সোহেল মাহবুবুল হক ও সৌমেন্দ্র দাসের আনন্দময় সংগীত পরিবেশন সবাইকে মোহবিষ্ট করে রাখেন। অংশগ্রহণকারী সবাইকে র্যাফল ড্র ও গিফট হ্যাম্পারের মাধ্যমে আকর্ষণীয় পুরস্কার প্রদান করা হয়। সাবেক কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলামের সমাপনী বক্তব্য দেন। বক্তব্যে আগামী বছর আরও জাঁকজমক অনুষ্ঠান করার প্রত্যয়, সবার সুস্বাস্থ্য কামনা এবং সবাইকে ধন্যবাদ জ্ঞাপনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।
এক্স এমপ্লয়িজ অ্যাসোসিয়েশন অব ইউনিলিভার বাংলাদেশের প্রথম পুনর্মিলনী চট্টগ্রামের ওয়েল এগ্রোতে অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল শনিবার অনুষ্ঠিত এ আয়োজনে ১০০ জনের অধিক সাবেক কর্মকর্তা ও তাঁদের পরিবারের সদস্যরা একত্রিত হন।
সকাল ৯টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত চলে অনুষ্ঠান। অনুষ্ঠানে অতীতের স্মৃতিচারণ, মৃত্যুবরণকারী এবং অসুস্থ কর্মকর্তাদের জন্য দোয়া, অ্যাসোসিয়েশনের ভবিষ্যতের কর্মপরিকল্পনা সম্পর্কে আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানটি নবীন-প্রবীণের প্রাণের মিলনমেলায় পরিণত হয়।
সাবেক কর্মকর্তা মোহাম্মদ ইয়াহ্ ইয়ার সঞ্চালনায় ও অমল দে, নাজিম উল্লাহ, মোহাম্মদ ইব্রাহিম, তসলিম হোসেন কবির, এম এ মনসুর, মোহাম্মদ ইদ্রিস, এস এম আলমগীর, ফখরুল ইসলাম ও তোফায়েল আহমেদের সার্বিক সহযোগিতায় এই পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত হয়।
অংশগ্রহণকারী সাবেক কর্মকর্তাদের মধ্যে বর্তমানে বহু কোম্পানির মালিক, প্রধান নির্বাহী, এক্সিকিউটিভ নির্বাহী, জিএম, এজিম, প্রফেসর ও উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। তাঁদের উপস্থিতিতে অনুষ্ঠানটি প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে।
অনুষ্ঠানে মুহাম্মদ ইদ্রিসের কোরআন তিলাওয়াত এবং শহিদুল ইসলামের দোয়া অনুষ্ঠান পরিচালনার মাধ্যমে মূল অনুষ্ঠান শুরু হয়। তারপর ইউনিলিভার বাংলাদেশের বর্তমান চেয়ারম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক জাবেদ আক্তারের শুভেচ্ছা বক্তব্য প্রজেক্টরের মাধ্যমে দেখানো হয় এবং তিনি অনুষ্ঠানের সাফল্য কামনা করেন।
এতে আরও বক্তব্য রাখেন—মুসলিম উদ্দিন, এ এম জিয়াউস শামস, শাহ্ মাসুদ ইমাম, হাসান জাফর চৌধুরী, সালেহ ইউ আহমেদ, মো. সানাউল্লাহ, সানিয়া মাহমুদ, সৌমেন্দ্র দাস, মালকা সামরোজ, হোসনে আরা লোমা, ইনাম আহমেদ প্রমুখ।
নারীরা পিলো পাসে অংশগ্রহণ করেন এবং সাবেক কর্মকর্তা সোহেল মাহবুবুল হক ও সৌমেন্দ্র দাসের আনন্দময় সংগীত পরিবেশন সবাইকে মোহবিষ্ট করে রাখেন। অংশগ্রহণকারী সবাইকে র্যাফল ড্র ও গিফট হ্যাম্পারের মাধ্যমে আকর্ষণীয় পুরস্কার প্রদান করা হয়। সাবেক কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলামের সমাপনী বক্তব্য দেন। বক্তব্যে আগামী বছর আরও জাঁকজমক অনুষ্ঠান করার প্রত্যয়, সবার সুস্বাস্থ্য কামনা এবং সবাইকে ধন্যবাদ জ্ঞাপনের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।
ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার রায়পুর ইউনিয়নের ভাউলার হাট উত্তরবঙ্গের সবচেয়ে বড় শুকনা মরিচের হাট, যেখানে সূর্য ওঠার আগেই জমে ওঠে কোটি টাকার বেচাকেনা। কোথাও চলছে মরিচ বস্তাবন্দী, কোথাও পাইকারদের হাঁকডাক আর দরদাম।
১৮ ঘণ্টা আগেপুঁজিবাজারে দীর্ঘমেয়াদি মন্দার মধ্যেই নতুন অর্থনৈতিক সম্ভাবনার দ্বার খুলতে যাচ্ছে কমোডিটি এক্সচেঞ্জ। চলতি বছরের ডিসেম্বরে দেশে প্রথমবারের মতো এই কমোডিটি এক্সচেঞ্জ প্ল্যাটফর্মে পরীক্ষামূলক লেনদেন শুরু করতে যাচ্ছে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (সিএসই)।
১৮ ঘণ্টা আগেজীবনবিমা গ্রাহকদের দাবির টাকা বছরের পর বছর আটকে রাখছে বেশির ভাগ কোম্পানি। সব মিলিয়ে দাবির অঙ্ক ৪ হাজার ৬ কোটি ৯৪ লাখ টাকা ছাড়িয়েছে। আর এর প্রায় ৯১ শতাংশই আটকে আছে মাত্র সাতটি কোম্পানির হাতে। এই চিত্র স্পষ্ট করে দিয়েছে বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষের (আইডিআরএ) সর্বশেষ প্রতিবেদন।
১ দিন আগেকৃষকের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতে ওএমএসের মাধ্যমে আলু বিক্রির চিন্তাভাবনা করছে সরকার। কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী আজ সোমবার সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে এই তথ্য জানান।
২ দিন আগে