নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে প্রবেশের জন্য বাংলাদেশি পণ্যের ওপর নতুন শুল্কহার আজ বৃহস্পতিবার থেকে কার্যকর হয়েছে। এর ফলে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন রপ্তানি পণ্যে গড়ে ২০ শতাংশ পাল্টা শুল্কসহ মোট ৩৬ শতাংশ শুল্ক দিতে হবে। তবে এ বিষয়ে এখনো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি হয়নি বাংলাদেশ সরকারের। খসড়া তৈরি হয়েছে বলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, প্রতিযোগীদের তুলনায় শুল্কের হারে বাংলাদেশ ভালো অবস্থানে রয়েছে। এ ছাড়া এই শুল্ক পরিশোধ করবেন যুক্তরাষ্ট্রের আমদানিকারকেরাই। রপ্তানিকারকদের দায়িত্ব থাকে জাহাজে পণ্য তুলে দেওয়া পর্যন্ত। তাই সিদ্ধান্ত হওয়ার পর ব্যবসায়ীরা এ বিষয়ে এখন আর খুব বেশি চিন্তিত নন। তবে শুল্ক আরও কীভাবে কমানো যায়, সে বিষয়ে আলোচনা চালিয়ে যেতে সরকারকে পরামর্শ দেন তাঁরা। এতে রপ্তানির প্রতিযোগিতায় আরও শক্ত অবস্থানে থাকতে পারবে বাংলাদেশ।
জানা যায়, গত ৩১ জুলাই (বৃহস্পতিবার) মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশের ওপর চূড়ান্ত শুল্কহার ঘোষণা করেন। তাতে বাংলাদেশের পাল্টা শুল্ক ৩৫ শতাংশ থেকে কমে হয় ২০ শতাংশ। যা ৭ আগস্ট থেকে কার্যকর করার ঘোষণা ছিল যুক্তরাষ্ট্র সরকারের প্রজ্ঞাপনে। মার্কিন প্রশাসনের সঙ্গে বেশ কয়েক দফা আলোচনার পর বাংলাদেশের পণ্যের ওপর শুল্ক কামানোর ঘোষণা আসে।
গত এপ্রিলে বাংলাদেশের ওপর ৩৭ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা করেছিলেন ট্রাম্প, পরে জুলাইয়ে তা ৩৫ শতাংশে নামিয়ে আনেন।
তৈরি পোশাক কারখানা মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ সম্প্রতি তাদের বিবৃতিতে জানিয়েছে, এর আগে বাংলাদেশকে যুক্তরাষ্ট্রে ১৬ দশমিক ৫ শতাংশ হারে শুল্ক দিতে হতো। এখন যে ২০ শতাংশ অতিরিক্ত শুল্ক নির্ধারিত হয়েছে, তার ফলে বাংলাদেশের মোট শুল্কের হার দাঁড়িয়েছে ৩৬ দশমিক ৫ শতাংশে, যা সুনির্দিষ্টভাবে বিভিন্ন পণ্যের জন্য বিভিন্ন হারে প্রযোজ্য হবে।
নিট পোশাকশিল্পের মালিকদের সংগঠন বিকেএমইএর নির্বাহী সভাপতি ফজলে শামীম এহসান বলেন, ‘আজ থেকে কার্যকর হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক। চুক্তি না হলেও এটা কার্যকর হবে। কারণ, এটা যুক্তরাষ্ট্র তাদের আমদানির ক্ষেত্রে নির্ধারণ করেছে। আমাদের যেমন পণ্য আমদানি করে বন্দর থেকে শুল্ক দিয়ে পণ্য খালাস করতে হয়, তেমনি তারাও বাড়তি শুল্ক দিয়ে পণ্য খালাস করবে। আমাদের দায়িত্ব হলো, জাহাজে পণ্য তুলে দেওয়া পর্যন্ত।’
বাংলাদেশের রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর হিসাবে, যুক্তরাষ্ট্রই বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের একক বৃহত্তম বাজার। আবার যত পণ্য দেশটিতে বাংলাদেশ রপ্তানি করে, তার ৮৬ শতাংশের বেশি হলো তৈরি পোশাক।
২০২৪-২৫ অর্থবছরে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশ রপ্তানি করেছে ৭ দশমিক ৫৪ বিলিয়ন বা ৭৫৪ কোটি ডলারের গার্মেন্টস পণ্য।
যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে প্রবেশের জন্য বাংলাদেশি পণ্যের ওপর নতুন শুল্কহার আজ বৃহস্পতিবার থেকে কার্যকর হয়েছে। এর ফলে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন রপ্তানি পণ্যে গড়ে ২০ শতাংশ পাল্টা শুল্কসহ মোট ৩৬ শতাংশ শুল্ক দিতে হবে। তবে এ বিষয়ে এখনো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি হয়নি বাংলাদেশ সরকারের। খসড়া তৈরি হয়েছে বলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, প্রতিযোগীদের তুলনায় শুল্কের হারে বাংলাদেশ ভালো অবস্থানে রয়েছে। এ ছাড়া এই শুল্ক পরিশোধ করবেন যুক্তরাষ্ট্রের আমদানিকারকেরাই। রপ্তানিকারকদের দায়িত্ব থাকে জাহাজে পণ্য তুলে দেওয়া পর্যন্ত। তাই সিদ্ধান্ত হওয়ার পর ব্যবসায়ীরা এ বিষয়ে এখন আর খুব বেশি চিন্তিত নন। তবে শুল্ক আরও কীভাবে কমানো যায়, সে বিষয়ে আলোচনা চালিয়ে যেতে সরকারকে পরামর্শ দেন তাঁরা। এতে রপ্তানির প্রতিযোগিতায় আরও শক্ত অবস্থানে থাকতে পারবে বাংলাদেশ।
জানা যায়, গত ৩১ জুলাই (বৃহস্পতিবার) মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশের ওপর চূড়ান্ত শুল্কহার ঘোষণা করেন। তাতে বাংলাদেশের পাল্টা শুল্ক ৩৫ শতাংশ থেকে কমে হয় ২০ শতাংশ। যা ৭ আগস্ট থেকে কার্যকর করার ঘোষণা ছিল যুক্তরাষ্ট্র সরকারের প্রজ্ঞাপনে। মার্কিন প্রশাসনের সঙ্গে বেশ কয়েক দফা আলোচনার পর বাংলাদেশের পণ্যের ওপর শুল্ক কামানোর ঘোষণা আসে।
গত এপ্রিলে বাংলাদেশের ওপর ৩৭ শতাংশ শুল্ক ঘোষণা করেছিলেন ট্রাম্প, পরে জুলাইয়ে তা ৩৫ শতাংশে নামিয়ে আনেন।
তৈরি পোশাক কারখানা মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ সম্প্রতি তাদের বিবৃতিতে জানিয়েছে, এর আগে বাংলাদেশকে যুক্তরাষ্ট্রে ১৬ দশমিক ৫ শতাংশ হারে শুল্ক দিতে হতো। এখন যে ২০ শতাংশ অতিরিক্ত শুল্ক নির্ধারিত হয়েছে, তার ফলে বাংলাদেশের মোট শুল্কের হার দাঁড়িয়েছে ৩৬ দশমিক ৫ শতাংশে, যা সুনির্দিষ্টভাবে বিভিন্ন পণ্যের জন্য বিভিন্ন হারে প্রযোজ্য হবে।
নিট পোশাকশিল্পের মালিকদের সংগঠন বিকেএমইএর নির্বাহী সভাপতি ফজলে শামীম এহসান বলেন, ‘আজ থেকে কার্যকর হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক। চুক্তি না হলেও এটা কার্যকর হবে। কারণ, এটা যুক্তরাষ্ট্র তাদের আমদানির ক্ষেত্রে নির্ধারণ করেছে। আমাদের যেমন পণ্য আমদানি করে বন্দর থেকে শুল্ক দিয়ে পণ্য খালাস করতে হয়, তেমনি তারাও বাড়তি শুল্ক দিয়ে পণ্য খালাস করবে। আমাদের দায়িত্ব হলো, জাহাজে পণ্য তুলে দেওয়া পর্যন্ত।’
বাংলাদেশের রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর হিসাবে, যুক্তরাষ্ট্রই বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের একক বৃহত্তম বাজার। আবার যত পণ্য দেশটিতে বাংলাদেশ রপ্তানি করে, তার ৮৬ শতাংশের বেশি হলো তৈরি পোশাক।
২০২৪-২৫ অর্থবছরে যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশ রপ্তানি করেছে ৭ দশমিক ৫৪ বিলিয়ন বা ৭৫৪ কোটি ডলারের গার্মেন্টস পণ্য।
‘আমরা ঢাকার বাইরের অঞ্চলে বিনিয়োগবান্ধব অবকাঠামো ও সেবা দেওয়ার ক্ষেত্রে কিছুটা পিছিয়ে আছি। স্থানীয় পর্যায়ে নানা সরকারি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সমন্বয়েরও অভাব রয়েছে। আমাদের সমন্বিতভাবে এগোতে হবে। কারণ, বিনিয়োগ সম্ভাবনা জাগাতে স্থানীয় সরকারই মূল চালিকাশক্তি।’
৩ ঘণ্টা আগেজুন মাসের তুলনায় জুলাই মাসে জাতীয় পর্যায়ে সাধারণ পয়েন্ট টু পয়েন্ট ভিত্তিতে মূল্যস্ফীতি বেড়েছে দশমিক ৭ শতাংশ। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) সর্বশেষ হালনাগদ প্রতিবেদনে এই তথ্য উঠে এসেছে।
৭ ঘণ্টা আগে‘জুলাই পুনর্জাগরণ’ ও ‘তারুণ্যের উৎসব ২০২৫’ উদযাপন উপলক্ষে সারাদেশে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের আওতাধীন রাষ্ট্রায়াত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংক, বিশেষায়িত ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে একযোগে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগেআজ দেশের মুদ্রাবাজারে প্রধান মুদ্রাগুলোর মধ্যে সব কটির দাম কমেছে। এই তালিকায় আছে ইউরো, পাউন্ড, ইউয়ান, রুপি, ইয়েন, অস্ট্রেলীয় ডলার ও সিঙ্গাপুরি ডলার। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত বৈদেশিক মুদ্রার দামের চেয়ে কিছুটা বেশি দামে খোলাবাজারে বিক্রি হয়।
১১ ঘণ্টা আগে