বিজ্ঞপ্তি
শুরু হয়ে গেল ফুড প্লেটিং নিয়ে বাংলাদেশের প্রথম রিয়েলিটি শো ‘আকিজ টেবিলওয়্যার আর্ট অব প্লেটিং’-এর দ্বিতীয় সিজন। এবারের সিজনে অংশ নিয়ে যিনি প্লেটিং মায়েস্ট্রো হবেন, তিনি পাবেন ১০ লাখ টাকার অর্থ পুরস্কার। এ ছাড়া প্রথম রানারআপ পাবেন ৫ লাখ টাকা, দ্বিতীয় রানারআপ ৩ লাখ টাকা ও শীর্ষ ৩০ প্রতিযোগী পাবেন ক্রেস্ট, সার্টিফিকেট, কালিনারি কোর্স, আকিজ টেবিলওয়্যারের এক্সক্লুসিভ ডিনার সেটসহ মোট ২০ লাখ টাকার পুরস্কার।
গতকাল এক সংবাদ সম্মেলনে আকিজ টেবিলওয়্যারের পক্ষ থেকে আকিজ বশির গ্রুপের চিফ অপারেটিং অফিসার মো. খোরশেদ আলম বলেন, ‘প্রথম সিজনে আমরা প্রচুর সাড়া পাই, যার কারণে এবার আরও বড় পরিসরে পুরো বাংলাদেশের প্লেটিং আর্টিস্টদের এক ছাদের নিচে আনার জন্য এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ফুড প্লেটিংয়ের আর্টে আমাদের সংস্কৃতি ও নিজস্ব গল্প পুরো বিশ্বের কাছে তুলে ধরতে এবং এই ফুড আর্ট কালচারকে সমৃদ্ধ করতে আমাদের এই প্রচেষ্টা।
প্রথম সিজনে অসংখ্য দর্শক জনপ্রিয়তা পাওয়ার পর ভিন্নধর্মী এই রিয়েলিটি শোর দ্বিতীয় সিজন এবার দেখা যাবে জাতীয় টেলিভিশনের পর্দায়। এনটিভি, চ্যানেল আই ও দীপ্ত টেলিভিশন ছাড়াও ওটিটি প্ল্যাটফর্ম চরকিতে দেখা যাবে এই শো। প্রাথমিকভাবে নিজের করা সেরা প্লেটিংয়ের ছবি তুলে তা ওয়েবসাইটে জমা দিয়ে প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে হবে। এরপর অভিজ্ঞ ও বিশেষজ্ঞ শেফদের বিচার-বিশ্লেষণের মাধ্যমে অংশগ্রহণকারীদের মধ্য থেকে ৩০ জনকে বাছাই করা হবে। যাঁরা পরে সুযোগ পাবেন টেলিভিশনের সামনে নিজের আর্ট ও প্লেটিং স্কিল তুলে ধরার।
গতকাল (৪ ফেব্রুয়ারি) একটি হোটেলে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান আকিজ বশির গ্রুপের চিফ অপারেটিং অফিসার মো. খোরশেদ আলম। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন অনুষ্ঠানের প্রধান বিচারক শেফ ড্যানিয়েল সি গোমেজ, আকিজ বশির গ্রুপের হেড অব মার্কেটিং মো. শাহরিয়ার জামান ও আকিজ টেবিলওয়্যারের কর্মকর্তারা। তাঁরা আসন্ন এই সিজন নিয়ে যাবতীয় তথ্য সংবাদমাধ্যমের সামনে তুলে ধরেন।
তাঁরা জানান, ফুড প্লেটিংকে আর্ট ফর্ম হিসেবে বাংলাদেশে পরিচিত করা এবং লোকাল ট্যালেন্টদের জাতীয় পর্যায়ে উঠে আসার সুযোগ করে দেওয়াই এই প্ল্যাটফর্মের মূল উদ্দেশ্য।
দেশ ও দেশের বাইরে নিজেকে চেনানোর এই সুযোগ পেতে অংশগ্রহণকারীরা এই ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন।
শুরু হয়ে গেল ফুড প্লেটিং নিয়ে বাংলাদেশের প্রথম রিয়েলিটি শো ‘আকিজ টেবিলওয়্যার আর্ট অব প্লেটিং’-এর দ্বিতীয় সিজন। এবারের সিজনে অংশ নিয়ে যিনি প্লেটিং মায়েস্ট্রো হবেন, তিনি পাবেন ১০ লাখ টাকার অর্থ পুরস্কার। এ ছাড়া প্রথম রানারআপ পাবেন ৫ লাখ টাকা, দ্বিতীয় রানারআপ ৩ লাখ টাকা ও শীর্ষ ৩০ প্রতিযোগী পাবেন ক্রেস্ট, সার্টিফিকেট, কালিনারি কোর্স, আকিজ টেবিলওয়্যারের এক্সক্লুসিভ ডিনার সেটসহ মোট ২০ লাখ টাকার পুরস্কার।
গতকাল এক সংবাদ সম্মেলনে আকিজ টেবিলওয়্যারের পক্ষ থেকে আকিজ বশির গ্রুপের চিফ অপারেটিং অফিসার মো. খোরশেদ আলম বলেন, ‘প্রথম সিজনে আমরা প্রচুর সাড়া পাই, যার কারণে এবার আরও বড় পরিসরে পুরো বাংলাদেশের প্লেটিং আর্টিস্টদের এক ছাদের নিচে আনার জন্য এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ফুড প্লেটিংয়ের আর্টে আমাদের সংস্কৃতি ও নিজস্ব গল্প পুরো বিশ্বের কাছে তুলে ধরতে এবং এই ফুড আর্ট কালচারকে সমৃদ্ধ করতে আমাদের এই প্রচেষ্টা।
প্রথম সিজনে অসংখ্য দর্শক জনপ্রিয়তা পাওয়ার পর ভিন্নধর্মী এই রিয়েলিটি শোর দ্বিতীয় সিজন এবার দেখা যাবে জাতীয় টেলিভিশনের পর্দায়। এনটিভি, চ্যানেল আই ও দীপ্ত টেলিভিশন ছাড়াও ওটিটি প্ল্যাটফর্ম চরকিতে দেখা যাবে এই শো। প্রাথমিকভাবে নিজের করা সেরা প্লেটিংয়ের ছবি তুলে তা ওয়েবসাইটে জমা দিয়ে প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে হবে। এরপর অভিজ্ঞ ও বিশেষজ্ঞ শেফদের বিচার-বিশ্লেষণের মাধ্যমে অংশগ্রহণকারীদের মধ্য থেকে ৩০ জনকে বাছাই করা হবে। যাঁরা পরে সুযোগ পাবেন টেলিভিশনের সামনে নিজের আর্ট ও প্লেটিং স্কিল তুলে ধরার।
গতকাল (৪ ফেব্রুয়ারি) একটি হোটেলে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান আকিজ বশির গ্রুপের চিফ অপারেটিং অফিসার মো. খোরশেদ আলম। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন অনুষ্ঠানের প্রধান বিচারক শেফ ড্যানিয়েল সি গোমেজ, আকিজ বশির গ্রুপের হেড অব মার্কেটিং মো. শাহরিয়ার জামান ও আকিজ টেবিলওয়্যারের কর্মকর্তারা। তাঁরা আসন্ন এই সিজন নিয়ে যাবতীয় তথ্য সংবাদমাধ্যমের সামনে তুলে ধরেন।
তাঁরা জানান, ফুড প্লেটিংকে আর্ট ফর্ম হিসেবে বাংলাদেশে পরিচিত করা এবং লোকাল ট্যালেন্টদের জাতীয় পর্যায়ে উঠে আসার সুযোগ করে দেওয়াই এই প্ল্যাটফর্মের মূল উদ্দেশ্য।
দেশ ও দেশের বাইরে নিজেকে চেনানোর এই সুযোগ পেতে অংশগ্রহণকারীরা এই ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন।
চলতি অর্থবছরে নেপালে ৪৭৫ কোটি রুপির (বাংলাদেশি মুদ্রায় ৪২২ কোটি ৭৫ লাখ টাকা) পণ্য রপ্তানি করেছে বাংলাদেশ। এর মধ্যে শুধু কাঁচা পাটই রপ্তানি করা হয়েছে ১৫৮ কোটি ৪২ লাখ টাকার। আমদানি-রপ্তানি সংশ্লিষ্টদের বরাত দিয়ে নেপালি সংবাদমাধ্যম মেরিটাইম গেটওয়ের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেঈদের আগে শেষ কর্মদিবসে এসে দেখা গেল, দেশে ১ হাজার ৯৯৯টি কারখানার শ্রমিক এখনো ঈদুল আজহার বোনাস পাননি। শুধু তা-ই নয়, ৩৭৫টি কারখানায় এখনো এপ্রিল মাসের বেতন বকেয়া। সরকারের নির্ধারিত সময়সীমা মে মাসের ২৮ তারিখ শেষ হলেও তা মানেননি বহু মালিক; অথচ আর দুই দিন পরই ঈদ।
১৮ ঘণ্টা আগেকোরবানির ঈদে চামড়া প্রক্রিয়াজাতকরণের জন্য বিশেষ ঋণ দিতে বরাবরের মতো এবারও অনাগ্রহ দেখিয়েছে ব্যাংকগুলো। মাত্র ২৩২ কোটি টাকা ঋণ অনুমোদন করেছে ৯টি ব্যাংক। পর্যাপ্ত অর্থায়নের অভাবে চামড়া সংগ্রহ ও প্রক্রিয়াজাত বাধাগ্রস্ত হওয়ার শঙ্কা সৃষ্টি হয়েছে।
১৮ ঘণ্টা আগেসরকার পরিচালিত অগ্রণী ব্যাংক পিএলসিকে ৩ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। মূলত গ্রাহকের সম্পত্তি ক্রোক করার পর সেই সম্পদ নির্ধারিত সময়ে বিক্রি করে ঋণ সমন্বয় না করার দায়ে এই জরিমানা করা হয়েছে।
১ দিন আগে