নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জনপ্রিয় ক্রেডিট কার্ডের সার্বিক ব্যবহারে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। এতে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে সম্পন্ন লেনদেনে ভাটা লক্ষ করা গেছে। মাত্র তিন মাসের ব্যবধানে দেশের অভ্যন্তরে লেনদেন কমেছে ৭০৭ কোটি টাকা। শতকরা হিসাবে দাঁড়ায় ২০ দশমিক ২৬ শতাংশ। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদন বলছে, চলতি বছরের মার্চ মাসে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে দেশের অভ্যন্তরে লেনদেন হয়েছে ৩ হাজার ৪৯০ কোটি টাকা। সেখান থেকে কমে এপ্রিল মাসে দাঁড়িয়েছে ৩ হাজার ২৯০ কোটি টাকা। আর মে মাসে লেনদেন হয়েছে মাত্র ২ হাজার ৭৮৩ কোটি টাকা। সেই হিসাবে তিন মাসের ব্যবধানে লেনদেন কমেছে ৭০৭ কোটি টাকা বা ২০ দশমিক ২৬ শতাংশ।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের মে মাসে বাংলাদেশে অবস্থানরত বিদেশি নাগরিকেরা ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে লেনদেন করেছেন ১৬৯ কোটি টাকা। যা গেল এপ্রিল মাসে ছিল ১৯৯ কোটি টাকা। লেনদেন কমেছে প্রায় ৩০ কোটি টাকা বা ১০ দশমিক শূন্য ৭ শতাংশ।
এ বিষয়ে পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (পিআরআই) নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, ব্যাংকগুলো সুদ বাড়িয়েছে। আবার উচ্চ মূল্যস্ফীতিতে খরচ কাটছাঁট করছেন অনেকে। এতে ক্রেডিট কার্ডে লেনদেন কমেছে। এর নেতিবাচক প্রভাব সামনে আরও বাড়তে পারে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, গত মে মাসে বাংলাদেশিরা বিদেশে গিয়ে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে খরচ করেছেন ৪৫৬ কোটি টাকা। যেটা এপ্রিলে ছিল ৫০৬ কোটি টাকা। সেই হিসাবে মে মাসে কমেছে ৫০ কোটি টাকা। আর বাংলাদেশিরা ক্রেডিট কার্ডে সবচেয়ে বেশি ভারতে ৭৬ কোটি টাকা খরচ করেছেন। যুক্তরাষ্ট্রে ৭৫ কোটি, থাইল্যান্ডে ৩৮ কোটি, ইউএইতে ৩৬ কোটি, যুক্তরাজ্যে ৩৫ কোটি, সিঙ্গাপুরে ৩৩ কোটি, কানাডায় ২৭ কোটি, সৌদিতে ১৩ কোটি, মালয়েশিয়ায় ১৭ কোটি, আয়ারল্যান্ডে ১৩ কোটি, অস্ট্রেলিয়ায় ১২ কোটি ও অন্যান্য দেশে ৬৪ কোটি টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত মে মাসে বাংলাদেশে অবস্থানরত বিদেশিরা ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে খরচ করেছেন ১৬৯ কোটি টাকা। এর আগের মাস এপ্রিলে যেটা ছিল ১৯৯ কোটি টাকা। সেই হিসাবে মে মাসে কমেছে ২৯ কোটি টাকা। যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকেরা খরচ করেছেন ৪০ কোটি টাকা, যুক্তরাজ্যের নাগরিকেরা ১৫ কোটি, ভারতের নাগরিকেরা ২০ কোটি, অস্ট্রেলিয়ানরা ৬ কোটি, কানাডার নাগরিকেরা খরচ করেছেন ৫ কোটি, সিঙ্গাপুরের নাগরিকেরা খরচ করেছেন ৮ কোটি, জাপানিরা খরচ করেছে ৭ কোটি, ইউএইর নাগরিকেরা খরচ করেছেন ৬ কোটি, চীনারা খরচ করেছেন ৬ কোটি, সৌদি নাগরিকেরা খরচ করেছে ২ কোটি, ইতালির নাগরিকেরা খরচ করেছেন ২ কোটি টাকা। অন্যান্য দেশের নাগরিকেরা খরচ করেছেন ৪১ কোটি টাকা।
গত মে মাসে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে ডিপার্টমেন্ট স্টোরে খরচ হয়েছে ১ হাজার ৪০১ কোটি, খুচরা দোকানে ৩৭৬ কোটি, ইউটিলিটি খাতে ২৪৫ কোটি, নগদ উত্তোলন ১৯৩ কোটি, ফার্মেসিতে ১৫১ কোটি, কাপড় কেনায় ৩১১ কোটি, ফান্ড স্থানান্তর ৯০ কোটি, পরিবহনে ৮৭ কোটি, বিজনেস সার্ভিসে ৫৩ কোটি, প্রফেশনাল সার্ভিসে ১৯ কোটি ও সরকারি সেবায় ১১ কোটি টাকা।
আরও খবর পড়ুন:
জনপ্রিয় ক্রেডিট কার্ডের সার্বিক ব্যবহারে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। এতে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে সম্পন্ন লেনদেনে ভাটা লক্ষ করা গেছে। মাত্র তিন মাসের ব্যবধানে দেশের অভ্যন্তরে লেনদেন কমেছে ৭০৭ কোটি টাকা। শতকরা হিসাবে দাঁড়ায় ২০ দশমিক ২৬ শতাংশ। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রতিবেদন বলছে, চলতি বছরের মার্চ মাসে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে দেশের অভ্যন্তরে লেনদেন হয়েছে ৩ হাজার ৪৯০ কোটি টাকা। সেখান থেকে কমে এপ্রিল মাসে দাঁড়িয়েছে ৩ হাজার ২৯০ কোটি টাকা। আর মে মাসে লেনদেন হয়েছে মাত্র ২ হাজার ৭৮৩ কোটি টাকা। সেই হিসাবে তিন মাসের ব্যবধানে লেনদেন কমেছে ৭০৭ কোটি টাকা বা ২০ দশমিক ২৬ শতাংশ।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের মে মাসে বাংলাদেশে অবস্থানরত বিদেশি নাগরিকেরা ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে লেনদেন করেছেন ১৬৯ কোটি টাকা। যা গেল এপ্রিল মাসে ছিল ১৯৯ কোটি টাকা। লেনদেন কমেছে প্রায় ৩০ কোটি টাকা বা ১০ দশমিক শূন্য ৭ শতাংশ।
এ বিষয়ে পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (পিআরআই) নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, ব্যাংকগুলো সুদ বাড়িয়েছে। আবার উচ্চ মূল্যস্ফীতিতে খরচ কাটছাঁট করছেন অনেকে। এতে ক্রেডিট কার্ডে লেনদেন কমেছে। এর নেতিবাচক প্রভাব সামনে আরও বাড়তে পারে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, গত মে মাসে বাংলাদেশিরা বিদেশে গিয়ে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে খরচ করেছেন ৪৫৬ কোটি টাকা। যেটা এপ্রিলে ছিল ৫০৬ কোটি টাকা। সেই হিসাবে মে মাসে কমেছে ৫০ কোটি টাকা। আর বাংলাদেশিরা ক্রেডিট কার্ডে সবচেয়ে বেশি ভারতে ৭৬ কোটি টাকা খরচ করেছেন। যুক্তরাষ্ট্রে ৭৫ কোটি, থাইল্যান্ডে ৩৮ কোটি, ইউএইতে ৩৬ কোটি, যুক্তরাজ্যে ৩৫ কোটি, সিঙ্গাপুরে ৩৩ কোটি, কানাডায় ২৭ কোটি, সৌদিতে ১৩ কোটি, মালয়েশিয়ায় ১৭ কোটি, আয়ারল্যান্ডে ১৩ কোটি, অস্ট্রেলিয়ায় ১২ কোটি ও অন্যান্য দেশে ৬৪ কোটি টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত মে মাসে বাংলাদেশে অবস্থানরত বিদেশিরা ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে খরচ করেছেন ১৬৯ কোটি টাকা। এর আগের মাস এপ্রিলে যেটা ছিল ১৯৯ কোটি টাকা। সেই হিসাবে মে মাসে কমেছে ২৯ কোটি টাকা। যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকেরা খরচ করেছেন ৪০ কোটি টাকা, যুক্তরাজ্যের নাগরিকেরা ১৫ কোটি, ভারতের নাগরিকেরা ২০ কোটি, অস্ট্রেলিয়ানরা ৬ কোটি, কানাডার নাগরিকেরা খরচ করেছেন ৫ কোটি, সিঙ্গাপুরের নাগরিকেরা খরচ করেছেন ৮ কোটি, জাপানিরা খরচ করেছে ৭ কোটি, ইউএইর নাগরিকেরা খরচ করেছেন ৬ কোটি, চীনারা খরচ করেছেন ৬ কোটি, সৌদি নাগরিকেরা খরচ করেছে ২ কোটি, ইতালির নাগরিকেরা খরচ করেছেন ২ কোটি টাকা। অন্যান্য দেশের নাগরিকেরা খরচ করেছেন ৪১ কোটি টাকা।
গত মে মাসে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে ডিপার্টমেন্ট স্টোরে খরচ হয়েছে ১ হাজার ৪০১ কোটি, খুচরা দোকানে ৩৭৬ কোটি, ইউটিলিটি খাতে ২৪৫ কোটি, নগদ উত্তোলন ১৯৩ কোটি, ফার্মেসিতে ১৫১ কোটি, কাপড় কেনায় ৩১১ কোটি, ফান্ড স্থানান্তর ৯০ কোটি, পরিবহনে ৮৭ কোটি, বিজনেস সার্ভিসে ৫৩ কোটি, প্রফেশনাল সার্ভিসে ১৯ কোটি ও সরকারি সেবায় ১১ কোটি টাকা।
আরও খবর পড়ুন:
দায়িত্ব নেওয়ার আট মাস পূর্তিতে বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা) ও বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষের (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন ‘আমাদের আমলনামা’ শিরোনামে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট দিয়েছেন।
৫ ঘণ্টা আগেট্রাম্পের প্রস্তাব অনুযায়ী, গ্রিন কার্ডধারী ও অস্থায়ী ভিসাধারী— যেমন; এইচ-ওয়ান বি কর্মীদের পাঠানো অর্থেও এই কর আরোপিত হবে। বিশ্বে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স পাওয়া দেশ ভারত। তাই এর প্রভাব ভারতের জন্য হবে ব্যাপক, বলছেন বিশ্লেষকেরা। অন্যান্য বড় রেমিট্যান্স নির্ভর দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে— মেক্সিকো, চীন
৮ ঘণ্টা আগেটেসলার শেয়ার শুক্রবার ঘুরে দাঁড়িয়েছে, ইলন মাস্ক ও প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের মধ্যকার উত্তেজনা প্রশমিত হওয়ার ইঙ্গিত পাওয়ার পর। হোয়াইট হাউস উভয়পক্ষকে আলোচনায় আনতে উদ্যোগী হয়েছে। এর আগের দিন শেয়ারে ব্যাপক দরপতনের ফলে টেসলা হারিয়েছিল প্রায় ১৫০ বিলিয়ন ডলারের বাজারমূল্য।
১১ ঘণ্টা আগেঈদুল আজহার আগমুহূর্তে তিন মাসের বেতন, ওভারটাইম ও ঈদ বোনাস না পেয়ে রাজধানীর উত্তরায় গার্মেন্টস পরিচালকের বাসার সামনে অবস্থান নিয়েছেন গাজীপুরের ‘টি অ্যান্ড জেড গ্রুপ’-এর পোশাক কারখানা ‘অ্যাপারেলস প্লাস ইকো’র কয়েক শ শ্রমিক।
১ দিন আগে