
গোপালগঞ্জে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাহাদত বার্ষিকী ও ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে বিনা মূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার কাশিয়ানী উপজেলার খায়েরহাট গ্রাম ও কাশিয়ানী উপজেলা হেলথ কমপ্লেক্সে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা এ সেবা দেন।
বিএসএমএমইউ এর উপাচার্য অধ্যাপক অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদের উদ্যোগে এ কর্মসূচি পালিত হয়। এদিন সকাল ৯টা-১টা পর্যন্ত কাশিয়ানী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও বিএসএমএমইউ'র উপাচার্যের গ্রামের বাড়িতে মেডিকেল ক্যাম্প পরিচালিত হয়।
চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিএসএমএমইউ উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ রোগী দেখে এ কর্মসূচির শুভ উদ্বোধন করেন। এ ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প থেকে ৭৭৮ জন রোগী বিভিন্ন বিভাগ থেকে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসাসেবা ও বিনা মূল্যে ওষুধ পেয়েছেন। এ সেবা পেয়ে রোগী ও এলাকাবাসী সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।
উপাচার্য শারফুদ্দিন আহমেদ এমবিবিএস পাশ করার পর থেকেই বিভিন্ন সময়ে এ ধরনের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পের আয়োজন করে আসছেন ও নিজে গ্রামে রোগী দেখছেন।
এ সময় উপাচার্য অধ্যাপক শারফুদ্দিন আহমেদ কাশিয়ানী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে স্থাপিত ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প পরিদর্শন করেন। পরিদর্শনকালে এ হেলথ কমপ্লেক্সে কর্মকর্তাদের সঙ্গে মত বিনিময় করেন। এ সময় সেখানকার কর্মকর্তারা হেলথ কমপ্লেক্সের চিকিৎসা সেবার মানোন্নয়নের বিষয়ে তাঁকে জানান। একসঙ্গে কর্মকর্তারা চিকিৎসা সেবার মানোন্নয়নে প্রয়োজনীয়তা ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করেন।
পরে উপাচার্য দেশের চলমান ডেঙ্গুর ভয়াবহতা, প্রাদুর্ভাব ও প্রতিরোধ করার জন্য উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, উপজেলা স্বাস্থ্য পরিবার ও পরিকল্পনা কর্মকর্তা, স্থানীয় চেয়ারম্যান, কাশিয়ানীর সাংবাদিক ও হাসপাতালের সকল শ্রেণির কর্মকর্তা কর্মচারীদের দিক নির্দেশনামূলক মত বিনিময় সভা করেন।
উপাচার্য শারফুদ্দিন আহমেদ বলেন, কাশিয়ানীর হেলথ কমপ্লেক্সের মতো সেন্টারগুলো ৩০ শয্যা ছিল। প্রধানমন্ত্রী সেসবকে ১০০ শয্যায় উন্নীত করেছেন। কমিউনিটি হেলথ কমপ্লেক্স থেকে ডায়াবেটিস রোগের ওষুধ মেড ফরমিন ও ইনসুলিও গরিব রোগীদের মধ্যে বিনা মূল্যে দেওয়া হচ্ছে। মাতৃত্বকালীন ছুটি তিন মাস থেকে ছয় মাস তিনিই বৃদ্ধি করেছেন। মাতৃত্বকালীন ভাতাও দিচ্ছেন তিনি। পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীকে সামনে তুলে আনার জন্য নানান উদ্যোগ নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।
উদ্বোধনকালে চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. নাফিসা ইসলাম, উপজেলা চেয়ারম্যান সুব্রত ঠাকুর, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মেহেদী হাসান, বিএসএমএমইউ এর আরপি সহকারী অধ্যাপক ডা. তৌফিক আহমেদ পিটু, উপরেজিস্ট্রার ডা. মুহাম্মদ মোস্তফা কামাল, উপজেলা স্বাস্থ্য পরিবার ও পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মাহামুদুল হাসান, কাশিয়ানী সদর উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলী খোকন, সাবেক চেয়ারম্যান কুদ্দুসুর রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

গোপালগঞ্জে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাহাদত বার্ষিকী ও ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে বিনা মূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার কাশিয়ানী উপজেলার খায়েরহাট গ্রাম ও কাশিয়ানী উপজেলা হেলথ কমপ্লেক্সে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা এ সেবা দেন।
বিএসএমএমইউ এর উপাচার্য অধ্যাপক অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদের উদ্যোগে এ কর্মসূচি পালিত হয়। এদিন সকাল ৯টা-১টা পর্যন্ত কাশিয়ানী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও বিএসএমএমইউ'র উপাচার্যের গ্রামের বাড়িতে মেডিকেল ক্যাম্প পরিচালিত হয়।
চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিএসএমএমইউ উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ রোগী দেখে এ কর্মসূচির শুভ উদ্বোধন করেন। এ ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প থেকে ৭৭৮ জন রোগী বিভিন্ন বিভাগ থেকে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসাসেবা ও বিনা মূল্যে ওষুধ পেয়েছেন। এ সেবা পেয়ে রোগী ও এলাকাবাসী সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।
উপাচার্য শারফুদ্দিন আহমেদ এমবিবিএস পাশ করার পর থেকেই বিভিন্ন সময়ে এ ধরনের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পের আয়োজন করে আসছেন ও নিজে গ্রামে রোগী দেখছেন।
এ সময় উপাচার্য অধ্যাপক শারফুদ্দিন আহমেদ কাশিয়ানী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে স্থাপিত ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প পরিদর্শন করেন। পরিদর্শনকালে এ হেলথ কমপ্লেক্সে কর্মকর্তাদের সঙ্গে মত বিনিময় করেন। এ সময় সেখানকার কর্মকর্তারা হেলথ কমপ্লেক্সের চিকিৎসা সেবার মানোন্নয়নের বিষয়ে তাঁকে জানান। একসঙ্গে কর্মকর্তারা চিকিৎসা সেবার মানোন্নয়নে প্রয়োজনীয়তা ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করেন।
পরে উপাচার্য দেশের চলমান ডেঙ্গুর ভয়াবহতা, প্রাদুর্ভাব ও প্রতিরোধ করার জন্য উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, উপজেলা স্বাস্থ্য পরিবার ও পরিকল্পনা কর্মকর্তা, স্থানীয় চেয়ারম্যান, কাশিয়ানীর সাংবাদিক ও হাসপাতালের সকল শ্রেণির কর্মকর্তা কর্মচারীদের দিক নির্দেশনামূলক মত বিনিময় সভা করেন।
উপাচার্য শারফুদ্দিন আহমেদ বলেন, কাশিয়ানীর হেলথ কমপ্লেক্সের মতো সেন্টারগুলো ৩০ শয্যা ছিল। প্রধানমন্ত্রী সেসবকে ১০০ শয্যায় উন্নীত করেছেন। কমিউনিটি হেলথ কমপ্লেক্স থেকে ডায়াবেটিস রোগের ওষুধ মেড ফরমিন ও ইনসুলিও গরিব রোগীদের মধ্যে বিনা মূল্যে দেওয়া হচ্ছে। মাতৃত্বকালীন ছুটি তিন মাস থেকে ছয় মাস তিনিই বৃদ্ধি করেছেন। মাতৃত্বকালীন ভাতাও দিচ্ছেন তিনি। পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীকে সামনে তুলে আনার জন্য নানান উদ্যোগ নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।
উদ্বোধনকালে চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. নাফিসা ইসলাম, উপজেলা চেয়ারম্যান সুব্রত ঠাকুর, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মেহেদী হাসান, বিএসএমএমইউ এর আরপি সহকারী অধ্যাপক ডা. তৌফিক আহমেদ পিটু, উপরেজিস্ট্রার ডা. মুহাম্মদ মোস্তফা কামাল, উপজেলা স্বাস্থ্য পরিবার ও পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মাহামুদুল হাসান, কাশিয়ানী সদর উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলী খোকন, সাবেক চেয়ারম্যান কুদ্দুসুর রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

গোপালগঞ্জে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাহাদত বার্ষিকী ও ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে বিনা মূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার কাশিয়ানী উপজেলার খায়েরহাট গ্রাম ও কাশিয়ানী উপজেলা হেলথ কমপ্লেক্সে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা এ সেবা দেন।
বিএসএমএমইউ এর উপাচার্য অধ্যাপক অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদের উদ্যোগে এ কর্মসূচি পালিত হয়। এদিন সকাল ৯টা-১টা পর্যন্ত কাশিয়ানী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও বিএসএমএমইউ'র উপাচার্যের গ্রামের বাড়িতে মেডিকেল ক্যাম্প পরিচালিত হয়।
চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিএসএমএমইউ উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ রোগী দেখে এ কর্মসূচির শুভ উদ্বোধন করেন। এ ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প থেকে ৭৭৮ জন রোগী বিভিন্ন বিভাগ থেকে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসাসেবা ও বিনা মূল্যে ওষুধ পেয়েছেন। এ সেবা পেয়ে রোগী ও এলাকাবাসী সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।
উপাচার্য শারফুদ্দিন আহমেদ এমবিবিএস পাশ করার পর থেকেই বিভিন্ন সময়ে এ ধরনের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পের আয়োজন করে আসছেন ও নিজে গ্রামে রোগী দেখছেন।
এ সময় উপাচার্য অধ্যাপক শারফুদ্দিন আহমেদ কাশিয়ানী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে স্থাপিত ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প পরিদর্শন করেন। পরিদর্শনকালে এ হেলথ কমপ্লেক্সে কর্মকর্তাদের সঙ্গে মত বিনিময় করেন। এ সময় সেখানকার কর্মকর্তারা হেলথ কমপ্লেক্সের চিকিৎসা সেবার মানোন্নয়নের বিষয়ে তাঁকে জানান। একসঙ্গে কর্মকর্তারা চিকিৎসা সেবার মানোন্নয়নে প্রয়োজনীয়তা ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করেন।
পরে উপাচার্য দেশের চলমান ডেঙ্গুর ভয়াবহতা, প্রাদুর্ভাব ও প্রতিরোধ করার জন্য উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, উপজেলা স্বাস্থ্য পরিবার ও পরিকল্পনা কর্মকর্তা, স্থানীয় চেয়ারম্যান, কাশিয়ানীর সাংবাদিক ও হাসপাতালের সকল শ্রেণির কর্মকর্তা কর্মচারীদের দিক নির্দেশনামূলক মত বিনিময় সভা করেন।
উপাচার্য শারফুদ্দিন আহমেদ বলেন, কাশিয়ানীর হেলথ কমপ্লেক্সের মতো সেন্টারগুলো ৩০ শয্যা ছিল। প্রধানমন্ত্রী সেসবকে ১০০ শয্যায় উন্নীত করেছেন। কমিউনিটি হেলথ কমপ্লেক্স থেকে ডায়াবেটিস রোগের ওষুধ মেড ফরমিন ও ইনসুলিও গরিব রোগীদের মধ্যে বিনা মূল্যে দেওয়া হচ্ছে। মাতৃত্বকালীন ছুটি তিন মাস থেকে ছয় মাস তিনিই বৃদ্ধি করেছেন। মাতৃত্বকালীন ভাতাও দিচ্ছেন তিনি। পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীকে সামনে তুলে আনার জন্য নানান উদ্যোগ নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।
উদ্বোধনকালে চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. নাফিসা ইসলাম, উপজেলা চেয়ারম্যান সুব্রত ঠাকুর, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মেহেদী হাসান, বিএসএমএমইউ এর আরপি সহকারী অধ্যাপক ডা. তৌফিক আহমেদ পিটু, উপরেজিস্ট্রার ডা. মুহাম্মদ মোস্তফা কামাল, উপজেলা স্বাস্থ্য পরিবার ও পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মাহামুদুল হাসান, কাশিয়ানী সদর উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলী খোকন, সাবেক চেয়ারম্যান কুদ্দুসুর রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

গোপালগঞ্জে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাহাদত বার্ষিকী ও ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে বিনা মূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার কাশিয়ানী উপজেলার খায়েরহাট গ্রাম ও কাশিয়ানী উপজেলা হেলথ কমপ্লেক্সে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকেরা এ সেবা দেন।
বিএসএমএমইউ এর উপাচার্য অধ্যাপক অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদের উদ্যোগে এ কর্মসূচি পালিত হয়। এদিন সকাল ৯টা-১টা পর্যন্ত কাশিয়ানী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও বিএসএমএমইউ'র উপাচার্যের গ্রামের বাড়িতে মেডিকেল ক্যাম্প পরিচালিত হয়।
চক্ষুরোগ বিশেষজ্ঞ বিএসএমএমইউ উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ রোগী দেখে এ কর্মসূচির শুভ উদ্বোধন করেন। এ ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প থেকে ৭৭৮ জন রোগী বিভিন্ন বিভাগ থেকে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসাসেবা ও বিনা মূল্যে ওষুধ পেয়েছেন। এ সেবা পেয়ে রোগী ও এলাকাবাসী সন্তোষ প্রকাশ করেছেন।
উপাচার্য শারফুদ্দিন আহমেদ এমবিবিএস পাশ করার পর থেকেই বিভিন্ন সময়ে এ ধরনের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পের আয়োজন করে আসছেন ও নিজে গ্রামে রোগী দেখছেন।
এ সময় উপাচার্য অধ্যাপক শারফুদ্দিন আহমেদ কাশিয়ানী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে স্থাপিত ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প পরিদর্শন করেন। পরিদর্শনকালে এ হেলথ কমপ্লেক্সে কর্মকর্তাদের সঙ্গে মত বিনিময় করেন। এ সময় সেখানকার কর্মকর্তারা হেলথ কমপ্লেক্সের চিকিৎসা সেবার মানোন্নয়নের বিষয়ে তাঁকে জানান। একসঙ্গে কর্মকর্তারা চিকিৎসা সেবার মানোন্নয়নে প্রয়োজনীয়তা ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করেন।
পরে উপাচার্য দেশের চলমান ডেঙ্গুর ভয়াবহতা, প্রাদুর্ভাব ও প্রতিরোধ করার জন্য উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, উপজেলা স্বাস্থ্য পরিবার ও পরিকল্পনা কর্মকর্তা, স্থানীয় চেয়ারম্যান, কাশিয়ানীর সাংবাদিক ও হাসপাতালের সকল শ্রেণির কর্মকর্তা কর্মচারীদের দিক নির্দেশনামূলক মত বিনিময় সভা করেন।
উপাচার্য শারফুদ্দিন আহমেদ বলেন, কাশিয়ানীর হেলথ কমপ্লেক্সের মতো সেন্টারগুলো ৩০ শয্যা ছিল। প্রধানমন্ত্রী সেসবকে ১০০ শয্যায় উন্নীত করেছেন। কমিউনিটি হেলথ কমপ্লেক্স থেকে ডায়াবেটিস রোগের ওষুধ মেড ফরমিন ও ইনসুলিও গরিব রোগীদের মধ্যে বিনা মূল্যে দেওয়া হচ্ছে। মাতৃত্বকালীন ছুটি তিন মাস থেকে ছয় মাস তিনিই বৃদ্ধি করেছেন। মাতৃত্বকালীন ভাতাও দিচ্ছেন তিনি। পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীকে সামনে তুলে আনার জন্য নানান উদ্যোগ নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।
উদ্বোধনকালে চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. নাফিসা ইসলাম, উপজেলা চেয়ারম্যান সুব্রত ঠাকুর, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. মেহেদী হাসান, বিএসএমএমইউ এর আরপি সহকারী অধ্যাপক ডা. তৌফিক আহমেদ পিটু, উপরেজিস্ট্রার ডা. মুহাম্মদ মোস্তফা কামাল, উপজেলা স্বাস্থ্য পরিবার ও পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মাহামুদুল হাসান, কাশিয়ানী সদর উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আলী খোকন, সাবেক চেয়ারম্যান কুদ্দুসুর রহমান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

বাংলাদেশের অর্থনীতি-বিষয়ক সাংবাদিকদের সবচেয়ে বড় সংগঠন ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরামের (ইআরএফ) ‘ইআরএফ ইনস্টিটিউট’-এর প্রশিক্ষণ কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়েছে। আজ শনিবার ‘ডেটা জার্নালিজম’ নিয়ে আয়োজিত ট্রেনিংয়ের মাধ্যমে ইনস্টিটিউটের কার্যক্রম শুরু হয়।
৩ ঘণ্টা আগে
প্রথমবারের মতো অর্থনৈতিক পারফরম্যান্স সূচক (ইপিআই) প্রকাশ করেছে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই)। ইপিআই জরিপের দেখা যায়, ঢাকার অর্থনীতিতে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখছে উৎপাদনশীল খাত (ম্যানুফ্যাকচারিং সেক্টর)। ঢাকার অর্থনীতিতে এ খাতের অবদান ৫৬ শতাংশ।
৪ ঘণ্টা আগে
বিনিয়োগকারীদের অর্থ আত্মসাতের ঘটনায় এলআর গ্লোবাল বাংলাদেশ অ্যাসেট ম্যানেজমেন্টকে ফান্ড ম্যানেজারের দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। ফলে প্রতিষ্ঠানটির অধীনে ছয়টি মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত করা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে
ঢাকায় যানবাহন চালকসহ সাধারণ মানুষকে মোটরযান গতিসীমা নির্দেশিকা ২০২৪ সম্পর্কে জানাতে প্রথমবারের মতো মাসমিডিয়া ক্যাম্পেইন শুরু হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) বিকেলে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) সম্মেলনকক্ষে এই ক্যাম্পেইন আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশের অর্থনীতি-বিষয়ক সাংবাদিকদের সবচেয়ে বড় সংগঠন ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরামের (ইআরএফ) ‘ইআরএফ ইনস্টিটিউট’-এর প্রশিক্ষণ কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়েছে। আজ শনিবার ‘ডেটা জার্নালিজম’ নিয়ে আয়োজিত ট্রেনিংয়ের মাধ্যমে ইনস্টিটিউটের কার্যক্রম শুরু হয়।
ট্রেনিং সেশনে উদ্বোধনী বক্তব্য দেন ইআরএফ সভাপতি দৌলত আকতার মালা। সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেমের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন ইআরএফের প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক শহীদুজ্জামান, সাবেক সভাপতি সাইফুল ইসলাম দিলাল, শারমিন রিনভী এবং সিনিয়র সদস্য মুনিমা সুলতানা।
অনুষ্ঠানে শহীদুজ্জামান বলেন, ‘আমরা একটি স্বপ্ন দেখেছিলাম, দেশের অর্থনীতির প্রকৃত চিত্র সংবাদপত্রে উঠে আসবে। এ জন্য সাংবাদিকদের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ করে গড়ে তুলতে আমরা ইআরএফ প্রতিষ্ঠার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেছিলাম। আজকে ইআরএফ প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের কার্যক্রম শুরু করেছে। এটি আমাদের লক্ষ্য বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে আরেক ধাপ এগিয়ে নিয়েছে। এই ইনস্টিটিউটের মাধ্যমে প্রশিক্ষণ নিয়ে আমাদের অর্থনৈতিক সাংবাদিকতা আরও অনেক দূরে এগিয়ে যাবে বলে আমি বিশ্বাস করি।
দৌলত আকতার মালা বলেন, ‘আজকে আমাদের প্রথম কোর্স অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এই কোর্সের মাধ্যমে আমরা “ডেটা জার্নালিজম” সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করব। আমরা ধারাবাহিকভাবে অর্থনীতির বিভিন্ন বিষয়ের ওপর ট্রেনিংয়ের আয়োজন করব। আমাদের সহকর্মীদের অর্থনৈতিক সাংবাদিকতার সমস্যাগুলো চিহ্নিত করে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে সমাধানের পথ তৈরি করতে সহায়তা করবে ইআরএফ ইনস্টিটিউট।’
ট্রেনিংয়ের একটি সেশন পরিচালনা করেন ডেটা জার্নালিস্ট এবং শিক্ষাবিদ মোহাম্মদ ইমরান। অন্যটি পরিচালনা করেন ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) আউটরিচ অ্যান্ড কমিউনিকেশন বিভাগের পরিচালক মোহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম।
প্রশিক্ষণ কর্মশালায় বিভিন্ন গণমাধ্যমের ২৫ জন সংবাদকর্মী অংশগ্রহণ করেন। ইআরএফ সদস্যদের বাইরেও অর্থনীতি নিয়ে কাজ করা সাংবাদিকদেরও প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণের সুযোগ রাখা হয়।
প্রসঙ্গত, গত ২৯ সেপ্টেম্বর ইআরএফ কার্যালয়ে ইআরএফ ইনস্টিটিউটের একাডেমিক কার্যক্রম উদ্বোধন করেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। এই প্রশিক্ষণের মাধ্যমে ইনস্টিটিউটের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হলো।

বাংলাদেশের অর্থনীতি-বিষয়ক সাংবাদিকদের সবচেয়ে বড় সংগঠন ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরামের (ইআরএফ) ‘ইআরএফ ইনস্টিটিউট’-এর প্রশিক্ষণ কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়েছে। আজ শনিবার ‘ডেটা জার্নালিজম’ নিয়ে আয়োজিত ট্রেনিংয়ের মাধ্যমে ইনস্টিটিউটের কার্যক্রম শুরু হয়।
ট্রেনিং সেশনে উদ্বোধনী বক্তব্য দেন ইআরএফ সভাপতি দৌলত আকতার মালা। সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেমের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন ইআরএফের প্রতিষ্ঠাতা ও সাবেক সাধারণ সম্পাদক শহীদুজ্জামান, সাবেক সভাপতি সাইফুল ইসলাম দিলাল, শারমিন রিনভী এবং সিনিয়র সদস্য মুনিমা সুলতানা।
অনুষ্ঠানে শহীদুজ্জামান বলেন, ‘আমরা একটি স্বপ্ন দেখেছিলাম, দেশের অর্থনীতির প্রকৃত চিত্র সংবাদপত্রে উঠে আসবে। এ জন্য সাংবাদিকদের প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ করে গড়ে তুলতে আমরা ইআরএফ প্রতিষ্ঠার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করেছিলাম। আজকে ইআরএফ প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের কার্যক্রম শুরু করেছে। এটি আমাদের লক্ষ্য বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে আরেক ধাপ এগিয়ে নিয়েছে। এই ইনস্টিটিউটের মাধ্যমে প্রশিক্ষণ নিয়ে আমাদের অর্থনৈতিক সাংবাদিকতা আরও অনেক দূরে এগিয়ে যাবে বলে আমি বিশ্বাস করি।
দৌলত আকতার মালা বলেন, ‘আজকে আমাদের প্রথম কোর্স অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এই কোর্সের মাধ্যমে আমরা “ডেটা জার্নালিজম” সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন করব। আমরা ধারাবাহিকভাবে অর্থনীতির বিভিন্ন বিষয়ের ওপর ট্রেনিংয়ের আয়োজন করব। আমাদের সহকর্মীদের অর্থনৈতিক সাংবাদিকতার সমস্যাগুলো চিহ্নিত করে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে সমাধানের পথ তৈরি করতে সহায়তা করবে ইআরএফ ইনস্টিটিউট।’
ট্রেনিংয়ের একটি সেশন পরিচালনা করেন ডেটা জার্নালিস্ট এবং শিক্ষাবিদ মোহাম্মদ ইমরান। অন্যটি পরিচালনা করেন ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) আউটরিচ অ্যান্ড কমিউনিকেশন বিভাগের পরিচালক মোহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম।
প্রশিক্ষণ কর্মশালায় বিভিন্ন গণমাধ্যমের ২৫ জন সংবাদকর্মী অংশগ্রহণ করেন। ইআরএফ সদস্যদের বাইরেও অর্থনীতি নিয়ে কাজ করা সাংবাদিকদেরও প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণের সুযোগ রাখা হয়।
প্রসঙ্গত, গত ২৯ সেপ্টেম্বর ইআরএফ কার্যালয়ে ইআরএফ ইনস্টিটিউটের একাডেমিক কার্যক্রম উদ্বোধন করেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। এই প্রশিক্ষণের মাধ্যমে ইনস্টিটিউটের কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হলো।

গোপালগঞ্জে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাহাদত বার্ষিকী ও ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে বিনা মূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হয়েছে।
০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩
প্রথমবারের মতো অর্থনৈতিক পারফরম্যান্স সূচক (ইপিআই) প্রকাশ করেছে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই)। ইপিআই জরিপের দেখা যায়, ঢাকার অর্থনীতিতে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখছে উৎপাদনশীল খাত (ম্যানুফ্যাকচারিং সেক্টর)। ঢাকার অর্থনীতিতে এ খাতের অবদান ৫৬ শতাংশ।
৪ ঘণ্টা আগে
বিনিয়োগকারীদের অর্থ আত্মসাতের ঘটনায় এলআর গ্লোবাল বাংলাদেশ অ্যাসেট ম্যানেজমেন্টকে ফান্ড ম্যানেজারের দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। ফলে প্রতিষ্ঠানটির অধীনে ছয়টি মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত করা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে
ঢাকায় যানবাহন চালকসহ সাধারণ মানুষকে মোটরযান গতিসীমা নির্দেশিকা ২০২৪ সম্পর্কে জানাতে প্রথমবারের মতো মাসমিডিয়া ক্যাম্পেইন শুরু হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) বিকেলে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) সম্মেলনকক্ষে এই ক্যাম্পেইন আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রথমবারের মতো অর্থনৈতিক পারফরম্যান্স সূচক (ইপিআই) প্রকাশ করেছে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই)। ইপিআই জরিপের দেখা যায়, ঢাকার অর্থনীতিতে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখছে উৎপাদনশীল খাত (ম্যানুফ্যাকচারিং সেক্টর)। ঢাকার অর্থনীতিতে এ খাতের অবদান ৫৬ শতাংশ। এরপরই রয়েছে সেবা খাত, এ খাতের অবদান ৪৪ শতাংশ। জরিপের তথ্য অনুসারে দেশের মোট কর্মসংস্থানের ৪০ শতাংশই হচ্ছে ঢাকার অর্থনীতি ও ব্যবসা-বাণিজ্যের মাধ্যমে।
আজ শনিবার রাজধানীর মতিঝিলে ঢাকা চেম্বার মিলনায়তনে ‘অর্থনৈতিক অবস্থান সূচক’ প্রকাশের পর তার ওপর ফোকাস গ্রুপ আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়। এ সূচকে খাতভিত্তিক অর্থনৈতিক কার্যক্রমের পরিবর্তন ও প্রবণতা নিয়ে ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে জরিপ প্রকাশ করা হয়।
ডিসিসিআই জানিয়েছে, দেশের সামগ্রিক অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের গতি-প্রকৃতির বাস্তব চিত্র তুলে ধরা ও চলমান অবস্থার উন্নয়নে করণীয় নির্ধারণে সুনির্দিষ্ট সুপারিশ প্রণয়নের লক্ষ্যে ঢাকা চেম্বার এই সূচক তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে। প্রাথমিকভাবে এর কার্যক্রম রাজধানী ঢাকাকেন্দ্রিক হলেও পরবর্তীকালে ধাপে ধাপে সারা দেশে সম্প্রসারিত করার পরিকল্পনা রয়েছে।
জরিপের মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ঢাকা চেম্বারের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব ড. এ কে এম আসাদুজ্জামান পাটোয়ারী। এতে বলা হয়, উৎপাদনশীল খাত ঢাকার অর্থনীতিতে বড় ধরনের দাপট দেখিয়েছে। জরিপে দেখা গেছে, পোশাক ও তৈরি পোশাক (রেডিমেড গার্মেন্টস) খাত সবচেয়ে এগিয়ে রয়েছে, যা উৎপাদনশীল খাতের মোটের ৫৮ দশমিক ৬ শতাংশ। এরপরই রয়েছে খাদ্যপণ্য খাত ১৩ দশমিক ৪ শতাংশ, বস্ত্র খাত ৯ দশমিক ৩ শতাংশ এবং রাবার ও প্লাস্টিক পণ্য ৭ দশমিক ৭ শতাংশ। এ ছাড়া মৌলিক ধাতু খাতের অংশ ৩ দশমিক ৩ শতাংশ, ওষুধ ও রাসায়নিক খাত ২ দশমিক ৭ শতাংশ, চামড়া ও সংশ্লিষ্ট পণ্য ২ দশমিক ৭ শতাংশ এবং অন্যান্য অধাতব খনিজ পণ্যের অংশ ২ দশমিক ২ শতাংশ।
এদিকে সেবা খাতের মধ্যে সবচেয়ে বেশি অংশীদারত্ব রয়েছে পাইকারি ও খুচরা বাণিজ্যে, যা ৬০ দশমিক ২ শতাংশ। এরপর রয়েছে রিয়েল এস্টেট খাত ২০ দশমিক ৮ শতাংশ এবং পরিবহন খাত ১৯ শতাংশ।
আসাদুজ্জামান পাটোয়ারী বলেন, চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি-মার্চ সময়ে এ গবেষণাটি পরিচালিত হয়। মোট ৬৫৪ জন উত্তরদাতার সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়েছে, যার মধ্যে উৎপাদন খাত থেকে ৩৬৫ জন এবং সেবা খাত থেকে ২৮৯ জন। আটটি উৎপাদন শিল্প থেকে বাছাই করা হয়েছে, এর মধ্যে রয়েছে খাদ্যপণ্য, টেক্সটাইল, তৈরি পোশাক, চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য, ফার্মাসিউটিক্যালস, ঔষধি রাসায়নিক ও উদ্ভিজ্জ পণ্য, রাবার ও প্লাস্টিক পণ্য, অন্যান্য অধাতব খনিজ এবং মৌলিক ধাতু। এ ছাড়া পাইকারি ও খুচরা বাণিজ্য, স্থল পরিবহন এবং রিয়েল এস্টেট কার্যক্রমসহ তিনটি সেবা খাত অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
ডিসিসিআইয়ের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব বলেন, জরিপ অনুসারে অর্থনীতিকে আরও গতিশীল করতে আইনশৃঙ্খলা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা পরিস্থিতির উন্নয়ন, শিল্প খাতে নিরবচ্ছিন্ন জ্বালানি সরবরাহ, আর্থিক খাত সুসংহতকরণ, ঋণ প্রদানের প্রক্রিয়া সহজীকরণ ও সুদের হার হ্রাস, বাণিজ্য সহায়ক অবকাঠামো সেবা নিশ্চিতকরণ প্রভৃতি বিষয়গুলোর সরকারের সর্বাধিক গুরুত্বারোপ করা প্রয়োজন।
আলোচনায় স্বাগত বক্তব্য দেন ঢাকা চেম্বারের সভাপতি তাসকীন আহমেদ বলেন, দেশে ব্যবসায়িক পরিবেশ পরিমাপের জন্য স্থানীয় এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ের বেশ কিছু সূচকের কার্যক্রম রয়েছে, যদিও এসব সূচক অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড কীভাবে এবং কেন পরিবর্তিত হচ্ছে তার প্রকৃত চিত্র স্পষ্টভাবে তুলে ধরছে না, সেই পরিপ্রেক্ষিতে ডিসিসিআইর এই উদ্যোগ।
তাসকীন আহমেদ বলেন, ত্রৈমাসিকভিত্তিকে প্রকাশিতব্য এ সূচকের মাধ্যমে বিশেষ করে শিল্প খাতে উৎপাদন, বিক্রয়, অর্ডার প্রবাহ, রপ্তানির প্রবণতা, কর্মসংস্থান, ব্যবসায়িক আস্থা এবং বিনিয়োগের প্রবৃত্তি সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা পাওয়া পাবে।
ঢাকা চেম্বারের সাবেক সভাপতি আবুল কাসেম খান বলেন, ‘ঢাকার অর্থনীতির চিত্র তুলে ধরতে ঢাকার সমস্যাগুলোও তুলে আনতে হবে। আমাদের প্রতিবছর ট্রেড লাইসেন্স নবায়ন হচ্ছে সেই পুরোনো নিয়ম অনুসারে। আমরা ট্রেড লাইসেন্সের টাকা দিতে চাই, কিন্তু এটি ঘরে বসে যাতে করা যায়, সে ব্যবস্থা করতে হবে। প্রথাগত ট্রেড লাইসেন্স নবায়নের হয়রানি থেকে আমাদের মুক্ত করতে হবে। সিটি করপোরেশন কর্তৃক ট্রেড লাইসেন্স প্রদানের বিষয়টিতে ডিজিটাল কার্যক্রমের আওতায় নিয়ে আসা গেলে সময় ও হয়রানি দুটোই হ্রাস হবে বলে তিনি অভিমত জ্ঞাপন করেন।
আবুল কাসেম খান আরও বলেন, অর্থনীতির সব সূচকে বাংলাদেশের অবস্থা বেশ নাজুক, এর অন্যতম কারণ হলো সরকার প্রস্তাবিত সংস্কার কার্যক্রমগুলো ভালোভাবে মূল্যায়ন করছে না। পাশাপাশি দীর্ঘসূত্রতা পরিলক্ষিত হচ্ছে। এ অবস্থা মোকাবিলায় অর্থনৈতিক সংস্কার প্রস্তাবকে অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে বাস্তবায়ন করা প্রয়োজন।
শিল্প মন্ত্রণালয়ের ন্যাশনাল প্রোডাকটিভিটি অর্গানাইজেশন (এনপিও) মহাপরিচালক মো. নূরুল আলম বলেন, গবেষণা কার্যক্রমে তথ্য সংগ্রহে আরও সচেতন হতে হবে, যা প্রয়োজনীয় নীতি প্রণয়নে আরও সহায়ক হবে এবং শিল্প-সংশ্লিষ্ট সেবাপ্রাপ্তির বিষয়টি কী ধরনের প্রভাব ফেলে তা নির্ধারণের ওপর জোরারোপ করা আবশ্যক।
ডিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি আশরাফ আহমেদ এ গবেষণায় সংগৃহীত তথ্যের পরিসংখ্যানগত বিশ্লেষণে আরও মনোযোগী হওয়ার পাশাপাশি জরিপটির গবেষণা কার্যক্রমের ভিত্তি হিসেবে কাজ করবে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সাপোর্ট টু সাসটেইন্যাবল গ্র্যাজুয়েশন প্রজেক্টের (এসএসজিপি) আন্তর্জাতিক বাণিজ্য বিশেষজ্ঞ নেসার আহমেদ বলেন, ‘এলডিসি উত্তরণের আগে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে বিদ্যমান সুবিধার বেশির ভাগই বাংলাদেশ ব্যবহার করেছে, তাই এলডিসি উত্তরণ পরবর্তী সময়ে এ সুবিধাবঞ্চিত হওয়া পরিবেশ মোকাবিলায় আমাদের কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে।’ এ ছাড়া তিনি গবেষণার প্রশ্নপত্র সংশোধনের প্রস্তাব করেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক (আন্তর্জাতিক বাণিজ্য, বিনিয়োগ এবং প্রযুক্তি অধিশাখা) মহাপরিচালক ড. সৈয়দ মুনতাসির মামুন বলেন, অর্থনীতি, শিল্প খাত, সরকারি ও বেসরকারি সংস্থার ওপর বিদেশি উদ্যোক্তাদের আস্থা থাকলেই, বিনিয়োগ প্রাপ্তির পাশাপাশি বাণিজ্যিক কার্যক্রম সম্প্রসারণ সম্ভব। তিনি কৃষি খাতকে এ গবেষণায় অন্তর্ভুক্তির আহ্বান জানান, যা দেশের অন্যমত বড় খাতের অবস্থা নির্ণয়ে সহায়ক হবে।
বিএফটিআইয়ের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ড. সাইফ উদ্দিন আহমেদ দেশের বিভিন্ন সংস্থার তথ্যের সঙ্গে ঢাকা চেম্বারের গবেষণার তথ্যের সমন্বয়ের ওপর জোরারোপ করেন। সেই সঙ্গে এ গবেষণায় খাতভিত্তিক আরও বহুমুখী তথ্যের সংযোজনের সুযোগ রয়েছে বলে তিনি মতপ্রকাশ করেন।
বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালক (এসএমইএসপিডি) নওশাদ মোস্তফা বলেন, এসএমইদের জন্য নীতিমালা ইতিমধ্যে বেশ সহজীকরণ করা হয়েছে, তবে ঋণপ্রাপ্তিতে কী ধরনের সমস্যা রয়েছে, উদ্যোক্তাদের থেকে এ ধরনের সুনির্দিষ্ট তথ্য পেলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সে অনুযায়ী উদ্যোগ গ্রহণ সহজতর হবে।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আইনুল ইসলাম বলেন, প্রতিষ্ঠিত ফর্মুলা ব্যবহার করে এ গবেষণাটি পরিচালনার উদ্যোগ নেওয়া যেতে পারে, সেই সঙ্গে প্রসিদ্ধ কোনো জার্নালে পরিচালিত গবেষণার সারসংক্ষেপ প্রকাশের উদ্যোগী হওয়া জরুরি।
র্যাপিডের গবেষণা পরিচালক ড. মো. দীন ইসলাম বলেন, সামষ্টিক অর্থনীতির সামগ্রিক অবস্থা সম্পর্কে জানতে পরিচালিত গবেষণার কার্যপদ্ধতি সংশোধন করা যেতে পারে।

প্রথমবারের মতো অর্থনৈতিক পারফরম্যান্স সূচক (ইপিআই) প্রকাশ করেছে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই)। ইপিআই জরিপের দেখা যায়, ঢাকার অর্থনীতিতে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখছে উৎপাদনশীল খাত (ম্যানুফ্যাকচারিং সেক্টর)। ঢাকার অর্থনীতিতে এ খাতের অবদান ৫৬ শতাংশ। এরপরই রয়েছে সেবা খাত, এ খাতের অবদান ৪৪ শতাংশ। জরিপের তথ্য অনুসারে দেশের মোট কর্মসংস্থানের ৪০ শতাংশই হচ্ছে ঢাকার অর্থনীতি ও ব্যবসা-বাণিজ্যের মাধ্যমে।
আজ শনিবার রাজধানীর মতিঝিলে ঢাকা চেম্বার মিলনায়তনে ‘অর্থনৈতিক অবস্থান সূচক’ প্রকাশের পর তার ওপর ফোকাস গ্রুপ আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়। এ সূচকে খাতভিত্তিক অর্থনৈতিক কার্যক্রমের পরিবর্তন ও প্রবণতা নিয়ে ত্রৈমাসিক ভিত্তিতে জরিপ প্রকাশ করা হয়।
ডিসিসিআই জানিয়েছে, দেশের সামগ্রিক অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের গতি-প্রকৃতির বাস্তব চিত্র তুলে ধরা ও চলমান অবস্থার উন্নয়নে করণীয় নির্ধারণে সুনির্দিষ্ট সুপারিশ প্রণয়নের লক্ষ্যে ঢাকা চেম্বার এই সূচক তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে। প্রাথমিকভাবে এর কার্যক্রম রাজধানী ঢাকাকেন্দ্রিক হলেও পরবর্তীকালে ধাপে ধাপে সারা দেশে সম্প্রসারিত করার পরিকল্পনা রয়েছে।
জরিপের মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ঢাকা চেম্বারের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব ড. এ কে এম আসাদুজ্জামান পাটোয়ারী। এতে বলা হয়, উৎপাদনশীল খাত ঢাকার অর্থনীতিতে বড় ধরনের দাপট দেখিয়েছে। জরিপে দেখা গেছে, পোশাক ও তৈরি পোশাক (রেডিমেড গার্মেন্টস) খাত সবচেয়ে এগিয়ে রয়েছে, যা উৎপাদনশীল খাতের মোটের ৫৮ দশমিক ৬ শতাংশ। এরপরই রয়েছে খাদ্যপণ্য খাত ১৩ দশমিক ৪ শতাংশ, বস্ত্র খাত ৯ দশমিক ৩ শতাংশ এবং রাবার ও প্লাস্টিক পণ্য ৭ দশমিক ৭ শতাংশ। এ ছাড়া মৌলিক ধাতু খাতের অংশ ৩ দশমিক ৩ শতাংশ, ওষুধ ও রাসায়নিক খাত ২ দশমিক ৭ শতাংশ, চামড়া ও সংশ্লিষ্ট পণ্য ২ দশমিক ৭ শতাংশ এবং অন্যান্য অধাতব খনিজ পণ্যের অংশ ২ দশমিক ২ শতাংশ।
এদিকে সেবা খাতের মধ্যে সবচেয়ে বেশি অংশীদারত্ব রয়েছে পাইকারি ও খুচরা বাণিজ্যে, যা ৬০ দশমিক ২ শতাংশ। এরপর রয়েছে রিয়েল এস্টেট খাত ২০ দশমিক ৮ শতাংশ এবং পরিবহন খাত ১৯ শতাংশ।
আসাদুজ্জামান পাটোয়ারী বলেন, চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি-মার্চ সময়ে এ গবেষণাটি পরিচালিত হয়। মোট ৬৫৪ জন উত্তরদাতার সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়েছে, যার মধ্যে উৎপাদন খাত থেকে ৩৬৫ জন এবং সেবা খাত থেকে ২৮৯ জন। আটটি উৎপাদন শিল্প থেকে বাছাই করা হয়েছে, এর মধ্যে রয়েছে খাদ্যপণ্য, টেক্সটাইল, তৈরি পোশাক, চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য, ফার্মাসিউটিক্যালস, ঔষধি রাসায়নিক ও উদ্ভিজ্জ পণ্য, রাবার ও প্লাস্টিক পণ্য, অন্যান্য অধাতব খনিজ এবং মৌলিক ধাতু। এ ছাড়া পাইকারি ও খুচরা বাণিজ্য, স্থল পরিবহন এবং রিয়েল এস্টেট কার্যক্রমসহ তিনটি সেবা খাত অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
ডিসিসিআইয়ের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব বলেন, জরিপ অনুসারে অর্থনীতিকে আরও গতিশীল করতে আইনশৃঙ্খলা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা পরিস্থিতির উন্নয়ন, শিল্প খাতে নিরবচ্ছিন্ন জ্বালানি সরবরাহ, আর্থিক খাত সুসংহতকরণ, ঋণ প্রদানের প্রক্রিয়া সহজীকরণ ও সুদের হার হ্রাস, বাণিজ্য সহায়ক অবকাঠামো সেবা নিশ্চিতকরণ প্রভৃতি বিষয়গুলোর সরকারের সর্বাধিক গুরুত্বারোপ করা প্রয়োজন।
আলোচনায় স্বাগত বক্তব্য দেন ঢাকা চেম্বারের সভাপতি তাসকীন আহমেদ বলেন, দেশে ব্যবসায়িক পরিবেশ পরিমাপের জন্য স্থানীয় এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ের বেশ কিছু সূচকের কার্যক্রম রয়েছে, যদিও এসব সূচক অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড কীভাবে এবং কেন পরিবর্তিত হচ্ছে তার প্রকৃত চিত্র স্পষ্টভাবে তুলে ধরছে না, সেই পরিপ্রেক্ষিতে ডিসিসিআইর এই উদ্যোগ।
তাসকীন আহমেদ বলেন, ত্রৈমাসিকভিত্তিকে প্রকাশিতব্য এ সূচকের মাধ্যমে বিশেষ করে শিল্প খাতে উৎপাদন, বিক্রয়, অর্ডার প্রবাহ, রপ্তানির প্রবণতা, কর্মসংস্থান, ব্যবসায়িক আস্থা এবং বিনিয়োগের প্রবৃত্তি সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা পাওয়া পাবে।
ঢাকা চেম্বারের সাবেক সভাপতি আবুল কাসেম খান বলেন, ‘ঢাকার অর্থনীতির চিত্র তুলে ধরতে ঢাকার সমস্যাগুলোও তুলে আনতে হবে। আমাদের প্রতিবছর ট্রেড লাইসেন্স নবায়ন হচ্ছে সেই পুরোনো নিয়ম অনুসারে। আমরা ট্রেড লাইসেন্সের টাকা দিতে চাই, কিন্তু এটি ঘরে বসে যাতে করা যায়, সে ব্যবস্থা করতে হবে। প্রথাগত ট্রেড লাইসেন্স নবায়নের হয়রানি থেকে আমাদের মুক্ত করতে হবে। সিটি করপোরেশন কর্তৃক ট্রেড লাইসেন্স প্রদানের বিষয়টিতে ডিজিটাল কার্যক্রমের আওতায় নিয়ে আসা গেলে সময় ও হয়রানি দুটোই হ্রাস হবে বলে তিনি অভিমত জ্ঞাপন করেন।
আবুল কাসেম খান আরও বলেন, অর্থনীতির সব সূচকে বাংলাদেশের অবস্থা বেশ নাজুক, এর অন্যতম কারণ হলো সরকার প্রস্তাবিত সংস্কার কার্যক্রমগুলো ভালোভাবে মূল্যায়ন করছে না। পাশাপাশি দীর্ঘসূত্রতা পরিলক্ষিত হচ্ছে। এ অবস্থা মোকাবিলায় অর্থনৈতিক সংস্কার প্রস্তাবকে অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে বাস্তবায়ন করা প্রয়োজন।
শিল্প মন্ত্রণালয়ের ন্যাশনাল প্রোডাকটিভিটি অর্গানাইজেশন (এনপিও) মহাপরিচালক মো. নূরুল আলম বলেন, গবেষণা কার্যক্রমে তথ্য সংগ্রহে আরও সচেতন হতে হবে, যা প্রয়োজনীয় নীতি প্রণয়নে আরও সহায়ক হবে এবং শিল্প-সংশ্লিষ্ট সেবাপ্রাপ্তির বিষয়টি কী ধরনের প্রভাব ফেলে তা নির্ধারণের ওপর জোরারোপ করা আবশ্যক।
ডিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি আশরাফ আহমেদ এ গবেষণায় সংগৃহীত তথ্যের পরিসংখ্যানগত বিশ্লেষণে আরও মনোযোগী হওয়ার পাশাপাশি জরিপটির গবেষণা কার্যক্রমের ভিত্তি হিসেবে কাজ করবে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সাপোর্ট টু সাসটেইন্যাবল গ্র্যাজুয়েশন প্রজেক্টের (এসএসজিপি) আন্তর্জাতিক বাণিজ্য বিশেষজ্ঞ নেসার আহমেদ বলেন, ‘এলডিসি উত্তরণের আগে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে বিদ্যমান সুবিধার বেশির ভাগই বাংলাদেশ ব্যবহার করেছে, তাই এলডিসি উত্তরণ পরবর্তী সময়ে এ সুবিধাবঞ্চিত হওয়া পরিবেশ মোকাবিলায় আমাদের কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে।’ এ ছাড়া তিনি গবেষণার প্রশ্নপত্র সংশোধনের প্রস্তাব করেন।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক (আন্তর্জাতিক বাণিজ্য, বিনিয়োগ এবং প্রযুক্তি অধিশাখা) মহাপরিচালক ড. সৈয়দ মুনতাসির মামুন বলেন, অর্থনীতি, শিল্প খাত, সরকারি ও বেসরকারি সংস্থার ওপর বিদেশি উদ্যোক্তাদের আস্থা থাকলেই, বিনিয়োগ প্রাপ্তির পাশাপাশি বাণিজ্যিক কার্যক্রম সম্প্রসারণ সম্ভব। তিনি কৃষি খাতকে এ গবেষণায় অন্তর্ভুক্তির আহ্বান জানান, যা দেশের অন্যমত বড় খাতের অবস্থা নির্ণয়ে সহায়ক হবে।
বিএফটিআইয়ের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ড. সাইফ উদ্দিন আহমেদ দেশের বিভিন্ন সংস্থার তথ্যের সঙ্গে ঢাকা চেম্বারের গবেষণার তথ্যের সমন্বয়ের ওপর জোরারোপ করেন। সেই সঙ্গে এ গবেষণায় খাতভিত্তিক আরও বহুমুখী তথ্যের সংযোজনের সুযোগ রয়েছে বলে তিনি মতপ্রকাশ করেন।
বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালক (এসএমইএসপিডি) নওশাদ মোস্তফা বলেন, এসএমইদের জন্য নীতিমালা ইতিমধ্যে বেশ সহজীকরণ করা হয়েছে, তবে ঋণপ্রাপ্তিতে কী ধরনের সমস্যা রয়েছে, উদ্যোক্তাদের থেকে এ ধরনের সুনির্দিষ্ট তথ্য পেলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সে অনুযায়ী উদ্যোগ গ্রহণ সহজতর হবে।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. আইনুল ইসলাম বলেন, প্রতিষ্ঠিত ফর্মুলা ব্যবহার করে এ গবেষণাটি পরিচালনার উদ্যোগ নেওয়া যেতে পারে, সেই সঙ্গে প্রসিদ্ধ কোনো জার্নালে পরিচালিত গবেষণার সারসংক্ষেপ প্রকাশের উদ্যোগী হওয়া জরুরি।
র্যাপিডের গবেষণা পরিচালক ড. মো. দীন ইসলাম বলেন, সামষ্টিক অর্থনীতির সামগ্রিক অবস্থা সম্পর্কে জানতে পরিচালিত গবেষণার কার্যপদ্ধতি সংশোধন করা যেতে পারে।

গোপালগঞ্জে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাহাদত বার্ষিকী ও ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে বিনা মূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হয়েছে।
০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩
বাংলাদেশের অর্থনীতি-বিষয়ক সাংবাদিকদের সবচেয়ে বড় সংগঠন ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরামের (ইআরএফ) ‘ইআরএফ ইনস্টিটিউট’-এর প্রশিক্ষণ কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়েছে। আজ শনিবার ‘ডেটা জার্নালিজম’ নিয়ে আয়োজিত ট্রেনিংয়ের মাধ্যমে ইনস্টিটিউটের কার্যক্রম শুরু হয়।
৩ ঘণ্টা আগে
বিনিয়োগকারীদের অর্থ আত্মসাতের ঘটনায় এলআর গ্লোবাল বাংলাদেশ অ্যাসেট ম্যানেজমেন্টকে ফান্ড ম্যানেজারের দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। ফলে প্রতিষ্ঠানটির অধীনে ছয়টি মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত করা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে
ঢাকায় যানবাহন চালকসহ সাধারণ মানুষকে মোটরযান গতিসীমা নির্দেশিকা ২০২৪ সম্পর্কে জানাতে প্রথমবারের মতো মাসমিডিয়া ক্যাম্পেইন শুরু হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) বিকেলে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) সম্মেলনকক্ষে এই ক্যাম্পেইন আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিনিয়োগকারীদের অর্থ আত্মসাতের ঘটনায় এলআর গ্লোবাল বাংলাদেশ অ্যাসেট ম্যানেজমেন্টকে ফান্ড ম্যানেজারের দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। ফলে প্রতিষ্ঠানটির অধীনে ছয়টি মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত করা হয়েছে।
স্থগিত ফান্ডগুলো হলো ডিবিএইচ ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড, গ্রিন ডেল্টা মিউচুয়াল ফান্ড, এআইবিএল ফার্স্ট ইসলামিক মিউচুয়াল ফান্ড, এমবিএল ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড, এলআর গ্লোবাল বাংলাদেশ মিউচুয়াল ফান্ড ওয়ান এবং এনসিসিবিএল মিউচুয়াল ফান্ড-১। এগুলোর ট্রাস্টি বাংলাদেশ জেনারেল ইনস্যুরেন্স কোম্পানি (বিজিআইসি)।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) মাধ্যমে জানানো হয়, নিয়ন্ত্রক সংস্থার নির্দেশনা অনুযায়ী বিজিআইসি ফান্ডগুলোর ব্যাংক ও ব্রোকারেজ অ্যাকাউন্ট থেকে সব ধরনের ডেবিট লেনদেন, অনলাইন ট্রান্সফার ও ট্রেডিং কার্যক্রম অবিলম্বে বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে। ট্রাস্টি জানিয়েছে, বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষার জন্যই এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে, কারণ তাদের অর্থ ‘গুরুতর ঝুঁকিতে’ পড়েছে।
বিএসইসির তদন্তে দেখা গেছে, এলআর গ্লোবাল ৬৯ কোটি টাকার বেশি অর্থ অপব্যবহার করেছে। প্রতিষ্ঠানটি প্রথমে বন্ধ ও লোকসানে থাকা পদ্মা প্রিন্টার্সের ৫১ শতাংশ শেয়ার অস্বাভাবিক দামে কিনতে ২৪ কোটি টাকা বিনিয়োগ করে, পরে কোম্পানির নাম পরিবর্তন করে কোয়েস্ট বিডিসি লিমিটেড রাখে। এরপর নতুন শেয়ার ইস্যুর মাধ্যমে আরও ৪৫ কোটি টাকা বিনিয়োগের ঘটনা ধরা পড়ে। বিএসইসি জানিয়েছে, এসব ‘উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ বিনিয়োগ, যা বিনিয়োগকারীদের মূলধনের ক্ষতির সমান।
নির্দেশনা অনুযায়ী, এলআর গ্লোবালের সিইও রিয়াজ ইসলামকে আজীবনের জন্য বাজার কার্যক্রম থেকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। কোম্পানিকে ৩০ দিনের মধ্যে ছয়টি ফান্ডে সুদসহ প্রায় ৯০ কোটি টাকা ফেরত দিতে বলা হয়েছে; নির্ধারিত সময়ের মধ্যে টাকা ফেরত না দিলে রিয়াজ ইসলামকে ৯৮ কোটি টাকা জরিমানা দিতে হবে। কোম্পানির পরিচালক জর্জ এম স্টক ৩ ও রেজাউর রহমান সোহাগ—প্রত্যেককে ১ কোটি টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে। ট্রাস্টি প্রতিষ্ঠান বিজিআইসিসহ আরও ছয়জনকে সম্মিলিতভাবে ৯ কোটি ১১ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

বিনিয়োগকারীদের অর্থ আত্মসাতের ঘটনায় এলআর গ্লোবাল বাংলাদেশ অ্যাসেট ম্যানেজমেন্টকে ফান্ড ম্যানেজারের দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। ফলে প্রতিষ্ঠানটির অধীনে ছয়টি মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত করা হয়েছে।
স্থগিত ফান্ডগুলো হলো ডিবিএইচ ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড, গ্রিন ডেল্টা মিউচুয়াল ফান্ড, এআইবিএল ফার্স্ট ইসলামিক মিউচুয়াল ফান্ড, এমবিএল ফার্স্ট মিউচুয়াল ফান্ড, এলআর গ্লোবাল বাংলাদেশ মিউচুয়াল ফান্ড ওয়ান এবং এনসিসিবিএল মিউচুয়াল ফান্ড-১। এগুলোর ট্রাস্টি বাংলাদেশ জেনারেল ইনস্যুরেন্স কোম্পানি (বিজিআইসি)।
ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) মাধ্যমে জানানো হয়, নিয়ন্ত্রক সংস্থার নির্দেশনা অনুযায়ী বিজিআইসি ফান্ডগুলোর ব্যাংক ও ব্রোকারেজ অ্যাকাউন্ট থেকে সব ধরনের ডেবিট লেনদেন, অনলাইন ট্রান্সফার ও ট্রেডিং কার্যক্রম অবিলম্বে বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে। ট্রাস্টি জানিয়েছে, বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষার জন্যই এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে, কারণ তাদের অর্থ ‘গুরুতর ঝুঁকিতে’ পড়েছে।
বিএসইসির তদন্তে দেখা গেছে, এলআর গ্লোবাল ৬৯ কোটি টাকার বেশি অর্থ অপব্যবহার করেছে। প্রতিষ্ঠানটি প্রথমে বন্ধ ও লোকসানে থাকা পদ্মা প্রিন্টার্সের ৫১ শতাংশ শেয়ার অস্বাভাবিক দামে কিনতে ২৪ কোটি টাকা বিনিয়োগ করে, পরে কোম্পানির নাম পরিবর্তন করে কোয়েস্ট বিডিসি লিমিটেড রাখে। এরপর নতুন শেয়ার ইস্যুর মাধ্যমে আরও ৪৫ কোটি টাকা বিনিয়োগের ঘটনা ধরা পড়ে। বিএসইসি জানিয়েছে, এসব ‘উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ বিনিয়োগ, যা বিনিয়োগকারীদের মূলধনের ক্ষতির সমান।
নির্দেশনা অনুযায়ী, এলআর গ্লোবালের সিইও রিয়াজ ইসলামকে আজীবনের জন্য বাজার কার্যক্রম থেকে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। কোম্পানিকে ৩০ দিনের মধ্যে ছয়টি ফান্ডে সুদসহ প্রায় ৯০ কোটি টাকা ফেরত দিতে বলা হয়েছে; নির্ধারিত সময়ের মধ্যে টাকা ফেরত না দিলে রিয়াজ ইসলামকে ৯৮ কোটি টাকা জরিমানা দিতে হবে। কোম্পানির পরিচালক জর্জ এম স্টক ৩ ও রেজাউর রহমান সোহাগ—প্রত্যেককে ১ কোটি টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে। ট্রাস্টি প্রতিষ্ঠান বিজিআইসিসহ আরও ছয়জনকে সম্মিলিতভাবে ৯ কোটি ১১ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে।

গোপালগঞ্জে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাহাদত বার্ষিকী ও ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে বিনা মূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হয়েছে।
০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩
বাংলাদেশের অর্থনীতি-বিষয়ক সাংবাদিকদের সবচেয়ে বড় সংগঠন ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরামের (ইআরএফ) ‘ইআরএফ ইনস্টিটিউট’-এর প্রশিক্ষণ কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়েছে। আজ শনিবার ‘ডেটা জার্নালিজম’ নিয়ে আয়োজিত ট্রেনিংয়ের মাধ্যমে ইনস্টিটিউটের কার্যক্রম শুরু হয়।
৩ ঘণ্টা আগে
প্রথমবারের মতো অর্থনৈতিক পারফরম্যান্স সূচক (ইপিআই) প্রকাশ করেছে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই)। ইপিআই জরিপের দেখা যায়, ঢাকার অর্থনীতিতে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখছে উৎপাদনশীল খাত (ম্যানুফ্যাকচারিং সেক্টর)। ঢাকার অর্থনীতিতে এ খাতের অবদান ৫৬ শতাংশ।
৪ ঘণ্টা আগে
ঢাকায় যানবাহন চালকসহ সাধারণ মানুষকে মোটরযান গতিসীমা নির্দেশিকা ২০২৪ সম্পর্কে জানাতে প্রথমবারের মতো মাসমিডিয়া ক্যাম্পেইন শুরু হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) বিকেলে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) সম্মেলনকক্ষে এই ক্যাম্পেইন আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়।
৫ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

ঢাকায় যানবাহন চালকসহ সাধারণ মানুষকে মোটরযান গতিসীমা নির্দেশিকা ২০২৪ সম্পর্কে জানাতে প্রথমবারের মতো মাসমিডিয়া ক্যাম্পেইন শুরু হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) বিকেলে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) সম্মেলনকক্ষে এ ক্যাম্পেইন আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়। ব্লুমবার্গ ফিলানথ্রপিস ইনিশিয়েটিভ ফর গ্লোবাল রোড সেফটির (বিআইজিআরএস) আওতায় জনস্বাস্থ্য উন্নয়নে বৈশ্বিক প্রতিষ্ঠান ভাইটাল স্ট্র্যাটেজির কারিগরি সহায়তায় এই ক্যাম্পেইনের প্রচারণা উপকরণ নির্মাণ করা হয়েছে।
ক্যাম্পেইনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মুহাম্মদ আসাদুজ্জামান। অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন ডিএনসিসির প্রধান প্রকৌশলী ব্রিগে. জেনা. মো. মঈন উদ্দিন। বিআইজিআরএসের ইনিশিয়েটিভ কো-অর্ডিনেটর ও অতিরিক্ত সচিব (অব.) মো. আবদুল ওয়াদুদের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের যুগ্ম সচিব মো. মনিরুজ্জামান, বিআরটিসির মহাব্যবস্থাপক (পরিচালনা) মেজর মো. নিজাম উদ্দিন, ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষের (ডিটিসিএ) জ্যেষ্ঠ সড়ক নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ মো. মামুনুর রশিদ, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) গুলশান ট্রাফিক বিভাগের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার মো. জিয়াউর রহমান, ডিএনসিসির তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী খন্দকার মাহবুব আলম, রোড ট্রাফিক ভিকটিম ও রোড ক্র্যাশে নিহত প্রাক্তন ছাত্রনেতা আরিফুল ইসলামের সহধর্মিণী রেবেকা সুলতানা নীলা, ভাইটাল স্ট্র্যাটেজির কারিগরি পরামর্শক আমিনুল ইসলাম সুজন প্রমুখ।
এই ক্যাম্পেইনের মধ্যে রয়েছে ৩০ সেকেন্ড, ৪৫ সেকেন্ড, ১ মিনিট ও ৯০ সেকেন্ড ব্যাপ্তির ভিডিওচিত্র এবং এগুলো ওয়েবসাইট, ইউটিউব, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এবং সড়কে ডিজিটাল স্ক্রিনে প্রচার বা প্রদর্শন করা হবে। ভিডিওচিত্রে রোড ক্র্যাশে নিহত তরুণ সংগঠক ও রাজনীতিক আরিফুল ইসলামের সহধর্মিণী রেবেকা সুলতানা নীলা অংশগ্রহণ করেছেন। তিনি তাঁর ও তাঁদের সন্তানের প্রিয় মানুষকে হারানোর বিষয়টি ও পরবর্তী অভিজ্ঞতা তুলে ধরেছেন এবং একই সঙ্গে তিনি সড়কে গতিসীমা মেনে গাড়ি চালানোর জন্য সবার প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
এতে সড়কের পাশে সাইনেজ আকারে স্থাপনের জন্য দুটি ভিন্ন ডিজাইনের পোস্টার করা হয়েছে। এসব পোস্টারে গতিসীমা মেনে গাড়ি চালানোর আহ্বান জানানো হয়েছে। এ প্রচারণা উপকরণ বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথোরিটি (বিআরটিএ), ডিএমপি, ডিটিসিএর মাধ্যমেও প্রচার করা হবে।
সভাপতির বক্তব্যে মুহাম্মদ আসাদুজ্জামান বলেন, ‘ঢাকা উত্তর সিটির সড়কসমূহকে নিরাপদ করার জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে। সংশ্লিষ্ট সরকারি, বেসরকারি ও আন্তর্জাতিক সংস্থার সঙ্গে কাজ করছি। এ কাজ আরও গতিশীল করা হবে।’
সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের যুগ্ম সচিব মো. মনিরুজ্জামান বলেন, ‘গতিসীমা নিয়ন্ত্রণ নির্দেশিকা বাস্তবায়নে সরকার কাজ করছে। এই ক্যাম্পেইন গতিসীমা সম্পর্কে মানুষকে বিশেষত চালকদের সচেতন করবে।’ তিনি ডিএনসিসি, ডিএমপিসহ সংশ্লিষ্টদের গতিসীমা ক্যাম্পেইন আয়োজন করার জন্য ধন্যবাদ জানান।
ব্রি. জে. মো. মঈন উদ্দিন বলেন, ‘ঢাকার সড়কে যারা মারা যায়, তাদের মধ্যে পথচারী, মোটরসাইকেল ও বাইসাইকেল আরোহী বেশি। পথচারীদের নিরাপদ চলাচলের জন্য প্রশস্ত ফুটপাথ নির্মাণ, জেব্রা ক্রসিং অঙ্কন, অবকাঠামোগত উন্নতিসহ বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। এর অংশ হিসেবে মোটরযান গতিসীমা সম্পর্কে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন আয়োজন করা হয়েছে। মানুষ যদি গতিসীমা মেনে গাড়ি চালায়, তাহলে সড়ক নিরাপদ হয়ে উঠবে।’ তিনি সবাইকে দায়িত্বের সঙ্গে গাড়ি চালানোর আহ্বান জানান।
মো. আবদুল ওয়াদুদ বলেন, ‘বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ সড়ক পরিবহন আইনের আওতায় মোটরযান গতিসীমা নির্দেশিকা ২০২৪ প্রণয়ন করে। এতে সড়ক ও যানবাহনের ধরন অনুযায়ী গতিসীমা নির্ধারণ করা হয়েছে। শহরের অভ্যন্তরে জাতীয়/আঞ্চলিক মহাসড়কে সর্বোচ্চ ৪০ কিমি/ঘণ্টা এবং অন্যান্য অধিকাংশ সড়কে সর্বোচ্চ গতিসীমা ৩০ কিমি/ঘণ্টা নির্ধারণ করা হয়। স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান যেমন সিটি করপোরেশনকে যৌক্তিক গতিসীমা নির্ধারণের কর্তৃত্ব দেওয়া হয়েছে।’
উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের ৭ নভেম্বর রাত ১১টার পর ঢাকার সড়কে আরিফুল ইসলাম (৪২) ও তাঁর বন্ধু সৌভিক অর্জুন (৪৪) দ্রুতগতির ট্রাকের চাপায় অকালে মারা যান। প্রয়াত আরিফুল ইসলামের স্ত্রী রেবেকা সুলতানা নীলা বলেন, ‘ট্রাকটির গতি যদি কম থাকত, তাহলে হয়তো আরিফ ও অর্জুন বেঁচে যেত। অতিরিক্ত গতির কারণে আমার শিশুসন্তান তার বাবাকে হারায়।’ তিনি বলেন, ‘সড়কে কোনো অকালমৃত্যুই কাম্য নয়। গতিসীমা বা ট্রাফিক আইন লঙ্ঘন বা সড়ক অব্যবস্থাপনার মতো ঘটনাগুলো বন্ধ হওয়া দরকার। যেন আর কোনো সন্তানকে পিতৃহারা বা কোনো স্ত্রীকে স্বামীহারা বা কোনো মাকে সন্তানহারা হতে না হয়।’
ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মাহবুব আলম বলেন, ‘ঢাকায় রাত ৯টার পর থেকে সকাল ৮টা পর্যন্ত অতিরিক্ত গতিতে গাড়ি চলে এবং দিনের বেলায় যানজটে অস্থির যানচালকেরা ফাঁকা রাস্তা পেলে অতিরিক্ত গতিতে গাড়ি চালান, যা সড়ককে অনিরাপদ করে তোলে। এ জন্য গতিসীমা নির্দেশিকা সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে এই মাসমিডিয়া ক্যাম্পেইন সহায়ক ভূমিকা রাখবে।’
অনুষ্ঠানে বিআরটিএ, ওয়ার্ল্ড রিসোর্সেস ইনস্টিটিউট, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, নিরাপদ সড়ক আন্দোলন, ওয়ার্ক ফর এ বেটার বাংলাদেশ, সিয়াম, নিরাপদ সড়ক আন্দোলন, ব্র্যাক, নিরাপদ সড়ক চাই, সেন্টার ফর ইনজুরি প্রিভেনশন অ্যান্ড রিসার্চ-বাংলাদেশ (সিআইপিআরবি), ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন, ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিসহ বাংলাদেশ রোড সেফটি কোয়ালিশনের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

ঢাকায় যানবাহন চালকসহ সাধারণ মানুষকে মোটরযান গতিসীমা নির্দেশিকা ২০২৪ সম্পর্কে জানাতে প্রথমবারের মতো মাসমিডিয়া ক্যাম্পেইন শুরু হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার (২৩ অক্টোবর) বিকেলে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) সম্মেলনকক্ষে এ ক্যাম্পেইন আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়। ব্লুমবার্গ ফিলানথ্রপিস ইনিশিয়েটিভ ফর গ্লোবাল রোড সেফটির (বিআইজিআরএস) আওতায় জনস্বাস্থ্য উন্নয়নে বৈশ্বিক প্রতিষ্ঠান ভাইটাল স্ট্র্যাটেজির কারিগরি সহায়তায় এই ক্যাম্পেইনের প্রচারণা উপকরণ নির্মাণ করা হয়েছে।
ক্যাম্পেইনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ডিএনসিসির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মুহাম্মদ আসাদুজ্জামান। অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন ডিএনসিসির প্রধান প্রকৌশলী ব্রিগে. জেনা. মো. মঈন উদ্দিন। বিআইজিআরএসের ইনিশিয়েটিভ কো-অর্ডিনেটর ও অতিরিক্ত সচিব (অব.) মো. আবদুল ওয়াদুদের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের যুগ্ম সচিব মো. মনিরুজ্জামান, বিআরটিসির মহাব্যবস্থাপক (পরিচালনা) মেজর মো. নিজাম উদ্দিন, ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষের (ডিটিসিএ) জ্যেষ্ঠ সড়ক নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ মো. মামুনুর রশিদ, ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) গুলশান ট্রাফিক বিভাগের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার মো. জিয়াউর রহমান, ডিএনসিসির তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী খন্দকার মাহবুব আলম, রোড ট্রাফিক ভিকটিম ও রোড ক্র্যাশে নিহত প্রাক্তন ছাত্রনেতা আরিফুল ইসলামের সহধর্মিণী রেবেকা সুলতানা নীলা, ভাইটাল স্ট্র্যাটেজির কারিগরি পরামর্শক আমিনুল ইসলাম সুজন প্রমুখ।
এই ক্যাম্পেইনের মধ্যে রয়েছে ৩০ সেকেন্ড, ৪৫ সেকেন্ড, ১ মিনিট ও ৯০ সেকেন্ড ব্যাপ্তির ভিডিওচিত্র এবং এগুলো ওয়েবসাইট, ইউটিউব, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এবং সড়কে ডিজিটাল স্ক্রিনে প্রচার বা প্রদর্শন করা হবে। ভিডিওচিত্রে রোড ক্র্যাশে নিহত তরুণ সংগঠক ও রাজনীতিক আরিফুল ইসলামের সহধর্মিণী রেবেকা সুলতানা নীলা অংশগ্রহণ করেছেন। তিনি তাঁর ও তাঁদের সন্তানের প্রিয় মানুষকে হারানোর বিষয়টি ও পরবর্তী অভিজ্ঞতা তুলে ধরেছেন এবং একই সঙ্গে তিনি সড়কে গতিসীমা মেনে গাড়ি চালানোর জন্য সবার প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
এতে সড়কের পাশে সাইনেজ আকারে স্থাপনের জন্য দুটি ভিন্ন ডিজাইনের পোস্টার করা হয়েছে। এসব পোস্টারে গতিসীমা মেনে গাড়ি চালানোর আহ্বান জানানো হয়েছে। এ প্রচারণা উপকরণ বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথোরিটি (বিআরটিএ), ডিএমপি, ডিটিসিএর মাধ্যমেও প্রচার করা হবে।
সভাপতির বক্তব্যে মুহাম্মদ আসাদুজ্জামান বলেন, ‘ঢাকা উত্তর সিটির সড়কসমূহকে নিরাপদ করার জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে। সংশ্লিষ্ট সরকারি, বেসরকারি ও আন্তর্জাতিক সংস্থার সঙ্গে কাজ করছি। এ কাজ আরও গতিশীল করা হবে।’
সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগের যুগ্ম সচিব মো. মনিরুজ্জামান বলেন, ‘গতিসীমা নিয়ন্ত্রণ নির্দেশিকা বাস্তবায়নে সরকার কাজ করছে। এই ক্যাম্পেইন গতিসীমা সম্পর্কে মানুষকে বিশেষত চালকদের সচেতন করবে।’ তিনি ডিএনসিসি, ডিএমপিসহ সংশ্লিষ্টদের গতিসীমা ক্যাম্পেইন আয়োজন করার জন্য ধন্যবাদ জানান।
ব্রি. জে. মো. মঈন উদ্দিন বলেন, ‘ঢাকার সড়কে যারা মারা যায়, তাদের মধ্যে পথচারী, মোটরসাইকেল ও বাইসাইকেল আরোহী বেশি। পথচারীদের নিরাপদ চলাচলের জন্য প্রশস্ত ফুটপাথ নির্মাণ, জেব্রা ক্রসিং অঙ্কন, অবকাঠামোগত উন্নতিসহ বিভিন্ন পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে। এর অংশ হিসেবে মোটরযান গতিসীমা সম্পর্কে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন আয়োজন করা হয়েছে। মানুষ যদি গতিসীমা মেনে গাড়ি চালায়, তাহলে সড়ক নিরাপদ হয়ে উঠবে।’ তিনি সবাইকে দায়িত্বের সঙ্গে গাড়ি চালানোর আহ্বান জানান।
মো. আবদুল ওয়াদুদ বলেন, ‘বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ সড়ক পরিবহন আইনের আওতায় মোটরযান গতিসীমা নির্দেশিকা ২০২৪ প্রণয়ন করে। এতে সড়ক ও যানবাহনের ধরন অনুযায়ী গতিসীমা নির্ধারণ করা হয়েছে। শহরের অভ্যন্তরে জাতীয়/আঞ্চলিক মহাসড়কে সর্বোচ্চ ৪০ কিমি/ঘণ্টা এবং অন্যান্য অধিকাংশ সড়কে সর্বোচ্চ গতিসীমা ৩০ কিমি/ঘণ্টা নির্ধারণ করা হয়। স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান যেমন সিটি করপোরেশনকে যৌক্তিক গতিসীমা নির্ধারণের কর্তৃত্ব দেওয়া হয়েছে।’
উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের ৭ নভেম্বর রাত ১১টার পর ঢাকার সড়কে আরিফুল ইসলাম (৪২) ও তাঁর বন্ধু সৌভিক অর্জুন (৪৪) দ্রুতগতির ট্রাকের চাপায় অকালে মারা যান। প্রয়াত আরিফুল ইসলামের স্ত্রী রেবেকা সুলতানা নীলা বলেন, ‘ট্রাকটির গতি যদি কম থাকত, তাহলে হয়তো আরিফ ও অর্জুন বেঁচে যেত। অতিরিক্ত গতির কারণে আমার শিশুসন্তান তার বাবাকে হারায়।’ তিনি বলেন, ‘সড়কে কোনো অকালমৃত্যুই কাম্য নয়। গতিসীমা বা ট্রাফিক আইন লঙ্ঘন বা সড়ক অব্যবস্থাপনার মতো ঘটনাগুলো বন্ধ হওয়া দরকার। যেন আর কোনো সন্তানকে পিতৃহারা বা কোনো স্ত্রীকে স্বামীহারা বা কোনো মাকে সন্তানহারা হতে না হয়।’
ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মাহবুব আলম বলেন, ‘ঢাকায় রাত ৯টার পর থেকে সকাল ৮টা পর্যন্ত অতিরিক্ত গতিতে গাড়ি চলে এবং দিনের বেলায় যানজটে অস্থির যানচালকেরা ফাঁকা রাস্তা পেলে অতিরিক্ত গতিতে গাড়ি চালান, যা সড়ককে অনিরাপদ করে তোলে। এ জন্য গতিসীমা নির্দেশিকা সম্পর্কে সচেতনতা বাড়াতে এই মাসমিডিয়া ক্যাম্পেইন সহায়ক ভূমিকা রাখবে।’
অনুষ্ঠানে বিআরটিএ, ওয়ার্ল্ড রিসোর্সেস ইনস্টিটিউট, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, নিরাপদ সড়ক আন্দোলন, ওয়ার্ক ফর এ বেটার বাংলাদেশ, সিয়াম, নিরাপদ সড়ক আন্দোলন, ব্র্যাক, নিরাপদ সড়ক চাই, সেন্টার ফর ইনজুরি প্রিভেনশন অ্যান্ড রিসার্চ-বাংলাদেশ (সিআইপিআরবি), ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন, ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিসহ বাংলাদেশ রোড সেফটি কোয়ালিশনের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

গোপালগঞ্জে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাহাদত বার্ষিকী ও ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে বিনা মূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হয়েছে।
০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৩
বাংলাদেশের অর্থনীতি-বিষয়ক সাংবাদিকদের সবচেয়ে বড় সংগঠন ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরামের (ইআরএফ) ‘ইআরএফ ইনস্টিটিউট’-এর প্রশিক্ষণ কার্যক্রম আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়েছে। আজ শনিবার ‘ডেটা জার্নালিজম’ নিয়ে আয়োজিত ট্রেনিংয়ের মাধ্যমে ইনস্টিটিউটের কার্যক্রম শুরু হয়।
৩ ঘণ্টা আগে
প্রথমবারের মতো অর্থনৈতিক পারফরম্যান্স সূচক (ইপিআই) প্রকাশ করেছে ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই)। ইপিআই জরিপের দেখা যায়, ঢাকার অর্থনীতিতে সবচেয়ে বড় ভূমিকা রাখছে উৎপাদনশীল খাত (ম্যানুফ্যাকচারিং সেক্টর)। ঢাকার অর্থনীতিতে এ খাতের অবদান ৫৬ শতাংশ।
৪ ঘণ্টা আগে
বিনিয়োগকারীদের অর্থ আত্মসাতের ঘটনায় এলআর গ্লোবাল বাংলাদেশ অ্যাসেট ম্যানেজমেন্টকে ফান্ড ম্যানেজারের দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। ফলে প্রতিষ্ঠানটির অধীনে ছয়টি মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত করা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে