নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বৈদেশিক মুদ্রা খরচ করায় দেশি ও বিদেশি মিলে ২৭ ব্যাংকের কাছে কারণ দর্শানোর নোটিশ (শোকজ) দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আজ রোববার সংশ্লিষ্ট ব্যাংকগুলোর ব্যবস্থাপনা পরিচালকের (এমডি) কাছে চিঠি দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. সিরাজুল ইসলাম।
সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘ব্যাংকগুলো ৭১টি ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রার মাত্রাতিরিক্ত ব্যয় হয়েছে। ২৭টি ব্যাংক এসব কার্ড ইস্যু করেছে। তাদের কাছে সীমার বাইরে ব্যয় করার কারণ জানতে চাওয়া হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, আগামী পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে তাদের নোটিশের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
বৈদেশিক মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ আইনের আওতায় একজন ব্যক্তি ক্রেডিট কার্ডে প্রতি বছর সর্বোচ্চ ১২ হাজার ডলার সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা খরচ করতে পারেন। বিশেষ ক্ষেত্রে আরও ৫০০ ডলার পর্যন্ত করা যেত পারে। কিন্তু এসব কার্ডের মাধ্যমে সর্বোচ্চ ২০ হাজার ডলার পর্যন্ত খরচ করা হয়েছে। ফলে সাড়ে ৭ হাজার ডলার করে অবৈধভাবে খরচ করার প্রমাণ মিলেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের বিশেষ পরিদর্শনে বিষয়টি জানা গেছে বলে জানিয়েছেন সিরাজুল ইসলাম।
ব্যাংকাররা জানান, ক্রেডিট কার্ডে বিদেশি মুদ্রা ব্যবহারের ক্ষেত্রে গ্রাহকদের নির্ধারিত সীমা বেঁধে দেওয়ার নিয়ম রয়েছে। এসব গ্রাহকদের ক্ষেত্রে সীমার এ নিয়ম মানেনি ব্যাংকগুলো। এসব কার্ডের মাধ্যমে সর্বোচ্চ ২০ হাজার ডলার পর্যন্ত খরচ করা হয়েছে বলে বাংলাদেশ ব্যাংকের পর্যবেক্ষণে উঠে এসেছে।
এর আগে ন্যাশনাল ব্যাংকের ১১টি ক্রেডিট কার্ডের নির্ধারিত সীমা ভেঙে অতিরিক্ত বৈদেশিক মুদ্রা খরচের বিষয়টি বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিদর্শনে ধরা পড়েছিল। এজন্য ব্যাংকটিকে ৫৫ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।
বৈদেশিক মুদ্রা খরচ করায় দেশি ও বিদেশি মিলে ২৭ ব্যাংকের কাছে কারণ দর্শানোর নোটিশ (শোকজ) দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। আজ রোববার সংশ্লিষ্ট ব্যাংকগুলোর ব্যবস্থাপনা পরিচালকের (এমডি) কাছে চিঠি দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. সিরাজুল ইসলাম।
সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘ব্যাংকগুলো ৭১টি ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রার মাত্রাতিরিক্ত ব্যয় হয়েছে। ২৭টি ব্যাংক এসব কার্ড ইস্যু করেছে। তাদের কাছে সীমার বাইরে ব্যয় করার কারণ জানতে চাওয়া হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, আগামী পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে তাদের নোটিশের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
বৈদেশিক মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ আইনের আওতায় একজন ব্যক্তি ক্রেডিট কার্ডে প্রতি বছর সর্বোচ্চ ১২ হাজার ডলার সমপরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা খরচ করতে পারেন। বিশেষ ক্ষেত্রে আরও ৫০০ ডলার পর্যন্ত করা যেত পারে। কিন্তু এসব কার্ডের মাধ্যমে সর্বোচ্চ ২০ হাজার ডলার পর্যন্ত খরচ করা হয়েছে। ফলে সাড়ে ৭ হাজার ডলার করে অবৈধভাবে খরচ করার প্রমাণ মিলেছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের বিশেষ পরিদর্শনে বিষয়টি জানা গেছে বলে জানিয়েছেন সিরাজুল ইসলাম।
ব্যাংকাররা জানান, ক্রেডিট কার্ডে বিদেশি মুদ্রা ব্যবহারের ক্ষেত্রে গ্রাহকদের নির্ধারিত সীমা বেঁধে দেওয়ার নিয়ম রয়েছে। এসব গ্রাহকদের ক্ষেত্রে সীমার এ নিয়ম মানেনি ব্যাংকগুলো। এসব কার্ডের মাধ্যমে সর্বোচ্চ ২০ হাজার ডলার পর্যন্ত খরচ করা হয়েছে বলে বাংলাদেশ ব্যাংকের পর্যবেক্ষণে উঠে এসেছে।
এর আগে ন্যাশনাল ব্যাংকের ১১টি ক্রেডিট কার্ডের নির্ধারিত সীমা ভেঙে অতিরিক্ত বৈদেশিক মুদ্রা খরচের বিষয়টি বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিদর্শনে ধরা পড়েছিল। এজন্য ব্যাংকটিকে ৫৫ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।
পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের পদত্যাগের দাবিতে ফের বিক্ষোভ ও মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করছেন বিনিয়োগকারীরা। তাঁরা বিএসইসির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের...
২ ঘণ্টা আগেপুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের নেতৃত্বাধীন কমিশন পদত্যাগ না করায় পূর্বঘোষণা অনুযায়ী আজ বৃহস্পতিবার থেকে কর্মবিরতি পালন করছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে বিএসইসি কার্যালয়ের ভেতরে আইনশৃঙ্খলা
৩ ঘণ্টা আগেআইএমএফ বাংলাদেশকে যে ঋণ দিয়েছে, তার শর্তগুলোর মধ্যে অন্যতম ছিল ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণ কমানো ও সুশাসন নিশ্চিত করা। কিন্তু বাস্তবে ঠিক উল্টো চিত্র দেখা যাচ্ছে। তিন বছর আগে দেশে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ছিল ১ লাখ ২০ হাজার ৬৫৭ কোটি টাকা, যা মোট ঋণের ৭ দশমিক ২৪ শতাংশ ছিল। কিন্তু ২০২৪ সালের ডিসেম্বরে খেলাপি ঋণ
১২ ঘণ্টা আগেকেনাকাটার অভিজ্ঞতায় নতুন মাত্রা যোগ করতে দারাজ বাংলাদেশ চালু করেছে ‘চয়েস’— নামে একটি বিশেষ শপিং চ্যানেল। যেখানে গ্রাহকেরা পাবেন উন্নত মানের বাছাইকৃত পণ্য, দ্রুত ডেলিভারি, এবং এক্সক্লুসিভ ডিল।
১৪ ঘণ্টা আগে