এসবিএসি ব্যাংক পিএলসি ও এলিটবাজের মধ্যে সম্প্রতি একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। এসবিএসি ব্যাংকের ডিজিটাল ব্যাংকিং ডিভিশনের প্রধান মোহাম্মদ শফিউল আজম ও এলিটবাজের ম্যানেজিং ডিরেক্টর মো. আবু তালেব নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
এ সময় ব্যাংকের কার্ড ডিভিশনের প্রধান মো. শরীফ আল কাশেম, আইসিটি ডিভিশনের প্রধান আবিদ হোসেন, এলিটবাজের সিনিয়র ম্যানেজার (বিক্রয় ও বিপণন) মোহাম্মদ সিফাত সালেকিন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
চুক্তির অধীনে এলিটবাজ এসবিএসি ব্যাংককে প্রমোশনাল বাল্ক এসএমএসহ সংশ্লিষ্ট ডিজিটাল সেবা প্রদান করবে।
এসবিএসি ব্যাংক পিএলসি ও এলিটবাজের মধ্যে সম্প্রতি একটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। এসবিএসি ব্যাংকের ডিজিটাল ব্যাংকিং ডিভিশনের প্রধান মোহাম্মদ শফিউল আজম ও এলিটবাজের ম্যানেজিং ডিরেক্টর মো. আবু তালেব নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
এ সময় ব্যাংকের কার্ড ডিভিশনের প্রধান মো. শরীফ আল কাশেম, আইসিটি ডিভিশনের প্রধান আবিদ হোসেন, এলিটবাজের সিনিয়র ম্যানেজার (বিক্রয় ও বিপণন) মোহাম্মদ সিফাত সালেকিন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
চুক্তির অধীনে এলিটবাজ এসবিএসি ব্যাংককে প্রমোশনাল বাল্ক এসএমএসহ সংশ্লিষ্ট ডিজিটাল সেবা প্রদান করবে।
শেয়ারের অস্বাভাবিক লেনদেন ও দরবৃদ্ধির বিষয়টি স্বাভাবিক মনে হয়নি নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষের। বিষয়টি জানতে চেয়ে ২৪ মার্চ কোম্পানির কাছে চিঠি দেয় ডিএসই কর্তৃপক্ষ। পরের দিন কোম্পানি কর্তৃপক্ষ জবাবে জানায়, তাদের কাছে অপ্রকাশিত এমন কোনো মূল্য সংবেদনশীল তথ্য (পিএসআই) নেই, যার কারণে শেয়ারদর বাড়তে পারে।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের আরও ৩০ লাখ মানুষের জীবনে নেমে আসতে পারে দারিদ্র্যের অন্ধকার। বিশ্বব্যাংক সতর্ক করেছে, চলতি অর্থবছরেই এই বিপর্যয় সামনে আসছে। একসময় যে মানুষগুলো অল্প আয়ের ভেতরেও বুকভরা আশা নিয়ে দিন কাটাত, আজ তারা রুটি-রুজির টানাপোড়েনে নুয়ে পড়ছে।
১০ ঘণ্টা আগেদেশের ব্যাংকিং খাতে আবারও ঋণ পুনঃ তপসিলের হিড়িক পড়েছে। পুরোনো ধারাবাহিকতায় বছরের পর বছর ঋণ পুনঃ তপসিল করে আড়াল করা হচ্ছে প্রকৃত খেলাপি ঋণের চিত্র। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ প্রতিবেদন বলছে, ২০২৪ সালে প্রায় ৫৭ হাজার কোটি টাকার ঋণ পুনঃ তপসিল হয়েছে। এর বড় একটি অংশ, প্রায় ৩৬ হাজার কোটি টাকা পুনঃ তপসিল কর
১০ ঘণ্টা আগেগত এক দশকে বাংলাদেশের চামড়াশিল্প টানা সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। যেখানে দেশের অন্যান্য রপ্তানিমুখী খাত উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছে, সেখানে চামড়া খাত বিপরীত চিত্র দেখাচ্ছে। ২০১২ সালে এ খাত থেকে রাজস্ব আয় হয়েছিল ১১৩ কোটি মার্কিন ডলার, যা ২০২৪ সালে নেমে এসেছে ৯৭ কোটি ডলারে। অর্থাৎ ১০ বছরে বাৎসরিক আয়
১০ ঘণ্টা আগে